শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

কারো জমি বিক্রির টাকা, কারো বা মা-স্ত্রীর গহনা বিক্রির টাকা। তিল তিল করে সঞ্চয় করা সব সম্বল বিক্রির টাকা তুলে দিয়েছেন দালালের হাতে। উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে পাড়ি জমাবেন বিদেশে। শ্রমিকের রঙিন স্বপ্ন প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বেদনার কালো রং ধারণ করেছে।

কিন্তু প্রতারকচক্র শ্রমিকের রক্ত পানি করা টাকায় দেশে-বিদেশে গড়ে তুলেছে অট্টালিকা। স্বপ্ন দেখা লাখ লাখ শ্রমিকের হাজার কোটি টাকা লোপাট করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছে এই চক্র। এই চক্রের অন্যতম রুহুল আমিন স্বপন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সাবেক মহাসচিব। তাঁর ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ার নাগরিক আমিনুল ইসলাম বিন আমিন নূর ওরফে দাতো শ্রী আমিনসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী মিলে গড়ে তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার সিন্ডিকেট।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শ্রমিকদের ঘামঝরা টাকার বিপরীতে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বিদেশে গড়ে তুলেছেন অট্টালিকা। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট। গড়ে তুলেছেন একাধিক কম্পানি। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নতুন দরজা খুলে যায়।

শুরু থেকেই অভিযোগ ওঠে, একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে—যার মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন রুহুল আমিন স্বপন, অন্যজন দাতো শ্রী আমিন।
 
দালাল থেকে দুর্নীতির সাম্রাজ্যে

আশির দশকে নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান রুহুল আমিন স্বপন। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একটি রেক্রুটিং এজেন্সিতে দালালের কাজ করতেন। পাশাপাশি স্থায়ী আয়ের জন্য পিয়নের চাকরি নেন। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে তিনি ‘ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি গড়ে তুললেও ভুয়া কম্পানিতে লোক পাঠিয়ে বারবার অফিস বদল করতে বাধ্য হন।

২০০৫ সালে দাতো শ্রী আমিনের সঙ্গে হাত মেলান তিনি। তাঁদের যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয় ভুয়া ভিসা সিন্ডিকেট। ২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার কর্মীকে বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে পাঠানো হয় মালয়েশিয়ায়। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয় যে কর্মীদের কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে নামিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এই চক্র। ফলে বন্ধ হয়ে যায় ওই শ্রমবাজার। পরে অভিবাসন ব্যবসায় অর্থপাচারের জন্য বেস্টিনেটের ২০ শতাংশ শেয়ার কেনেন স্বপন। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে আমিন নূরের সঙ্গে কারসাজি করে ১০০টি এজেন্সির একটি চক্র বা সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ভেরিটে ইনকরপরেটেডসহ পাঁচটি সংস্থার এক জরিপে দেখা যায়, চক্রের সদস্যরা মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকার জায়গায় গড়ে পাঁচ লাখ ৪৪ হাজার টাকা নিয়েছেন। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা গরিব কর্মীর কাছ থেকে আদায় করে এই চক্র অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই স্বপন-আমিন সিন্ডিকেট ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে।

অভিজাত এলাকায় বাড়ির পর বাড়ি, বিদেশে বিলাসী জীবন

অনুসন্ধানে জানা যায়, রুহুল আমিন স্বপন বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোনে গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। ওই ৯ তলা ভবনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। ডিপ্লোম্যাটিক জোনের ১০ নম্বর রোডের ১২/এ ভবনটি স্বপনের। এ ছাড়া বনানীতে গড়ে তুলেছেন তিনটি বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য ২৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বনানীর ১২ নম্বর রোডের ১৩৩ নম্বরের ১২ তলা ভবন, বনানী কে ব্লকের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বরের বাড়িও তাঁর। এ ছাড়া বনানীর ই-ব্লকের ১৩/সি রোডের ৮৯ বাড়িটিও স্বপনের। সূত্র বলছে, ওই বাড়িতে বসবাস করেন স্বপনের ছোট ভাই।

অভিজাত আবাসিক এলাকার পাশাপাশি সদ্য গড়ে ওঠা নতুন আবাসিক এলাকা বনশ্রীতেও বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন স্বপন। সূত্র জানায়, বনশ্রীর এইচ-ব্লকের ৫ নম্বর বাড়িটিও স্বপনের। দরিদ্র খেটা খাওয়া শ্রমিকের অর্থ লোপাট করে সাততলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা। বনশ্রীর পাশাপাশি রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকা উত্তরাতেও ভবন নির্মাণ করেছেন তিনি। নিজের প্রতিষ্ঠান ক্যাথারসিস ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে এই বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের এই ভবনটির আনুমানিক মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ঢাকার ভাটারা থানার অধীন মাদানী এভিনিউয়ে ২৪০ কাঠা জমির ওপর গড়ে তুলেছেন ক্যাথারসিস গ্রুপ। জমিসহ যার আনুমানিক বাজার মূল্য কয়েক শ কোটি টাকা। এ ছাড়া গাজীপুরের টঙ্গীর শিলমুন এলাকায় ক্যাথারসিস হাসপাতালও গড়ে তুলেছেন স্বপন। সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় তাঁর নামে-বেনামে রয়েছে প্রায় শত বিঘা জমি।

দেশে হাজার কোটি টাকার সম্পদ থাকার পাশাপাশি দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডন, সৌদি আরব ও কানাডায় বিনিয়োগ রয়েছে স্বপনের। এর মধ্যে দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডনে তাঁর রয়েছে ফ্ল্যাট। সৌদি আরবে তাঁর খেঁজুর বাগান রয়েছে। সূত্র জানায়, ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কানাডায় সপরিবারে অবস্থান করছেন তিনি। টরন্টোর ডাউনটাউনের পশ্চিমে পার্কডেল এলাকায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য ২৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া কানাডার মিসিসওগা শহরেও তাঁর বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর একাধিক গাড়ি রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন তিনি।

রুহুল আমিন স্বপন আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় মন্ত্রী-এমপিদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় গত সরকারের আমলে তাঁর অনিয়মের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে সম্প্রতি দুদক ও এনবিআরের তদন্তে নতুন গতি এসেছে। একাধিক এজেন্সি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের মধ্যেই অন্তত ১২৩ কোটি টাকা মালয়েশিয়া, দুবাই ও যুক্তরাজ্যে পাচার করেন তিনি।

মালয়েশিয়ায় দাতো আমিনের সাম্রাজ্যে

সূত্র জানায়, দারিদ্র্যের কশাঘাতে নব্বয়ের দশকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান দাতো শ্রী আমিন। উচ্চশিক্ষায় অগ্রসর হতে না পারলেও চতুরতায় ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। কিছুদিনের মধ্যে তিনি জড়িয়ে পড়েন পাসপোর্ট জালিয়াতিসহ নানা অপরাধে। গলাকাটা পাসপোর্টে বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবেশে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। অপরাধে জড়িয়ে একাধিকবার কারাভোগ করেন মালয়েশিয়ায়। একটি কম্পানির ৫০০ পাসপোর্ট জালিয়াতির ঘটনার মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ীর রূপ নেন তিনি।

২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার বাংলাদেশিকে ভুয়া ভিসায় মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দেন তিনি ও তাঁর দালালচক্র। ওই সব কর্মীর বড় অংশ কারাভোগ শেষে শূন্য হাতে দেশে ফিরতে বাধ্য হয়। এর জের ধরেই মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তবে এই নিষেধাজ্ঞার আগেই দাতো আমিন হাতিয়ে নেন শ শ কোটি টাকা। বিপুল অর্থের জোরে তিনি পেয়ে যান মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব ও ‘দাতো শ্রী’ উপাধি। এরপর ২০১৬ ও ২০২২ সালে আবারও সিন্ডিকেট করে হাজার কোটি টাকা লোপাট করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে স্বপনের মধ্যমে অর্থ পাচার করে মালয়েশিয়ায় নিতেন আমিন। এ জন্য ব্যবহার করা হতো তাঁর ১৯টি কম্পানিকে। তাঁর চতুরতায় এখন পর্যন্ত মালেশিয়ান সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। মালেশিয়ায় থাকা তাঁর কম্পানিগুলো হলো—বেস্টিনেট আইটি সলিউশনস, বেস্টিনেট পেমেন্ট সার্ভিসেস, সোলেস এশিয়া, টিএফজি দ্য ফার্ম গ্রুপ, ব্রডফিল্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস, (আগে বেস্টিনেট এফডব্লিউকিউএস,) ক্রিস্টাল ক্লিয়ার টেকনোলজি, এটিলাইস এআই, কানেক্টেড মোবিলিটি টেকনোলজিস, অ্যাটিলজে ডিজিটাল, জিথ্রি টেকনোলজিস, এজিথ্রি, এটিলাইজস সলিউশন, জিথ্রি হেলথ, জয়েন্ট রিসোর্সেস এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি, বেস্টিনেট টেকনোলজি, কেরিকম, কুনচি সেমাঙ্গাত, মাসডটস, র‌্যাফলসকেয়ার (এম) এসডিএন বিএইচডি (মালেশিয়ায় প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানির ক্ষেত্রে এটি লেখা হয়)। এ ছাড়া কানাডা, দুবাই, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর বিনিয়োগ রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে রুহুল আমিন স্বপনকে ফোন করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপক আজম শাহের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘স্যার কানাডায় রয়েছেন, দুই মাস আগেও দেশে এসেছেন। আপনারা যোগাযোগ করেন, উনাকে পাবেন।’ এরপর তাঁর হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে ফোন করলে তা-ও বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ২১১২
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে চাই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
‘নির্বাচনের আগেই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নে বদ্ধপরিকর সরকার’
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
'জাতির সংকটে আল মাহমুদের কবিতা মুক্তির পথনির্দেশ করেছে'
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সর্বশেষ খবর
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

২২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার
ফরিদপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ইনামুল হাসান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে
কলাপাড়ায় দুর্ভোগ কমেনি সাধারণ মানুষের, কৃষকরা পড়েছেন সংকটে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু
জনগণই নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
চলতি অর্থবছরে তৈরি পোশাক রফতানি ৮.৮৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সেন্টমার্টিন রক্ষায় টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার
ছিনতাইকালে যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫
আইএমইআই পাল্টে দেশ-বিদেশে মোবাইল পাচার, চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ
টেলিকম নীতিমালাকে সমৃদ্ধ করতে যৌক্তিক পরামর্শ বিবেচনা করা হবে : ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি
রাস্তার পাশে গরুর হাট যানজট, ভোগান্তি

দেশগ্রাম

পিএসজি-চেলসি ফাইনাল
পিএসজি-চেলসি ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের
অতিরিক্ত দামে সার বিক্রি ক্ষোভ কৃষকদের

দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতির বিকল্প নেই

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি
ফ্যাসিবাদের পতন হলেও পুরোপুরি মুক্ত হয়নি

নগর জীবন

সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার
সিলেটের হত্যা মামলার আসামি টাঙ্গাইলে গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না
সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন