শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, যার এক কান কাটা সে লজ্জায় কাটা কান ঢেকে হাঁটে। কিন্তু যার দুই কান কাটা সে কোনো কানই ঢাকে না। তার লজ্জাশরমের বালাই থাকে না। পতিত আওয়ামী লীগের কিছু পলাতক, কিছু লুটেরাকে এখন মনে হচ্ছে দুই কান কাটা। তাদের লজ্জা বলে কিছু নেই। তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। অতীত বেহায়াপনার জন্য এরা মোটেও অনুতপ্ত নন। ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের পর এরা প্রায় সবাই বিদেশে পালিয়ে গেছে। বিদেশে পালিয়ে এরা কোনো কষ্টের জীবনে নেই। বরং ১৫ বছর ধরে এরা যে লুটতন্ত্র কায়েম করেছিল, সেই লুটের টাকায় বিলাসী জীবনযাপন করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিলাসী জীবনের প্রতিযোগিতাও হচ্ছে। লাজ লজ্জাহীনভাবে তারা উৎসব করছে। এসব পলাতক নেতা শুধু রাজনীতির জন্যই কলঙ্ক নয়, দেশের জন্য ভয়ংকর বিপজ্জনক। এরাই বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু বানিয়েছেন এই বেহায়া দুর্বৃত্তরা। এরা এখন আইন বিচারের ঊর্ধ্বে। বিদেশে নিরাপদ জীবনে এরা দাঁত কেলিয়ে হাসছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লন্ডনে আওয়ামী লীগের এক নেতার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে পতিত আওয়ামী লীগের চার মন্ত্রীকে দেখা গেল। ভাবলেসহীন এই লুটেরা বিদেশে যেন অবকাশযাপন করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের নিয়ে এখন সমালোচনার ঝড়। এই ভিডিও তাদের প্রবাস জীবনের একটি অংশ মাত্র। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের বিদেশে বিত্তের বৈভব আরও বিশাল ব্যাপ্তির। ১৫ বছর আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতা দখল করেছিল। এ সময়ে সুবিধাভোগী, দুর্নীতিবাজ কিছু মন্ত্রী, এমপি সর্বক্ষণ ব্যস্ত ছিল লুটপাটে। এই লুটের টাকা তারা দেশে কোনো কাজে লাগাননি। দেশে বিনিয়োগও করেননি। সব টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছেন। অনুসন্ধানে এসব পলাতক লুটেরার বিদেশে বিলাসী জীবনের এক ব্যাপক বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই, সিঙ্গাপুর এবং ভারতে এরা বিত্তের বিকৃত উৎসব করছে। রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। তাদের যে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে কিংবা সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে তা কিছুই নয়। সাগর থেকে এক বালতি জল তুলে নিলে যেমন হয় এদের সেরকম সম্পত্তি জব্দ করা হচ্ছে। তাই এদের বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দ্রুত উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।

বিদেশে যেসব আওয়ামী লুটেরা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে আছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যুক্তরাজ্যেই ২ শতাধিক ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট, বাড়িঘর রয়েছে। দুবাইতে রয়েছে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট। এ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনি দুটি ফ্ল্যাটের মালিক। এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের তদন্ত হলেও এখন পর্যন্ত তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। তিনি লন্ডনেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি বা অন্যান্য কোনো কিছুতে তাকে দেখা যায় না। লন্ডনে তার নিজস্ব ব্যবসার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে সেখানেই অবস্থান করছেন।

শীর্ষ লুটেরাদের মধ্যে দ্বিতীয় আলোচিত হলো সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু এই মুহূর্তে দুবাইতে অবস্থান করছেন। দুবাইতে তার বিপুল সম্পদ রয়েছে। এ সম্পদগুলোর মধ্যে বেশ কিছু তার নামে, কিছু তার স্ত্রী পুত্র, কন্যার নামে এবং বাকিগুলো বেনামে। এই বেনামি সম্পদগুলো থেকে তিনি এখন খরচ করছেন। সম্প্রতি বিপুর ঢাকায় কিছু সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে। তবে এতে তার বিপুল লুট ভান্ডারের কোনো ক্ষতি হবে না বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। আলোচিত লুটেরাদের মধ্যে তৃতীয় হলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল। লোটাস কামালের বিপুল পরিমাণ দুবাইতে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুবাই ছাড়াও যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই লুটেরার বিপুল সম্পদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে সপরিবারে এই লুটেরা দুবাইতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। যেখানে একাধিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছে তার মেয়ে। আ হ ম মোস্তফা কামাল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের সবচেয়ে বড় আড্ডাখানা এখন ভারত। তবে, আওয়ামী লীগের লুটেরারা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরাম আয়েশে জীবনযাপন করছেন। কলকাতার যেসব আওয়ামী লুটেরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ আরও অনেকে। এরা প্রত্যেকেই নিউ টাউনে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্ল্যাট নিয়ে বসবাস করছেন। তারা বিপুল পরিমাণ টাকা পয়সা পাচার করেছেন। বেশির ভাগই পরিবার পরিজন নিয়ে সেখানে নিরাপদে দিন কাটাচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্র বলছে, ভারতেও এসব লুটেরার বেশ কিছু বেনামি বিনিয়োগ রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে যে বিনা ভিসায়, বিনা অনুমতিতে তারা এত দিন ধরে ভারতে অবস্থান করছেন কীভাবে?

লুটেরাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম অংশ অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্যে। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্নীতিবাজ লুটেরা পালিয়ে প্রথমে ভারতে যান এবং রহস্যময়ভাবে ভারত থেকে তারা ভিসার সিল সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। সেখান থেকে তারা চলে যান যুক্তরাজ্যে। যুক্তরাজ্যে তাদের বাড়িঘর সবই আছে। সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান আগে থেকেই লন্ডনে বাড়ি কিনে রেখেছিলেন। তার মেয়ে সেখানে বসবাস করেন। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সেখানে তার লুণ্ঠিন বিপুল পরিমাণ সম্পদ নিয়ে রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। আরেক সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনিও ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে যান এবং সেখানেই অবস্থান করছেন। শ ম রেজাউল করিমেরও লন্ডনে একাধিক বাড়ি রয়েছে। তার ছেলেমেয়ে সেখানেই থাকেন। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। তিনি লন্ডন, ব্রাসেলস দুই জায়গায় থাকেন। ব্রাসেলসে তিনি একটি কোম্পানিও খুলেছেন। হাছান মাহমুদ তার লুণ্ঠিত টাকা যুক্তরাজ্য ছাড়াও দুবাইতেও রেখেছেন বলে জানা গেছে। লন্ডনে হাছান মাহমুদের তিনটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ব্রাসেলসে তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। হাছান মাহমুদের স্ত্রীর নামে ব্রাসেলসে দুটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও হাছান মাহমুদের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে বেলজিয়ামে। দুবাইতেও হাছান মাহমুদের বিপুল বিনিয়োগ আছে।

সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীরও লন্ডনে বাড়ি রয়েছে। তিনিও ৫ আগস্টের পর পালিয়ে ভারতে যান। পরে তিনি সেখান থেকে লন্ডনে চলে যান। সেখানে তিনি স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন। লন্ডনে তার বেশ কিছু ফ্ল্যাট রয়েছে। টানা ১০ বছর নৌপরিবহন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি ব্যাপক পরিমাণ দুর্নীতি করেছিলেন। এই লুটের টাকা সবই তিনি তার ব্রিটিশ নাগরিক স্ত্রীর কাছে পাচার করেছেন। সেই টাকা দিয়ে তিনি এখন রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। লন্ডনে তার বেনামি বিনিয়োগ প্রায় হাজার কোটি টাকা।

লুটেরা আওয়ামী নেতাদের তৃতীয় ঠিকানা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাইতে প্রচুর লুটেরা আওয়ামী লীগার এখন মহা সুখে দিন কাটাচ্ছেন। এদের মধ্যে শীর্ষে আছেন নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু সেখানে প্রায় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং ব্যবসা রয়েছে বলে জানা গেছে। আ হ ম কামালেরও দুবাইতে বিপুল পরিমাণ বিত্ত এবং ব্যবসার সন্ধান পাওয়া গেছে। শামীম ওসমান দুবাইতে ছিলেন। দুবাইতে তার ব্যবসা, বাড়িঘর রয়েছে। তবে বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

লুটেরা আওয়ামী লীগের চতুর্থ আবাসস্থল এখন যুক্তরাষ্ট্র। তবে যারা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী না তারা এখন সুবিধা করতে পারছেন না। যারা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন বা গ্রিন কার্ড পাননি এমন লুটেরারা এখন আস্তে আস্তে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী আওয়ামী লীগের বিপ্লব বড়ুয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রে। এ ছাড়াও অন্তত পাঁচজন সাবেক মন্ত্রী এবং এমপি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এরা ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল শুধু নিজেদের আখের গোছানোর জন্য। এরা দেশের জন্য তো কিছু করেনইনি, আওয়ামী লীগের জন্যও কিছু করেননি। আওয়ামী লীগের কর্মীদের জন্য কিছু করেননি। এরা বিদেশে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থাকলেও এখন তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরছেন। অনেকেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বটে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের তারা কোনো ধরনের সহায়তা করছেন না। এজন্য বাংলাদেশে তৃণমূলের কর্মীরা এখন এসব বেহায়া দুর্বৃত্তদের গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এসব লুটেরার বিদেশে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে তা উদ্ধারের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে সেটি নিয়ে জনমনে ক্রমশ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই সম্পদগুলো জনগণের। দ্রুত যদি সম্পদগুলো উদ্ধার না করা হয় তাহলে জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা নষ্ট হবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, বিভিন্ন দেশে চুক্তি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন এসব সম্পদ উদ্ধারের জন্য দ্রুত আন্তর্জাতিক ফোরামে ব্যবস্থা না নিলে এসব লুটের টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?
সাংবাদিকদের থেকে দূরে থাকতেন আমির, কারণ কী?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা
শিল্পীদের মেধাসম্পদ সংরক্ষণে কাজ করছে সরকার : শিল্প উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি
গোবিপ্রবিতে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালার সমাপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে