শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, যার এক কান কাটা সে লজ্জায় কাটা কান ঢেকে হাঁটে। কিন্তু যার দুই কান কাটা সে কোনো কানই ঢাকে না। তার লজ্জাশরমের বালাই থাকে না। পতিত আওয়ামী লীগের কিছু পলাতক, কিছু লুটেরাকে এখন মনে হচ্ছে দুই কান কাটা। তাদের লজ্জা বলে কিছু নেই। তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। অতীত বেহায়াপনার জন্য এরা মোটেও অনুতপ্ত নন। ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের পর এরা প্রায় সবাই বিদেশে পালিয়ে গেছে। বিদেশে পালিয়ে এরা কোনো কষ্টের জীবনে নেই। বরং ১৫ বছর ধরে এরা যে লুটতন্ত্র কায়েম করেছিল, সেই লুটের টাকায় বিলাসী জীবনযাপন করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিলাসী জীবনের প্রতিযোগিতাও হচ্ছে। লাজ লজ্জাহীনভাবে তারা উৎসব করছে। এসব পলাতক নেতা শুধু রাজনীতির জন্যই কলঙ্ক নয়, দেশের জন্য ভয়ংকর বিপজ্জনক। এরাই বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু বানিয়েছেন এই বেহায়া দুর্বৃত্তরা। এরা এখন আইন বিচারের ঊর্ধ্বে। বিদেশে নিরাপদ জীবনে এরা দাঁত কেলিয়ে হাসছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লন্ডনে আওয়ামী লীগের এক নেতার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে পতিত আওয়ামী লীগের চার মন্ত্রীকে দেখা গেল। ভাবলেসহীন এই লুটেরা বিদেশে যেন অবকাশযাপন করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের নিয়ে এখন সমালোচনার ঝড়। এই ভিডিও তাদের প্রবাস জীবনের একটি অংশ মাত্র। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের বিদেশে বিত্তের বৈভব আরও বিশাল ব্যাপ্তির। ১৫ বছর আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতা দখল করেছিল। এ সময়ে সুবিধাভোগী, দুর্নীতিবাজ কিছু মন্ত্রী, এমপি সর্বক্ষণ ব্যস্ত ছিল লুটপাটে। এই লুটের টাকা তারা দেশে কোনো কাজে লাগাননি। দেশে বিনিয়োগও করেননি। সব টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছেন। অনুসন্ধানে এসব পলাতক লুটেরার বিদেশে বিলাসী জীবনের এক ব্যাপক বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই, সিঙ্গাপুর এবং ভারতে এরা বিত্তের বিকৃত উৎসব করছে। রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। তাদের যে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে কিংবা সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে তা কিছুই নয়। সাগর থেকে এক বালতি জল তুলে নিলে যেমন হয় এদের সেরকম সম্পত্তি জব্দ করা হচ্ছে। তাই এদের বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দ্রুত উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।

বিদেশে যেসব আওয়ামী লুটেরা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে আছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যুক্তরাজ্যেই ২ শতাধিক ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট, বাড়িঘর রয়েছে। দুবাইতে রয়েছে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট। এ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনি দুটি ফ্ল্যাটের মালিক। এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের তদন্ত হলেও এখন পর্যন্ত তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। তিনি লন্ডনেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি বা অন্যান্য কোনো কিছুতে তাকে দেখা যায় না। লন্ডনে তার নিজস্ব ব্যবসার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে সেখানেই অবস্থান করছেন।

শীর্ষ লুটেরাদের মধ্যে দ্বিতীয় আলোচিত হলো সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু এই মুহূর্তে দুবাইতে অবস্থান করছেন। দুবাইতে তার বিপুল সম্পদ রয়েছে। এ সম্পদগুলোর মধ্যে বেশ কিছু তার নামে, কিছু তার স্ত্রী পুত্র, কন্যার নামে এবং বাকিগুলো বেনামে। এই বেনামি সম্পদগুলো থেকে তিনি এখন খরচ করছেন। সম্প্রতি বিপুর ঢাকায় কিছু সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে। তবে এতে তার বিপুল লুট ভান্ডারের কোনো ক্ষতি হবে না বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। আলোচিত লুটেরাদের মধ্যে তৃতীয় হলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল। লোটাস কামালের বিপুল পরিমাণ দুবাইতে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুবাই ছাড়াও যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই লুটেরার বিপুল সম্পদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে সপরিবারে এই লুটেরা দুবাইতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। যেখানে একাধিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছে তার মেয়ে। আ হ ম মোস্তফা কামাল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের সবচেয়ে বড় আড্ডাখানা এখন ভারত। তবে, আওয়ামী লীগের লুটেরারা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরাম আয়েশে জীবনযাপন করছেন। কলকাতার যেসব আওয়ামী লুটেরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ আরও অনেকে। এরা প্রত্যেকেই নিউ টাউনে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্ল্যাট নিয়ে বসবাস করছেন। তারা বিপুল পরিমাণ টাকা পয়সা পাচার করেছেন। বেশির ভাগই পরিবার পরিজন নিয়ে সেখানে নিরাপদে দিন কাটাচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্র বলছে, ভারতেও এসব লুটেরার বেশ কিছু বেনামি বিনিয়োগ রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে যে বিনা ভিসায়, বিনা অনুমতিতে তারা এত দিন ধরে ভারতে অবস্থান করছেন কীভাবে?

লুটেরাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম অংশ অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্যে। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্নীতিবাজ লুটেরা পালিয়ে প্রথমে ভারতে যান এবং রহস্যময়ভাবে ভারত থেকে তারা ভিসার সিল সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। সেখান থেকে তারা চলে যান যুক্তরাজ্যে। যুক্তরাজ্যে তাদের বাড়িঘর সবই আছে। সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান আগে থেকেই লন্ডনে বাড়ি কিনে রেখেছিলেন। তার মেয়ে সেখানে বসবাস করেন। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সেখানে তার লুণ্ঠিন বিপুল পরিমাণ সম্পদ নিয়ে রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। আরেক সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনিও ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে যান এবং সেখানেই অবস্থান করছেন। শ ম রেজাউল করিমেরও লন্ডনে একাধিক বাড়ি রয়েছে। তার ছেলেমেয়ে সেখানেই থাকেন। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। তিনি লন্ডন, ব্রাসেলস দুই জায়গায় থাকেন। ব্রাসেলসে তিনি একটি কোম্পানিও খুলেছেন। হাছান মাহমুদ তার লুণ্ঠিত টাকা যুক্তরাজ্য ছাড়াও দুবাইতেও রেখেছেন বলে জানা গেছে। লন্ডনে হাছান মাহমুদের তিনটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ব্রাসেলসে তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। হাছান মাহমুদের স্ত্রীর নামে ব্রাসেলসে দুটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও হাছান মাহমুদের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে বেলজিয়ামে। দুবাইতেও হাছান মাহমুদের বিপুল বিনিয়োগ আছে।

সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীরও লন্ডনে বাড়ি রয়েছে। তিনিও ৫ আগস্টের পর পালিয়ে ভারতে যান। পরে তিনি সেখান থেকে লন্ডনে চলে যান। সেখানে তিনি স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন। লন্ডনে তার বেশ কিছু ফ্ল্যাট রয়েছে। টানা ১০ বছর নৌপরিবহন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি ব্যাপক পরিমাণ দুর্নীতি করেছিলেন। এই লুটের টাকা সবই তিনি তার ব্রিটিশ নাগরিক স্ত্রীর কাছে পাচার করেছেন। সেই টাকা দিয়ে তিনি এখন রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। লন্ডনে তার বেনামি বিনিয়োগ প্রায় হাজার কোটি টাকা।

লুটেরা আওয়ামী নেতাদের তৃতীয় ঠিকানা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাইতে প্রচুর লুটেরা আওয়ামী লীগার এখন মহা সুখে দিন কাটাচ্ছেন। এদের মধ্যে শীর্ষে আছেন নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু সেখানে প্রায় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং ব্যবসা রয়েছে বলে জানা গেছে। আ হ ম কামালেরও দুবাইতে বিপুল পরিমাণ বিত্ত এবং ব্যবসার সন্ধান পাওয়া গেছে। শামীম ওসমান দুবাইতে ছিলেন। দুবাইতে তার ব্যবসা, বাড়িঘর রয়েছে। তবে বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

লুটেরা আওয়ামী লীগের চতুর্থ আবাসস্থল এখন যুক্তরাষ্ট্র। তবে যারা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী না তারা এখন সুবিধা করতে পারছেন না। যারা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন বা গ্রিন কার্ড পাননি এমন লুটেরারা এখন আস্তে আস্তে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী আওয়ামী লীগের বিপ্লব বড়ুয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রে। এ ছাড়াও অন্তত পাঁচজন সাবেক মন্ত্রী এবং এমপি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এরা ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল শুধু নিজেদের আখের গোছানোর জন্য। এরা দেশের জন্য তো কিছু করেনইনি, আওয়ামী লীগের জন্যও কিছু করেননি। আওয়ামী লীগের কর্মীদের জন্য কিছু করেননি। এরা বিদেশে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থাকলেও এখন তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরছেন। অনেকেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বটে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের তারা কোনো ধরনের সহায়তা করছেন না। এজন্য বাংলাদেশে তৃণমূলের কর্মীরা এখন এসব বেহায়া দুর্বৃত্তদের গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এসব লুটেরার বিদেশে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে তা উদ্ধারের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে সেটি নিয়ে জনমনে ক্রমশ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই সম্পদগুলো জনগণের। দ্রুত যদি সম্পদগুলো উদ্ধার না করা হয় তাহলে জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা নষ্ট হবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, বিভিন্ন দেশে চুক্তি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন এসব সম্পদ উদ্ধারের জন্য দ্রুত আন্তর্জাতিক ফোরামে ব্যবস্থা না নিলে এসব লুটের টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
খসড়া আচরণবিধি ও ভোট কেন্দ্র স্থাপন নীতি অনুমোদন
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আইনশৃঙ্খলা নিয়ে উদ্বেগে ব্যবসায়ীরা
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
ত্রাণ বন্ধ, গাজায় নিহত আরও ৪৫
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
সর্বশেষ খবর
বিয়ানীবাজারে ট্রাকের ধাক্কায় তরুণ নিহত
বিয়ানীবাজারে ট্রাকের ধাক্কায় তরুণ নিহত

এই মাত্র | চায়ের দেশ

চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী
চাল নিয়ে ঠাট্টা, পদ হারালেন জাপানের কৃষিমন্ত্রী

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার
ডা. জুবাইদা রহমানের আপিলের পরবর্তী শুনানি সোমবার

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল
কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়ল ছাত্রদল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মোবাইল কোর্টের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড
চাঁদপুরে মোবাইল কোর্টের অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে অর্থদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবি
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবি

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারী চালিত অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু
ব্যাটারী চালিত অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানের মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি
শেখ হাসিনার নির্বাচনী হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে মেঘমালা, সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সংকেত
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে মেঘমালা, সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সংকেত

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ধূমপান ও তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
সিরাজগঞ্জে ধূমপান ও তামাকবিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরিশালে কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির মানববন্ধন
দিনাজপুরে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্ট সমিতির মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃত টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে সত্যিকারের সম্প্রীতি জরুরি : রিজওয়ানা
প্রকৃত টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রকৃতির সঙ্গে সত্যিকারের সম্প্রীতি জরুরি : রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব উরুগুয়ের
এবার ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব উরুগুয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মতবিনিময় সভা
গাইবান্ধায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে নিহত জুবায়েরের লাশ উত্তোলনে বাধা, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট-পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে নিহত জুবায়েরের লাশ উত্তোলনে বাধা, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট-পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় পর্যটনের সম্ভাবনা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
তেঁতুলিয়ায় পর্যটনের সম্ভাবনা নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা
দক্ষিণ আফ্রিকার মতো পাগল রাষ্ট্রে পরিণত হচ্ছে ইসরায়েল: সাবেক সেনা কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবি সাংবাদিক সমিতির নেতৃত্বে জানে আলম-মাহফুজ
চবি সাংবাদিক সমিতির নেতৃত্বে জানে আলম-মাহফুজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫ এর গেজেট প্রকাশ
সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ-২০২৫ এর গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজকীয় সাজে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া
রাজকীয় সাজে কান উৎসবে ঐশ্বরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে আবারও হামলার দাবি হুথির
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে আবারও হামলার দাবি হুথির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার
৫০টিরও বেশি হত্যাকাণ্ডে জড়িত সিরিয়াল কিলার 'ডা. ডেথ' গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ
হাইকোর্টের বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানকে অপসারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা
ঈদ আনন্দমেলায় সাবিনা-শাকিব-পূজা

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম