শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

সামান্তা শারমিন
কাজী সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
তরুণদের মূল্যায়ন করতে না পারলে ব্যর্থ হব

নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। জন্মস্থান ঢাকা। পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের চারুকলার ভাস্কর্য বিভাগে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। দেশের সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ৩৬ জুলাইয়ের চেতনা নিয়ে আপনারা এগোচ্ছেন। এই পথ চলা এখন পর্যন্ত কেমন মনে হচ্ছে?

সামান্তা শারমিন : জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানে ব্যাপক মানুষের অংশগ্রহণ বিপুল আশা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেছে। আমাদের এই জনগোষ্ঠীর নানা প্রান্তে বঞ্চিত অনেক মানুষ আছেন। বাংলাদেশের মানুষের একটা লাইফ লং স্ট্রাগল আছে। ৫৩ বছর ধরে তাদের রাষ্ট্র গঠনের স্ট্রাগলটা করতে হচ্ছে। নানা বাধার মুখে তাদের এই অর্জনগুলো পিছিয়ে যাচ্ছে। সংগ্রামের মধ্য অর্জিত যে অর্জন সেটাও পাওয়া যায় না কখনো কখনো। উদাহরণ হিসেবে ৯০ সালকে দেখতে পারি। স্ট্রাগলের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক একটি রূপরেখো। সেটা সফল হয়নি। ২৪-এ এসে ৫৩ বছরের জঞ্জাল, তার বিপক্ষে মানুষের দাঁড়ানো, এর মানে হচ্ছে এই জঞ্জালকে সরিয়ে নতুন একটি ব্যবস্থা কায়েম করতে হবে। এটা একটা বিশাল প্রত্যাশার চাপ। সেই সঙ্গে এটা একটা কর্মযজ্ঞের চাপও বটে। প্রথমে আমরা নাগরিক কমিটি করেছিলাম। পরে মানুষের প্রত্যাশা অনুযায়ী নাগরিক পার্টি করতে হয়েছে। দুই ক্ষেত্রেই কিন্তু চাপটা আছে। এখন যে রাজনৈতিক কাঠামো আছে সেটাকে বলা হয় একদলকেন্দ্রিক। কিন্তু মোটা দাগে সেটা এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক। আবার এক দলমুখী। এই কাঠামোটা পুরোপুরি জনবিরোধী। জনগণের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আমাদের ওপর চাপ রয়েছে। এই কাঠামো আমূল পরিবর্তন করতে হবে। ৩৬ জুলাই আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, তাঁদের একটা দায় আমাদের ওপর রয়েছে। সেই দায়টাও বোধ করি। এসবের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা স্থায়ীভাবে কী পরিবর্তন করতে পারলাম, এ ধরনের বোধের মধ্য দিয়ে আপাতত যাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : একটি নতুন স্বপ্নের রাজনৈতিক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক হয়েছেন। দায়িত্বটা কেমন বলে মনে করছেন?

সামান্তা শারমিন : অনেক ধরনের জুলুমের মধ্য দিয়ে আমরা এসেছি। আমাদের অনেকেরই দীর্ঘ রাজনৈতিক লড়াই আছে। আমাদের অতীত দেখলে দেখা যাবে পুরোটাই ছিল অ্যান্টি ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে লড়াই করে উঠে আসা। প্রথমত এটাকে একটা পরিক্রমা হিসেবে দেখছি। দায়িত্ব হিসেবে দেখছি। স্বাভাবিকভাইে একটা পদের সঙ্গে জড়িত কিছু দায়িত্ব থাকে। রাষ্ট্রের দায়িত্বকে এখানে ক্ষমতা হিসেবে দেখা হয়। এই যে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এটাকে পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। রাষ্ট্রের যে ক্ষমতা সেটাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছি। আমাদের যে পদবি আছে সেটাকেও ক্ষমতা হিসেবে না দেখে দায়িত্ব হিসেবে দেখতে চাচ্ছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ ধরনের দায়িত্বশীল পদধারীদের প্রতি ভিন্ন ভিন্ন পথ ও মতের মানুষদের তীক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ থাকে আপনি সেগুলো কীভাবে সামাল দেবেন?

সামান্তা শারমিন : বাংলাদেশে যত ধরনের পথ ও মত আছে সেগুলোকে ধারণ করাটা কঠিন। আমাদের দেশে কোনো রাজনৈতিক দল এটা ধারণ করতে পারেনি। নাগরিক মর্যাদার কথা বলেছি। যদিও নাগরিক কথাটি শুনলে মনে হয়, একজন নাগরিকের কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু নাগরিক একটা আইডিয়া বা স্টেট। রাষ্ট্র যদি ফাংশনারি না হয় নাগরিক মর্যাদা এখানে কখনোই প্রতিষ্ঠা করা যাবে না। আদায় করা যাবে না। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বারবার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এই জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কোনো ধরনের পদক্ষেপ, গ্রহণযোগ্য কোনো কর্মসূচি, পরামর্শ কোনো দলই ওই অর্থে নেয়নি। বাংলাদেশ এত স্ট্রাগলিং একটা দেশ, বিশেষ করে সাউথ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হিসেবে দেখতে হবে। কিন্তু পুরো বিশ্বে আমাদের দেশের তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। রাজনৈতিকভাবে ও জিও-পলিটিক্যালির কোনো গুরুত্ব নেই। পুরো রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করতে হলে ঐক্য খুবই জরুরি। আমার জায়গা থেকে এটা অবশ্যই গুরুদায়িত্ব বলে মনে করি। বিদ্যমান যত মতাদর্শ আছে তাদের প্রতি সহনশীল না হলে এক টেবিলে বসতে পারব না। এ ক্ষেত্রে যেসব ফ্যাসিস্ট এলিমেন্ট আছে সেসব দূরে ঠেলে দিয়ে একত্র করার যে উপাদান আছে, সেগুলোকে নিয়ে কাজ করতে হবে।

আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করবে না

অবৈধ তিনটা নির্বাচনের ট্রমা এখনো কাটেনি

আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল মানেই চ্যালেঞ্জ। আপনাদেরও সে চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কিন্তু আপনাদের চ্যালেঞ্জের মধ্যে তরুণ সমাজের আস্থার বিষয়টাও যুক্ত। সেটাকে কীভাবে জয় করতে চান?

সামান্তা শারমিন : তরুণদের আস্থার বিষয়টা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের বড় বড় পরিবর্তনের জন্য আকাঙ্ক্ষার যে লড়াই সেখানে এগিয়ে এসেছেন তরুণরা। অবশ্যই রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী বড় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি এগিয়ে এসেছে তরুণ অংশ, শিক্ষার্থীদের অংশ। কারণ মাঠের লড়াই তো তাদেরই করতে হয়। মাঠের লড়াই যখন শেষ হয়ে যায় পরিবর্তনের সময়টা আসে তখন কারা ক্রীড়নক হিসেবে এগিয়ে যায়? বারবার দেখি যারা একটু বর্ষীয়ান, অনেক দিন ধরে রাজনীতি করছেন তাঁরা এগিয়ে যান। কিন্তু অনেক দিন ধরে রাজনীতি করা- এটা তো কোনো মানদণ্ড হতে পারে না। অভিজ্ঞতার জায়গার কথা যদি বলি, ১৫ বছরে নানান ধরনের অভিজ্ঞতার মানুষকে দেখেছি নানান ধরনের তৎপরতার সঙ্গে জড়িত হতে। কিন্তু মোটা দাগে দেখিনি তারা বাংলাদেশের মানুষকে নাড়া দিতে পেরেছেন। যেভাবে তরুণরা নাড়া দিতে পারলেন। আবু সাঈদ, তাঁর বয়স ছিল ২৬ বছর। তাঁর বুকের রক্তই শেষ পর্যন্ত একটি পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখার জায়গা তৈরি করেছে। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর সবাই ছিলাম বিমর্ষ। কীভাবে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ এই জগদ্দল পাথর দূর করা সম্ভব- এ নিয়ে আমরা নিজেরাও হতাশাগ্রস্ত ছিলাম কিছু মাত্রায়। কিন্তু এটাকে আবার চাঙা করলেন, মানুষের মনে আশার সঞ্চার করলেন, সম্ভাবনাটা দেখালেন ছাত্র-তরুণরা। জনতার যে তরুণ অংশ তারাই করল। হয়তো তাদের অভিজ্ঞতা কম থাকতে পারে, বোঝাপাড়ায় হয়তো অনেক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদের চেয়ে পিছিয়ে থাকবে কিন্তু তাদের যে কর্মতৎপরতা এবং উদ্দেশ্য সফল করার যে মাত্রা সেটাকে যদি অস্বীকার করতে থাকি তাহলে আবারও তরুণদের সঙ্গে সেই প্রতারণাটা করা হবে। এজন্য অভ্যুত্থানের পর থেকে তরুণ সমাজকে টার্গেট করে এসেছি। তাদের একনলেজ করে এসেছি শুধু এই অভ্যুত্থানের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে নয়। বাংলাদেশের যে চালিকাশক্তি সেটাকে যদি দেখি বাংলাদেশে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ তরুণ। এই তরুণ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগ অংশ প্রবাসে আছে। তাদের রেমিট্যান্স দিয়ে দেশের বড় চাহিদা পূরণ হচ্ছে। শিক্ষার্থীরাও কিন্তু বাইরে পড়তে গিয়ে কষ্ট করছে। বাংলাদেশে অনেক ফ্রিল্যান্সার আছেন। তাঁদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তাঁরা বাংলাদেশকে বিশ্বের সঙ্গে কানেক্ট করছেন। তাঁদের কেউ রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। তাঁরা যে আছেন, তাঁরা যে বড় সংখ্যক, রাজনৈতিকভাবে তাঁরা যে ভয়েস, সেটা একনলেজ করা হয়নি। পড়ন্ত প্রায় দুর্বল প্রকৃতির এই রাষ্ট্রকাঠামোর মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছেন। এই অদম্য স্পিরিট শুধু জুলাই অভ্যুত্থান না তার আগেও দেখা গেছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থা তাদের মূল্যায়নের কোনো সুযোগ নেয়নি। এই অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমাদের সেই সুযোগটা এসেছে। তাদের নিয়ে পরিকল্পনা করা, তাদের রাজনৈতিক দিশা দেখানো, তারা যেন রাজনীতিতে আসে, তাদের মতামতগুলো যেন আমরা পাই সেটা নিশ্চিত করা আমাদের টপ মোস্ট প্রায়োরিটি। দলগত হিসেবে তাদের গুরুত্ব আমাদের কাছে আরও বেশি। তরুণদের যদি মূল্যায়ন করতে না পারি তাহলে আমরা ব্যর্থ হব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোন দিকে যাবে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : এবারের অভ্যুত্থান যদি সফল না হয়, রাষ্ট্রকাঠামো যদি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না হয় তাহলে হয়তো এই তরুণরা আরও একবার হতাশ হবেন। এটা আমাদের জন্যও বড় হতাশার জায়গা হবে। ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে বাংলাদেশ এ ধরনের হতাশায় নিমজ্জিত হয়েছে। আবার উঠেও দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি ব্যর্থ হই তাহলে পরবর্তী জেনারেশনের ওপর দায়িত্বটা পড়বে সফল হওয়ার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : স্বাধীনতার পর গতানুগতিক রাজনীতির একই ধারা চলে আসছে। সেই জায়গা থেকে আপনারা নতুনত্ব কি আনার পরিকল্পনা করেছেন?

সামান্তা শারমিন : সার্ভিস পলিটিক্স এবং রাইটবেইজ পলিটিক্স, এই জায়গাগুলো ফোকাস করছি। এখানে নানান মতাদর্শভিত্তিক দল আছে। ইতিহাস দিয়ে বা ইতিহাসের কোন পয়েন্ট নিয়ে রাজনীতি করার দল আছে। কিন্তু আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলে- বাংলাদেশকে একত্র করা। মতাদর্শ যা-ই হোক দেশটাকে যদি ঠিকমতো রাখতে না পারি তাহলে হ্যাম্পারড হব। এটা হলো বেসিক জায়গা। আমরা যদি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে পারি তাহলে বাংলাদেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পাব। তৃণমূল থেকে নেতা হওয়ার প্রসেসটা যেন থাকে সেই ব্যবস্থা করতে চায়। তারা যেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন, সেই স্বপ্নটা অন্তত দেখতে পারেন, সেটায় গুরুত্ব দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনারা নতুন। কিন্তু রাজনীতির মাঠে পুরোনো দলগুলোর শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। তাদের সঙ্গে আপনাদের রাজনৈতিক পালসের সমন্বয় বা প্রতিযোগিতা কীভাবে এগোতে পারে বলে মনে করেন?

সামান্তা শারমিন : পুরোনো দলগুলোর রাজনৈতিক সেটআপ রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। এর মাধ্যমে তারা নির্বাচনি মাঠে ক্রীড়নক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে। নতুন দল হিসেবে চায় এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র থাকুক। তাহলে পার্লামেন্টে একছত্র আধিপত্য থাকবে না। দলগুলোর ভিতরে দক্ষতার বিষয়টি গুরুত্ব পায় না। রাজনৈতিক বিষয়টি গুরুত্ব পায়। এই জায়গাগুলোতে পরিবর্তনের কথা বলছি। এই কথার প্রতিফলন সংসদে গিয়েও পড়বে যদি মানুষ আমাদের নির্বাচনে বিশ্বাস করে দেখে। পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। এটা পরিবর্তন করে তারা মানুষের কাতারে আসুক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে জাতীয় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্র্ণ বিষয় রয়েছে। কিন্তু সেই হিসেবে আপনাদের দলীয় অবস্থান একেবারেই অপরিপক্ব। নির্বাচনের ওই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করবেন?

সামান্তা শারমিন : আমাদের অপরিপক্বতা কিছু আছে। কারণ আমাদের দলের বয়স এক সপ্তাহের মতো হয়েছে। প্রান্তিক এলাকায় আমাদের দলটাকে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতে হবে। এই কাজের প্রতি বেশি মনোযোগী হব। বাংলাদেশের মানুষের কাছে যে অপশন এসেছে বা সম্ভাবনা এসেছে সেটা যেন সবার কাছে পৌঁছায়। আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি। সংবিধান পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেটা আমাদের সবাইকে একনলেজ করতে হবে। যারা এটা করছেন না, তারা অভ্যুত্থানকে একরকম অস্বীকার করছেন বলে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়। যদি এবার গণপরিষদ নির্বাচন না হয় তাহলে আমরা এসে সেটা করব। আমাদের চেষ্টা থাকবে এবার থেকেই। যে লক্ষণীয় পরিবর্তনগুলো আনা দরকার সেটা এবারের নির্বাচন থেকেই হবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ তিনটা অবৈধ নির্বাচন দেখেছে। সেই ট্রমা এখনো যায়নি। আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এ দেশের মানুষ সহ্য করতে পারবে না। সামনের যে নির্বাচন হবে সেটা অ্যাবসুলেট ফেয়ার হবে সেটা বারবার বলছি। সামনের নির্বাচনের মধ্য দিয়েই আমাদের রাজনীতির সংস্কৃতি নতুন ধারায় এগোবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ক্ষমতাসীন অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

সামান্তা শারমিন : এই সরকারের প্রতি আশা-আকাঙ্ক্ষার পারদ আরও অনেক ওপরে ছিল। একটা ম্যান্ডেট তারা পেয়েছে যে সরকার হিসেবে আছে। আমরা যা যা আশা করেছিলাম তা ওই মাত্রায় পাইনি। এখনো নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে আমাদের কথা বলতে হচ্ছে। সংস্কার কার্যক্রমের জন্য বিপ্লবী স্পিরিটটা চেয়েছিলাম।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যহীন দেশ গড়ার ক্ষেত্রে পার্টি পলিটিক্স কতটা ইতিবাচক বা নেতিবাচক হতে পারে?

সামান্তা শারমিন : পার্টি পলিটিক্সটা আমাদের দেশে ভোটকেন্দ্রিক। একবিংশ শতাব্দীতে এসে ভোট কখনো গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে পারবে না। ভোটের রাজনীতির জায়গাটা আমরা পরিবর্তন করতে চাচ্ছি। কাজ করার আরও অনেক জায়গা রয়েছে। সিভিল সোসাইটিকেও গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ভূমিকা পালন করতে হবে। কোন পার্টি ক্ষমতায় গেল এটা তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ হবে না। সমালোচনা করবেন চাঁছাছোলা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশকে ভবিষ্যতে কোন স্থানে দেখতে চান?

সামান্তা শারমিন : দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই আমরা ঢাকাকে ভবিষ্যতে রাজনৈতিক হাব হিসেবে দেখতে চাই। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ পুরো বিশ্বে একটা ভোটিং পাওয়ার হিসেবে থাকবে।

এই বিভাগের আরও খবর
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কার্যকর সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করছে বিচার বিভাগ
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
কালো টাকা সাদা করার বিধান বাতিল
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
শাপলাসহ তিন প্রতীক চেয়ে নিবন্ধন আবেদন এনসিপির
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
গায়েবি মামলার সংস্কৃতিতে ব্যবসায় অনিশ্চয়তা
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় প্রস্তুত থাকতে হবে
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমির জাপানের রাষ্ট্রদূত সৌজন্য সাক্ষাৎ
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
নির্বাচনের তারিখ নিয়ে স্বস্তি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মার্কিন হামলা শান্তি নিরাপত্তার হুমকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতের ঝুঁকি
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
বিএনপির মামলায় আসামি হাসিনা, তিন সিইসিসহ ২৪
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
সর্বশেষ খবর
গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে সেমিনার ও যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার
কক্সবাজারে পিস্তল-মর্টার শেল ও আর্জেস গ্রেনেড উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের
১০ জনের দল নিয়েও দুর্দান্ত জয় রিয়ালের

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
দেড় কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির কারাগারে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী
সোনারগাঁয়ে ২২ স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় একদিনে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় একদিনে অর্ধশতাধিক ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা
টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোটে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি
মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও টেকসই উন্নয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অত্যন্ত জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা
মাসুদ উদ্দিন-নিজাম হাজারীসহ দেড়শ জনের নামে জুলাইযোদ্ধার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে ৬ তলা ভবনের গ্যারেজে আগুন
মিরপুরে ৬ তলা ভবনের গ্যারেজে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের
সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নবীন কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার আহবান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা