শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, যার এক কান কাটা সে লজ্জায় কাটা কান ঢেকে হাঁটে। কিন্তু যার দুই কান কাটা সে কোনো কানই ঢাকে না। তার লজ্জাশরমের বালাই থাকে না। পতিত আওয়ামী লীগের কিছু পলাতক, কিছু লুটেরাকে এখন মনে হচ্ছে দুই কান কাটা। তাদের লজ্জা বলে কিছু নেই। তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। অতীত বেহায়াপনার জন্য এরা মোটেও অনুতপ্ত নন। ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের পর এরা প্রায় সবাই বিদেশে পালিয়ে গেছে। বিদেশে পালিয়ে এরা কোনো কষ্টের জীবনে নেই। বরং ১৫ বছর ধরে এরা যে লুটতন্ত্র কায়েম করেছিল, সেই লুটের টাকায় বিলাসী জীবনযাপন করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিলাসী জীবনের প্রতিযোগিতাও হচ্ছে। লাজ লজ্জাহীনভাবে তারা উৎসব করছে। এসব পলাতক নেতা শুধু রাজনীতির জন্যই কলঙ্ক নয়, দেশের জন্য ভয়ংকর বিপজ্জনক। এরাই বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু বানিয়েছেন এই বেহায়া দুর্বৃত্তরা। এরা এখন আইন বিচারের ঊর্ধ্বে। বিদেশে নিরাপদ জীবনে এরা দাঁত কেলিয়ে হাসছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লন্ডনে আওয়ামী লীগের এক নেতার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে পতিত আওয়ামী লীগের চার মন্ত্রীকে দেখা গেল। ভাবলেসহীন এই লুটেরা বিদেশে যেন অবকাশযাপন করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের নিয়ে এখন সমালোচনার ঝড়। এই ভিডিও তাদের প্রবাস জীবনের একটি অংশ মাত্র। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের বিদেশে বিত্তের বৈভব আরও বিশাল ব্যাপ্তির। ১৫ বছর আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতা দখল করেছিল। এ সময়ে সুবিধাভোগী, দুর্নীতিবাজ কিছু মন্ত্রী, এমপি সর্বক্ষণ ব্যস্ত ছিল লুটপাটে। এই লুটের টাকা তারা দেশে কোনো কাজে লাগাননি। দেশে বিনিয়োগও করেননি। সব টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছেন। অনুসন্ধানে এসব পলাতক লুটেরার বিদেশে বিলাসী জীবনের এক ব্যাপক বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই, সিঙ্গাপুর এবং ভারতে এরা বিত্তের বিকৃত উৎসব করছে। রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। তাদের যে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে কিংবা সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে তা কিছুই নয়। সাগর থেকে এক বালতি জল তুলে নিলে যেমন হয় এদের সেরকম সম্পত্তি জব্দ করা হচ্ছে। তাই এদের বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দ্রুত উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।

বিদেশে যেসব আওয়ামী লুটেরা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে আছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যুক্তরাজ্যেই ২ শতাধিক ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট, বাড়িঘর রয়েছে। দুবাইতে রয়েছে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট। এ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনি দুটি ফ্ল্যাটের মালিক। এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের তদন্ত হলেও এখন পর্যন্ত তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। তিনি লন্ডনেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি বা অন্যান্য কোনো কিছুতে তাকে দেখা যায় না। লন্ডনে তার নিজস্ব ব্যবসার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে সেখানেই অবস্থান করছেন।

শীর্ষ লুটেরাদের মধ্যে দ্বিতীয় আলোচিত হলো সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু এই মুহূর্তে দুবাইতে অবস্থান করছেন। দুবাইতে তার বিপুল সম্পদ রয়েছে। এ সম্পদগুলোর মধ্যে বেশ কিছু তার নামে, কিছু তার স্ত্রী পুত্র, কন্যার নামে এবং বাকিগুলো বেনামে। এই বেনামি সম্পদগুলো থেকে তিনি এখন খরচ করছেন। সম্প্রতি বিপুর ঢাকায় কিছু সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে। তবে এতে তার বিপুল লুট ভান্ডারের কোনো ক্ষতি হবে না বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। আলোচিত লুটেরাদের মধ্যে তৃতীয় হলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল। লোটাস কামালের বিপুল পরিমাণ দুবাইতে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুবাই ছাড়াও যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই লুটেরার বিপুল সম্পদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে সপরিবারে এই লুটেরা দুবাইতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। যেখানে একাধিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছে তার মেয়ে। আ হ ম মোস্তফা কামাল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের সবচেয়ে বড় আড্ডাখানা এখন ভারত। তবে, আওয়ামী লীগের লুটেরারা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরাম আয়েশে জীবনযাপন করছেন। কলকাতার যেসব আওয়ামী লুটেরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ আরও অনেকে। এরা প্রত্যেকেই নিউ টাউনে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্ল্যাট নিয়ে বসবাস করছেন। তারা বিপুল পরিমাণ টাকা পয়সা পাচার করেছেন। বেশির ভাগই পরিবার পরিজন নিয়ে সেখানে নিরাপদে দিন কাটাচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্র বলছে, ভারতেও এসব লুটেরার বেশ কিছু বেনামি বিনিয়োগ রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে যে বিনা ভিসায়, বিনা অনুমতিতে তারা এত দিন ধরে ভারতে অবস্থান করছেন কীভাবে?

লুটেরাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম অংশ অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্যে। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্নীতিবাজ লুটেরা পালিয়ে প্রথমে ভারতে যান এবং রহস্যময়ভাবে ভারত থেকে তারা ভিসার সিল সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। সেখান থেকে তারা চলে যান যুক্তরাজ্যে। যুক্তরাজ্যে তাদের বাড়িঘর সবই আছে। সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান আগে থেকেই লন্ডনে বাড়ি কিনে রেখেছিলেন। তার মেয়ে সেখানে বসবাস করেন। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সেখানে তার লুণ্ঠিন বিপুল পরিমাণ সম্পদ নিয়ে রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। আরেক সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনিও ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে যান এবং সেখানেই অবস্থান করছেন। শ ম রেজাউল করিমেরও লন্ডনে একাধিক বাড়ি রয়েছে। তার ছেলেমেয়ে সেখানেই থাকেন। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। তিনি লন্ডন, ব্রাসেলস দুই জায়গায় থাকেন। ব্রাসেলসে তিনি একটি কোম্পানিও খুলেছেন। হাছান মাহমুদ তার লুণ্ঠিত টাকা যুক্তরাজ্য ছাড়াও দুবাইতেও রেখেছেন বলে জানা গেছে। লন্ডনে হাছান মাহমুদের তিনটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ব্রাসেলসে তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। হাছান মাহমুদের স্ত্রীর নামে ব্রাসেলসে দুটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও হাছান মাহমুদের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে বেলজিয়ামে। দুবাইতেও হাছান মাহমুদের বিপুল বিনিয়োগ আছে।

সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীরও লন্ডনে বাড়ি রয়েছে। তিনিও ৫ আগস্টের পর পালিয়ে ভারতে যান। পরে তিনি সেখান থেকে লন্ডনে চলে যান। সেখানে তিনি স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন। লন্ডনে তার বেশ কিছু ফ্ল্যাট রয়েছে। টানা ১০ বছর নৌপরিবহন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি ব্যাপক পরিমাণ দুর্নীতি করেছিলেন। এই লুটের টাকা সবই তিনি তার ব্রিটিশ নাগরিক স্ত্রীর কাছে পাচার করেছেন। সেই টাকা দিয়ে তিনি এখন রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। লন্ডনে তার বেনামি বিনিয়োগ প্রায় হাজার কোটি টাকা।

লুটেরা আওয়ামী নেতাদের তৃতীয় ঠিকানা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাইতে প্রচুর লুটেরা আওয়ামী লীগার এখন মহা সুখে দিন কাটাচ্ছেন। এদের মধ্যে শীর্ষে আছেন নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু সেখানে প্রায় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং ব্যবসা রয়েছে বলে জানা গেছে। আ হ ম কামালেরও দুবাইতে বিপুল পরিমাণ বিত্ত এবং ব্যবসার সন্ধান পাওয়া গেছে। শামীম ওসমান দুবাইতে ছিলেন। দুবাইতে তার ব্যবসা, বাড়িঘর রয়েছে। তবে বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

লুটেরা আওয়ামী লীগের চতুর্থ আবাসস্থল এখন যুক্তরাষ্ট্র। তবে যারা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী না তারা এখন সুবিধা করতে পারছেন না। যারা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন বা গ্রিন কার্ড পাননি এমন লুটেরারা এখন আস্তে আস্তে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী আওয়ামী লীগের বিপ্লব বড়ুয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রে। এ ছাড়াও অন্তত পাঁচজন সাবেক মন্ত্রী এবং এমপি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এরা ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল শুধু নিজেদের আখের গোছানোর জন্য। এরা দেশের জন্য তো কিছু করেনইনি, আওয়ামী লীগের জন্যও কিছু করেননি। আওয়ামী লীগের কর্মীদের জন্য কিছু করেননি। এরা বিদেশে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থাকলেও এখন তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরছেন। অনেকেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বটে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের তারা কোনো ধরনের সহায়তা করছেন না। এজন্য বাংলাদেশে তৃণমূলের কর্মীরা এখন এসব বেহায়া দুর্বৃত্তদের গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এসব লুটেরার বিদেশে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে তা উদ্ধারের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে সেটি নিয়ে জনমনে ক্রমশ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই সম্পদগুলো জনগণের। দ্রুত যদি সম্পদগুলো উদ্ধার না করা হয় তাহলে জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা নষ্ট হবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, বিভিন্ন দেশে চুক্তি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন এসব সম্পদ উদ্ধারের জন্য দ্রুত আন্তর্জাতিক ফোরামে ব্যবস্থা না নিলে এসব লুটের টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন