শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

কারো জমি বিক্রির টাকা, কারো বা মা-স্ত্রীর গহনা বিক্রির টাকা। তিল তিল করে সঞ্চয় করা সব সম্বল বিক্রির টাকা তুলে দিয়েছেন দালালের হাতে। উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে পাড়ি জমাবেন বিদেশে। শ্রমিকের রঙিন স্বপ্ন প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বেদনার কালো রং ধারণ করেছে।

কিন্তু প্রতারকচক্র শ্রমিকের রক্ত পানি করা টাকায় দেশে-বিদেশে গড়ে তুলেছে অট্টালিকা। স্বপ্ন দেখা লাখ লাখ শ্রমিকের হাজার কোটি টাকা লোপাট করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছে এই চক্র। এই চক্রের অন্যতম রুহুল আমিন স্বপন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সাবেক মহাসচিব। তাঁর ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ার নাগরিক আমিনুল ইসলাম বিন আমিন নূর ওরফে দাতো শ্রী আমিনসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী মিলে গড়ে তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার সিন্ডিকেট।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শ্রমিকদের ঘামঝরা টাকার বিপরীতে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বিদেশে গড়ে তুলেছেন অট্টালিকা। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট। গড়ে তুলেছেন একাধিক কম্পানি। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নতুন দরজা খুলে যায়।

শুরু থেকেই অভিযোগ ওঠে, একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে—যার মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন রুহুল আমিন স্বপন, অন্যজন দাতো শ্রী আমিন।
 
দালাল থেকে দুর্নীতির সাম্রাজ্যে

আশির দশকে নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান রুহুল আমিন স্বপন। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একটি রেক্রুটিং এজেন্সিতে দালালের কাজ করতেন। পাশাপাশি স্থায়ী আয়ের জন্য পিয়নের চাকরি নেন। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে তিনি ‘ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি গড়ে তুললেও ভুয়া কম্পানিতে লোক পাঠিয়ে বারবার অফিস বদল করতে বাধ্য হন।

২০০৫ সালে দাতো শ্রী আমিনের সঙ্গে হাত মেলান তিনি। তাঁদের যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয় ভুয়া ভিসা সিন্ডিকেট। ২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার কর্মীকে বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে পাঠানো হয় মালয়েশিয়ায়। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয় যে কর্মীদের কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে নামিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এই চক্র। ফলে বন্ধ হয়ে যায় ওই শ্রমবাজার। পরে অভিবাসন ব্যবসায় অর্থপাচারের জন্য বেস্টিনেটের ২০ শতাংশ শেয়ার কেনেন স্বপন। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে আমিন নূরের সঙ্গে কারসাজি করে ১০০টি এজেন্সির একটি চক্র বা সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ভেরিটে ইনকরপরেটেডসহ পাঁচটি সংস্থার এক জরিপে দেখা যায়, চক্রের সদস্যরা মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকার জায়গায় গড়ে পাঁচ লাখ ৪৪ হাজার টাকা নিয়েছেন। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা গরিব কর্মীর কাছ থেকে আদায় করে এই চক্র অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই স্বপন-আমিন সিন্ডিকেট ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে।

অভিজাত এলাকায় বাড়ির পর বাড়ি, বিদেশে বিলাসী জীবন

অনুসন্ধানে জানা যায়, রুহুল আমিন স্বপন বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোনে গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। ওই ৯ তলা ভবনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। ডিপ্লোম্যাটিক জোনের ১০ নম্বর রোডের ১২/এ ভবনটি স্বপনের। এ ছাড়া বনানীতে গড়ে তুলেছেন তিনটি বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য ২৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বনানীর ১২ নম্বর রোডের ১৩৩ নম্বরের ১২ তলা ভবন, বনানী কে ব্লকের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বরের বাড়িও তাঁর। এ ছাড়া বনানীর ই-ব্লকের ১৩/সি রোডের ৮৯ বাড়িটিও স্বপনের। সূত্র বলছে, ওই বাড়িতে বসবাস করেন স্বপনের ছোট ভাই।

অভিজাত আবাসিক এলাকার পাশাপাশি সদ্য গড়ে ওঠা নতুন আবাসিক এলাকা বনশ্রীতেও বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন স্বপন। সূত্র জানায়, বনশ্রীর এইচ-ব্লকের ৫ নম্বর বাড়িটিও স্বপনের। দরিদ্র খেটা খাওয়া শ্রমিকের অর্থ লোপাট করে সাততলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা। বনশ্রীর পাশাপাশি রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকা উত্তরাতেও ভবন নির্মাণ করেছেন তিনি। নিজের প্রতিষ্ঠান ক্যাথারসিস ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে এই বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের এই ভবনটির আনুমানিক মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ঢাকার ভাটারা থানার অধীন মাদানী এভিনিউয়ে ২৪০ কাঠা জমির ওপর গড়ে তুলেছেন ক্যাথারসিস গ্রুপ। জমিসহ যার আনুমানিক বাজার মূল্য কয়েক শ কোটি টাকা। এ ছাড়া গাজীপুরের টঙ্গীর শিলমুন এলাকায় ক্যাথারসিস হাসপাতালও গড়ে তুলেছেন স্বপন। সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় তাঁর নামে-বেনামে রয়েছে প্রায় শত বিঘা জমি।

দেশে হাজার কোটি টাকার সম্পদ থাকার পাশাপাশি দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডন, সৌদি আরব ও কানাডায় বিনিয়োগ রয়েছে স্বপনের। এর মধ্যে দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডনে তাঁর রয়েছে ফ্ল্যাট। সৌদি আরবে তাঁর খেঁজুর বাগান রয়েছে। সূত্র জানায়, ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কানাডায় সপরিবারে অবস্থান করছেন তিনি। টরন্টোর ডাউনটাউনের পশ্চিমে পার্কডেল এলাকায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য ২৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া কানাডার মিসিসওগা শহরেও তাঁর বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর একাধিক গাড়ি রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন তিনি।

রুহুল আমিন স্বপন আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় মন্ত্রী-এমপিদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় গত সরকারের আমলে তাঁর অনিয়মের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে সম্প্রতি দুদক ও এনবিআরের তদন্তে নতুন গতি এসেছে। একাধিক এজেন্সি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের মধ্যেই অন্তত ১২৩ কোটি টাকা মালয়েশিয়া, দুবাই ও যুক্তরাজ্যে পাচার করেন তিনি।

মালয়েশিয়ায় দাতো আমিনের সাম্রাজ্যে

সূত্র জানায়, দারিদ্র্যের কশাঘাতে নব্বয়ের দশকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান দাতো শ্রী আমিন। উচ্চশিক্ষায় অগ্রসর হতে না পারলেও চতুরতায় ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। কিছুদিনের মধ্যে তিনি জড়িয়ে পড়েন পাসপোর্ট জালিয়াতিসহ নানা অপরাধে। গলাকাটা পাসপোর্টে বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবেশে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। অপরাধে জড়িয়ে একাধিকবার কারাভোগ করেন মালয়েশিয়ায়। একটি কম্পানির ৫০০ পাসপোর্ট জালিয়াতির ঘটনার মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ীর রূপ নেন তিনি।

২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার বাংলাদেশিকে ভুয়া ভিসায় মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দেন তিনি ও তাঁর দালালচক্র। ওই সব কর্মীর বড় অংশ কারাভোগ শেষে শূন্য হাতে দেশে ফিরতে বাধ্য হয়। এর জের ধরেই মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তবে এই নিষেধাজ্ঞার আগেই দাতো আমিন হাতিয়ে নেন শ শ কোটি টাকা। বিপুল অর্থের জোরে তিনি পেয়ে যান মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব ও ‘দাতো শ্রী’ উপাধি। এরপর ২০১৬ ও ২০২২ সালে আবারও সিন্ডিকেট করে হাজার কোটি টাকা লোপাট করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে স্বপনের মধ্যমে অর্থ পাচার করে মালয়েশিয়ায় নিতেন আমিন। এ জন্য ব্যবহার করা হতো তাঁর ১৯টি কম্পানিকে। তাঁর চতুরতায় এখন পর্যন্ত মালেশিয়ান সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। মালেশিয়ায় থাকা তাঁর কম্পানিগুলো হলো—বেস্টিনেট আইটি সলিউশনস, বেস্টিনেট পেমেন্ট সার্ভিসেস, সোলেস এশিয়া, টিএফজি দ্য ফার্ম গ্রুপ, ব্রডফিল্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস, (আগে বেস্টিনেট এফডব্লিউকিউএস,) ক্রিস্টাল ক্লিয়ার টেকনোলজি, এটিলাইস এআই, কানেক্টেড মোবিলিটি টেকনোলজিস, অ্যাটিলজে ডিজিটাল, জিথ্রি টেকনোলজিস, এজিথ্রি, এটিলাইজস সলিউশন, জিথ্রি হেলথ, জয়েন্ট রিসোর্সেস এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি, বেস্টিনেট টেকনোলজি, কেরিকম, কুনচি সেমাঙ্গাত, মাসডটস, র‌্যাফলসকেয়ার (এম) এসডিএন বিএইচডি (মালেশিয়ায় প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানির ক্ষেত্রে এটি লেখা হয়)। এ ছাড়া কানাডা, দুবাই, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর বিনিয়োগ রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে রুহুল আমিন স্বপনকে ফোন করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপক আজম শাহের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘স্যার কানাডায় রয়েছেন, দুই মাস আগেও দেশে এসেছেন। আপনারা যোগাযোগ করেন, উনাকে পাবেন।’ এরপর তাঁর হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে ফোন করলে তা-ও বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
আগামী নির্বাচন হবে নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
ড. ইউনূসের জন্মদিনে তারেক রহমানের ফুলেল শুভেচ্ছা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি নির্দেশনা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
বন ও প্রাকৃতিক সম্পদ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের নিরাপত্তার ভিত্তি : পরিবেশ উপদেষ্টা
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
সাগরে লঘুচাপের শঙ্কা, তিন বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অন্যতম অংশীজন রিকশাওয়ালা ভাইয়েরা: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
ইমামদের জাতীয় সম্মেলন ২৯ জুন
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
দাপ্তরিক কাজে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার নিষিদ্ধ করল বিমান
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প অনুমোদন থেকে বিরত থাকার আহ্বান সালেহউদ্দিন আহমেদের
সর্বশেষ খবর
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি
৫১ বলে সেঞ্চুরি করে মান্ধানার অনন্য কীর্তি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২
গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ৬২

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু
সিগন্যাল অমান্য করে রেললাইনে অটোরিকশা, ট্রেনের ধাক্কায় মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’
জাপানে পুরস্কার জিতল ‘নীলপদ্ম’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে
বিয়ের আশ্বাস দিয়ে তরুণীকে হেনস্তার অভিযোগ ভারতীয় পেসারের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার
সড়ক ভবন লুটেছে ১৫ ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে
ভেনিসে রাজকীয় আয়োজনে জেফ বেজোসের বিয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না
মিডিয়াই আমাকে ‘পিয়া জান্নাতুল’ বানিয়েছে, ছেড়ে যেতে চাই না

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!
৪৯.২ ডিগ্রি তাপদাহের মধ্যেই আরব আমিরাতে শিলাবৃষ্টি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ
ঢাকায় বাফুফের ট্রায়ালে ১৪ দেশের ৫২ তরুণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন
সেই আনিসা আজ এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আত্মবিশ্বাস নিয়ে বাহরাইনের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬
ধর্ষণ-হত্যা মামলা তুলে না নেওয়ায় ব্যবসায়ীকে অপহরণ, গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
লালপুরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!
গাজায় ত্রাণের আটায় মাদক!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়
নড়াইলে স্বাস্থ্যসেবার মানোন্ননে সুধীজনদের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট
পোড়া গন্ধে মাঝ আকাশ থেকে ফিরে এলো এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
কালীগঞ্জে ৬৫ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী
সিলেটে বাড়ল ডেঙ্গু রোগী

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে ২ শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আবু সাঈদ হত্যা মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র
ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও করোনা মোকাবেলায় তিন মাসব্যাপী অভিযান চালাবে চসিক: মেয়র

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য
বৌলতলী সেতু বদলে দিয়েছে ২০ গ্রামের ভাগ্য

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’
‘যারা নির্যাতিত হয়েছে, তাদের মূল্যায়ন করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনই সরকারের প্রধান লক্ষ্য: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য
জানুয়ারিতে জাবির ৭ম সমার্তন হবে: উপাচার্য

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে আবারও বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত
একতরফাভাবে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করতে পারবে না ভারত: আন্তর্জাতিক আদালত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনের বিমানঘাঁটিতে হাইপারসনিক মিসাইল নিক্ষেপ রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা
ইসলামী আন্দোলনের ১৬ দফা ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের
ফিলিস্তিন সরকারকে ৩০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা প্রদান সৌদি আরবের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল
প্রতিহতের ঘোষণা উপেক্ষা করে রুমিন ফারহানার জনসভা, মানুষের ঢ্ল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প
এবার গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে সুখবর দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের সুখবর দিল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন
পর্যটক টানতে সাগরতীরে রিসোর্ট খুললেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের
ইরানকে আলোচনায় আনতে লোভনীয় প্রস্তাবের সিরিজ টোপ যুক্তরাষ্ট্রের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা
আগস্টেই রাজধানীতে নামছে ই-রিকশা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর
জোটবদ্ধ ইসলামি দল হবে আগামী দিনের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি: চরমোনাই পীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশের প্রথম অধিবেশন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের সহিংসতার নিন্দা জানাল সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের উদ্যোগে বিচারবিভাগের বাধা নয় : মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ
দিনে এক বেলা পাউরুটি-বিস্কুট খেয়ে থাকছেন দেশের ৮৮ শতাংশ নিম্নআয়ের মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল
ইরানে শীর্ষ কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের রাষ্ট্রীয় জানাজায় মানুষের ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু
মাঝ আকাশে হঠাৎ বিমানের ক্রুর মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই পাখির ছানাকে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট
ট্রাম্পের ক্ষমতা আরও বাড়িয়ে দিল যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত
টেস্ট অধিনায়কত্ব ছাড়লেন শান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন আমাদের দেশের জন্য প্রযোজ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের
সিরিয়ায় আসাদপন্থী আলাউইদের হত্যা-অপহরণ বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন
সেই গোরখোদক মনু মিয়া মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী আন্দোলনের মহাসমাবেশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ
বিমানবন্দরে ভাল্লুকের তাণ্ডব: ফ্লাইট বাতিল, রানওয়ে বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত
বিএনপির নির্বাচনি কৌশল চূড়ান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?
ভারতের নতুন নিষেধাজ্ঞা কেমন প্রভাব পড়বে?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’
মৌর ‘চাইল্ড অব দ্য স্টেশন’

শোবিজ

দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের
দরজা বন্ধ বাংলাদেশিদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গাড়িমেলা
আইসিসিবিতে গাড়িমেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...
‘কাঁটা লাগা গার্ল’র ভাগ্য বদলে ছিল যেভাবে...

শোবিজ

গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে
গুরু-শিষ্যের লড়াই ক্লাব বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী
সেই ইচ্ছাটি এখনো কষ্ট দেয় - সৈয়দ আবদুল হাদী

শোবিজ

অচল ব্যবসাবাণিজ্য
অচল ব্যবসাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব
প্রয়োজনে আবারও লড়াইয়ে নামব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা
সরে দাঁড়ালেন উমামা ফাতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাডেল স্ল্যাম-২৫
প্যাডেল স্ল্যাম-২৫

মাঠে ময়দানে

রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট
রাশেদ-অমিও জিতেছেন মুয়েথাই বেল্ট

মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’
হরমুজ প্রণালি : যুদ্ধ বন্ধের ‘ট্রাম্প কার্ড’

সম্পাদকীয়

জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’
জাপানে সেরা রুনার ‘নীলপদ্ম’

শোবিজ

নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন
নাজমুলের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের
পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিশাল সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সিইসির বৈঠক ছিল সৌজন্যমূলক

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি
গাজায় নিহত লাখের বেশি ট্রাম্প বললেন এক সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার
ছুরি দেখিয়ে হুমকি প্রধান উপদেষ্টাকে অবশেষে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে
বিশ্বাস করি বাংলাদেশও টেস্টে এগোবে

মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি
ফ্যাসিস্ট আমলের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাতিলের দাবি

নগর জীবন

মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া
মারা গেলেন কিশোরগঞ্জের সেই গোরখোদক মনু মিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!
ইরানে ফের হামলা-প্রস্তুতির যুদ্ধবিরতি!

সম্পাদকীয়

তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা
তারকাদের ভিন্ন প্রতিভা

শোবিজ

৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী
৯ হাজার প্রাথমিকে নেই অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা, ঝুঁকিতে ৩ লাখ শিক্ষার্থী

নগর জীবন