শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

যোগ্য লোকের সন্ধানে প্রশাসন

ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
যোগ্য লোকের সন্ধানে প্রশাসন

ড. মুহাম্মদ ইউনূস নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই প্রশাসনে নানা ধরনের সংস্কার চলছে। এরই মধ্যে কিছু চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ পূরণ করা হলেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবের পদ ফাঁকা। এ ছাড়াও বিভিন্ন অধিদপ্তরও চলছে ভারপ্রাপ্ত দিয়ে। মাঠ প্রশাসনের ডিসির মতো গুরুত্বপূর্ণ পদ ফাঁকা আট জেলায়।

আওয়ামী লীগের নিয়োগ পাওয়া পাঁচ জেলার ডিসিরা এখনো দায়িত্ব পালন করছেন। আবার ফাঁকা পদে অনেকেই যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও দীর্ঘদিন পদগুলো পূরণ হচ্ছে না। এতে অনেকের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। যদিও ভিতরে-বাইরে আলোচনা হচ্ছে যোগ্য লোক সন্ধান নিয়ে। উপযুক্ত কর্মকর্তা পেলেই পদায়ন করা হবে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ একাধিক মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, প্রশাসনে এ মুহূর্তে দক্ষ ও মেধাসম্পন্ন লোক প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠান প্রধান যিনি হবেন তার নেতৃত্ব হবে সরকারকে সহযোগিতামূলক। বিগত দিনগুলোতে অনেকেই সিনিয়রিটি পেলেও কাজের ক্ষেত্রে অনভিজ্ঞ। আবার বিচক্ষণ কর্মকর্তা আলোচনায় থাকলেও তারা জ্যেষ্ঠতার দিক থেকে পিছিয়ে রয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে কয়েক বছর আগে বঞ্চনার শিকার হয়ে অবসরে যাওয়া ১৯৮২, ১৯৮৫ ব্যাচ থেকেও কর্মকর্তাদের ফিরিয়ে এনে দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। এরপরও নানা জায়গায় পদ পূরণ হয়নি। এতে বর্তমান কর্মরতদের মধ্যে ক্ষোভও তৈরি হচ্ছে। বিশেষ করে বিসিএস ১৫ ব্যাচ থেকে সচিব হওয়ার কথা থাকলেও পূর্বের ব্যাচ থেকে সচিব নিয়ে আসার কারণে ১৫ ব্যাচ পিছিয়ে যাচ্ছে এ নিয়ে কিছু বলতেও পারছেন না তারা। সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রশাসনে যোগ্য লোক পাওয়া না গেলে যারা ইতোমধ্যে অবসরে চলে গেছেন সেখান থেকে আনতে হবে। জিয়াউর রহমানের সময় এবং এরশাদ আমলেও পুরনোদের ফেরানোর ঘটনা আছে। ১৯৪৫ ব্যাচের আবদুল মোমেন খান, ১৯৪৯-এর সিএসপি শফিউল আজম, ১৯৫৬ ব্যাচের কাজী শহিদুর রহমান, সাইদুজ্জামান, ১৯৫৭ ব্যাচের খোরশেদ আলম এবং ১৯৬৭ ব্যাচের ড. শাহ মোহাম্মদ ফরিদ এদের মন্ত্রিপরিষদ সচিব বা মুখ্য সচিবের মর্যাদা দিয়ে রাখা হয়েছিল অবসরের পরও। যদি সার্ভিসে না পাওয়া যায় তাহলে সাবেক যারা খুব সুপরিচিত যোগ্য তাদের একই রকম মর্যাদা দিয়ে অফার দিতে পারে। কাজ করবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে, তবে মর্যাদা হবে একটু বেশি। তবে সবাই যে এ অফারে আসবেন সেটিও নয়। আর নিয়মিত ব্যাচে যোগ্য লোক থাকলে দ্রুত পূরণ করা উচিত। দায়িত্বশীল পদ ফাঁকা রাখা ঠিক নয় বলে জানান এ জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, অনেক ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করে বঞ্চিতদের ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে গিয়েও ‘ভুল’ সিদ্ধান্ত হয়ে যাচ্ছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বশীলরা বলছেন, গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে নিয়োগ পাওয়া আওয়ামী লীগ সরকারের প্রত্যক্ষ সহযোগী কর্মকর্তাদের সরাতে হচ্ছে। যেখানে নিয়োগ দিতে গিয়ে অনেক সময় তথ্যগত ত্রুটি এবং কারও কারও অসাধু তৎপরতায় সমস্যা তৈরি হচ্ছে। সেগুলো পরে সংশোধন করেও নিতে হচ্ছে। এতে অনেকের পদায়নের আদেশ দিয়ে বাতিল করতে হচ্ছে।

ইতোমধ্যে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে অনেককে। কেউ কেউ হচ্ছেন বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি)। একই সঙ্গে বিগত সরকারের সময়ে বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতি ও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করা হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে খালি পড়ে আছে সচিব পদমর্যাদার আটটি পদ। এক মাস ১১ দিন খালি থাকার পর ঢাকা ও রংপুরে নতুন কমিশনার দেওয়া হয়। এক মাস ১০ দিন পর তথ্য সচিব নিয়োগ দেওয়া হয় গত বুধবার (২৩ অক্টোবর)। এখনো খালি পড়ে আছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, পরিকল্পনা কমিশনের একটি সদস্য (কার্যক্রম বিভাগ), সুরক্ষা সেবা বিভাগ, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, সচিব একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ। এ পদে বসানোর ক্ষেত্রে অনেক বিষয় কাজ করে, যাকে দেওয়া হবে দায়িত্ব তার দক্ষতা, সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিচক্ষণতা, প্রতিষ্ঠান চালানোর নেতৃত্ব নানা বিষয় দেখা হচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে এমনভাবে প্রশাসনে দলীয়করণ করা হয়েছে যে নিরপেক্ষ ও যোগ্য কর্মকর্তা খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। একটু একটু করে পদ পূরণ হচ্ছে, বাকিগুলো দ্রতই পূরণ হবে। প্রশাসনের এক অতিরিক্ত সচিব বলেন, যারা এসব পদ পূরণ করবে তারা কেমন যোগ্যতা চাচ্ছে সেটা বড় বিষয়। যোগ্যতার ধরন ও মাপকাঠি হয়তো একেকজনের কাছে একেক রকম। অনেক মন্ত্রণালয়ের সচিবের পদ ফাঁকা থাকার বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আবদুর রশীদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ওই প্রক্রিয়ায় জনপ্রশাসন থেকে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। দ্রুতই এসব করা হবে বলেও জানান তিনি। এর আগে এক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান বলেন, আমরা অনেক কিছু চাচ্ছি। যোগ্য অফিসার পাওয়া যে কী দুরূহ হয়ে গেছে। বয়স বাড়ছে, টেনিওর বাড়ছে, এটা চাই, সেটা চাই। কিন্তু আমরা ফর্মুলা মোতাবেক যেটা চাচ্ছি, সেই অফিসাররা খুবই কম। তবু আমাদের এর মধ্য থেকেই দিতে হবে। শিগগিরই দেব।

খালি থাকা সচিব পদগুলোতে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম বলেও জানিয়েছেন জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি
ছুটি
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
৩০ হাজার টাকার শুল্কে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ!
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সশস্ত্র বাহিনী
মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
মিরাজ ম্যাজিকে বিশাল জয়
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
১৮ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ
বিলবাওকে গুঁড়িয়ে ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখল ম্যানইউ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু
আজ গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা; ৭২ হাজার ভর্তিচ্ছু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান
প্লে-অফ দৌড়ে ছিটকে গেল রাজস্থান

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক
উত্তরায় হোটেলে অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকজনকে আটক

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৩১ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির বিক্ষোভ সমাবেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই
পদত্যাগ করলেন দক্ষিণ কোরিয়ার অর্থমন্ত্রী চোই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক