শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সংস্কারে বদলাবে সবকিছু

রফিকুল ইসলাম রনি
সংস্কারে বদলাবে সবকিছু

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরই ‘রাষ্ট্র’ সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছে। এজন্য প্রথমে ছয়টি ও পরে চারটি কমিটি গঠন করা হয়। এরই মধ্যে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য গঠিত ছয়টি কমিশন পুরোদমে কাজ শুরু করেছে। পরে আরও যে চারটি কমিশনের প্রধানের নাম ঘোষণা করা হয়েছে তাদের গেজেট এখনো প্রকাশ হয়নি। গেজেট প্রকাশ হওয়ার পর তাদের কাজ শুরু হবে।  

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সংস্কারের কাজটি বেশ চ্যালেঞ্জিং হবে নতুন সরকারের জন্য। রাষ্ট্রযন্ত্রকে মানবিক, গণতান্ত্রিক করতে প্রশাসন, পুলিশ, বিচার বিভাগ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের সঙ্গে যত কর্মচারী যুক্ত আছেন- জনগণের ট্যাক্সের টাকায় যাদের বেতন-ভাতা হয়, তাদের জনগণের কল্যাণের জন্য প্রস্তুত করা এবং পুরো ব্যবস্থাটাকে সংস্কার করার মতো চ্যালেঞ্জিং কাজটা সরকারকে করতে হবে। তারা বলছেন, অতীতে কোনো রাজনৈতিক সরকার এটি করেনি, ভবিষ্যতেও রাজনৈতিক সরকার তা করবে না, তাই এ সরকারকেই সেসব সংস্কার করতে হবে। পুরনো অচলায়তন ভেঙে বদলাতে হবে সবকিছু। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে গত ১১ সেপ্টেম্বর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন, পুলিশ প্রশাসন, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন, জনপ্রশাসন ও সংবিধান সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রধানের নাম ঘোষণা করেন। এরপর শিক্ষার্থী প্রতিনিধি রেখে ৩ অক্টোবর পাঁচটি কমিশনের পূর্ণাঙ্গ গেজেট প্রকাশ করা হয়। সেগুলো হলো, বিচার বিভাগ, পুলিশ, জনপ্রশাসন, নির্বাচন ও দুর্নীতি দমন কমিশন। ৭ অক্টোবর গেজেট প্রকাশ করা হয় সংবিধান সংস্কার কমিশনের। প্রথমে এই কমিশনের প্রধান করা হয়েছিল আইনজীবী ড. শাহদীন মালিককে। পরে তাঁর পরিবর্তে কমিশন প্রধান করা হয় অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজকে। ১৭ অক্টোবর আরও চারটি কমিশন করার কথা ও প্রধানদের নাম জানান পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। সেগুলো হলো- স্বাস্থ্য কমিশন, গণমাধ্যম কমিশন, শ্রমিক অধিকার কমিশন এবং নারীবিষয়ক কমিশন। জানা গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সংবিধান সরাসরি যুক্ত। সংবিধানের বাইরে সেগুলো সংস্কারের কোনো সুযোগ নেই। কাজেই আগে সংবিধান সংশোধনে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে। সংবিধানের আলোকে অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কার করতে হবে। কারণ হিসেবে জানা গেছে, ২০১১ সালে সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী এনে বাংলাদেশ থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করার পর দেশের নির্বাচনব্যবস্থা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে গত এক দশকে। তাই আগামীতে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কারে সবার আগে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী কিংবা এ বিষয়ে সংবিধান সংশোধন কমিটি কী সিদ্ধান্ত নেয় সেদিকে তাকিয়ে থাকবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। বিশ্লেষকরা বলছেন, সংবিধানের বিষয়টি থাকবে মৌলিক। সংবিধান সংস্কার করা হলে তার ওপর ভিত্তি করেই অন্য কাজগুলো করতে হবে। সংস্কার কমিটিতে থাকা একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এরই মধ্যে বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ভিতরে দীর্ঘদিনের অনিয়ম আর অব্যবস্থাপনার তথ্য সামনে আসছে। দীর্ঘদিন ধরে সাংবিধানিক ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোতে অচলায়তন চলে আসছিল। এক্ষেত্রে সরকারের নীতিগত দিক, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক এমন অনেক দিকই রয়েছে, যেসব ক্ষেত্রে সংস্কারের দাবি আসছে। এগুলো সংস্কার করা হবে। বদলে যাবে সবকিছু। আসবে মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী সংস্কার। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মোটাদাগে সুশাসন ও সুশৃঙ্খলব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করার একটা বড় আকাক্সক্ষা তৈরি করা হয়েছে। কমিশনের সদস্যরা সেভাবেই কাজ করছেন।

 

সংস্কার কমিশনের মধ্যে দেশের মানুষের নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, পুলিশ, জনপ্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশনের দিকে দৃষ্টি বেশি। এখানে সংস্কারের ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সঙ্গে যুক্ত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, তারা পুরোদমে কাজ শুরু করছেন। নিজেদের মধ্যে বৈঠক, আইনবিধি পর্যালোচনা করছেন। নির্বাচন কমিশনে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে কমিশন নিয়োগ আইন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও), জাতীয় সংসদ, স্থানীয় সরকার নির্বাচন বিধিমালা ও আচরণবিধি। এ প্রসঙ্গে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এখন সবকিছুই পর্যালোচনা চলছে। সিদ্ধান্ত হবে শেষের দিকে। আমরাও সংলাপ করব। ইসি সংস্কার কমিশনের কাজ অনেক। কতগুলো আইন; কতগুলো বিধিবিধান সবকিছুই পর্যালোচনা করতে হবে; তারপর সিদ্ধান্ত।’ নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের আরেকজন সদস্য জানিয়েছেন, আমরা তো ফুলটাইম কাজ করছি। প্রতিদিনই আমাদের বৈঠক হচ্ছে। আমরা প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট সংগ্রহ করছি। প্রচলিত আইনবিধি দেখছি। আমাদের মধ্যে ভিন্নমত আছে। আমরা নিজেদের মধ্যেও বিতর্ক করছি। এর মধ্য দিয়ে আমরা একটা প্রাথমিক সুপারিশ তৈরি করে তারপর আরও কাজ করব। তার ওপর ভিত্তি করে আমাদের সুপারিশ পেশ করব। পুলিশ সংস্কার নিয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি। কারণ সাম্প্রতিক সময়ে কিছু পুলিশ কর্মকর্তার কর্মকান্ড জনগণের বিপক্ষে পুরো বাহিনীকে দাঁড় করিয়েছে। ফলে মানুষের আস্থা কমেছে এ বাহিনীর প্রতি। যদিও বর্তমানে পুলিশ সদস্যরা জনবান্ধব হওয়ার চেষ্টা করছেন। তাই পুলিশ সংস্কারে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হয় অথবা কী কী বদলে যাচ্ছে তা দেখতে চোখ রয়েছে দেশবাসীর। পুলিশ সংস্কার কমিশনের সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক শাহনাজ হুদা গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা আশা করছি, একটি জনবান্ধব পুলিশ বাহিনী তৈরি করার জন্য ভালো একটি সুপারিশ করতে পারব। কমিশনে যারা আছেন, তারা সবাই অভিজ্ঞ। তারা পুলিশ নিয়ে অতীতে অনেক কাজ করেছেন। তারা গুরুত্বপূর্ণ মতামত দিচ্ছেন। আমরা এরই মধ্যে অনেক বৈঠক করেছি। আমরা বাইরে থেকেও যারা বিশেষজ্ঞ, তাদের মতামত নিচ্ছি। মতবিনিময় করব। সাধারণ মানুষের মতামতও নেব। এটা একটা বিশাল কাজ। চেষ্টা করছি নির্ধারিত তিন মাসের মধ্যেই কাজ শেষ করতে। সেজন্য একটা প্রাথমিক ড্রাফট করে তার ওপর আবার আমরা আলোচনা করব, তথ্য নেব, মতামত নেব, তারপর চূড়ান্ত করব। আমাদের টার্গেট হলো পুলিশকে জনগণের পুলিশ করার মতো একটা সুপারিশ করা।’ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হলেও রাজনৈতিক সরকারের আমলে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না-এমন ধারণা জনমনে। দুদক রাজনৈতিক প্রভাব এবং আমলাতন্ত্রের কাছে জিম্মি। এর থেকে সংস্থাটিকে মুক্ত করাই বড় চ্যালেঞ্জ। দুদকের উচ্চ পর্যায়ে এমন ব্যক্তিদের নিয়োগ দিতে হবে যারা ব্যক্তিজীবনে রাজনৈতিক প্রভাব ও দুর্নীতিমুক্ত। পাশাপাশি দুদকের আলাদা প্রসিকিউশন টিম থাকা প্রয়োজন। পরবর্তী যে কোনো সরকারের অধীনে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, সংস্কার কমিশন সেই দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেবে বলে মনে করে নাগরিক সমাজ।

দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘দুদকের আইনকানুন পরিবর্তন যতটুকু করা প্রয়োজন সেটা নিয়ে কাজ করছি। বিশেষ করে নিয়োগের ক্ষেত্রে দলীয় প্রভাবমুক্ত করা, দুদকের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন সেই সুপারিশ আমরা করব। আমাদের বৈঠক চলমান আছে। কাজ চলছে, যথাসময়ে জানানো হবে।’   

বিচার বিভাগ সংস্কার নিয়েও দেশবাসীর আগ্রহ রয়েছে। বিচার বিভাগকে আরও বেশি স্বাধীন করতে কী কী সংস্কার করা প্রয়োজন তা নিয়ে কাজ করছেন দায়িত্বপ্রাপ্তরা। বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনও এরই মধ্যে বেশ কয়েটি বৈঠক করেছে বলে জানা গেছে। কমিশন সদস্য, সাবেক বিচারক ও আইনজীবী মাসদার হোসেন বলেন, আমরা প্রায় প্রতিদিনই বৈঠক করছি। এখন এজেন্ডাগুলো নির্ধারণ করছি। নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি।’জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক কে এম ফিরোজ আহমেদ গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আমরা এখন পর্যন্ত একটি বৈঠক করেছি। ফলে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। আরও কয়েকটি বৈঠক করলে বুঝতে পারব আমরা কোন জায়গায় আছি, কোন দিকে যাব।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে কাজ করতে হবে
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী নবান্ন উৎসব শুরু

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ
ব্যর্থ লিটন, ২৬ রানের মাঝে ৩ উইকেট হারিয়ে আবারও চাপে বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান
ছাত্র-জনতার শক্তির কাছে স্বৈরাচার পরাজিত হবেই : মঈন খান

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মহেশপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়  
ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায়   ছাত্রলীগ নেতা কারাগারে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা
উইন্ডোজ ১১ আপডেট নিয়ে বিভ্রান্তি : ৪০ কোটি ব্যবহারকারীকে সতর্কতা

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণা : ৪ কোটি খোয়ালেন তরুণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না
১৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যাওয়া আরিয়ানকে বাঁচানো গেল না

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা
অসুস্থতার সময় সালমান আমার যত্ন নিয়েছেন : রাশমিকা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

৫২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৬ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন
জয়কে হত্যাচেষ্টা মামলায় বিএনপি নেতা মিজানুরের জামিন

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা