শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। জন্মস্থান ঢাকা। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের চারুকলার ভাস্কর্য বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩৬ জুলাইয়ের চেতনা নিয়ে আপনারা এগোচ্ছেন। এই পথ চলা এখন পর্যন্ত কেমন মনে হচ্ছে?

সামান্তা শারমিন : জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে ব্যাপক মানুষের অংশগ্রহণ বিপুল আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে। আমাদের এই জনগোষ্ঠীর নানা প্রান্তে বঞ্চিত অনেক মানুষ আছেন। বাংলাদেশের মানুষের একটা লাইফ লং স্ট্রাগল আছে। ৫৩ বছর ধরে তাদের রাষ্ট্র গঠনের স্ট্রাগলটা করতে হচ্ছে। নানা বাধার মুখে তাদের এই অর্জনগুলো পিছিয়ে যাচ্ছে। সংগ্রামের মধ্য অর্জিত যে অর্জন সেটাও পাওয়া যায় না কখনো কখনো। উদাহরণ হিসেবে ৯০ সালকে দেখতে পারি। স্ট্রাগলের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক একটি রূপরেখো। সেটা সফল হয়নি। ২৪-এ এসে ৫৩ বছরের জঞ্জাল, তার বিপক্ষে মানুষের দাঁড়ানো, এর মানে হচ্ছে এই জঞ্জালকে সরিয়ে নতুন একটি ব্যবস্থা কায়েম করতে হবে। এটা একটা বিশাল প্রত্যাশার চাপ। সেই সঙ্গে এটা একটা কর্মযজ্ঞের চাপও বটে। প্রথমে আমরা নাগরিক কমিটি করেছিলাম। পরে মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী নাগরিক পার্টি করতে হয়েছে। দুই ক্ষেত্রেই কিন্তু চাপটা আছে। এখন যে রাজনৈতিক কাঠামো আছে সেটাকে বলা হয় একদলকেন্দ্রিক। কিন্তু মোটা দাগে সেটা এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক। আবার এক দলমুখী। এই কাঠামোটা পুরোপুরি জনবিরোধী। জনগণের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আমাদের ওপর চাপ রয়েছে। এই কাঠামো আমূল পরিবর্তন করতে হবে। ৩৬ জুলাই আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের একটা দায় আমাদের ওপর রয়েছে। সেই দায়টাও বোধ করি। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা স্থায়ীভাবে কী পরিবর্তন করতে পারলাম, এ ধরনের বোধের মধ্য দিয়ে আপাতত যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একটি নতুন স্বপ্নের রাজনৈতিক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন। দায়িত্বটা কেমন বলে মনে করছেন?

সামান্তা শারমিন : অনেক ধরনের জুলুমের মধ্য দিয়ে আমরা এসেছি। আমাদের অনেকেরই দীর্ঘ রাজনৈতিক লড়াই আছে। আমাদের অতীত দেখলে দেখা যাবে পুরোটাই ছিল অ্যান্টি ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে লড়াই করে উঠে আসা। প্রথমত এটাকে একটা পরিক্রমা হিসেবে দেখছি। দায়িত্ব হিসেবে দেখছি। স্বাভাবিকভাইে একটা পদের সঙ্গে জড়িত কিছু দায়িত্ব থাকে। রাষ্ট্রের দায়িত্বকে এখানে ক্ষমতা হিসেবে দেখা হয়। এই যে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এটাকে পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। রাষ্ট্রের যে ক্ষমতা সেটাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছি। আমাদের যে পদবি আছে সেটাকেও ক্ষমতা হিসেবে না দেখে দায়িত্ব হিসেবে দেখতে চাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ ধরনের দায়িত্বশীল পদধারীদের প্রতি ভিন্ন ভিন্ন পথ ও মতের মানুষদের তীক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ থাকে আপনি সেগুলো কীভাবে সামাল দেবেন?

সামান্তা শারমিন : বাংলাদেশে যত ধরনের পথ ও মত আছে সেগুলোকে ধারণ করাটা কঠিন। আমাদের দেশে কোনো রাজনৈতিক দল এটা ধারণ করতে পারেনি। নাগরিক মর্যাদার কথা বলেছি। যদিও নাগরিক কথাটি শুনলে মনে হয়, একজন নাগরিকের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু নাগরিক একটা আইডিয়া বা স্টেট। রাষ্ট্র যদি ফাংশনারি না হয় নাগরিক মর্যাদা এখানে কখনোই প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। আদায় করা যাবে না। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বারবার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এই জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কোনো ধরনের পদক্ষেপ, গ্রহণযোগ্য কোনো কর্মসূচি, পরামর্শ কোনো দলই ওই অর্থে নেয়নি। বাংলাদেশ এত স্ট্রাগলিং একটা দেশ, বিশেষ করে সাউথ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হিসেবে দেখতে হবে। কিন্তু পুরো বিশ্বে আমাদের দেশের তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। রাজনৈতিকভাবে ও জিও-পলিটিক্যালির কোনো গুরুত্ব নেই। পুরো রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করতে হলে ঐক্য খুবই জরুরি। আমার জায়গা থেকে এটা অবশ্যই গুরুদায়িত্ব বলে মনে করি। বিদ্যমান যত মতাদর্শ আছে তাদের প্রতি সহনশীল না হলে এক টেবিলে বসতে পারব না। এ ক্ষেত্রে যেসব ফ্যাসিস্ট এলিমেন্ট আছে সেসব দূরে ঠেলে দিয়ে একত্র করার যে উপাদান আছে, সেগুলোকে নিয়ে কাজ করতে হবে।

আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করবে না

অবৈধ তিনটা নির্বাচনের ট্রমা এখনো কাটেনি

আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল মানেই চ্যালেঞ্জ। আপনাদেরও সে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কিন্তু আপনাদের চ্যালেঞ্জের মধ্যে তরুণ সমাজের আস্থার বিষয়টাও যুক্ত। সেটাকে কীভাবে জয় করতে চান?

সামান্তা শারমিন : তরুণদের আস্থার বিষয়টা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বড় বড় পরিবর্তনের জন্য আকাঙ্ক্ষার যে লড়াই সেখানে এগিয়ে এসেছেন তরুণরা। অবশ্যই রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী বড় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি এগিয়ে এসেছে তরুণ অংশ, শিক্ষার্থীদের অংশ। কারণ মাঠের লড়াই তো তাদেরই করতে হয়। মাঠের লড়াই যখন শেষ হয়ে যায় পরিবর্তনের সময়টা আসে তখন কারা ক্রীড়নক হিসেবে এগিয়ে যায়? বারবার দেখি যারা একটু বর্ষীয়ান, অনেক দিন ধরে রাজনীতি করছেন তাঁরা এগিয়ে যান। কিন্তু অনেক দিন ধরে রাজনীতি করা- এটা তো কোনো মানদণ্ড হতে পারে না। অভিজ্ঞতার জায়গার কথা যদি বলি, ১৫ বছরে নানান ধরনের অভিজ্ঞতার মানুষকে দেখেছি নানান ধরনের তৎপরতার সঙ্গে জড়িত হতে। কিন্তু মোটা দাগে দেখিনি তারা বাংলাদেশের মানুষকে নাড়া দিতে পেরেছেন। যেভাবে তরুণরা নাড়া দিতে পারলেন। আবু সাঈদ, তাঁর বয়স ছিল ২৬ বছর। তাঁর বুকের রক্তই শেষ পর্যন্ত একটি পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখার জায়গা তৈরি করেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর সবাই ছিলাম বিমর্ষ। কীভাবে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ এই জগদ্দল পাথর দূর করা সম্ভব- এ নিয়ে আমরা নিজেরাও হতাশাগ্রস্ত ছিলাম কিছু মাত্রায়। কিন্তু এটাকে আবার চাঙা করলেন, মানুষের মনে আশার সঞ্চার করলেন, সম্ভাবনাটা দেখালেন ছাত্র-তরুণরা। জনতার যে তরুণ অংশ তারাই করল। হয়তো তাদের অভিজ্ঞতা কম থাকতে পারে, বোঝাপাড়ায় হয়তো অনেক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদের চেয়ে পিছিয়ে থাকবে কিন্তু তাদের যে কর্মতৎপরতা এবং উদ্দেশ্য সফল করার যে মাত্রা সেটাকে যদি অস্বীকার করতে থাকি তাহলে আবারও তরুণদের সঙ্গে সেই প্রতারণাটা করা হবে। এজন্য অভ্যুত্থানের পর থেকে তরুণ সমাজকে টার্গেট করে এসেছি। তাদের একনলেজ করে এসেছি শুধু এই অভ্যুত্থানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে নয়। বাংলাদেশের যে চালিকাশক্তি সেটাকে যদি দেখি বাংলাদেশে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ তরুণ। এই তরুণ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ অংশ প্রবাসে আছে। তাদের রেমিট্যান্স দিয়ে দেশের বড় চাহিদা পূরণ হচ্ছে। শিক্ষার্থীরাও কিন্তু বাইরে পড়তে গিয়ে কষ্ট করছে। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন। তাঁদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তাঁরা বাংলাদেশকে বিশ্বের সঙ্গে কানেক্ট করছেন। তাঁদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। তাঁরা যে আছেন, তাঁরা যে বড় সংখ্যক, রাজনৈতিকভাবে তাঁরা যে ভয়েস, সেটা একনলেজ করা হয়নি। পড়ন্ত প্রায় দুর্বল প্রকৃতির এই রাষ্ট্রকাঠামোর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছেন। এই অদম্য স্পিরিট শুধু জুলাই অভ্যুত্থান না তার আগেও দেখা গেছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা তাদের মূল্যায়নের কোনো সুযোগ নেয়নি। এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমাদের সেই সুযোগটা এসেছে। তাদের নিয়ে পরিকল্পনা করা, তাদের রাজনৈতিক দিশা দেখানো, তারা যেন রাজনীতিতে আসে, তাদের মতামতগুলো যেন আমরা পাই সেটা নিশ্চিত করা আমাদের টপ মোস্ট প্রায়োরিটি। দলগত হিসেবে তাদের গুরুত্ব আমাদের কাছে আরও বেশি। তরুণদের যদি মূল্যায়ন করতে না পারি তাহলে আমরা ব্যর্থ হব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : এবারের অভ্যুত্থান যদি সফল না হয়, রাষ্ট্রকাঠামো যদি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না হয় তাহলে হয়তো এই তরুণরা আরও একবার হতাশ হবেন। এটা আমাদের জন্যও বড় হতাশার জায়গা হবে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বাংলাদেশ এ ধরনের হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছে। আবার উঠেও দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি ব্যর্থ হই তাহলে পরবর্তী জেনারেশনের ওপর দায়িত্বটা পড়বে সফল হওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বাধীনতার পর গতানুগতিক রাজনীতির একই ধারা চলে আসছে। সেই জায়গা থেকে আপনারা নতুনত্ব কি আনার পরিকল্পনা করেছেন?

সামান্তা শারমিন : সার্ভিস পলিটিক্স এবং রাইটবেইজ পলিটিক্স, এই জায়গাগুলো ফোকাস করছি। এখানে নানান মতাদর্শভিত্তিক দল আছে। ইতিহাস দিয়ে বা ইতিহাসের কোন পয়েন্ট নিয়ে রাজনীতি করার দল আছে। কিন্তু আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলে- বাংলাদেশকে একত্র করা। মতাদর্শ যা-ই হোক দেশটাকে যদি ঠিকমতো রাখতে না পারি তাহলে হ্যাম্পারড হব। এটা হলো বেসিক জায়গা। আমরা যদি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারি তাহলে বাংলাদেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পাব। তৃণমূল থেকে নেতা হওয়ার প্রসেসটা যেন থাকে সেই ব্যবস্থা করতে চায়। তারা যেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, সেই স্বপ্নটা অন্তত দেখতে পারেন, সেটায় গুরুত্ব দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা নতুন। কিন্তু রাজনীতির মাঠে পুরোনো দলগুলোর শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। তাদের সঙ্গে আপনাদের রাজনৈতিক পালসের সমন্বয় বা প্রতিযোগিতা কীভাবে এগোতে পারে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : পুরোনো দলগুলোর রাজনৈতিক সেটআপ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনি মাঠে ক্রীড়নক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। নতুন দল হিসেবে চায় এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র থাকুক। তাহলে পার্লামেন্টে একছত্র আধিপত্য থাকবে না। দলগুলোর ভিতরে দক্ষতার বিষয়টি গুরুত্ব পায় না। রাজনৈতিক বিষয়টি গুরুত্ব পায়। এই জায়গাগুলোতে পরিবর্তনের কথা বলছি। এই কথার প্রতিফলন সংসদে গিয়েও পড়বে যদি মানুষ আমাদের নির্বাচনে বিশ্বাস করে দেখে। পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। এটা পরিবর্তন করে তারা মানুষের কাতারে আসুক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে জাতীয় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্র্ণ বিষয় রয়েছে। কিন্তু সেই হিসেবে আপনাদের দলীয় অবস্থান একেবারেই অপরিপক্ব। নির্বাচনের ওই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

সামান্তা শারমিন : আমাদের অপরিপক্বতা কিছু আছে। কারণ আমাদের দলের বয়স এক সপ্তাহের মতো হয়েছে। প্রান্তিক এলাকায় আমাদের দলটাকে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতে হবে। এই কাজের প্রতি বেশি মনোযোগী হব। বাংলাদেশের মানুষের কাছে যে অপশন এসেছে বা সম্ভাবনা এসেছে সেটা যেন সবার কাছে পৌঁছায়। আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি। সংবিধান পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেটা আমাদের সবাইকে একনলেজ করতে হবে। যারা এটা করছেন না, তারা অভ্যুত্থানকে একরকম অস্বীকার করছেন বলে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়। যদি এবার গণপরিষদ নির্বাচন না হয় তাহলে আমরা এসে সেটা করব। আমাদের চেষ্টা থাকবে এবার থেকেই। যে লক্ষণীয় পরিবর্তনগুলো আনা দরকার সেটা এবারের নির্বাচন থেকেই হবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ তিনটা অবৈধ নির্বাচন দেখেছে। সেই ট্রমা এখনো যায়নি। আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করতে পারবে না। সামনের যে নির্বাচন হবে সেটা অ্যাবসুলেট ফেয়ার হবে সেটা বারবার বলছি। সামনের নির্বাচনের মধ্য দিয়েই আমাদের রাজনীতির সংস্কৃতি নতুন ধারায় এগোবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতাসীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

সামান্তা শারমিন : এই সরকারের প্রতি আশা-আকাঙ্ক্ষার পারদ আরও অনেক ওপরে ছিল। একটা ম্যান্ডেট তারা পেয়েছে যে সরকার হিসেবে আছে। আমরা যা যা আশা করেছিলাম তা ওই মাত্রায় পাইনি। এখনো নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের কথা বলতে হচ্ছে। সংস্কার কার্যক্রমের জন্য বিপ্লবী স্পিরিটটা চেয়েছিলাম।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যহীন দেশ গড়ার ক্ষেত্রে পার্টি পলিটিক্স কতটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক হতে পারে?

সামান্তা শারমিন : পার্টি পলিটিক্সটা আমাদের দেশে ভোটকেন্দ্রিক। একবিংশ শতাব্দীতে এসে ভোট কখনো গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পারবে না। ভোটের রাজনীতির জায়গাটা আমরা পরিবর্তন করতে চাচ্ছি। কাজ করার আরও অনেক জায়গা রয়েছে। সিভিল সোসাইটিকেও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করতে হবে। কোন পার্টি ক্ষমতায় গেল এটা তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হবে না। সমালোচনা করবেন চাঁছাছোলা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে কোন স্থানে দেখতে চান?

সামান্তা শারমিন : দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই আমরা ঢাকাকে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক হাব হিসেবে দেখতে চাই। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পুরো বিশ্বে একটা ভোটিং পাওয়ার হিসেবে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

এই মাত্র | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে