শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৮, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

আমাদের তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। সারা বিশ্বের উদাহরণ এখন আমাদের তরুণ সমাজ। আমাদের তরুণ সমাজের ডিকশনারিতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। অসম্ভবকে জয় করার এক দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তরুণ সমাজ আমাদের জাতির জন্য সত্যিকার অর্থে একটি অনুপ্রেরণার উৎস। তরুণরাই আমাদেরকে পথ দেখাচ্ছে। তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যোদ্ধা। তারাই বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছে, নিয়ে যাচ্ছে স্বপ্নের সোনালি বন্দরে। বাংলাদেশ নামের দেশটা তারুণ্যের সৃষ্টি। বাংলাদেশের যত অগ্রগতি, যত অর্জন সবকিছু তারুণ্যের হাতেই। তরুণরাই এ দেশকে জন্ম দিয়েছে, তরুণরাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যে কোনো সংকটে, যে কোনো দুর্যোগে তরুণরাই যেন পথ দেখিয়েছে। তরুণরাই যেন জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। এটা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। পৃথিবীর আর কোনো দেশ নেই যেখানে তরুণরা একটা দেশ বিনির্মাণ করে, তরুণরা যে কোনো সংকটে সব সময় কান্ডারি হয়ে সামনে আসে। আমাদের তরুণরা যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল, আমাদের তরুণরা যেমন আত্মত্যাগ করে রক্তের বিনিময়ে এদেশের স্বাধীনতা এনেছিল, ঠিক তেমনি আমাদের তরুণরা চব্বিশে অকুতোভয় চিত্তে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে বুলেটকে বরণ করে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করেছে আমাদের তরুণ সমাজ।

এদেশে ১৫ বছর ধরে জগদ্দল পাথরের মতো একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম ছিল। মানুষের ভোটের অধিকার হয়েছিল ভূলুণ্ঠিত। অর্থনৈতিক লুটপাটের এক রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বদলে একটি লুটতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সেরকমই একটি দুর্বিষহ এবং দমবন্ধ অবস্থায় যখন মানুষ আশা ছেড়ে দিয়েছিল, সব স্বপ্ন মানুষের বিলীন হয়েছিল, এদেশের মানুষ যখন কার্যত ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছিল ঠিক সেই সময় তরুণরা গর্জে উঠল। তারা দেখাল যে কীভাবে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হয়, কীভাবে ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে হয়। জুলাই বিপ্লব যে সফল হবে, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে যে একটি সর্বব্যাপী রাহুর গ্রাস থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পাবে সেটা শুরুতে কজন ভেবেছিল? কিন্তু যা অসম্ভব সেটা সম্ভব করে আমাদের তরুণ সমাজ, আমাদের শিক্ষার্থীরা। আবু সাঈদ, মুগ্ধর রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি নতুন স্বাধীনতা। নতুন স্বাধীনতা অর্জনের পর আমাদের তরুণ সমাজ পথভ্রষ্ট হয়নি। তারা হাল ছেড়ে দেয়নি। তারা নতুন বাংলাদেশকে বিনির্মাণ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরন্তর ভাবে। এমনটি নয় যে বিপ্লবোত্তর সময়ে তরুণরা সব দায়িত্ব শেষ করে চলে গেল। এখানেই বিশ্বের অন্যান্য দেশের গণজাগরণ এবং তারুণ্যের বিপ্লবের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপ্লবের পার্থক্য। আমরা দেখেছি যে গাজার গণহত্যা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তারুণ্যের দ্রোহ হয়েছিল। কিন্তু সেই তারুণ্যের দ্রোহ শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হতে পারেনি। আবার আমরা দেখি যে আরব বসন্তের সময় মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে তারুণ্যের যে ঐতিহাসিক জাগরণ, সেই জাগরণ তিউনিসিয়া কিংবা মিসরে পরিবর্তন আনতে পারেনি। বরং তারুণ্যের বিপ্লবের পর দেশ অন্য পথে চলে গেছে। প্রতিবিপ্লব বিপ্লবের অর্জনকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে তেমনটি হয়নি। আমাদের তরুণ সমাজ যেন অতন্দ্র প্রহরীর মতো জেগে আছে সে পর্যন্ত যে পর্যন্ত জনগণের স্বপ্ন পূরণ না হবে। সে পর্যন্ত তারা ঘরে ফিরবে না- এমন একটি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোবল আমাদের তরুণ সমাজের মধ্যে।

জুলাই বিপ্লবের পর এদেশে নানা রকম ষড়যন্ত্র হয়েছে। কারণ একটি ফ্যাসিস্ট সরকার যখন ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো ক্ষমতা আঁকড়ে থাকে, তখন সমস্ত সমাজের মধ্যে পচন ধরে, ঘুণ ধরে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি কাঠামোতে। আমাদের বিচার, আমাদের প্রশাসন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ রাষ্ট্রের সবকিছুই পদস্খলিত হয়েছিল। সেখান থেকে দেশকে একটা নতুন স্বপ্নের পথে নিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন কাজ। এর মধ্যে নানা রকম প্রলোভন থাকে, থাকে পথভ্রষ্ট হওয়ার নানা রকম হাতছানি। কিন্তু এসব উপেক্ষা করে আমাদের তরুণরা যেন তাদের আস্থা এবং বিশ্বাসে অবিচল। আমাদের তরুণরা একটা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে। কেমন হবে সেই বাংলাদেশ? আমাদের তরুণদের স্বপ্নের বাংলাদেশ হলো বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিক সমান অধিকার পাবে। রাষ্ট্রের মধ্যে দুর্নীতি থাকবে না, অনিয়ম থাকবে না, রাজনীতি হবে স্বচ্ছ, জবাবদিহিতামূলক। ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। মানুষ মানুষের ভেদাভেদ থাকবে না। যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে। যোগ্যতা অনুযায়ী ব্যবসাবাণিজ্য নিশ্চিত হবে। কেউ পক্ষপাতিত্বের শিকার হবে না। অযথা কেউ হয়রানির শিকার হবে না। এমন একটি ঐক্যের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে আমাদের তরুণ সমাজ। এমন স্বপ্ন দেখেছিল আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১-এ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। স্বাধীন দেশে তরুণরা পথ দেখাতে পারেনি। তারা বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়েছিল অথবা ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। কিন্তু এবারের জুলাই বিপ্লব বাংলাদেশের জন্য শুধু নয়, বিশ্বের জন্যই একটা অনুকরণীয় উদাহরণ। আমাদের তরুণ সমাজ বিপ্লবের পর রাষ্ট্রযন্ত্র জমে থাকা আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে। এখনো তাদের আন্দোলন শেষ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা চলতেই থাকবে। আমাদের তরুণরা জুলাই বিপ্লবের পর বিচার বিভাগের সংস্কার করেছে। ঘুণে ধরা প্রশাসন এবং ফ্যাসিবাদের তাঁবেদারদের চিহ্নিত করেছেন, অনেকে সরিয়েছে। বাকিদের সরানোর জন্য আমাদের তরুণরা কথা বলে যাচ্ছে নিরন্তর। জুলাই বিপ্লবের নায়করা সদা জাগ্রত।

সাম্প্রতিক সময়ে তরুণদের আরেকটি বিজয় বাঙালি জাতি প্রত্যক্ষ করল। আওয়ামী লীগের যারা বিভিন্ন গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জনগণের ওপর স্টিমরোলার চালিয়েছিল, তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। এই কথাটি সকলেই বলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু তারপরও বিভিন্ন কারণে এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তরুণরা অপেক্ষা করেছে, তারা দাবি জানিয়েছে, অনুরোধ করছে। কিন্তু কিছুতেই কোনো কাজ হয়নি। অবশেষে আমাদের তরুণ সমাজ আবার রাজপথে নেমে এলো। যারা তাদের বুকের ওপর গুলি চালিয়েছে, যারা তাদেরকে গুম করেছে তারা স্বাধীন দেশে রাজনীতি করে কীভাবে? এই কারণেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নাৎসি রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এখন এই নাৎসিবাদ জার্মানিতে নিষিদ্ধ। ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার জন্য তারা আবার জনগণকে ডাক দিল, সেই ডাকে সাড়া দিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জনগণ রাজপথে নেমে এলো। কারণ আমাদের তরুণরা যে নির্মোহ, তারা যে নিজের স্বার্থের জন্য নয়, বরং সবার জন্য, সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য এরকম ডাক দিচ্ছে। এটা আমাদের জনগণ এখন বিশ্বাস করে এবং তরুণদের প্রতি আস্থাশীল। আর সেই জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে অন্তর্র্বর্তী সরকার সঠিক ভাবে দ্রুততার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করল। এর মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের সাফল্যে আরও একটি পালক যুক্ত হলো। এখন আমাদের তরুণ সমাজ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য কাজ করছে।

আমাদের প্রায়ই শুনতে হতো আমাদের তরুণরা বিভ্রান্ত। তারা বিদেশে চলে যেতে চায়। তারা এ দেশ নিয়ে উদাসীন। বিশেষ করে তরুণ রাজনীতিমনস্ক নয়- এমন একটি কথা আমাদের সমাজে প্রচলিত ছিল। কিন্তু সেই অচলায়তন ভেঙে দিয়েছে আমাদের বিপ্লবীরা। এখন এদেশের মানুষ ঘরে ঘরে নীতিবান নির্ভীক এবং মেধাবী তরুণ চায় সবাই। আমাদের তরুণ সমাজ দেখেছে যে তারা প্রচলিত ঘুণে ধরা, নষ্টভ্রষ্ট রাজনীতির সমর্থন করে না। তারা সমর্থন করে নতুন রাজনীতি যে রাজনীতিতে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়, যে রাজনীতিতে বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়ায়। যে রাজনীতির কারও তাঁবেদারি করতে শেখায় না, বরং স্বাধীন সার্বভৌম একটি বাংলাদেশ হিসেবে মনে আত্মপ্রকাশ করতে শেখায়। তরুণরা পরাভব মানে না। তারা পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে, ক্রীতদাসের বন্দি থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে চায়।

আমাদের দেশের মানুষ বহু বছর পরে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছে। তারা দেখতে পারছে যে, বাংলাদেশের নেতৃত্বের শূন্যতা নেই। বিশ্বব্যাপী যখন তরুণ সমাজ বিভ্রান্ত, রাজনীতিতে নতুন নেতৃত্বের শঙ্কা, পুরোনো বয়স্ক ব্যক্তিরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন, তরুণরা রাজনীতিতে আগ্রহহীন, সেখানে আমাদের এক সম্ভাবনাময় তরুণ নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে। আমাদের সামনে এবং জনগণের কাছে তারা আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এই তরুণরা যে বাংলাদেশকে বদলে দিতে পারবে তা মানুষ সবাই বিশ্বাস করে। আমাদের তরুণরা এই ভূখণ্ডকে মানুষের জন্য বাসযোগ্য করতে যাচ্ছে। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড় করাতে চাইছে। এটি তরুণদের এক নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমের একটা বহিঃপ্রকাশ। সারা বিশ্বে এটি একটি অনন্য নজির।

আমরা জানি যে ২০০৪ সালে বিশ্বের সেরা দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পেয়েছিল বিপ্লবের জন্য। একটা সময় বাংলাদেশকে নিয়ে বলা হতো এটা বন্যা, দুর্ভিক্ষ, দুর্বিপাকের দেশ। সেখান থেকে বাংলাদেশকে বলা হতো এদেশ হলো বিদেশিদের ঋণনির্ভর দেশ। তারপর এলো বাংলাদেশ সামরিক শাসনের দেশ। দেশ সম্ভাবনা বিহীন একটি দেশ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক এবং ক্ষুদ্র ঋণ জাগরণের কারণে বাংলাদেশের পরিচয় বিশ্বে পাল্টে যায়। বাংলাদেশকে শান্তিতে জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হিসেবে পরিচিতি পায়। কদিন আগেও বিদেশে গেলে বলত তুমি কি ড. ইউনূসের দেশের? এখন বাংলাদেশকে বিশ্ব চিনছে তারুণ্যের শক্তিতে ভরপুর একটি সম্ভাবনাময় হিসেবে। তারুণ্যের প্রাণশক্তিতে ভরপুর একটি দেশ, যে দেশের তরুণরা স্বপ্ন দেখায়, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে এবং স্বপ্ন পূরণের জন্য আত্মত্যাগ করে। আগামীর ভবিষ্যতের জন্য তরুণরা বর্তমানকে বিসর্জন দেয়। এরকম তরুণ সমাজ বিশ্বে আর আছে কি? আর এজন্যই সারা বিশ্বে তারুণ্যের অহংকার জুলাই বিপ্লবের নায়করা। বিশ্বকে বদলে দেওয়ার পথ প্রদর্শক আমাদের তরুণ সমাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
সর্বশেষ খবর
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অস্ত্র-গুলিসহ ১১ মামলার আসামি আটক
মেহেরপুরে অস্ত্র-গুলিসহ ১১ মামলার আসামি আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যারা নির্বাচন বিলম্ব করতে চায়, তারা গণতন্ত্রের শক্তি নয়: সালাহউদ্দিন
যারা নির্বাচন বিলম্ব করতে চায়, তারা গণতন্ত্রের শক্তি নয়: সালাহউদ্দিন

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধর্মঘটে এয়ার কানাডার ৬২৩ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
ধর্মঘটে এয়ার কানাডার ৬২৩ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়েছে দিনমজুরের বসতঘর
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়েছে দিনমজুরের বসতঘর

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ বন্ধ করতে পারবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেগুন গাছে টমেটো চাষে মোবারকের বাজিমাত
বেগুন গাছে টমেটো চাষে মোবারকের বাজিমাত

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জোটাকে স্মরণ করে কান্নায় ভাসলেন সালাহ
জোটাকে স্মরণ করে কান্নায় ভাসলেন সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
৩ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা
দূষিত শহরের তালিকায় আজ বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপের গ্রুপ কলে নতুন তিন সুবিধা
হোয়াটসঅ্যাপের গ্রুপ কলে নতুন তিন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা
ডেটিং অ্যাপ হলো সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনন্দমুখর পরিবেশে জন্মাষ্টমী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন
আজ রাজধানীর যে সব সড়ক এড়িয়ে চলবেন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন
না ফেরার দেশে চলে গেলেন অস্ট্রেলিয়ান কিংবদন্তি বব সিম্পসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল
পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যায় মৃত্যু ২৫০ ছাড়াল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাদ্রাসায় আবাসিক দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল
ইংল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাসে ১৩৬ বছরের রেকর্ড ভাঙার পথে বেথেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
ঢাকায় বৃষ্টি নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ
উত্তর সাইপ্রাস সফরের জেরে তুরস্কে নিযুক্ত ব্রিটিশ বাণিজ্য দূতের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন
দীর্ঘ বৈঠকের পর ইউক্রেন ইস্যুতে যা বললেন ট্রাম্প ও পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক, ‘১০–এ ১০’ দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫
সেই হাতিকে চিকিৎসা দিতে গিয়ে বনকর্মী-চিকিৎসকসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে বৈঠক ‘অত্যন্ত ফলপ্রসূ’ হয়েছে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা
মাছবোঝাই পিকআপ খাদে, উৎসব করে ধরলেন স্থানীয়রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫
পাকিস্তানে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে
প্রার্থিতার দৌড়ে বিএনপি থেকে ছয় নেতা মাঠে

নগর জীবন

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ
বিল্ডিং কোড অনুসরণে উলটো পথে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ
যে সড়কে প্রতিদিনই যুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের
এশিয়া কাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতি টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ
দুর্ভোগে নদীপাড়ের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী
জমজমাট পোশাকশিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড
মহাসড়ক দখল করে বাসস্ট্যান্ড

নগর জীবন