শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৬, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

সাক্ষাৎকার - শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) যুগ্ম মহাসচিব ও দলের মিডিয়া সেলের সদস্যসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। বিভিন্ন কারণে জাতীয় নির্বাচনের আগে কিছু বাধাবিঘ্ন আসতেই পারে। এ ধরনের বাধাকে আমি খুব বড় কিছু মনে করি না। দুই-এক মাস এদিকসেদিকও হতে পারে। শেষ পর্যন্ত দেশে একটা নির্বাচন হতেই হবে। তিনি বলেন, আমরা সবাই মিলে একটা সুন্দর, স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ দেশ গড়তে চাই। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরিকল্পনা এটি। সে লক্ষ্যেই তিনি নির্বাচনে জনগণের সমর্থন পেলে ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে চারদিকে সংশয় দেখা দিয়েছে। ছাত্রদের দল চাচ্ছে আগে সংস্কার পরে নির্বাচন। জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামি কয়েকটি দলের ভূমিকাও অস্পষ্ট। এ অবস্থায় নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনি কী মনে করেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বাংলাদেশ সব সময়ই একটা বিজয়ের মধ্য দিয়েই পরিচালিত হয়ে আসছে। একেকটা মুভমেন্টের পরই দেশে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরে আসছে। এর মধ্যে অনেক বাধাবিপত্তি ছিল। এই বাধাবিপত্তিকে ওভারকাম করেই গণতান্ত্রিক ধারাটা সব সময়ই সামনে চলে আসছে। এখনো নির্বাচনের ক্ষেত্রে সামনে কিছু বাধা আসতেই পারে। কিন্তু এ ধরনের বাধাকে আমি খুব বড় কিছু মনে করি না। শেষ পর্যন্ত দেশে একটা নির্বাচন হতেই হবে। হয়তো বা ডিসেম্বরে হলো না, জানুয়ারিতে হবে। নভেম্বরে হলো না, ডিসেম্বরে হবে। জানুয়ারিতে না হলে ফেব্রুয়ারিতে হবে। হতাশ হওয়ার কিছু নেই। গণতন্ত্রের প্রশ্নে সব সময়ই আমাদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে। বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা কখনই অধৈর্যের পরিচয় দিইনি এবং দেব না। কারণ আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। আমাদের নেতা তারেক রহমান। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হলেও তাঁর রয়েছে প্রবল মনোবল। তাঁর সাহস আছে। তিনি যখনই আমাদের সামনে আসেন এবং জাতির সামনে কথা বলেন তখন মানুষ আশ্বস্ত হয়। নভেম্বরে সশস্ত্র দিবসে যখন সেনাকুঞ্জে গেলেন তখন মানুষ আশ্বস্ত হয়েছে। তিনিও সম্মানিত হয়েছেন, দেশবাসীও সম্মানিত হয়েছে। পাশাপাশি তারেক রহমান একদিকে তাঁর বক্তব্যের মাধ্যমে ৫ আগস্টের আগে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন, অন্যদিকে ৫ আগস্টের পর তাঁর প্রতিটি বক্তব্য মানুষকে আশ্বস্ত করেছে। ৫ আগস্টের আগে তিনি যে ভিডিও বক্তব্যটা দিয়েছিলেন, সবাইকে আর সময় নষ্ট না করে রাজপথে নামার নির্দেশনা দিয়েছেন, সেটা না দিলে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ মানুষ সেদিন মারা গেলেও আশ্চর্যের কিছু থাকত না। ফ্যাসিস্ট হাসিনা সেদিন হেলিকপ্টার থেকেও গুলিবর্ষণের নির্দেশ দিয়ে ছিলেন। স্বৈরাচারের পতনের পর তিনি নিজের দলের নেতা-কর্মীদেরও কঠোরহস্তে নিয়ন্ত্রণ করেছেন। ভবিষ্যতে জনরায়ে সরকার গঠনের সুযোগ পেলে কীভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, কীভাবে রাষ্ট্রটাকে মেরামত করতে হবে সেজন্য সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে তিনি ৩১ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছেন। পাওয়ার অব ব্যালেন্স-সহ সুশাসন গঠনের কথা বলেছেন। এতে তিনি সবাই মিলে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার লক্ষ্যে সংসদে উচ্চকক্ষ, নিম্নকক্ষ গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সংস্কার কার্যক্রমকে কীভাবে দেখছেন? আর সংস্কারের নামে নির্বাচন প্রলম্বিত করার কোনো যোগসূত্র আছে কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমাদের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন অত্যন্ত সজ্জন ব্যক্তি। তিনি যখন দায়িত্ব নিলেন তখন বললেন সংস্কার করতে কদিন লাগে? এই অন্তর্বর্তী সরকার যে সংস্কারের কথা বলছে, তার সঙ্গে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই বিএনপির সংস্কার প্রস্তাবের মিল খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে। তাহলে সংস্কারের ক্ষেত্রে আমাদের খুব একটা দ্বিমত নেই। নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সংস্কারগুলো ছাড়াও বিচার বিভাগ, আইনের শাসন, প্রশাসন এসব ক্ষেত্রেও সংস্কার হতে পারে। এই সংস্কার একটা চলমান প্রক্রিয়া। এই সংস্কারের ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে পরবর্তী সময়ে যারা সরকারে আসবে, তারা সেটা কন্টিনিউ করবে। যারা ফ্যাসিবাদী শাসক হিসেবে দেশে দুঃশাসন এবং দুর্নীতি কায়েম করেছিল তাদের বিচার বলতে সবার আগে হাসিনার বিচার, তার পরিবারের বিচার, দোসরদের বিচার, যারা ক্ষমতায় থাকাকালে তৃণমূল পর্যন্ত গডফাদারব্যবস্থা চালু করেছিল তাদের বিচার করতে হবে। সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য, এমপিদের বিচার, প্রশাসনে যারা ছিল অপরাধ করেছে, তাদের সবার বিচার কার্যক্রম দৃশ্যমান করতে হবে। সংস্কার কার্যক্রমও চলতেছে। বিচার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধকরণ কার্যক্রমও চলছে। সবকিছুই তো চলতেছে। একসঙ্গেই সবকিছু করা যেতে পারে। তাহলে নির্বাচনি রোডম্যাপটা দিয়ে দিলে সমস্যা কী হয়? এতে তো জনগণ আশ্বস্ত হবে, সমগ্র জাতির মধ্যে একটা স্বস্তি ফিরে আসবে। স্বস্তি হলে একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। দেশিবিদেশি বিনিয়োগ আসবে। এটা একটা অন্তর্বর্তী সরকার। আমাদের আন্দোলনের ফসল। আমরা তাদের সমর্থন দিয়েছি এবং দিচ্ছি। সহযোগিতা করেছি এবং করছি। কিন্তু এই অন্তর্বর্তী সরকারেরও তো একটা মেয়াদ থাকতে হবে। নির্বাচন দুই দিন আগে বা পরেও করতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপটা এখনই দিয়ে দেওয়া উচিত। তাহলে আর নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা থাকবে না। বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষা করছে, একটা নির্বাচিত স্থিতিশীল সরকারের জন্য।

সর্বক্ষেত্রে প্রশাসকনির্ভর প্রশাসন হয়ে যাওয়ায় একটা মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। এর ফলে একটা অস্থিরতা এবং অর্থনৈতিক স্থবিরতা চলছে। বিনিয়োগকারীরা বসে আছেন নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়। কোনো কোনো দলের কোনো কোনো নেতা বা কিছু কিছু লোক বিভিন্নভাবে ধোঁয়াশার সৃষ্টি করতেছেন। তারা বলতেছেন নির্বাচন আরও দুই বছর বা চার বছর পরে হোক, এরা দুই বছর থাকুক বা এরা তিন বছর থাকুক। এটা আসলে কোনো সমাধান না। এর পেছনে কোনো সঠিক যৌক্তিকতা নেই। এতে আরও জটিলতা বাড়বেই। এটা তারা বুঝতেছেন না। কারণ একটা অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে অনেক বেশি শ্রেয় একটা নির্বাচিত সরকার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্র হচ্ছে কি না? নির্বাচনের রোডম্যাপ নিয়ে সরকার টালবাহানা করছে কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশিবিদেশি ষড়যন্ত্র তো চলছেই। পার্শ্ববর্তী দেশ তাদের স্বার্থরক্ষায় ব্যক্তি শেখ হাসিনা ও তার দল আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ধরে রেখেছিল। দেশ কিংবা দেশের মানুষকে কখনোই তারা প্রাধান্য দেয়নি। গণতন্ত্র যাতে হুমকির মধ্যে পড়ে সেই চেষ্টা তারা করে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা চাই, বিদেশে আমাদের বন্ধু থাকবে, কোনো প্রভু থাকবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সম্প্রতি জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দলের পক্ষ থেকে বিএনপির বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা প্রচার-প্রোপাগান্ডা চালানো হচ্ছে। এক কথায় একটি মহল পরিকল্পিতভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে মিডিয়া ট্রায়াল শুরু করেছে। কোনো ঘটনা ঘটলে তিলকে তাল করে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা কীভাবে মোকাবিলা করবে আপনাদের দল?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমাদের নেতা শহীদ রাষ্ট্রপতি একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি দেশে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন এবং যুদ্ধেও নেতৃত্ব দিয়েছেন। কাজেই এটা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে তিনি বা তাঁর গড়া দল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি। আমরা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের পাশাপাশি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকেও ধারণ করছি। জনপ্রিয় রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবেও তাঁর কর্মকাণ্ডকে ধারণ করেই আমরা তাঁর সৃষ্ট দল বিএনপি পরিচালনা করছি। বিএনপি কোনো নিষিদ্ধ সংগঠন নয়। আমাদের কর্মকাণ্ড উন্মুক্ত। আমরা ওপেন সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড করছি। ওপেন বক্তব্য দিচ্ছি। বক্তব্যের মাধ্যমেই আমাদের আদর্শ ও নৈতিকতার বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কী বলেন- তাঁর বক্তব্যকে ব্র্যান্ডিং করে আমরা নেতারা কথা বলি। আমাদের রাজনীতি হলো সম্পূর্ণ পজিটিভ। পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামী তাদের রাজনীতি করতেছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় তাদের রাজনীতি কী ছিল, সেটাও দেশের মানুষ দেখেছে। আমি আশা করব তারাও দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক রাজনীতি করবে। তাদের দল ও আদর্শ সম্পর্কে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি ও কর্মকাণ্ড এবং তাদের অঙ্গসংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের কর্মকাণ্ড সম্পর্কে দেশের মানুষ ভালোভাবেই জানে। তাদের ব্যাপারে জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীন সরকারের আমলে যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল তারাই এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডায় তৎপর, বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : এক-এগারোর পর মইনুদ্দিন-ফখরুদ্দীনের সরকারটা ছিল আওয়ামী লীগের আন্দোলনের ফসল। এর মাধ্যমে তারা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে একটি যেনতেন নির্বাচন করে ক্ষমতায় যায়। ক্ষমতায় গিয়ে তারেক রহমানের ওপর যে নির্যাতনটা করেছে, নিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর যে অত্যাচার-নির্যাতন করেছে, এর সবগুলোই ছিল তাদের ষড়যন্ত্রের অংশ। সব ষড়যন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে এখন দেশে আলো ফুটে উঠেছে। অন্ধকার শেষ। সুতরাং সামনের দিকে আমাদের আলোই দেখতে হবে। ওয়ান-ইলেভেনের মতো আমাদের আর যেন কোনো অন্ধকার দেখতে না হয়। যারা এটা করতে চাচ্ছেন, তাদের সতর্ক হওয়া উচিত। কারণ এর পরিণাম ওয়ান-ইলেভেনের অনেকের জন্যই শুভ হয়নি। ভবিষ্যতেও কারও জন্য শুভ হবে না। আর এটা সফলও হবে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের রাজনৈতিক অবস্থাটা কী, কেমন চলছে দেশের অর্থনীতি?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আওয়ামী লীগের যে একটা কঠিন দুঃশাসন ছিল গত ১৫ বছর। বিশেষ করে ওয়ান-ইলেভেনসহ ১৭টি বছর আমাদের জন্য ছিল একটা কঠিন দুঃশাসন। এই সময়টা আমাদের রাজনীতিবিদসহ বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের জন্যেই ছিল অত্যন্ত কঠিন সময়। কোনো পরিবারের কোনো উপর্জনক্ষম মানুষ বিদেশে থেকে টাকা পাঠালেও সেই টাকা কোত্থেকে কীভাবে এলো, সেটা নিয়েও হেনস্তা করা হয়েছে। তিনি বাড়ি করবেন সেখানেও আওয়ামী লীগের লোকদের চাঁদা দিতে হয়েছে। আর আমাদের বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা, হামলা নির্যাতন, গুম, খুন তো ছিলই। একেকবার একেকজনকে গ্রেপ্তার করার পর পাঁচ দিন, সাত দিন, দশ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছে। এসব মামলায় তড়িঘড়ি করে সাজানো রায় দেওয়া হয়েছে। আমাদের দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় কীভাবে সাজা দিয়ে কারাগারে রাখা হয়েছিল, আপনারা দেখেছেন। জেলের ভিতরে তাঁকে চিকিৎসাটা পর্যন্ত ঠিকমতো দেওয়া হয়নি। তাঁকে পরিকল্পিতভাবে চিকিৎসাহীন রেখে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে বারবার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর সুপারিশ করা হলেও ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কোনো কর্ণপাত করেনি। উপরন্তু তাঁর চিকিৎসা নিয়ে শেখ হাসিনা পর্যন্ত ঠাট্টাতামাশা করেছেন। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলায় সাজানো রায়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। এভাবে ১৭ বছরের প্রতিটি দিন প্রতিটি মাস আমাদের জন্য ছিল এক দুঃসহ যন্ত্রণাদায়ক জীবন। স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারবিরোধী আন্দোলনও আমরা করেছিলাম। কিন্তু এমন কঠিন দুঃসহ সময় আমাদের জীবনে আর কখনো আসেনি। যাকে কোনোভাবেই সাজা দিতে পারেনি, তাকে চরম হয়রানি করেছে। যাকে হয়রানি করার পরও শেষ হয়নি- তাকে গুম করেছে বা খুন করেছে। অনেককে আয়নাঘরে নিয়ে রেখেছে। সেই আয়নাঘর থেকে যৎসামান্য মানুষ ফিরে আসতে পেরেছে। অধিকাংশই ফিরে আসতে পারেনি। তাদের ভাগ্যে কী ঘটেছে, সেটা তার পরিবার কিংবা আমরা কেউ এখন পর্যন্ত জানি না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি কীভাবে সম্ভব?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমি ৩১ দফার আলোকে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠনের কথা বলেছি। নির্বাচিত সরকার যখন আসবে তখন আল্লাহর হুকুম হলে, আমাদের প্রত্যাশার জায়গা থেকে আমরা আশা করতে পারি, জনগণ যদি আমাদের ম্যান্ডেট দেয়, আমরা যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী আন্দোলনে এক ও ঐক্যবদ্ধ ছিলাম সবাইকে নিয়ে আমরা জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করব। সেখানে আমরা দেশের মানুষের জন্য জাতির জন্য আমাদের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৩১ দফাটাকে সবাই মিলে বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করব। এতে যদি কোনো কিছু সংযোজন বা বিয়োজন করতে হয় তাহলে সেটা করারও সুযোগ আছে।

 বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : কথাবার্তা তো তারাই বলতেছেন। আমাদের ছাত্র ভাইয়েরা তো আমাদেরই আন্দোলনের সঙ্গী। তারা কোটাবিরোধী আন্দোলন করেছেন। পরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেও যোগ দিয়েছেন। আমরা তাদের শুরু থেকেই সহযোগিতা করছি, আরও করব। এখন তারা নতুন একটা দল করেছে। এনসিপি। তারা অনেক কথা বলছেন। তাদের সব কথা আমাদের ধরলে চলবে না। কারণ তাদের বয়স ও অভিজ্ঞতা আর আমাদের বয়স ও অভিজ্ঞতার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। তারপরও আমরা মনে করি তারা আমাদের চেয়ে মেধাবী, আমাদের চেয়ে বেশি যোগ্য। আমাদের সঙ্গে তাদের যেন কোনো সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি না হয়। সেটা কথাবার্তা বা বক্তব্যের সংঘর্ষই হোক। আমরা চাই তাদের সঙ্গে ন্যূনতম কোনো পার্থক্যও যদি কোথাও থেকে থাকে সেটিও যেন জাতীয় জীবনের বৃহত্তর স্বার্থে আলোচনার টেবিলে বসে মিটিয়ে ফেলে একসঙ্গে কাজ করতে পারি। দেশটা যেন সুন্দর হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনাদের দল বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটুকু প্রস্তুত?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আন্দোলনের মাঠে থাকা মানেই অভিজ্ঞতা। আন্দোলনে থাকা মানেই সাংগঠনিক জোরালো প্রস্তুতি। আমরা দেড় দশক ধরে আন্দোলনে মাঠে আছি। প্রস্তুতি তো আমাদের হয়েই আছে। দলের নীতিনির্ধারকরা বলতে পারবেন প্রার্থী বাছাইয়ের ব্যাপারটি। তবে আমি বিশ্বাস করি প্রার্থী যে-ই হোন না কেন দলের অন্য নেতা-কর্মীরা সবাই মিলে একসঙ্গে ওই প্রার্থীর জন্য কাজ করে তাঁকে জয়যুক্ত করবেন ইনশাআল্লাহ।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এত দিন আওয়ামী লীগ ছিল নির্বাচনি মাঠে বিএনপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। এখন তো আওয়ামী লীগ মাঠে নেই আগামী নির্বাচনে আপনার দলের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী পার্টি কারা হবে?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : কোথাও স্বতন্ত্র প্রার্থী কিংবা এনসিপি হতে পারে, আবার কোথাও জামায়াত বা অন্য দলের প্রার্থীরা হতে পারেন। কাজেই এটা এখন বলা যাবে না। এটা বলা যাবে নির্বাচনের সময়। এর আগে বলাটা তো খুব কঠিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আগামী নির্বাচনে বিএনপি নতুন কোনো জোট গঠন করে নির্বাচনে অংশ নেবে, কিংবা আসন সমঝোতা বা সমমনা অন্যান্য দলকে আসন ছাড় দিয়ে নির্বাচনে অংশ নেবে?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা না করা পর্যন্ত এই আলোচনা আসবে না।

নির্বাচনে নির্বাচনি জোট হতে পারে, রাজপথের যুগপৎ আন্দোলনের জোট হতে পারে। আবার না-ও হতে পারে। রোডম্যাপ ঘোষণার পরে যখন বিষয়টি আলোচনার টেবিলে আসবে তখনই বোঝা যাবে। তবে সব রকমের প্রক্রিয়ার জন্যই বিএনপি প্রস্তুত আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রায় সময়ই দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তৃতায় বলে থাকেন যে আগামী নির্বাচন এবং আগামী দিনের রাজনীতি বিএনপির জন্য অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। এটা কেন এবং কী জন্যে।    

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বিগত ১৬ বছরের অমানুষিক নির্যাতন ভোগ ছাড়াও গত জুলাই-আগস্টের আন্দোলনেই বিএনপির পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী শহীদ হয়েছেন। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছেন। কারণ এখনো দেশে-বিদেশে অনেক ষড়যন্ত্র আছে। সবাই তো আর বিদেশে চলে যায়নি, বেশির ভাগই দেশেই আছেন এবং তাদের কাছে অনেক টাকা আছে। তারা চাইবে না দেশটা ভালোভাবে চলুক, সুন্দর একটা নির্বাচন হোক। গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক। সুতরাং আওয়ামী লীগ আপাতদৃষ্টিতে মাঠে নাই দেখেই তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলা যাবে না। সবাইকে সতর্ক ও সজাগ থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ ব্যাপারে আপনি এবং আপনার দল একমত কি না?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বর্তমান প্রেক্ষাপটে এ ধরনের কোনো সুযোগ আছে কি না? এটা জামায়াতে ইসলামীই ভালো বলতে পারবে। তবে তারা এটা কিসের ভিত্তিতে চেয়েছে, কেন চেয়েছে সে উত্তরটা তাদেরকেই পরিষ্কার করে দেওয়া উচিত। তবে বাস্তবতার আলোকে আমি মনে করি এখন পর্যন্ত সাধারণ মানুষ অপেক্ষায় আছে, একটা অবাধ, নিরপেক্ষ সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কবে নাগাদ দেশে আসবেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশে যেমন তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা নিয়ে কিছু জটিলতা আছে, তেমনি বিদেশেও কাগজপত্রের কিছু জটিলতা আছে। সেগুলো শেষ করেই তিনি দেশে ফিরে আসবেন ইনশাআল্লাহ। আমরা তাঁর অপেক্ষায় আছি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করার জোরালো দাবি উঠছে। আপনি কী মনে করেন?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বিচারটা জরুরি। গণহত্যার বিচার যদি না হয়, ফ্যাসিস্টের বিচার যদি না হয়, খুনির বিচার যদি না হয়, তাহলে বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়বে। সুতরাং বিচার করতে হলে বিচারের সম্মুখীন তাকে করা উচিত। যদি না আসে তাহলে আন্তর্জাতিক যে আইন আছে তার মাধ্যমে তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের সাত মাসের পারফরম্যান্স কী? সফল না ব্যর্থ?  

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমি ব্যর্থতার কথা কখনোই বলব না। কারণ সাত মাস খুব বেশি সময় না। যদিও অন্তর্বর্তী বা সাময়িক একটা সরকার। এই সময়ে একটা সরকার খুব বেশি কিছু করে ফেলবে, এটা আশা করাও ঠিক না। আমাদের প্রত্যাশা অনেক, আবার দাবিও অনেক। কিন্তু আমরা তাদের কোনোভাবেই ব্যর্থ হতে দেব না। গত সাত মাসে আমরা তাদের সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়ে আসছি। এখনো সহযোগিতা করছি এবং করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আপনার এবং বিএনপির মূল প্রত্যাশা কী? 

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : দেশবাসীর দাবি অনুযায়ী আমাদের প্রত্যাশা হলো হাসিনা, হাসিনার পরিবার এবং তার দোসরদের বিচারে সরকার অধিক প্রাধান্য দেবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই বিচারের ব্যবস্থা করবে এবং সেটা দৃশ্যমান হবে। একই সময়ে সংস্কার এবং নির্বাচন নিয়ে একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবে। যেখানে দেশের গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী হবে। জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং দেশে একটা স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে। এই প্রত্যাশার জায়গা থেকেই আমরা তাদের (সরকারের) পাশে আছি এবং সহযোগিতা করছি এবং করব।

বাংলাদেশে প্রতিদিন : আপনাদের দলের নেতা-কর্মী এবং দেশের সাধারণ মানুষের প্রতি আপনার আহ্বান কী?

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : আমরা বিএনপির কর্মী। বড়াই করে বলি বিএনপি গণমানুষের দল। যেহেতু এই দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং তিনি স্বাধীনতার ঘোষক ছিলেন, তিনি যুদ্ধ করেছেন রণাঙ্গনে থেকে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশে যে রাজনীতিটা দিয়েছেন আমি যদি এর মধ্যে থাকি তাহলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে এমন একটা সামাজিক বিপ্লব গড়ে উঠবে, যেখানে আমরা স্বনির্ভর বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে পারব। স্বাবলম্বী হব। দেশ ও জাতীয় জীবনের বৃহত্তর স্বার্থে এই বিষয়টির ওপর দলমতনির্বিশেষে আমাদের সবার নজর দেওয়া উচিত। যেটা বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন ছিল এবং তারেক রহমানের পরিকল্পনাও একই। তিনি সব সময় দেশকে নিয়ে চিন্তা করেন। আমরা সবাই মিলে কাজ করে স্বনির্ভর, সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলব। এজন্য সবার মহৎ উদ্যোগ অত্যন্ত জরুরি। আমাদের এই বাংলাদেশটা অনেকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর যেন কোনো রাজনৈতিক হানাহানি, আমাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব, মতভেদ, বিরোধ না কাজ করে। আমরা যারা ফ্যাসিস্টবিরোধী যুগপৎ আন্দোলন করেছি তারা সবাই যেন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশটাকে রক্ষা করি। আমরা সবাই যেন দেশের জন্য একসঙ্গে লড়াই করি, দেশের স্বার্থে এক সুরে কথা বলি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বাংলাদেশ প্রতিদিনকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি : বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
গাজা শহর দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনা ব্যর্থ হবে: হামাস
গাজা শহর দখলের ইসরায়েলি পরিকল্পনা ব্যর্থ হবে: হামাস

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসেই তৈরি করুন ‘ফার্স্ট এইড বক্স’
ঘরে বসেই তৈরি করুন ‘ফার্স্ট এইড বক্স’

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ
ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের আবারও সংঘর্ষ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

১৯ মিনিট আগে | পর্যটন

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অটোচালক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৯৪ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ ৯৪ অভিবাসী আটক

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান
দিল্লি আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত : রাশেদ প্রধান

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা
১৫ টাকা কেজি দরে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার : খাদ্য উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তিব্বতে বিরল সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং
তিব্বতে বিরল সফরে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে ভালো করে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের স্বপ্ন দেখছেন হকি অধিনায়ক
এশিয়া কাপে ভালো করে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের স্বপ্ন দেখছেন হকি অধিনায়ক

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৭২৭

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণ করলেন সিলেটের নতুন ডিসি সারওয়ার আলম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়ির রামগড়ে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
খাগড়াছড়ির রামগড়ে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের দাবি
ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে নিষিদ্ধের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলা : ১৬ আসামির বিচার শুরুর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নাই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা
সুবর্ণচরে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান
প্রথমবারের মতো সিপিএলে নাম লেখালেন রিজওয়ান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা
ত্বক-চুলের যত্নে নিমপাতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের
পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা