শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ০২:২৭, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলোচনায় কিংস পার্টি

প্রিন্ট ভার্সন
আলোচনায় কিংস পার্টি

সরকারের ছত্রছায়ায় নতুন রাজনৈতিক দল ‘কিংস পার্টি’ গঠনের আলোচনা এখন তুঙ্গে। রাজনৈতিক নেতারা বলেছেন, ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি গঠন করলে ভালো ফল পাওয়া যায় না। রাজনৈতিক দলকে কিংস পার্টি নয়, পাবলিকের পার্টি হতে হবে। তিন নেতার সাক্ষাৎকারে বিস্তারিত। কথা বলেছেন শফিকুল ইসলাম সোহাগআকতারুজ্জামান

 

রুহুল কবির রিজভী

ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি করলে পরিণতি ভালো হয় না

রুহুল কবির রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি তৈরি করলে  তার পরিণতি ভালো হয় না। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে দেশ ভালো দিকে যাবে। যে বিষয়গুলো মানুষ ইতিবাচকভাবে নেবে সেগুলো সরকার বিবেচনায় আনবে। বিতর্কিত কোনো বিষয় নিয়ে কাজ করা হলে বিতর্ক বাড়বে। তাই দেশ ও গণতন্ত্রের জন্য যেগুলো অপরিহার্য সেগুলো নিয়ে কাজ করা উচিত। গতকাল রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির তৎপরতায় নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের আলোচনায় কিংস পার্টি প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এ কথা বলেন তিনি। রিজভী আহমেদ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দেশবাসীর অনেক প্রত্যাশা। আমরা আশা করি এ সরকার আওয়ামী সরকারের পুনরাবৃত্তি করবে না। এ সরকার মানুষের কাছে আরও বেশি প্রসারিত হতো যদি দ্রুত একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করত। সরকারের কেউ কেউ বলছেন, এত তাড়া কীসের। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৫ বছর জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত রেখেছে। কেড়ে নেওয়া হয়েছিল মানুষের অধিকার। শেখ হাসিনার আমলে নির্বাচনের দরকার ছিল না। কে এমপি হবেন, চেয়ারম্যান হবেন সব নির্ধারণ করত হাসিনা। নমিনেশন পেলেও পাস। আর পাস করলেই করা যেত লুটপাট ও দখলবাজি। এরপর নিজেরাই মারামারি, খুনাখুনি করত। শেখ হাসিনার একক সিদ্ধান্তেই মানব পাচারকারী, স্বর্ণ চোরাকারবারি এবং ডাকাতও এমপি হয়েছেন। তিনি বলেন, নিউইয়র্কে যেখানে ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ধনী ব্যক্তিরা বসবাস করেন সেখানেও আওয়ামী লুটেরাদের প্লট-ফ্ল্যাট রয়েছে। তিনি বলেন, অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে জানা, অনিয়মকে না বলাই সংস্কার। সরকারপ্রধান যদি কাউকে অন্যায়ভাবে জেল দিতে বলেন, সাজা দিতে বলেন আর বিচারক যদি না বলেন এটিই সংস্কার। ডিসি-এসপিরা যদি মন্ত্রী-এমপির অন্যায় আদেশ না শুনে সঠিক পথে কাজ করেন এটিই সংস্কার। যেটি শেখ হাসিনার আমলে হয়নি। খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে নিম্ন আদালত পাঁচ বছর সাজা দিল। উচ্চ আদালত তা ১০ বছর করল। নিম্ন আদালতে যে পাঁচ বছর সাজা দিল তাকে পদোন্নতি দেওয়া হলো, আবার যে বিচারপতি ১০ বছরের সাজা দিল তাকে আপিল বিভাগের বিচারপতি করে পুরস্কৃত করা হয়েছিল। যে বিচারক একটি মিথ্যা মামলায় তারেক রহমানকে খালাস দিয়েছেন তাকে দেশছাড়া করেছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আজ চুরি-ছিনতাই বেড়ে গেছে। নয় ব্যক্তি ছিনতাইকারীদের হাতে নিহত হলো। সরকার প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করতে পারছে না। আমরা কিছু বললে বলেন, রাজনীতিবিদরা ৫৪ বছরে কিছুই করতে পারেনি। ১৯৭১, ’৯০ এবং ’২৪ সবকিছুই রাজনীতিবিদদের সমন্বয়ে হয়েছে। আপনারা (অন্তর্বর্তী সরকার) বিদ্যুৎ বন্ধ করে সংস্কারের মাস্টারপ্ল্যান করবেন সেটি বিশ্বাসযোগ্য নয়। দেশ ও জনগণের আপনাদের প্রতি যে আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে তা বজায় রাখুন।

 

সামান্তা শারমিন

লুটতরাজ করতে পারবে না তাই জুজুর ভয় দেখাচ্ছে বিএনপি

সামান্তা শারমিন

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিন বলেছেন, বিএনপির দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা আমাদের কিংস পার্টি বলছেন। আসলে তারা জনগণকে একটা জুজুর ভয় দেখাচ্ছেন। এটা তাদের নিজেদের ভয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত কি না খুঁজে দেখা প্রয়োজন। আমরা বলেছি সংবিধান পরিবর্তন করতে হবে, এ ইস্যুতে তারা একমত হতে পারেননি। তারা হয়তো মনে করেন, সংবিধান পরিবর্তন হলে দেশের নীতিনির্ধারণী জায়গাগুলোতে যদি বড় পরিসরে পরিবর্তন বা সংস্কার হয় তাহলে তাদের দলের বিভিন্ন অংশে যে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, লুটতরাজ ও সন্ত্রাস হয় এগুলো তারা করতে পারবে না। এগুলোর ইতিহাস তো আছে তাদের। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

সামান্তা শারমিন বলেন, বিএনপি এ মুহূর্তে যে নতুন সংসারের স্বপ্ন দেখছে, সেই সাজানো সংসার হয়তো আর হবে না- এ কারণে তারা হয়তো আমাদের কিংস পার্টির অপবাদ দিচ্ছে। আমরা প্রত্যাশা করি, তারা এ দেশের তরুণ সমাজের প্রাণের আকাঙ্ক্ষা বুঝতে পারবে এবং এ ধরনের জুজুর ভয় দেখানো থেকে বিরত থাকবে। সবাই মিলে এখন দেশ পুনর্গঠনের কাজটি করা প্রয়োজন। কিন্তু তারা কেন বিভ্রান্ত হয়ে জনগণকে অন্যদিকে ঠেলে দিচ্ছে তা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে। সামান্তা শারমিন বলেন, যারা আমাদের কিংস পার্টি বলছেন, তারা অভ্যুত্থানে নিজেদের শক্তি দাবি করেন। কিন্তু তাদের দলের এ দেশে আসার বিষয় পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে বিএনপি স্বাধীন দেশের প্রথম কিংস পার্টি। আমরা এ কথাগুলো বলতে চাইনি। কিন্তু আমরা দেখেছি আমাদের সাংগঠনিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে বিএনপি। আমরা দোষারোপের রাজনীতি করতে চাই না। আমাদের অনেক সাংগঠনিক কাজ রয়েছে। মুখপাত্র শারমিন বলেন, আমরা এখনো সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছি। সাংগঠনিক কর্মকা ই রাজনৈতিক দল গঠনের একমাত্র হাতিয়ার। দলের নাম কী হবে, নেতৃত্বে কারা থাকবেন, দলপ্রধান কে হবেন এসব নিয়ে চিন্তা করছি না। আমরা মানুষের ঐক্যবদ্ধতা ও সংহতি তৈরির কাজ করছি। আর আমাদের দলের নাম কী হবে, নেতৃত্বে কারা থাকবেন এগুলো আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। সময়ের প্রয়োজনে তা পরবর্তীতে নির্ধারিত হবে। জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে তিনি বলেন, অন্যরা জাতীয় নির্বাচন দ্রুত চাচ্ছে আর আমরা দেরিতে চাচ্ছি বিষয়টি এমন নয়। আমাদের বক্তব্য হচ্ছে, সংস্কার প্রস্তাবনা কমিশনগুলোকে স্বাধীনভাবে কাজ করতে দিতে হবে। আমরা মনে করি, এখন সুন্দর সময় রয়েছে পুনর্গঠনের ও কাজগুলো দ্রুত করার।

সামান্তা শারমিন বলেন, আমরাও নির্বাচন দ্রুত চাই, একই সঙ্গে সংস্কারের কাজগুলোও দ্রুত চাই। যে নির্বাচন সামনে রয়েছে তা অনেক আশা-আকাঙ্ক্ষার এবং অনেক ত্যাগের মধ্য দিয়ে এসেছে। এ নির্বাচনে আমরা এমন কোনো পরিস্থিতি চাই না যে কোনো কিছু নিয়ে কারও সন্দেহ, আতঙ্ক বা আপত্তি থাকুক। কেউ যেন সন্দেহ না করে যে নির্বাচন কমিশন হয়তো ঠিকমতো কাজ করতে পারেনি। এটা আমাদের জন্য বড় হতাশার জায়গা তৈরি হবে, যদি আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে।

 

মাহমুদুর রহমান মান্নাকিংস পার্টি নয়  পাবলিকের পার্টি হতে হবে

মাহমুদুর রহমান মান্না

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি ও গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষনেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, বিএনপি জনগণের দল। ৩০-৪০ বছর আগে গঠিত এই দল পুরোমাত্রায় জনগণনির্ভর একটি রাজনৈতিক দল। তবে এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে- জিয়াউর রহমান সাহেব ক্ষমতায় থাকাকালে রাজনৈতিক দল গঠন করেছিলেন। কিন্তু এটাকে প্রথম কিংস পার্টি বলা যায় কি না- সেটা ভেবে দেখতে হবে। সারা দেশে কিংস পার্টির আলোচনা প্রসঙ্গে গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি এ কথা বলেন।  জাতীয় নাগরিক কমিটিকে সামনে রেখে কিংস পার্টি গঠনের বিষয়টি এখন আলোচনায় তুঙ্গে। বিষয়টি কীভাবে দেখেন? জানতে চাইলে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, রাজনৈতিক দল যে কেউ গঠন করতেই পারে। কিন্তু কিংস পার্টি কেন? নতুন পার্টি যদি করতেই হয়- তাহলে সেটা পাবলিকের পার্টি হতে হবে। ‘নতুন কিংস পার্টি কি দেশে নতুন বিভাজন তৈরি করবে, নাকি নতুন নেতৃত্ব তৈরি করবে?’ - এ প্রসঙ্গে মান্না বলেন, নতুন নেতৃত্ব তৈরি করবে কি না- সেটা দেখতে হবে। দল তো যে কেউ গঠন করতেই পারে। কিন্তু দেখতে হবে তারা কী চায়? তাদের কর্মকাণ্ড দেখে বলা যাবে। ওরা তো আর বিভাজন তৈরি করতে পারবে না, এই কিছু দিন হইচই করতে পারবে আরকি!

‘জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় থেকে দল গঠন করেছেন। বিএনপি দেশের প্রথম কিংস পার্টি। কী বলবেন? জবাবে মান্না বলেন, এটা তার মত হতেই পারে। আর এ কথা তো সত্যি যে জিয়াউর রহমান সাহেব ক্ষমতায় থাকতেই দল গঠন করেছিলেন। কিন্তু সেটাকে প্রথম কিংস পার্টি বলা যায় কি না- সেটাও ভেবে দেখতে হবে। কারণ, ৩০-৪০ বছর পরে সেটা এখন জনগণের দলে পরিণত হয়েছে। বিএনপি এখন জনগণের দল এতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে এটা তো অস্বীকার করা যাবে না যে- তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে দল গঠন করেননি। ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিপ্লবীরা এবং জাতীয় নাগরিক কমিটি আগে সংস্কার পরে নির্বাচন চাচ্ছে- এটা কি তাদের দল গোছানোর জন্য সময় ক্ষেপণ?’ এ প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। এটা চলতেই থাকে। কাজেই একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অর্থবহ জাতীয় নির্বাচনের জন্য যতটুকু সংস্কার করা দরকার- সেটুকু সম্পন্ন করার পর নির্বাচন দেওয়া উচিত। আরও কিছু সংস্কার হয়তো করা যেতে পারে। তবে নির্বাচনটা দিতেই হবে। বাকি সংস্কার নির্বাচিত সরকার এসে করবে। এর পরের সরকার এসে আরও সংস্কার করবে। সংস্কার ধারাবাহিকভাবে চলতেই থাকবে।

‘জাতীয় নাগরিক কমিটি বলছে, আগে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে এবং আওয়ামী লীগের বিচার শেষ করে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। নইলে দেশ গৃহযুদ্ধের দিকে যাবে। কিন্তু বিএনপি চায় দ্রুত নির্বাচন। কী বলবেন?’ এ বিষয়ে ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, তারা গণহত্যার বিচার চাইতেই পারে। বিচার প্রক্রিয়া শুরু হোক এটা সবাই চায়। কিন্তু বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর জাতীয় নির্বাচন- এটা যৌক্তিক কোনো কথা হতে পারে না। কারণ গণহত্যার বিচার শেষ করতে যদি পাঁচ-দশ বছর সময় লেগে যায়- তাহলে কি পাঁচ-দশ বছর ভোট হবে না? এটা কোনো কথা না। ‘নাগরিক কমিটি আরও বলছে, স্থানীয় সরকারে যারা স্বতন্ত্র তাদের কাউন্সিলর বা প্রশাসক পদে বহাল রাখা উচিত। কিন্তু মাঠপর্যায়ের খবর হলো- যারা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাননি, তারাই সেসব নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। তবে কি তাদের এই ফর্মুলা পরোক্ষভাবে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন?’

এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, স্বতন্ত্র কাউন্সিলর বা প্রশাসকরা আওয়ামী লীগের ছিল কি না জানি না- তবে এই ফর্মুলা বাস্তবায়িত হলে আওয়ামী লীগই আবারও পুনর্বাসিত হবে। ‘কিছু কিছু সমন্বয়ক বা জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাদের জামায়াত-শিবিরের লোক বলে মনে করছেন অনেকে। আপনি কি মনে করেন?’ মান্না বলেন, এটা তো হতেই পারে। এর আগেও তো অনেক রাজনৈতিক দলে তাদের অন্তর্ভুক্তির কথা জানা গেছে। এখনো থাকতেই পারে। ‘দেশ কি অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে, নাকি প্রশান্তির দিকে যাচ্ছে? জবাবে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রশান্তির ভিতরেও অনেক সময় অনিশ্চয়তা দেখা যায়। এটা আরও কিছুদিন পরে বোঝা যাবে। এর অনেকটাই নির্ভর করবে সরকারের কর্মকাণ্ডের ওপর।

 

এই বিভাগের আরও খবর
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
দীন প্রতিষ্ঠায় ইস্পাতকঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
চাপ অব্যাহত রাখতে হবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নতুন সুযোগ
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
পূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভান্ডার গড়তে হবে সমুদ্রসীমার
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
১৮৭ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
সিঙ্গাপুরে সোনার হাসি আলিফের
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
ড্রোন হামলার দায়িত্বে থাকা ইরানি কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জাতীয় সেমিনার রবিবার, থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’
‘সাইরেন শুনলেই বাঙ্কার খুঁজি, কারণ ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র শক্তিশালী’

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল
বাংলাদেশের লিড ২০০ ছাড়াল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?
নাঈমের ফাইফার; কী ছিল পরিকল্পনা?

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের
গাছের সঙ্গে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, প্রাণ গেল যুবকের

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি
সরকারের সহযোগিতা ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়: সিইসি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু
ভোলায় মেঘনা নদীতে ডুবে জেলের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’
‘এই দিনের জন্য অনেক দিন ধরে অপেক্ষা করছিলাম’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা
ম্যানচেস্টার সিটিকে ফের বিশাল অঙ্কের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নির্মাণাধীন ভবনের সেপটিক ট্যাংক থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়