শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ সাত মাস পূর্ণ হয়েছে। একটি গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল এক সংকটময় পরিস্থিতিতে। কিন্তু গত সাত মাসে আমরা সংকট থেকে কতটা উত্তরণ করতে পেরেছি? বাংলাদেশে যে ইস্পাতকঠিন দৃঢ় রাজনৈতিক ঐক্য ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সে ঐক্য আমরা কতটুকু রক্ষা করতে পেরেছি এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা, বিশ্বাস এবং শ্রদ্ধাবোধ কতটুকু আছে? এ প্রশ্নগুলো ক্রমেই সামনে আসছে। দেশে সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে, কমছে সমাধানের পথ। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করছেন, গত সাত মাসে দেশে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক সংকট ক্রমে বেড়েছে। এ সংকট এখন উদ্বেগজনক পর্যায়ে এসে পৌঁছেছে। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশা এবং রাজনৈতিক শক্তির মধ্যে অবিশ্বাস বেড়েছে।

রাজনৈতিক দলগুলো একে অন্যকে বিশ্বাস করছে না। তাদের বিরোধ ঐক্যের দরজা বন্ধ করে দিচ্ছে। আমরা যদি সাত মাসের শাসনামল বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে, আমাদের জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্ক্ষা এখন রীতিমতো হতাশায় পরিণত হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের মূল আকাঙ্ক্ষা ছিল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করা। জনগণ চেয়েছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ, একটি সাম্যের বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশে প্রত্যেকটি নাগরিকের মর্যাদা থাকবে। প্রত্যেকটি নাগরিক তার মতো করে নিজের অধিকারের জন্য কথা বলতে পারবে এবং রাষ্ট্রে কেউ বঞ্চিত হবে না, বৈষম্যের শিকার হবে না। আর সবচেয়ে বড় আকাঙ্ক্ষার জায়গা ছিল একটি গণতান্ত্রিক পরিবেশে এ দেশের জনগণ বিকশিত হবে।

২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নির্বাসিত। গণতান্ত্রিক অধিকারগুলো আস্তে আস্তে হরণ করা হয়েছিল। দীর্ঘ এক দশক ধরে এ দেশের মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। ফলে একটি নতুন প্রজন্ম, যাদের নেতৃত্বে জুলাই বিপ্লব সংঘটিত হয়েছে তারা ভোটের জন্য তৃষ্ণার্ত ছিল। জনগণ ছিল তাদের অধিকার আদায়ের প্রতীক্ষায়। গত সাত মাসে আমরা সেই গণতান্ত্রিক অভিযাত্রার পথে কতটুকু অগ্রসর হতে পেরেছি, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। নির্বাচন প্রশ্নে অনিশ্চয়তার ছায়া ক্রমশ দীর্ঘ হচ্ছে।

এ কথা ঠিক যে, রাষ্ট্রব্যবস্থায় অনেক সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়েছিল এবং কী ধরনের সংস্কার প্রয়োজন তা নিয়ে একটি মোটামুটি রাজনৈতিক ঐকমত্য আমরা প্রথম থেকে লক্ষ্য করেছি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণ করার পরই বলেছিলেন, বাংলাদেশ হলো একটি পরিবার। এখানে ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ থাকবে, মতপার্থক্য থাকবেই কিন্তু শেষ পর্যন্ত আমরা সবাই এক পরিবারের সদস্য হিসেবে কাজ করব। প্রধান উপদেষ্টার এই আকাঙ্ক্ষা কতটুকু মাঠে বাস্তবায়িত হয়েছে, সাত মাস পর সেই প্রশ্ন উঠতেই পারে। দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের যে ঐক্যের জায়গা, সেখানে বেশ বড় ধরনের ফাটল ধরেছে। বিশেষ করে প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির সঙ্গে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির এক ধরনের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে রূপ ধারণ করেছে। যার ফলে এগুলোর ছোট ছোট দ্বন্দ্ব এবং সংঘাত প্রকাশ্য রূপ নিতে শুরু করেছে। বিশেষত, সদ্যবিলুপ্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের সঙ্গে ছাত্রদলের বিভিন্ন স্থানে বিরোধ এবং উত্তেজনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সর্বশেষ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির ঘটনায় দেখা যায়, সেখানে পরস্পর পরস্পরকে দোষারোপ করছে। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের সঙ্গে নতুন রাজনৈতিক দলের ছাত্রসংগঠনের বিরোধ হচ্ছে। এই বিরোধ যদি ভবিষ্যতে আরও বড় আকার ধারণ করে, তাহলে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সামনের দিনগুলোতে একটি বড় ধরনের সমস্যা অপেক্ষা করছে। কারণ, ইতোমধ্যে ছাত্রদলের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে প্রশ্ন তোলা হয়েছে যে, জাতীয় নাগরিক পার্টির অর্থের উৎস কী? ছাত্রশিবিরের অর্থের উৎস কী? বিএনপির মধ্যে একটা ধারণা ক্রমশ তৈরি হচ্ছে- তাদের রাজনীতি থেকে মাইনাস করার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিএনপি নেতারা এখন খোলামেলা বলছেন যে, বিএনপি যেন ক্ষমতায় না আসতে পারে সেজন্য একটি মহল সচেষ্ট। সেই মহলটি কারা সে সম্পর্কে কিছু না বললেও মানুষ বুঝতে পারে যে, নতুন যে রাজনৈতিক শক্তি তৈরি হয়েছে, তারা আসলে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসতে চায়। অনেকের ধারণা, তারা নির্বাচনের জন্য যতক্ষণ পর্যন্ত প্রস্তুত না হবে ততক্ষণ পর্যন্ত বাংলাদেশে তারা নির্বাচন হতে দেবে না। যেহেতু তারা গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে, তারা তরুণদের মধ্যে একটি শক্তিশালী অবস্থানে আছে। এ কারণে তাদের সবাই সমীহ করছে। আবার তাদের পেছনে সরকারের প্রচ্ছন্ন সমর্থনের কথাও শোনা যায়। যদিও তারা এটা অস্বীকার করছে প্রতিনিয়ত। কিন্তু এনিয়ে জনমনে অবিশ্বাস বাড়ছে। বিএনপিও মনে করছে তাদের ক্ষমতা থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে তৎপর কোনো কোনো মহল। এজন্য বিএনপিও পাল্টা প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণ, বিএনপির পক্ষ থেকে আগামী এক মাস সময় দেওয়া হয়েছে। বিএনপির নেতারা সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন যে, রোজার পরে নির্বাচনের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ না পেলে তারা বিভিন্ন কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবেন। বিএনপি কী ধরনের কর্মসূচি দেবে তা এখনো স্পষ্ট নয়। নতুন করে বড় ধরনের আন্দোলনে যাওয়ার মতো অবস্থা কি বিএনপির আছে? বিশেষ করে ১৭ বছরের তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণে আবেগপ্রবণ হয়ে চটজলদি বিএনপি একটা সংঘাতময় পরিস্থিতির দিকে হয়তো যাবে না। এজন্যই বিএনপি যেমন একদিকে সরকারের কাছে নির্বাচন দাবি করছে অন্যদিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সমালোচনার ক্ষেত্রেও পরিমিতিবোধের পরিচয় দিচ্ছে। কিন্তু বিএনপির অনেক নেতার ধারণা, কেউ কেউ গায়ে পড়ে তাদের সঙ্গে ঝগড়া করতে চাচ্ছে। এই গায়ে পড়ে ঝগড়ার পরিণাম কী হবে? বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভবিষ্যতে এর প্রভাব কী পড়বে সেটি দেখার বিষয়। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের রাজনীতি কী হবে তা নিয়েও একটি বড় ধরনের অস্পষ্টতা তৈরি হয়েছে। এটা স্পষ্ট আন্তর্জাতিক মহল থেকে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের কথা বলা হচ্ছে। সেনাপ্রধান ওয়াকার-উজ-জামান বিডিআর হত্যাকাণ্ড দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছিলেন যে, অবাধ, সুষ্ঠু এবং ইনক্লুসিভ নির্বাচন চলতি বছরের শেষ দিকেই হওয়া সম্ভব। এটি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার কথা হয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন বা আরও সহজ করে বললে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থাকবে কি না এনিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে এক ধরনের বিতর্ক দৃশ্যমান। নতুন সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি যে কোনো মূল্যে আওয়ামী লীগকে অস্বিত্বহীন করতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা বা কারও অধিকার কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা কেউ কাউকে দেয়নি। তবে যারা অপরাধ করেছে তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। অর্থাৎ আওয়ামী লীগের ভেতর যারা এই জুলাই-আগস্টে গণহত্যার সঙ্গে যুক্ত, যারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, যারা বিভিন্ন দুর্নীতি এবং অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে। এই বিচারপ্রক্রিয়া এখন শুরু হয়েছে। বিচারপ্রক্রিয়া দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। অনেকে আইনের আওতায় এসেছেন। অনেকে বিদেশে পালিয়ে গেছেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বিদেশে গেলেও বিচারপ্রক্রিয়ার কোনো বাধা সৃষ্টি হবে না। কাজেই প্রশ্ন উঠেছে যে, যারা অপরাধী, তাদের বিচার হবে কিন্তু সংগঠন হিসেবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার থাকবে কি থাকবে না, এনিয়ে অনেকের বক্তব্য দ্বিধান্বিত। কেউ খোলসা করে কিছু বলছেন না। তবে এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে নিষিদ্ধ করা হয়নি। আওয়ামী লীগের ভেতর যেমন বেশ কিছু লুটেরা দুর্বৃত্ত গণহত্যাকারী অপরাধী আছে তেমনি আছে নিরীহ সাধারণ কর্মী। যাদের বিরুদ্ধে তেমন কোনো অভিযোগ এখন পর্যন্ত আসেনি। তারা স্বাভাবিকভাবেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। প্রশ্ন উঠেছে, সেই সব ব্যক্তি কি নির্বাচন করতে পারবেন? নাকি তারা দলগতভাবে নির্বাচন করতে পারবেন না? সবচেয়ে বড় প্রশ্ন যেটি উঠেছে, সেটি হলো আওয়ামী লীগকে ছাড়া যদি শেষ পর্যন্ত একটা নির্বাচন হয়, সেই নির্বাচনে আন্তর্জাতিকভাবে কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে? কারণ ইতোমধ্যেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু দেশ অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের কথা বলেছেন। এ ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো কেউই ছেড়ে কথা বলছেন না। বরং ছাত্রদের একটি নেতিবাচক অবস্থানের কারণে এ ব্যাপারে কথা বলাটাও রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বিপদকে আলিঙ্গন করার মতো মনে করছেন। যদিও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ ব্যাপারে একটি নীতিনির্ধারণী বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করার এক্তিয়ার একমাত্র জনগণের। এ ব্যাপারে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে। তবে আওয়ামী লীগকে ফ্যাসিস্ট রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে অভিহিত করে কে আওয়ামী লীগকে কীভাবে পুনর্বাসন করেছে তা নিয়ে বিভিন্ন রকম পাল্টা অভিযোগ করেছেন। সম্প্রতি জাতীয় নাগরিক পার্টি এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অভিযোগ করছে যে, দ্রুত নির্বাচন করে বিএনপি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায়। আবার ছাত্রদলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, জাতীয় নাগরিক পার্টির যে ছাত্রসংগঠন সেখানে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকে পুনর্বাসিত করা হচ্ছে। কে কাকে পুনর্বাসন করেছে তা গবেষণার বিষয়। কিন্তু এনিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে অবিশ্বাস দেখা দিচ্ছে। বিএনপি এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির বিরোধ আওয়ামী লীগের ফিরে আসার পথ তৈরি করবে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন।

নির্বাচন নিয়ে যত অনিশ্চয়তা তৈরি হবে, নির্বাচন যত দীর্ঘমেয়াদি হবে তত রাজনৈতিক সংকট ঘণীভূত হবে এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক অবিশ্বাস বাড়বে। ইতোমধ্যে যা বাড়তে শুরু করেছে। এই রাজনৈতিক অবিশ্বাস যদি শেষ পর্যন্ত সংঘাতের দিকে যায় তাহলে আওয়ামী লীগের জন্য সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই অপেক্ষাতেই আওয়ামী লীগ আছে বলে কারও কারও ধারণা। যে কারণে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যের বিকল্প নেই, এজন্য তাদের দ্রুত একটি সমাধানের পথ খুঁজে বের করতে হবে। আসলে নির্বাচন কবে হবে, এ প্রশ্নের একটি দ্রুত সুস্পষ্ট সমাধান হওয়া উচিত। সরকারের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে একটা সুস্পষ্ট ঘোষণা দেওয়া উচিত। কারণ নির্বাচন নিয়ে যতই অনিশ্চয়তা তৈরি হবে, নির্বাচনের তারিখ যতক্ষণ পর্যন্ত ঘোষণা না হবে ততদিন পর্যন্ত রাজনীতিতে অবিশ্বাস এবং সংকট বাড়তে থাকবে। অবিশ্বাস এবং সংকট যত বাড়বে ততই রাজনীতিতে একটা অস্বাভাবিক পরিস্থিতি হতেই থাকবে। অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন যে, ২৪-এর গণ অভ্যুত্থান কি শুধু একটি নতুন নির্বাচনের জন্য ছিল। এই প্রশ্নটি ইতোমধ্যেই ব্যাপকভাবে আলোচিত এবং চর্চিত। এটা ঠিক, নির্বাচন জুলাই বিপ্লবের প্রধান লক্ষ্য ছিল না। গত সাত মাসে প্রমাণিত হয়েছে গণ অভ্যুত্থানের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এই অনির্বাচিত সরকার মোটেও সক্ষম নয়। এখন যে অন্তর্বর্তী সরকার আছে সবাই তাকে চেপে ধরতে চাইছে। বিভিন্ন দাবি-দাওয়া আদায় করতে চাইছে। তারা মনে করছে যে, সরকার যেহেতু জনগণের নির্বাচিত হয়, স্বল্প সময়ের মধ্যে যা কিছু পারি আদায় করে নিই। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে না। বাজারের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি। উৎপাদন, শিল্প, কলকারখানা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে উৎপাদন বাড়েনি। সবকিছু মিলিয়ে চতুর্মুখী সমস্যার মধ্যে নিমজ্জিত হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সাত মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও এখন পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন সংকট থেকে উত্তরণের পথ খুঁজে পায়নি। এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে সামনের দিনগুলোতে অন্তর্বর্তী সরকার বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। এ কারণেই একটি নির্বাচন হওয়াটা জরুরি। এ নির্বাচন কখন, কীভাবে হবে তা রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে ঠিক করতে হবে। কারণ একটি সুনির্দিষ্ট মেয়াদের সরকার ছাড়া দেশে অস্থিরতা এবং অরাজকতা কমবে না। গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাও বিলীন হয়ে যাবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে