শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫

দলগুলোর সামনে ১২০ পয়েন্ট

শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও আবির আব্দুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
দলগুলোর সামনে ১২০ পয়েন্ট

সংস্কারের জন্য ঐকমত্য সৃষ্টির জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ১২০ পয়েন্টে সুনির্দিষ্ট মতামত চেয়েছে সরকার। ইতিমধ্যেই ৩৪টি রাজনৈতিক দলের কাছে এ বিষয়গুলোতে অবস্থান জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মূলত সংবিধান, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন ও দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কারের প্রস্তাবগুলোর ওপর ভিত্তি করে সুনির্দিষ্ট পয়েন্টগুলো তৈরি করেছে ঐক্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো ঐক্য কমিশনের চিঠি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতাদের কাছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ স্বাক্ষরিত চিঠির সঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ও সুপারিশের ফাইল এবং মতামতের জন্য আলাদা স্প্রেডশিট পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে গঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত ১৫ ফেব্রুয়ারি কাজ শুরু করেছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ে গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশন- সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছে। এই প্রতিবেদনসমূহের সুপারিশের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট মতামত ১৩ মার্চের মধ্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কাছে পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে। দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে সংস্কার কার্যক্রম শুরু করবে অন্তর্বর্তী সরকার। কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কিছু রাজনৈতিক দল ইতোমধ্যেই ঐক্য কমিশনের কাছে বাড়তি সময় চেয়েছে। এর ফলে ১৩ মার্চের নির্ধারিত সময়ে সব রাজনৈতিক দলের মতামত ঐকমত্য কমিশনে জমা পড়ছে না।

ঐকমত্য কমিশনের স্প্রেডশিটে প্রতিটি সুপারিশে দুই ক্ষেত্রে টিক দিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছে। প্রথমটিতে একমত, আংশিকভাবে একমত ও একমত নই- তিনটি বিকল্প রাখা হয়েছে। এ তিনটি বিকল্পের যেকোনো একটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে মতামত জানাবে রাজনৈতিক দলগুলো। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে সংস্কারের সময়কাল ও বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে ছয়টি বিকল্প রেখে মতামত চেয়েছে কমিশন। বিকল্পগুলো হলো- ১. নির্বাচনের আগে অধ্যাদেশের মাধ্যমে, ২. নির্বাচনের আগে গণভোটের মাধ্যমে, ৩. নির্বাচনের সময় গণভোটের মাধ্যমে, ৪. গণপরিষদের মাধ্যমে, ৫. নির্বাচনের পরে সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে এবং ৬. গণপরিষদ ও আইনসভা হিসেবে নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমে। এখানে যেকোনো একটিতে টিক চিহ্নের মাধ্যমে মতামত জানাবে রাজনৈতিক দলগুলো।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব থেকে ২৩ পয়েন্ট : নাগরিকত্ব, সংবিধানের মূলনীতি, রাষ্ট্রের মূলনীতি, মৌলিক অধিকার ও স্বাধীনতা, আইনসভা, নিম্নকক্ষ, উচ্চকক্ষ, সংবিধান সংশোধনী, আন্তর্জাতিক চুক্তি, অভিশংসন, নির্বাহী বিভাগ, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, অন্তর্বর্তী সরকার, প্রধান উপদেষ্টা, বিচার বিভাগ, সুপ্রিম কোর্ট, অধস্তন আদালত, স্থানীয় সরকার, স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস, সাংবিধানিক কমিশনসমূহ ও বিবিধ।

নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব থেকে ২৭ পয়েন্ট : নির্বাচন কমিশন গঠন, জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, সাবেক দুইবারের প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রপতি পদে অযোগ্যতা, একই সঙ্গে দলীয় প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা হতে বাধা, সংসদের উচ্চকক্ষের নির্বাচন নিয়ে ৬ পয়েন্ট, সংসদ নির্বাচনে নারীর প্রতিনিধিত্ব নিয়ে ২ পয়েন্ট, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে ২ পয়েন্ট, ডেপুটি স্পিকার, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে ৩ পয়েন্ট, স্থানীয় সরকার নির্বাচন, সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণ, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের কাছে হস্তান্তর, নির্বাচন কমিশনের দায়বদ্ধতা নিয়ে ২ পয়েন্ট, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও প্রার্থীদের যোগ্যতা-অযোগ্যতা।

বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব থেকে ২৪ পয়েন্ট : প্রধান বিচারপতি নিয়োগ (তৃতীয় অধ্যায়), সুপ্রিম কোর্টের বিচারকসংখ্যা নির্ধারণ (তৃতীয় অধ্যায়), সুপ্রিম কোর্টের বিচারক নিয়োগ, নিজ উদ্যোগে বা রাষ্ট্রপতি নির্দেশে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল কর্তৃক তদন্ত করার ক্ষমতা, সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্বরত বিচারপতিদের জন্য আচরণবিধি প্রণয়ন, সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতিদের জন্য আচরণবিধি প্রণয়ন ও তা লঙ্ঘনের ফল, অধস্তন আদালতের বিচারকদের চাকরিসংক্রান্ত বিধিমালা সংশোধন, সুপ্রিম কোর্টের সচিবালয় প্রতিষ্ঠা, হাই কোর্ট বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, উপজেলা পর্যায়ে আদালত, অ্যাটর্নি সার্ভিস, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা প্রদর্শন, স্বতন্ত্র ফৌজদারি তদন্ত সার্ভিস, সংবিধান সংশোধন (১০ অধ্যায়), অধস্তন আদালতের জনবল ও পরিসর বৃদ্ধি (অধ্যায়-১১), বিচার বিভাগের আর্থিক স্বাধীনতা, সুপ্রিম কোর্ট ও অধস্তন আদালত ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন, বিচার বিভাগে দুর্নীতি প্রতিরোধ, আইনগন সহায়তা, বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি, আইন পেশার সংস্কার, বিচারাঙ্গনকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্তকরণে (অধ্যায়-২৯) দুই পয়েন্ট।

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব থেকে ২৬ পয়েন্ট : স্থায়ী জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন, তথ্য অধিকার আইন, অফিসিয়াল সিক্রেট অ্যাক্ট, নাগরিক কমিটি গঠন, নতুন দুটি বিভাগ গঠন, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার পদবি পরিবর্তন, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে মামলা গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান, উপজেলা পর্যায়ে ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট স্থাপন, উপজেলা জননিরাপত্তা অফিসার, পাবলিক সার্ভিস কমিশন পুনর্গঠন, উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্মপরিধি পুনর্নির্ধারণ, সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ড বাতিল এবং সচিব নিয়োগে মন্ত্রিসভা কমিটি গঠন ও সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস গঠন, স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন, সংসদের স্থায়ী কমিটিগুলোরে সভাপতি পদে বিরোধী দলের সংসদ সদস্যদের নিয়োগ, প্রাদেশিক শাসনব্যবস্থা চালু করা, জেলা পরিষদ বাতিল, পৌরসভা শক্তিশালীকরণ, ক্যাপিটাল সিটি গভর্নমেন্ট বা রাজধানী মহানগর সরকার, উপজেলা পরিষদকে শক্তিশালী করা নিয়ে দুটি পয়েন্ট, ইউনিয়ন পরিষদের সংস্কার, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল এর দপ্তরকে শক্তিশালীকরণ, জনপ্রশাসনে জবাবদিহি নিশ্চিতকরণে প্রক্রিয়াগত সংস্কার নিয়ে দুই পয়েন্ট, ১৫ বছর চাকরি পূর্তিতে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহণ, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব (পিএস/সহকারী একান্ত সচিব পদায়ন।

দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব থেকে ২০ পয়েন্ট : সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২০(২)-এর সংশোধন, দুদকের সাংবিধানিক স্বীকৃতি, দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় কৌশল, দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় কৌশলপত্র প্রণয়ন, বাস্তবায়নে ন্যায়পাল, বৈধ উৎসবিহীন আয়কে বৈধতা দানের চর্চা চিরস্থায়ীভাবে বন্ধ করা, স্বার্থের দ্বন্দ্ব নিরসন ও প্রতিরোধসংক্রান্ত আইন প্রণয়ন, সুবিধাভোগী মালিকানাবিষয়ক আইনি সংস্কার, রাজনৈতিক ও নির্বাচি অর্থায়নে স্বচ্ছতা ও শুদ্ধাচার চর্চা নিশ্চিত করা, পর্যায়ক্রমে সেবা খাতের সম্পূর্ণ এন্ড-টু-এন্ড অটোমেশন, বেসরকারি খাতের ঘুষ লেনদেনকে শাস্তির আওতায় আনা, আর্থিক লেনদেনের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে কমন রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ড (সিআরএস)-এর বাস্তবায়নে আইনি সংস্কার, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর ৫(১) ধারার সংশোধন করে কমিশনার সংখ্যা পাঁচে উন্নীতকরণ, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর ধারা ৮(১) সংশোধন, দুদক আইন ২০০৪-এর ৬(২) ধারার সংশোধন করে কমিশনের মেয়াদ চার বছর নির্ধারণ, দুদক আইন ২০০৪-এর ৬(১) ধারা সংশোধন করে বাছাই কমিটির নাম পরিবর্তন করে বাছাই ও পর্যালোচনা কমিটি নির্ধারণ, দুদক আইন ২০০৪-এর ৭(১) থেকে ৭(৫) ধারা সংশোধন করে প্রস্তাবিত বাছাই ও পর্যালোচনা কমিটি গঠন, বাছাই ও পর্যালোচনা কমিটির দায়িত্ব নির্ধারণ, বাছাই ও পর্যালোচনা কর্মপদ্ধতি নির্ধারণ, দুদক আইনের ধারা ৩২ক বিলোপ, আয়কর আইন ২০২৩-এর ধারা ৩০৯ সংশোধনপূর্বক এটি নিশ্চিত করতে হবে যে দুদক কর্তৃক চাহিত কোনো তথ্যাদি বা দলিলাদির ক্ষেত্রে এই ধারা প্রযোজ্য হবে না ও রাষ্ট্রীয়ভাবে ওজিপি এর পক্ষভুক্ত হওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কম জাপানের
ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে ৪ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ রপ্তানি কম জাপানের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো
ওপেনএআই-গুগলের সঙ্গে পাল্লা দিতে মেটার নতুন এআই কাঠামো

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা দুপুরে

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা
সাইকেল চালালে মিলবে সুস্থতা

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী
বিপজ্জনক থার্ড পার্টি অ্যাপ চেনার উপায় কী

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি মামুন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫
মুম্বাই ও মহারাষ্ট্রে বৃষ্টি-বন্যায় ৬ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৫

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
দুই পরিবারের মজার ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে চাকরিচ্যুত আন্দোলনকারীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, গ্রেফতার ১৫

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন
মালয়েশিয়ায় গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি ও রেমিট্যান্স যোদ্ধা দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক
হোটেলে অনৈতিক কর্মকাণ্ড, তিন তরুণ-তরুণী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি
বর্ণবাদ রুখতে কঠিন শাস্তির পক্ষে রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানীতে আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু
বুড়িগঙ্গার তীর দখলমুক্তে দুই দিনের যৌথ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচন: মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা
কোভিডে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে বিশেষ করে নারীদের : গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের
জয়ে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন শুরু রিয়ালের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা