শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

কী করবে রাজনৈতিক দলগুলো

পাহারাদারের ভূমিকায় থাকবে আওয়ামী লীগ

রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
পাহারাদারের ভূমিকায় থাকবে আওয়ামী লীগ

সরকার পতনের এক দফা দাবি আদায়ে ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। এরপর সরকার দাবি না মানলে ‘মহাযাত্রা’র কর্মসূচিতে যাবে দলটি। ওইদিন রাজধানীতে আওয়ামী লীগও শান্তি সমাবেশ করবে। এ ছাড়াও পাড়া-মহল্লায় সতর্ক অবস্থানে থাকবে ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। ২৮ অক্টোবর দেশের প্রধান দুই দলের মুখোমুখি অবস্থান ঘিরে সবার মুখে আলোচিত হচ্ছে, ২০০৬ সালের মতো ঘটনা কি ঘটতে যাচ্ছে রাজধানীতে? শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নাকি সংঘাত? রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, কিছুই ঘটবে না সেদিন। দলীয় নেতা-কর্মীদের চাঙা রাখতে দুই দলই ভোটের আগে মাঠে জিততে চায়। সে কারণে কর্মসূচি-পাল্টা কর্মসূচি দিচ্ছে।  আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি যেন সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ করতে না পারে সেজন্য অতীতের মতো পাহারায় থাকবে আওয়ামী লীগ। এ জন্য দুই ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। একটি হচ্ছে, বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ। এতে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী জেলার নেতা-কর্মীরা অংশ নেবেন। ঢাকার প্রবেশমুখগুলোয় স্থানীয় নেতারা সতর্ক পাহারায় থাকবেন। কর্মসূচি চূড়ান্ত করতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ ২৬ অক্টোবর বিশেষ বর্ধিত সভা ডেকেছে। ঢাকা মহানগর উত্তর ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সেরেছে। দলের সহযোগী সংগঠন যুবলীগ, কৃষক লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগও ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা পূর্ব ঘোষিত বছরব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৮ তারিখে রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। এতে শুধু ঢাকাবাসীই নয়, রাজধানীর পার্শ্ববর্তী জেলা-উপজেলা থেকেও দলীয় নেতা-কর্মীরা অংশ নেবেন। দেশবাসী যে আমাদের সঙ্গে আছে তা প্রমাণ করে দেব। বিএনপি কিছুই করতে পারবে না।’  দলীয় সূত্র জানিয়েছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে রাজনৈতিক অঙ্গনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। বিশেষ করে বিএনপি লাগাতার কর্মসূচি দিচ্ছে। সর্বশেষ তারা ২৮ অক্টোবর মহাসমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। সেদিন সরকার পতনের মহাযাত্রা ঘোষণা করবে দলটি। এ নিয়ে আওয়ামী লীগ চিন্তিত না থাকলেও সতর্ক অবস্থানে পাহারায় থাকবে তারা। এর অংশ হিসেবে ওইদিন রাজধানীর বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে শান্তি সমাবেশ করবে। জানা গেছে, ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগের থানা-ওয়ার্ডের সম্মেলন হলেও এখনো পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা হয়নি। নির্বাচনের আগে ‘অগোছালো’ ঢাকাকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী দেখতে চায় আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড। সে কারণে ঢাকাকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগকে দেখভালের জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য, যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির নানককে। দক্ষিণ আওয়ামী লীগকে দেখভাল করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও অবিভক্ত মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রমকে। তারা ইতোমধ্যে কাজও শুরু করেছেন। ২৬ অক্টোবর মহানগর দক্ষিণের থানা-ওয়ার্ড নেতাদের নিয়ে বসবেন মায়া। ওইদিন বিশেষ বর্ধিত সভা করে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেবেন তিনি।  আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি ঘোষণা করেছে ২৮ অক্টোবরের পর তাদের মহাযাত্রা শুরু হবে। আসলে মহাযাত্রা নয়, তাদের মরণযাত্রা শুরু হবে। আমরাও কর্মসূচি নিয়ে মাঠে প্রস্তুত থাকব, তারা কী করতে পারে তা দেখব? তারা যে ভাষায় আন্দোলন করবে সেই ভাষায় জবাব দেওয়া হবে।’ সূত্রমতে, ২৮ অক্টোবর শুধু সমাবেশেই সীমাবদ্ধ থাকবে না আওয়ামী লীগ। তারা পাড়া-মহল্লায় সতর্ক পাহারায় থাকবে। বিশেষ করে উত্তরা, মহাখালী, ফার্মগেট, শ্যামলী, গাবতলী, মিরপুর ১০ নম্বর গোলচত্বর এবং রামপুরা, বাড্ডা ইউলুপ, যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা, কেরানীগঞ্জসহ রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে অবস্থান নেবেন নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে যোগদানের পাশাপাশি ছাত্রলীগ প্রস্তুত থাকবে শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায়। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘তারা ২৮ তারিখে কিছুই করতে পারবে না। বিএনপির সবই বাগাড়ম্বর বক্তৃতা। আমরা পাহারাদারের ভূমিকায় থাকব। আমরা জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিঘিœত হয়, জনজীবন বিপর্যস্ত হয় এমন কোনো কর্মকান্ড কোনোভাবেই বরদাশত করব না। কোনো ধরনের নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে যে পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল, আগুনসন্ত্রাস করেছিল তার পুনরাবৃত্তি ঘটাতে চাইলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।’ রাজধানীর মানুষকে নিরাপদ রাখতে জোর প্রস্তুতি নিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতারা। তারা ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়েছেন দলের সব পর্যায়ের নেতাদের। আরও দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে ২৬ অক্টোবর বিশেষ বর্ধিত সভা থেকে। এ প্রসঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি বাহির থেকে সন্ত্রাসীদের ঢাকায় এনে রাখছে। বাহিরের সন্ত্রাসীদের দিয়ে তারা ঢাকাবাসীকে অবরোধ করবে, আর ঢাকাবাসী বসে থাকবে? ঢাকাবাসীও প্রতিরোধ করবে। তারা নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিকভাবে যদি মিছিল, মিটিং, সমাবেশ করে আমরা স্বাগত জানাব। কিন্তু মিটিং-মিছিলের নামে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড, নৈরাজ্য করে ঢাকাবাসী রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে থাকবে। যেখানেই সন্ত্রাস-নৈরাজ্য সেখানেই প্রতিরোধ-প্রতিহত, গণধোলাই করা হবে। আমরা সব ধরনের প্রস্তুতি রেখেছি, বাইরের সন্ত্রাসীদের দিয়ে ঢাকাবাসীকে অবরুদ্ধ করতে দেব না।’ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপি সরকার পতনের মহাযাত্রা করবে, আমরা কী ঘরে বসে ললিপপ খাব? সন্ত্রাসীদের ঢাকা দখল করতে দেব না। ২৮ অক্টোবর আমরাও মহাসমাবেশের ডাক দেব। এ কর্মসূচি সফল করতে ২৬ অক্টোবর ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা ডাকা হয়েছে। এতে থানা-ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, সিটি মেয়র, দল সমর্থিত কাউন্সিলররা উপস্থিত থাকবেন। কেন্দ্রীয় নেতারা যে নির্দেশনা দেবেন সেই মোতাবেক আমরা প্রস্তুত থাকব।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে