শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

আরিফুল ইসলাম আদীব, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, এনসিপি
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর মানুষের মধ্যে নতুন যে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে, বিএনপিকে তার প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতার দাপট দেখানো, অন্তঃকোন্দল, নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নিহতের ঘটনা ঘটানো এমন আওয়ামী লীগীয় চরিত্রগত আচরণ থেকে তাদের বেরিয়ে আসতে হবে।

তিনি আরও বলেছেন, গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন- এই তিনটি এখন বাংলাদেশের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠার এবং নাগরিকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার অন্যতম পূর্ব শর্ত। গণ অভ্যুত্থানের পর বিপ্লবের যে লড়াই সেটি এখন আমরা রাজনৈতিক দল আকারে করব। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন- এ প্রেক্ষিতে আপনার দলের অবস্থান কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : ঐকমত্য কমিশনে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব বলে মনে করি। এর পাশাপাশি নির্বাচনের আগে দলীয়ভাবে আওয়ামী লীগের বিচার এবং তাদের সাংগঠনিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার ও নির্বাচন প্রশ্নে আপনারা কোন পথে এগোবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচন- এই তিনটি এখন বাংলাদেশের রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে ওঠার এবং নাগরিকদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার অন্যতম পূর্ব শর্ত। প্রতিটি নাগরিক সমঅধিকার ও মর্যাদাপ্রাপ্ত হবে, এই লক্ষ্যে আমাদের সংস্কারের যে আন্দোলন তা দীর্ঘদিনের। আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে পিলখানা, শাপলা, জুলাইসহ সব গণহত্যার বিচারের দৃশ্যমান অগ্রগতিও দেখতে চাই। গণপরিষদের বিষয়টি নিয়েও ব্যাপক আলোচনা চলছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার প্রশ্নে আপনারা ঐকমত্য কমিশনে মতামত জমা দিয়েছেন। শিগগিরই আলোচনার টেবিলে বসবেন। অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিরোধ দেখা দিয়েছে। ওইসব ইস্যুতে দলগুলোর সঙ্গে আপনারা কীভাবে নেগোসিয়েশন করবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : শুধু আমাদের সঙ্গেই নয়, বেশ কয়েকটি বড় ইস্যুতে বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিরোধ দেখা দিয়েছে। যেমন, আমরা দেখেছি সিপিবি থেকে শুরু করে জামায়াতের মতো বড় দলগুলো পিআর সিস্টেমে ভোটের পক্ষে মত দিয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা, ঐকমত্য কমিশন ধারাবাহিক বৈঠকের মধ্য দিয়ে দলগুলোর মধ্যকার দূরত্ব কমিয়ে আনবেন। আর রাজনৈতিক দলগুলো যদি তাড়াহুড়ো করে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসে, রাষ্ট্রকে কীভাবে সব নাগরিকের জন্য মর্যাদাকর হিসেবে গড়ে তোলা যায়, সেদিকে মনোনিবেশ করে তাহলে এই মত-দ্বিমত কমে আসবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমাদের নিজেদেরও ধারাবাহিক আলোচনা ও সংস্কারকেন্দ্রিক আন্দোলন কর্মসূচি চলমান থাকবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এনসিপির দলীয় প্রস্তুতি কী হবে?

আরিফুল ইসলাম আদীব : এনসিপির বয়স এখন এক মাস। সরকার ঘোষিত ডিসেম্বর থেকে জুন- এই সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে সেখানে অংশ নেওয়ার জন্য আমরা প্রস্তুত। এর আগেই আমরা সব সাংগঠনিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভোটের রাজনীতিতে আপনারা কীভাবে এগোবেন? কত আসনে মনোনয়ন দেবেন। জোট করবেন নাকি একক প্রার্থী দেবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : মনোনয়ন বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। আমাদের সাংগঠনিক সক্ষমতা একক কিংবা জোটবদ্ধ দুটোর যে কোনোটা হতে পারে। আপাতত এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। নির্বাচনের সময় পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এরই মধ্যে দল ও বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতাকে কিছু বিতর্কের মধ্যে যেতে দেখা গেছে। এসব বিষয় সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : অ্যাকটিভিজম আর রাজনীতি দুটো আলাদা বিষয়। আমাদের দলের শীর্ষস্থানীয় নেতৃত্বরা প্রায় সবাই গণ অভ্যুত্থানের অ্যাকটিভিজমের রাজনীতি থেকে উঠে এসেছেন। এদিকে দল হিসেবে রাজনৈতিক কার্যক্রমগুলো সম্পূর্ণ আলাদা। অ্যাকটিভিস্ট থেকে পলিটিশিয়ান হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে তারা সময় নিচ্ছেন। আমরা আশা করছি তারা দ্রুতই রাজনৈতিক আচরণগুলো আয়ত্ত করবেন। অন্যদিকে যে বিতর্কগুলো উঠছে সেগুলো আমরা রাজনীতিতে নতুনভাবে চর্চিত হতে দেখছি। দলের নেতাদের দলের পাশাপাশি জনগণের সামনেও জবাবদিহির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। অন্ধ আনুগত্যের বাইরে এসে এ ধরনের চর্চা আমাদের রাজনীতিতে আগে দেখা যায়নি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন দল হিসেবে সাইবার জগতে আপনাদের বিশেষ করে নারী নেত্রীদের নানা ধরনের আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে। এই যুদ্ধে আপনাদের প্রস্তুতি কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : জাতি হিসেবে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমাদের দলের একটা উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে নারী নেতৃত্ব গড়ে উঠেছে। তারা বেশ ভালো করছেন, মাঠের রাজনীতিতে যাচ্ছেন, টকশোয় যাচ্ছেন। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর নেতা-কর্মীরা মিথ্যা তথ্যের আশ্রয় নিয়ে তাদের চরিত্র হননের চেষ্টা করছেন। তারা এখনো তাদের পুরোনো রাজনৈতিক চরিত্র থেকে বেরিয়ে আসতে পারেননি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি, জামায়াতের মতো বড় দলগুলোর সঙ্গে এনসিপির নাম জোরেশোরে আলোচনা হচ্ছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন। আর এনিয়ে আপনাদের পরিকল্পনাই বা কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : দলীয়ভাবে এই আলোচনা আমাদের জন্য ইতিবাচক। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানকেন্দ্রিক রাজনৈতিক ইতিহাসে যারা ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে লড়াই-সংগ্রামের অগ্রভাগে থেকেছেন জনগণ পরবর্তীতে তাদের গ্রহণ করেছে।

এই অভ্যুত্থানে সব রাজনৈতিক বিরোধী শক্তি মাঠে সক্রিয় ছিল। কিন্তু দিনশেষে চূড়ান্ত লড়াইয়ের অগ্রভাগে ছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বরা। শিক্ষার্থীদের প্রতি আস্থার নিদর্শন হিসেবে সব দল-মতের মানুষ অভ্যুত্থানে অংশ নিয়েছে। শিক্ষার্থী এবং তাদের রাজনৈতিক দলের প্রতি এজন্য দেশের মানুষের অনেক প্রত্যাশা ও আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে অনেক ধরনের ফর্মুলার কথা শোনা যাচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে মাইনাস ফর্মুলা নিয়ে। এনিয়ে আপনাদের দলীয় অবস্থান কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : আওয়ামী লীগের সঙ্গে পর যখনই ক্ষমতায় এসেছে হত্যা, গণহত্যা, গুম, খুনের রাজনীতি করেছে। এটাই তাদের দলীয় আদর্শ। তারা কখনো এ দেশের জনগণের জন্য রাজনীতি করেনি। প্রতিবেশী একটি রাষ্ট্রের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী তাদের আনুগত্য করতে গিয়ে সব সময়ই তারা জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। ৭২-এর পর তারা জাসদের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। সর্বশেষ একটা রক্তক্ষয়ী অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণের সামনে তাদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত হয়েছে। তারা এমন একটি রাজনৈতিক কালচার তৈরি করেছিল যে, জনগণ মানুষ না আওয়ামী লীগ বলে গালি দিয়েছে। মানবীয় গুণাবলিসম্পন্ন কারও পক্ষে আওয়ামী লীগ করা সম্ভব নয়। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ তার নিজের চরিত্রগত ত্রুটির কারণেই রাজনীতি থেকে মাইনাস হয়ে গেছে।

অন্যদিকে দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি, আওয়ামী লীগের মতো জনবিচ্ছিন্ন নয়। তবে অভ্যুত্থানের পর মানুষের মধ্যে নতুন যে রাজনৈতিক আকাক্সক্ষা তৈরি হয়েছে সেটির প্রতি বিএনপিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। চাঁদাবাজি, ক্ষমতার দাপট দেখানো, অন্তকোন্দল, নিজেরা নিজেরা মারামারি করে নিহতের ঘটনা ঘটানো এমন আওয়ামী লীগীয় চরিত্রগত আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা চাই, যে দলই ক্ষমতায় থাকুক বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের যেন মানবেতর জীবন-যাপন করতে না হয়। একজন সাধারণ নাগরিকও যেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মী দ্বারা অন্যায় আচরণের শিকার না হন।

ফলে বিএনপিকে মাইনাস করার যে আলাপ সেটা মূলত ষড়যন্ত্রমূলক। বাংলাদেশের প্রয়োজনে সব গণতন্ত্রপন্থি রাজনৈতিক দলের সমান প্রয়োজনীয়তা আছে। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল ব্যতীত সব রাজনৈতিক দল সমান। তারা গণতান্ত্রিক চর্চার মাধ্যমে জনগণের কাছে যাবেন, জনগণ যাদের গ্রহণ করবে তারা আগামী দিনের নেতৃত্বে আসবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এই মুহূর্তে সরকারের প্রতি আপনাদের পরামর্শ কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে জুলাই গণ অভ্যুত্থানে গণহত্যার সঙ্গে জড়িত সব রাজনৈতিক দল, প্রশাসন এবং ব্যক্তির বিচার কার্যক্রমের দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে হবে। এটা সরকারের কাছে আমাদের দাবি। শহীদ এবং আহত পরিবারগুলোকে এখনো পর্যন্ত সম্পূর্ণভাবে পুনর্বাসন করা হয়নি। ২ হাজারের অধিক শহীদ পরিবারের সদস্যরা এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারেনি তাদের স্বাভাবিক পরিবেশে ফেরার ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট যে বিষয়গুলো রয়েছে যেমন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, বিশেষ করে বিভিন্ন জাতিসত্তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। নিত্যপণ্যের বাজারে যে স্বস্তি তৈরি হয়েছে তার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। আওয়ামী লীগের দলীয় ও সাংগঠনিক কার্যক্রমে অতি দ্রুত নিষেধাজ্ঞা জারি করে তার বাস্তবায়ন করতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গণ অভ্যুত্থান নাকি বিপ্লব- এনসিপির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর কী?

আরিফুল ইসলাম আদীব : বিপ্লব নয়, এটি ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থান। বিপ্লব হলে আমরা বাংলাদেশের পুরো শাসনতান্ত্রিক কাঠামো পরিবর্তন করতে সক্ষম হতাম। আমাদের আরও একটি দীর্ঘ সংগ্রামের প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই লড়াইটা আমরা রাজনৈতিক দল আকারে করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনি রাজনীতিতে জনগণের কাছে আপনারা কী ধরনের বার্তা নিয়ে যাবেন?

আরিফুল ইসলাম আদীব : রাষ্ট্রের কাছে আমরা নাগরিকের চেয়ে জনতা হিসেবেই বেশি পরিচিত। ফলে আমাদের নাগরিক অধিকার তেমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। দীর্ঘদিনের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতি আমরা পরিবর্তন করব। আমরা জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা বাস্তবায়নের রাজনীতি করব। দল গঠনের আগে আমরা দেশব্যাপী একটি জনমত জরিপ করেছি। প্রায় তিন লাখের অধিক মানুষ আমাদের তাদের মতামত জানিয়েছেন। তারা বলেছেন, যদি দুর্নীতি দূর করা যায় তাহলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটা ভালোভাবে গড়ে উঠবে। পরিবহন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা সেবা নিয়ে তারা মতামত জানিয়েছেন। জনগণের সমস্যা সমাধান থাকবে আমাদের কর্তব্যের অগ্রভাগে। জীবন-জীবিকা, চলাফেরা, মত প্রকাশ, রাজনৈতিক দল করার স্বাধীনতা নিশ্চিতে আমরা কাজ করব। কৃষিতে প্রান্তিক পর্যায়ের উৎপাদনকারীরা কীভাবে তাদের পণ্যের নায্যমূল্য পাবেন তা নিশ্চিত করার বার্তা নিয়ে আমরা জনগণের কাছে যাব। একজন বাংলাদেশের নাগরিক তার অর্থনৈতিক অবস্থার কারণে ন্যূনতম নাগরিক সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে যেন কোনো বাধার সম্মুখীন না হন সেটা নিশ্চিত করতে আমরা কাজ করব। বিশেষ করে, বাংলাদেশের বিদ্যমান কাঠামো নারীবান্ধব নয়। অথচ দেশের অর্ধেক জনসংখ্যাই নারী। খোদ ঢাকা শহরেই নারীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে স্যানিটেশন সুবিধা নেই। আমরা জনগণের কাছে যাব নারী অধিকার নিশ্চিত করার বার্তা নিয়ে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অসংখ্য ধন্যবাদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য।

আরিফুল ইসলাম আদীব : বাংলাদেশ প্রতিদিনকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
ভারতে বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ২৭৯
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত
নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত
অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সর্বশেষ খবর
কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি
কোহলিদের শিরোপা উদযাপনে ১১ জনের মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত কমিটি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক
আখাউড়ায় স্বর্ণালংকারসহ যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু
করতোয়া নদীতে মাছ ধরতে নেমে শিশুর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক
হ্যান্ডকাফসহ দুই আসামি পলাতক, একজন আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের
বিজয়নগরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে প্রাণ গেল চালকের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড
কলাপাড়ায় মাদক সেবনের দায়ে কারাদণ্ড

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন
করোনা প্রতিরোধে জনসচেতনতায় এনসিপির ক্যাম্পেইন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে শ্রীলঙ্কার টেস্ট দল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
গোপালগঞ্জে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চৌদ্দগ্রামে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন
মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় খুন

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েল ভ্রমণে সতর্কতা যুক্তরাজ্যের, কর্মীদের নিরাপদ আশ্রয়ের পরামর্শ যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি
আখাউড়া সীমান্তে গরু নিয়ে যায় বিএসএফ, ফেরত আনল বিজিবি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭
নড়াইলে বিয়েকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ৭

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত
পঞ্চগড় সীমান্তে যুবকের মৃত্যু: স্থানীয়দের দাবি বিএসএফের গুলিতে নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র
১৯ হাজার ব্যাগ রক্তদানের রেকর্ড ‘উই ফর ইউ’র

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ২৪৯

৪৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে প্রকাশ্য দিবালোকে ১০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ
বজ্রপাতের বিষয়ে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৫১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন