শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

থমথমে পাহাড় ষড়যন্ত্রের গন্ধ

♦ পাহাড় অশান্তকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর সরকার ♦ সম্প্রীতির বন্ধন জোরালো করার তাগিদ ♦ রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা অব্যাহত ♦ চলছে ৭২ ঘণ্টার পরিবহন ধর্মঘট
খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
থমথমে পাহাড় ষড়যন্ত্রের গন্ধ

তিন পার্বত্য জেলায় জাতিগত সংঘাত-সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। গতকাল পার্বত্য দুই জেলায় সফরে গিয়ে পাহাড় অশান্তকারীদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন সরকারের উপদেষ্টারা। শুক্রবার খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে জাতিগত সংঘাতে চারজন নিহত হওয়ার পর গতকাল পাহাড়ের পরিস্থিতি ছিল থমথমে। রাঙামাটিতে গতকালও ১৪৪ ধারা অব্যাহত ছিল। উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা, চাপা  আতঙ্ক বিরাজ করছে স্থানীয়দের মাঝে। ঘর থেকে বেরোচ্ছেন না পাহাড়ি ও বাঙালিরা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হচ্ছে পুরো রাঙামাটি শহর। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছে সেনাবাহিনী, বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকলেও মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা কাটেনি। এদিকে খাগড়াছড়িতে নিহত জুনান চাকমা, রুবেল ত্রিপুরা ও ধনরঞ্জন চাকমার দাহক্রিয়া পারিবারিক, সামাজিক লোকজন ও ইউপিডিএফ নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় পৃথকভাবে সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল দীঘিনালা উপজেলার উদাল বাগান উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) দীঘিনালা ইউনিটের আয়োজনে বৃহস্পতিবার লারমা স্কয়ারে ধনরঞ্জন চাকমা হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও শোকসভা অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য দেন ইউপিডিএফ দীঘিনালা ইউনিটের সমন্বয়ক মিল্টন চাকমা, কেন্দ্রীয় নেতা চন্দন চাকমা, এলাকাবাসীর পক্ষে কৃপাপ্রিয় চাকমা, দীঘিনালা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান চন্দ্র রঞ্জন চাকমা, বাবুছড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান গগন বিকাশ চাকমা প্রমুখ।

এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকে ৭২ ঘণ্টার সড়ক অবরোধের প্রথম দিন খাগড়াছড়িতে অতিবাহিত হয়েছে। দিনভর দূরপাল্লার কোনো যানবাহন চলাচল করেনি। উপজেলাগুলোর সঙ্গে আন্তসড়ক যোগাযোগও বন্ধ থাকায় সাজেকে কোনো পর্যটক যেতে পারেননি। অনেকেই খাগড়াছড়িতে আটকা পড়ে আছেন। অবরোধ চলাকালে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার ছিল। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। উল্লেখ্য, গত বুধবার খাগড়াছড়ি সদরের নোয়াপাড়ায় মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে মামুন নামে এক বাঙালি যুবককে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে দীঘিনালা সরকারি কলেজের সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ মিছিল বের করলে পাল্টাপাল্টি হামলায় অগ্নিকা  ও সংঘর্ষ ঘটে। এতে তিনজন নিহত ও নয়জন আহত হন।

সংশ্লিষ্টসূত্রে জানা গেছে, গত শুক্রবার দুপুরে খাগড়াছড়ির সহিংসতার জেরে রাঙামাটি শহরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকজন বিক্ষোভ মিছিল করতে এসে নাশকতায় জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে সহিংসতায় রূপ নেয় পাহাড়ি ও বাঙালির মধ্যে। উভয় পক্ষে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ঘটে। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও পরিবহন। নিহত হন একজন। তারই প্রতিবাদে রাঙামাটিতে পাল্টাপাল্টি অবরোধ ও ধর্মঘট পালন করছে ইউপিডিএফ ও পরিবহন মালিক সমিতি। সহিংসতার প্রতিবাদে রাঙামাটিতে সড়ক ও নৌপথে ৭২ ঘণ্টা অবরোধ পালন করছে ইউপিডিএফ।

অন্যদিকে শুক্রবার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর মিছিল থেকে রাঙামাটির বিভিন্ন পরিবহন বাস, ট্রাক, সিএনজি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদে রাঙামাটিতে ৭২ ঘণ্টা ধর্মঘট পালন করছেন পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা। এদিকে ইউপিডিএফের অবরোধ ও পরিবহন মালিক সমিতির ধর্মঘটের কারণে খোলেনি কোনো দোকান ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। বসেনি বাজার। ঘর থেকে বের হননি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও বাঙালিরা। একইভাবে রাঙামাটি নৌপথে চলাচল করেনি কোনো লঞ্চ ও বোট। রাঙামাটি-চট্টগ্রাম, রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি-বান্দরবানের সড়কে চলাচল করেনি যানবাহন। তবে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটেনি।

রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘রাঙামাটির আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে আছে।’

পাহাড় অশান্তকারীর হাত ভেঙে দেওয়া হবে : এদিকে পাহাড় অশান্তকারীর হাত ভেঙে দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘পার্বত্যাঞ্চলে আইনশৃঙ্খলার অবনতি করলে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না। বারবার হুঁশিয়ারি দেওয়ার পরও ভবিষ্যতে কেউ আইনশৃঙ্খলার অবনতি করতে চাইলে তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে।’ গতকাল দুপুরে রাঙামাটি রিজিয়নের প্রান্তিক হলে ঘটে যাওয়া সহিংসতার ঘটনায় বিশেষ আইনশৃঙ্খলা সভায় স্থানীয় পাহাড়ি ও বাঙালি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে বিকাল ৩টায় গণমাধ্যমকর্মীদের এসব কথা বলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লে. জেনারেল (অব.) আবদুল হাফিজ, পুলিশের আইজি মো. ময়নুল ইসলাম, এনএসআই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবু মোহাম্মদ সরোয়ার ফরিদ, বিজিবি ডিজি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী, চট্টগ্রাম ২৪ পদাতিক ডিভিশন জিওসি মেজর জেনারেল মো. মাইনুর রহমান, ৩০৫ পদাতিক ব্রিগেডের ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. শওকত ওসমান ও চাকমা সার্কেল চিফ ব্যারিস্টার রাজা দেবাশীষ রায় উপস্থিত ছিলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পার্বত্যাঞ্চলে ঘটে যাওয়া সহিংসতার ঘটনায় উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কোনো অবস্থায় অবনতি হতে দেওয়া যাবে না।

যারা আইনশৃঙ্খলার অবনতি করবে তাদের কোনোভাবে ছাড় দেওয়া হবে না।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও প্রশাসনকে সহযোগিতা করার জন্য পার্বত্যাঞ্চলে সব জাতি-গোষ্ঠীকে শান্তি-সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা এ এফ হাসান আরিফ বলেন, ‘রাঙামাটি একটি সম্প্রীতির শহর। এখানে সব সম্প্রদায়ের বসবাস। সম্প্রীতি বিনষ্ট করার জন্য একটি তৃতীয় শক্তি ষড়যন্ত্র করছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পাহাড়ে সম্প্রীতি ধরে রাখতে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। কোনো বাইরের ষড়যন্ত্র যাতে পাহাড়ে অশান্তি সৃষ্টি করতে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’

এর আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদসহ স্থানীয় ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও বাঙালির সঙ্গে মতবিনিময় করেন উপদেষ্টারা। পরে রাঙামাটি শহরের সহিংসতার চিত্র ঘুরে দেখেন তাঁরা। এ সময় পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা উপস্থিত থাকলেও গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে কোনো কথা বলেননি।

বিকালে খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত মতবিনিময় সভা করেন উপদেষ্টারা। এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ‘মসজিদ, মন্দিরে যারা হামলা করবে তাদের কালো হাত ভেঙে দেওয়া হবে।’ পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, ‘যে কোনো মূল্যে খাগড়াছড়িতে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবে।’ এজন্য তিনি সবার সহযোগিতা কামনা করেন। খাগড়াছড়িতে উপদেষ্টা হাসান আরিফ বলেন, ‘একটি তুচ্ছ ঘটনা কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ঘটে গেল আরও দুঃখজনক দুর্ঘটনা। আমরা যাতে এখানে মিলেমিশে পরস্পরের সম্পর্ক আরও গাঢ় করে তুলতে পারি এজন্য সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। সম্প্রীতির মেলবন্ধন বাড়াতে হবে। বিচারবহির্ভূত কোনো ঘটনাকেই আমরা সাপোর্ট করি না।’ জেলার সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মো. শহীদুজ্জামান।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মোহাম্মদ আমান হাসান, মং রাজা সাচিং প্রু চৌধুরী, পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল, শিক্ষাবিদ প্রফেসর বোধিসত্ত্ব দেওয়ান, শিক্ষাবিদ ড. সুধীন কুমার চাকমা, জেলা বিএনপি সভাপতি ও সাবেক এমপি আবদুল ওয়াদুদ ভূঁইয়া প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়