শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪১, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

মির্জা আব্বাস
শফিকুল ইসলাম সোহাগ ও শরিফুল ইসলাম সীমান্ত
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা প্রধান উপদেষ্টার আশপাশে

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, যেসব সম্পদ ও প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের দখলে ছিল সেগুলো পুনরুদ্ধারের ঘটনাকে দখলদারি বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন পরিচ্ছন্ন। তিনি নির্বাচন দিতে চান। কিন্তু তাঁর আশপাশে সুবিধাভোগী একদল আছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগের আমলেও সুবিধা ভোগ করেছেন, এখনো করছেন, আগামী দিনেও করবেন। তাঁরা নির্বাচনের পথে বাধা সৃস্টির অপচেষ্টা করছেন। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় বিএনপির আগামী দিনের রাজনীতিসহ দেশের সামগ্রিক বিষয়ে খোলামেলা কথা বলেন সাবেক এই মন্ত্রী ও ঢাকা সিটির মেয়র।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন-এ পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির অবস্থান কী?

মির্জা আব্বাস : আমরা আশা করছি, সরকার তার কথা রাখবে। এ সময়ের মধ্যে নির্বাচন দেবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মন পরিচ্ছন্ন। তিনি নির্বাচন দিতে চান। কিন্তু তাঁর আশপাশে সুবিধাভোগী একদল আছেন, যাঁরা আওয়ামী লীগের আমলেও সুবিধা ভোগ করেছেন, এখনো করছেন, আগামী দিনেও করবেন। এঁরা প্রশাসন, সচিবালয়, বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ভিতরে-বাইরে সব জায়গাতেই আছেন। তাঁরা বাংলাদেশকে আওয়ামী লীগের জন্য পুষ্পশয্যা বানিয়ে রেখেছেন। যদি আওয়ামী লীগ আসতে পারে তবে তাঁরা সাদরে বরণ করে নেবেন। এমনকি ড. ইউনূসের ক্যাবিনেটেও আওয়ামী লীগের লোক রয়ে গেছেন। তিনি যদি শক্ত না থাকেন, তবে এসব সুবিধাভোগী তাঁকে ক্ষমতা ছাড়তে দেবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যদি সরকার ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন না হয়, সে ক্ষেত্রে বিএনপি কী করবে?

মির্জা আব্বাস : সেটা তখনকার পরিবেশ-পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে। ওই সময় জনগণের মনের কী অবস্থা, অন্যান্য রাজনৈতিক দলের কী অবস্থা সবকিছু মিলেই সিদ্ধান্ত হবে। তবে আমাদের বিশ্বাস, কোনো অনির্বাচিত সরকার বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে চাইবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অদূর ভবিষ্যতে আওয়ামী লীগের কোনো সম্ভাবনা দেখেন কী? রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে কি না?

মির্জা আব্বাস : দল হিসেবে এর আগেও আওয়ামী লীগ একুশ বছর ক্ষমতার বাইরে ছিল। তখনকার অবস্থা ছিল অন্যরকম। তখন আওয়ামী লীগ একটা রাজনৈতিক দল ছিল। এখন নামসর্বস্ব আওয়ামী লীগ আছে। এটি আর রাজনৈতিক দল নাই। এটি পরিণত হয়েছে সন্ত্রাসী দলে। সন্ত্রাসী দলের টিকে থাকার সম্ভাবনা নাই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে তবে জনগণের সামনে নতুন কী কী দেবে?

মির্জা আব্বাস : বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথমত আওয়ামী লীগ যেসব খারাপ কাজ করেছে বিএনপি সেগুলো বন্ধ করবে। বিএনপি দেশের মানুষকে ইতিবাচক রাজনীতির পথ দেখাবে। কারও বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, দখলদারির কোনো অভিযোগ পাওয়া গেলে দলের পক্ষ থেকে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখন থেকেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে এলাকার বহু কর্মীকে পুলিশে দিয়েছি। ক্ষমতায় গেলেও আমাদের এ ব্যবস্থা জারি থাকবে। এর আগেও বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন দুর্নীতির বিরুদ্ধে অপারেশন ক্লিনহার্ট পরিচালনা করা হয়। এ অপারেশনে যারা মারা গিয়েছিল তার বেশির ভাগই বিএনপির নেতা-কর্মী ছিলেন। আর বর্তমানে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে যেসব দখলদারির অভিযোগ উঠছে তার অধিকাংশই মিথ্যা। এতকাল যাবৎ বিএনপি নেতা-কর্মীদের যেসব সম্পদ ও প্রতিষ্ঠান আওয়ামী লীগের দখলে ছিল সেগুলো পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। এ বিষয়গুলো প্রায় সময়ই দখলদারি বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলি, বৈশাখী টেলিভিশনের মালিকানা ছিল আমার। আওয়ামী লীগ দখল করেছে। এখন আমি যদি আমার মালিকানা পুনরুদ্ধার করতে যাই তবে দেখা যাবে আমার বিরুদ্ধে মিডিয়া দখলের অভিযোগ তোলা হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এর পেছনের কারণ কী?

মির্জা আব্বাস : বিএনপির জনপ্রিয়তা নষ্ট করতে দলের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধভাবে নানা অপকর্মের গুজব ছড়ানো হচ্ছে। অথচ যেসব অপকর্মের গুজব ছড়ানো হচ্ছে, এগুলো রোধ করতে সরকারের বিশেষ বাহিনীর হাতে ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার দেওয়া হয়েছে। তার পরও দিনদিন বিএনপির বিরুদ্ধে গুজবের তীব্রতা বাড়ছে। নির্বাচন যত পেছাবে এগুলো আরও বাড়বে। এতে প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোই লাভবান হবে। এজন্যই আমরা দেখতে পাচ্ছি, কেউ কেউ নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ছাত্ররা নতুন দল গঠন করেছেন। তাঁদের কার্যক্রম কীভাবে দেখছেন? তাঁদের সঙ্গে আপনাদের সম্পর্কটা এখন কেমন?

মির্জা আব্বাস : নতুন যে কোনো দলকেই আমরা স্বাগত জানাই। ওদের পথপরিক্রমা সুন্দর হোক, এ কামনা করি। ইদানীং দেখতে পাচ্ছি তারা সরকারি সুবিধা ভোগ করছে। এটা গ্রহণযোগ্য না। এমনকি অফিশিয়াল নোট যাচ্ছে তাদের প্রটোকল দেওয়ার জন্য। তারা কোথায় থাকবে, কী খাবে তা ডিসি অফিস থেকে দেওয়া হচ্ছে। তাদের দুজন প্রতিনিধি এখনো সরকারের ভিতরে রয়ে গেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কাছে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কী?

মির্জা আব্বাস : এর বাস্তবায়ন দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্কের ওপর নির্ভর করবে। তা ছাড়া ভারতের সঙ্গে হাসিনার দীর্ঘদিনের একটা দেনাপাওনার সম্পর্ক আছে। হাসিনা দম্ভভরে বলত, ভারতকে যা দিয়েছি, তার ঋণ শোধ করতে পারবে না। হাসিনার এ কথা যদি সত্য হয়, তবে ভারত তাকে ফেরত দেবে না। তবে হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে ও দেশে ফিরিয়ে আনতে আমাদের দেশ ও দলের পক্ষ থেকে যতটুকু করা প্রয়োজন তা চলমান রাখতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশের পণ্যের ওপর ৩৭% শুল্ক আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আমাদের দেশে এ শুল্ক আরোপের প্রভাবটা কেমন হবে? করণীয় কী?

মির্জা আব্বাস : বিশ্বব্যাপী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যে ব্যক্তিগত প্রভাব রয়েছে সেটা কাজে লাগিয়ে বর্তমান সরকার কার্যকর ব্যবস্থা নিলে এ সংকটের তীব্রতা কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করছি। যদি তা না হয়, তবে আমাদের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির নির্বাচনি প্রস্তুতি সম্পর্কে বলুন।

মির্জা আব্বাস : আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে যখন আমরা আন্দোলন শুরু করেছি তখন থেকেই আমাদের নির্বাচনি প্রস্তুতি ছিল। এখনো আছে। যদি বলা হয়, কাল নির্বাচন হবে আমরা তাতেও প্রস্তুত আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের আট মাসের কার্যক্রম কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মির্জা আব্বাস : ড. ইউনূস ছাড়া সরকারের অন্য উপদেষ্টাদের দৃশ্যমান তেমন কোনো সাফল্য দেখতে পাই না। ড. ইউনূসের সাফল্যগুলো দৃশ্যমান এবং ফলপ্রসূ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের কাছে আপনাদের বর্তমান প্রত্যাশা কী?

মির্জা আব্বাস : অবিলম্বে সংস্কার কার্যক্রম শেষ করে নির্বাচন আয়োজন করার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ কী?

মির্জা আব্বাস : একটা ফ্যাসিস্ট ও সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তাদের আইসিটি আইনে বিচারের আওতায় আনতে হবে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে যারা ফ্যাসিস্টের ভূমিকা পালন করেছে তাদেরও বিচারের আওতায় আনতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন
প্লেনে যাত্রী হয়রানি রোধে জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সরকারের প্রজ্ঞাপন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক
এবার পুতিনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম
টঙ্গীতে বাবাকে কুপিয়ে জখম

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের
কেনেডিকে টিকা নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ানো বন্ধের আহ্বান মার্কিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন
বৃষ্টি ঝরতে পারে আরো ২ থেকে ৩ দিন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ
তিস্তায় ভেসে এলো নবজাতকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭
ডাকসু নির্বাচনে প্রাথমিক বৈধ প্রার্থী ৪৬২ ও স্থগিত ৪৭

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩০.৮৫ বিলিয়ন ডলার : বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত
চাঁদপুরে কোস্টগার্ডের গণশুনানি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
টিসিবি'র পণ্য কিনতে দৌড়, ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর
রূপায়ণ সিটি উত্তরা ও বার্জার পেইন্টসের সমঝোতা স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার
জাকসু নির্বাচনে শিবিরের প্যানেল ঘোষণা : ভিপি আরিফুল্লাহ, জিএস মাজহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে জাল সনদ তৈরির অভিযোগে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা
বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মেয়াদোত্তীর্ণ বীজ ও কীটনাশক জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন
কবরস্থান রক্ষায় রেলকর্মীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত
মেধাবীদের দেশেই ধরে রাখতে জীবনমান উন্নয়ন জরুরি : মেয়র শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত
জালে আটকা পড়া বিষধর পদ্মগোখরা বনে অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তিস্তা নদীর ভাঙন রোধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯
মহেশপুর সীমান্তে এক দালালসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি
আগস্টের ২০ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৭.৪ শতাংশ বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
ফুলবাড়ীতে বসতবাড়ি ও দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার
বগুড়ায় ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, কলেজ ছাত্র গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে
শ্রীলঙ্কায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে দমন-পীড়ন, বরখাস্ত পুলিশপ্রধান রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের পৃষ্ঠপোষকতায় শুরু হচ্ছে ইংলিশ মিডিয়ামের ফুটবল টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটার সৈকতে ফের ভেসে এলো মৃত ডলফিন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা