শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

কারো জমি বিক্রির টাকা, কারো বা মা-স্ত্রীর গহনা বিক্রির টাকা। তিল তিল করে সঞ্চয় করা সব সম্বল বিক্রির টাকা তুলে দিয়েছেন দালালের হাতে। উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে পাড়ি জমাবেন বিদেশে। শ্রমিকের রঙিন স্বপ্ন প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বেদনার কালো রং ধারণ করেছে।

কিন্তু প্রতারকচক্র শ্রমিকের রক্ত পানি করা টাকায় দেশে-বিদেশে গড়ে তুলেছে অট্টালিকা। স্বপ্ন দেখা লাখ লাখ শ্রমিকের হাজার কোটি টাকা লোপাট করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছে এই চক্র। এই চক্রের অন্যতম রুহুল আমিন স্বপন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সাবেক মহাসচিব। তাঁর ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ার নাগরিক আমিনুল ইসলাম বিন আমিন নূর ওরফে দাতো শ্রী আমিনসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী মিলে গড়ে তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার সিন্ডিকেট।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শ্রমিকদের ঘামঝরা টাকার বিপরীতে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বিদেশে গড়ে তুলেছেন অট্টালিকা। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট। গড়ে তুলেছেন একাধিক কম্পানি। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নতুন দরজা খুলে যায়।

শুরু থেকেই অভিযোগ ওঠে, একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে—যার মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন রুহুল আমিন স্বপন, অন্যজন দাতো শ্রী আমিন।
 
দালাল থেকে দুর্নীতির সাম্রাজ্যে

আশির দশকে নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান রুহুল আমিন স্বপন। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একটি রেক্রুটিং এজেন্সিতে দালালের কাজ করতেন। পাশাপাশি স্থায়ী আয়ের জন্য পিয়নের চাকরি নেন। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে তিনি ‘ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি গড়ে তুললেও ভুয়া কম্পানিতে লোক পাঠিয়ে বারবার অফিস বদল করতে বাধ্য হন।

২০০৫ সালে দাতো শ্রী আমিনের সঙ্গে হাত মেলান তিনি। তাঁদের যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয় ভুয়া ভিসা সিন্ডিকেট। ২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার কর্মীকে বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে পাঠানো হয় মালয়েশিয়ায়। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয় যে কর্মীদের কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে নামিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এই চক্র। ফলে বন্ধ হয়ে যায় ওই শ্রমবাজার। পরে অভিবাসন ব্যবসায় অর্থপাচারের জন্য বেস্টিনেটের ২০ শতাংশ শেয়ার কেনেন স্বপন। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে আমিন নূরের সঙ্গে কারসাজি করে ১০০টি এজেন্সির একটি চক্র বা সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ভেরিটে ইনকরপরেটেডসহ পাঁচটি সংস্থার এক জরিপে দেখা যায়, চক্রের সদস্যরা মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকার জায়গায় গড়ে পাঁচ লাখ ৪৪ হাজার টাকা নিয়েছেন। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা গরিব কর্মীর কাছ থেকে আদায় করে এই চক্র অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই স্বপন-আমিন সিন্ডিকেট ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে।

অভিজাত এলাকায় বাড়ির পর বাড়ি, বিদেশে বিলাসী জীবন

অনুসন্ধানে জানা যায়, রুহুল আমিন স্বপন বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোনে গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। ওই ৯ তলা ভবনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। ডিপ্লোম্যাটিক জোনের ১০ নম্বর রোডের ১২/এ ভবনটি স্বপনের। এ ছাড়া বনানীতে গড়ে তুলেছেন তিনটি বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য ২৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বনানীর ১২ নম্বর রোডের ১৩৩ নম্বরের ১২ তলা ভবন, বনানী কে ব্লকের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বরের বাড়িও তাঁর। এ ছাড়া বনানীর ই-ব্লকের ১৩/সি রোডের ৮৯ বাড়িটিও স্বপনের। সূত্র বলছে, ওই বাড়িতে বসবাস করেন স্বপনের ছোট ভাই।

অভিজাত আবাসিক এলাকার পাশাপাশি সদ্য গড়ে ওঠা নতুন আবাসিক এলাকা বনশ্রীতেও বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন স্বপন। সূত্র জানায়, বনশ্রীর এইচ-ব্লকের ৫ নম্বর বাড়িটিও স্বপনের। দরিদ্র খেটা খাওয়া শ্রমিকের অর্থ লোপাট করে সাততলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা। বনশ্রীর পাশাপাশি রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকা উত্তরাতেও ভবন নির্মাণ করেছেন তিনি। নিজের প্রতিষ্ঠান ক্যাথারসিস ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে এই বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের এই ভবনটির আনুমানিক মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ঢাকার ভাটারা থানার অধীন মাদানী এভিনিউয়ে ২৪০ কাঠা জমির ওপর গড়ে তুলেছেন ক্যাথারসিস গ্রুপ। জমিসহ যার আনুমানিক বাজার মূল্য কয়েক শ কোটি টাকা। এ ছাড়া গাজীপুরের টঙ্গীর শিলমুন এলাকায় ক্যাথারসিস হাসপাতালও গড়ে তুলেছেন স্বপন। সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় তাঁর নামে-বেনামে রয়েছে প্রায় শত বিঘা জমি।

দেশে হাজার কোটি টাকার সম্পদ থাকার পাশাপাশি দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডন, সৌদি আরব ও কানাডায় বিনিয়োগ রয়েছে স্বপনের। এর মধ্যে দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডনে তাঁর রয়েছে ফ্ল্যাট। সৌদি আরবে তাঁর খেঁজুর বাগান রয়েছে। সূত্র জানায়, ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কানাডায় সপরিবারে অবস্থান করছেন তিনি। টরন্টোর ডাউনটাউনের পশ্চিমে পার্কডেল এলাকায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য ২৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া কানাডার মিসিসওগা শহরেও তাঁর বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর একাধিক গাড়ি রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন তিনি।

রুহুল আমিন স্বপন আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় মন্ত্রী-এমপিদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় গত সরকারের আমলে তাঁর অনিয়মের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে সম্প্রতি দুদক ও এনবিআরের তদন্তে নতুন গতি এসেছে। একাধিক এজেন্সি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের মধ্যেই অন্তত ১২৩ কোটি টাকা মালয়েশিয়া, দুবাই ও যুক্তরাজ্যে পাচার করেন তিনি।

মালয়েশিয়ায় দাতো আমিনের সাম্রাজ্যে

সূত্র জানায়, দারিদ্র্যের কশাঘাতে নব্বয়ের দশকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান দাতো শ্রী আমিন। উচ্চশিক্ষায় অগ্রসর হতে না পারলেও চতুরতায় ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। কিছুদিনের মধ্যে তিনি জড়িয়ে পড়েন পাসপোর্ট জালিয়াতিসহ নানা অপরাধে। গলাকাটা পাসপোর্টে বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবেশে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। অপরাধে জড়িয়ে একাধিকবার কারাভোগ করেন মালয়েশিয়ায়। একটি কম্পানির ৫০০ পাসপোর্ট জালিয়াতির ঘটনার মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ীর রূপ নেন তিনি।

২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার বাংলাদেশিকে ভুয়া ভিসায় মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দেন তিনি ও তাঁর দালালচক্র। ওই সব কর্মীর বড় অংশ কারাভোগ শেষে শূন্য হাতে দেশে ফিরতে বাধ্য হয়। এর জের ধরেই মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তবে এই নিষেধাজ্ঞার আগেই দাতো আমিন হাতিয়ে নেন শ শ কোটি টাকা। বিপুল অর্থের জোরে তিনি পেয়ে যান মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব ও ‘দাতো শ্রী’ উপাধি। এরপর ২০১৬ ও ২০২২ সালে আবারও সিন্ডিকেট করে হাজার কোটি টাকা লোপাট করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে স্বপনের মধ্যমে অর্থ পাচার করে মালয়েশিয়ায় নিতেন আমিন। এ জন্য ব্যবহার করা হতো তাঁর ১৯টি কম্পানিকে। তাঁর চতুরতায় এখন পর্যন্ত মালেশিয়ান সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। মালেশিয়ায় থাকা তাঁর কম্পানিগুলো হলো—বেস্টিনেট আইটি সলিউশনস, বেস্টিনেট পেমেন্ট সার্ভিসেস, সোলেস এশিয়া, টিএফজি দ্য ফার্ম গ্রুপ, ব্রডফিল্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস, (আগে বেস্টিনেট এফডব্লিউকিউএস,) ক্রিস্টাল ক্লিয়ার টেকনোলজি, এটিলাইস এআই, কানেক্টেড মোবিলিটি টেকনোলজিস, অ্যাটিলজে ডিজিটাল, জিথ্রি টেকনোলজিস, এজিথ্রি, এটিলাইজস সলিউশন, জিথ্রি হেলথ, জয়েন্ট রিসোর্সেস এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি, বেস্টিনেট টেকনোলজি, কেরিকম, কুনচি সেমাঙ্গাত, মাসডটস, র‌্যাফলসকেয়ার (এম) এসডিএন বিএইচডি (মালেশিয়ায় প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানির ক্ষেত্রে এটি লেখা হয়)। এ ছাড়া কানাডা, দুবাই, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর বিনিয়োগ রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে রুহুল আমিন স্বপনকে ফোন করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপক আজম শাহের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘স্যার কানাডায় রয়েছেন, দুই মাস আগেও দেশে এসেছেন। আপনারা যোগাযোগ করেন, উনাকে পাবেন।’ এরপর তাঁর হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে ফোন করলে তা-ও বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
৮৩ আসনের সীমানা পরিবর্তনে আবেদন পড়েছে ১৭৬০টি
সর্বশেষ খবর
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক
শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান
ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও
পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত
বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

৫৩ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়
ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?
ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠক: ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতি কি সংকট নিরসন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত
বেইজিংয়ে ‘রোবট অলিম্পিকস’ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’
জবি নাট্যকলার হাত ধরে প্রথমবারের মতো দেশের মঞ্চে ‘তর্পন বাহকেরা’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ
এশিয়া কাপে ভারতকে হারাবে পাকিস্তান: আকিব জাভেদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ
রোহিঙ্গা ইস্যু আবার সামনে আনতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা