শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৮, বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বজয়

আমাদের তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। সারা বিশ্বের উদাহরণ এখন আমাদের তরুণ সমাজ। আমাদের তরুণ সমাজের ডিকশনারিতে অসম্ভব বলে কিছু নেই। অসম্ভবকে জয় করার এক দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তরুণ সমাজ আমাদের জাতির জন্য সত্যিকার অর্থে একটি অনুপ্রেরণার উৎস। তরুণরাই আমাদেরকে পথ দেখাচ্ছে। তরুণরাই নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যোদ্ধা। তারাই বাংলাদেশকে নতুন স্বপ্ন দেখিয়েছে, নিয়ে যাচ্ছে স্বপ্নের সোনালি বন্দরে। বাংলাদেশ নামের দেশটা তারুণ্যের সৃষ্টি। বাংলাদেশের যত অগ্রগতি, যত অর্জন সবকিছু তারুণ্যের হাতেই। তরুণরাই এ দেশকে জন্ম দিয়েছে, তরুণরাই এ দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। যে কোনো সংকটে, যে কোনো দুর্যোগে তরুণরাই যেন পথ দেখিয়েছে। তরুণরাই যেন জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। এটা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল। পৃথিবীর আর কোনো দেশ নেই যেখানে তরুণরা একটা দেশ বিনির্মাণ করে, তরুণরা যে কোনো সংকটে সব সময় কান্ডারি হয়ে সামনে আসে। আমাদের তরুণরা যেমন বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছিল, আমাদের তরুণরা যেমন আত্মত্যাগ করে রক্তের বিনিময়ে এদেশের স্বাধীনতা এনেছিল, ঠিক তেমনি আমাদের তরুণরা চব্বিশে অকুতোভয় চিত্তে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছে। বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে বুলেটকে বরণ করে ফ্যাসিবাদকে বিদায় করেছে আমাদের তরুণ সমাজ।

এদেশে ১৫ বছর ধরে জগদ্দল পাথরের মতো একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম ছিল। মানুষের ভোটের অধিকার হয়েছিল ভূলুণ্ঠিত। অর্থনৈতিক লুটপাটের এক রাজত্ব কায়েম করা হয়েছিল। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের বদলে একটি লুটতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। সেরকমই একটি দুর্বিষহ এবং দমবন্ধ অবস্থায় যখন মানুষ আশা ছেড়ে দিয়েছিল, সব স্বপ্ন মানুষের বিলীন হয়েছিল, এদেশের মানুষ যখন কার্যত ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছিল ঠিক সেই সময় তরুণরা গর্জে উঠল। তারা দেখাল যে কীভাবে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করতে হয়, কীভাবে ফ্যাসিবাদকে পরাজিত করতে হয়। জুলাই বিপ্লব যে সফল হবে, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে যে একটি সর্বব্যাপী রাহুর গ্রাস থেকে বাংলাদেশ মুক্তি পাবে সেটা শুরুতে কজন ভেবেছিল? কিন্তু যা অসম্ভব সেটা সম্ভব করে আমাদের তরুণ সমাজ, আমাদের শিক্ষার্থীরা। আবু সাঈদ, মুগ্ধর রক্তের বিনিময়ে আমরা অর্জন করি নতুন স্বাধীনতা। নতুন স্বাধীনতা অর্জনের পর আমাদের তরুণ সমাজ পথভ্রষ্ট হয়নি। তারা হাল ছেড়ে দেয়নি। তারা নতুন বাংলাদেশকে বিনির্মাণ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে নিরন্তর ভাবে। এমনটি নয় যে বিপ্লবোত্তর সময়ে তরুণরা সব দায়িত্ব শেষ করে চলে গেল। এখানেই বিশ্বের অন্যান্য দেশের গণজাগরণ এবং তারুণ্যের বিপ্লবের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপ্লবের পার্থক্য। আমরা দেখেছি যে গাজার গণহত্যা নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে তারুণ্যের দ্রোহ হয়েছিল। কিন্তু সেই তারুণ্যের দ্রোহ শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হতে পারেনি। আবার আমরা দেখি যে আরব বসন্তের সময় মধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে তারুণ্যের যে ঐতিহাসিক জাগরণ, সেই জাগরণ তিউনিসিয়া কিংবা মিসরে পরিবর্তন আনতে পারেনি। বরং তারুণ্যের বিপ্লবের পর দেশ অন্য পথে চলে গেছে। প্রতিবিপ্লব বিপ্লবের অর্জনকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বাংলাদেশে তেমনটি হয়নি। আমাদের তরুণ সমাজ যেন অতন্দ্র প্রহরীর মতো জেগে আছে সে পর্যন্ত যে পর্যন্ত জনগণের স্বপ্ন পূরণ না হবে। সে পর্যন্ত তারা ঘরে ফিরবে না- এমন একটি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ মনোবল আমাদের তরুণ সমাজের মধ্যে।

জুলাই বিপ্লবের পর এদেশে নানা রকম ষড়যন্ত্র হয়েছে। কারণ একটি ফ্যাসিস্ট সরকার যখন ১৫ বছর জগদ্দল পাথরের মতো ক্ষমতা আঁকড়ে থাকে, তখন সমস্ত সমাজের মধ্যে পচন ধরে, ঘুণ ধরে রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি কাঠামোতে। আমাদের বিচার, আমাদের প্রশাসন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ রাষ্ট্রের সবকিছুই পদস্খলিত হয়েছিল। সেখান থেকে দেশকে একটা নতুন স্বপ্নের পথে নিয়ে যাওয়া অনেক কঠিন কাজ। এর মধ্যে নানা রকম প্রলোভন থাকে, থাকে পথভ্রষ্ট হওয়ার নানা রকম হাতছানি। কিন্তু এসব উপেক্ষা করে আমাদের তরুণরা যেন তাদের আস্থা এবং বিশ্বাসে অবিচল। আমাদের তরুণরা একটা নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে। কেমন হবে সেই বাংলাদেশ? আমাদের তরুণদের স্বপ্নের বাংলাদেশ হলো বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ, যে বাংলাদেশে ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিক সমান অধিকার পাবে। রাষ্ট্রের মধ্যে দুর্নীতি থাকবে না, অনিয়ম থাকবে না, রাজনীতি হবে স্বচ্ছ, জবাবদিহিতামূলক। ক্ষমতার ভারসাম্য থাকবে। মানুষ মানুষের ভেদাভেদ থাকবে না। যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাবে। যোগ্যতা অনুযায়ী ব্যবসাবাণিজ্য নিশ্চিত হবে। কেউ পক্ষপাতিত্বের শিকার হবে না। অযথা কেউ হয়রানির শিকার হবে না। এমন একটি ঐক্যের বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে আমাদের তরুণ সমাজ। এমন স্বপ্ন দেখেছিল আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১-এ। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের পর সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। স্বাধীন দেশে তরুণরা পথ দেখাতে পারেনি। তারা বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়েছিল অথবা ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণ করেছিল। কিন্তু এবারের জুলাই বিপ্লব বাংলাদেশের জন্য শুধু নয়, বিশ্বের জন্যই একটা অনুকরণীয় উদাহরণ। আমাদের তরুণ সমাজ বিপ্লবের পর রাষ্ট্রযন্ত্র জমে থাকা আবর্জনা পরিষ্কারের কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে। এখনো তাদের আন্দোলন শেষ হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত না হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা চলতেই থাকবে। আমাদের তরুণরা জুলাই বিপ্লবের পর বিচার বিভাগের সংস্কার করেছে। ঘুণে ধরা প্রশাসন এবং ফ্যাসিবাদের তাঁবেদারদের চিহ্নিত করেছেন, অনেকে সরিয়েছে। বাকিদের সরানোর জন্য আমাদের তরুণরা কথা বলে যাচ্ছে নিরন্তর। জুলাই বিপ্লবের নায়করা সদা জাগ্রত।

সাম্প্রতিক সময়ে তরুণদের আরেকটি বিজয় বাঙালি জাতি প্রত্যক্ষ করল। আওয়ামী লীগের যারা বিভিন্ন গণহত্যার সঙ্গে জড়িত, যারা অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে জনগণের ওপর স্টিমরোলার চালিয়েছিল, তাদের বাংলাদেশে রাজনীতি করার কোনো অধিকার নেই। এই কথাটি সকলেই বলে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। কিন্তু তারপরও বিভিন্ন কারণে এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। তরুণরা অপেক্ষা করেছে, তারা দাবি জানিয়েছে, অনুরোধ করছে। কিন্তু কিছুতেই কোনো কাজ হয়নি। অবশেষে আমাদের তরুণ সমাজ আবার রাজপথে নেমে এলো। যারা তাদের বুকের ওপর গুলি চালিয়েছে, যারা তাদেরকে গুম করেছে তারা স্বাধীন দেশে রাজনীতি করে কীভাবে? এই কারণেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর নাৎসি রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এখন এই নাৎসিবাদ জার্মানিতে নিষিদ্ধ। ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার জন্য তারা আবার জনগণকে ডাক দিল, সেই ডাকে সাড়া দিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে জনগণ রাজপথে নেমে এলো। কারণ আমাদের তরুণরা যে নির্মোহ, তারা যে নিজের স্বার্থের জন্য নয়, বরং সবার জন্য, সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য এরকম ডাক দিচ্ছে। এটা আমাদের জনগণ এখন বিশ্বাস করে এবং তরুণদের প্রতি আস্থাশীল। আর সেই জনআকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন হিসেবে অন্তর্র্বর্তী সরকার সঠিক ভাবে দ্রুততার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করল। এর মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের সাফল্যে আরও একটি পালক যুক্ত হলো। এখন আমাদের তরুণ সমাজ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য কাজ করছে।

আমাদের প্রায়ই শুনতে হতো আমাদের তরুণরা বিভ্রান্ত। তারা বিদেশে চলে যেতে চায়। তারা এ দেশ নিয়ে উদাসীন। বিশেষ করে তরুণ রাজনীতিমনস্ক নয়- এমন একটি কথা আমাদের সমাজে প্রচলিত ছিল। কিন্তু সেই অচলায়তন ভেঙে দিয়েছে আমাদের বিপ্লবীরা। এখন এদেশের মানুষ ঘরে ঘরে নীতিবান নির্ভীক এবং মেধাবী তরুণ চায় সবাই। আমাদের তরুণ সমাজ দেখেছে যে তারা প্রচলিত ঘুণে ধরা, নষ্টভ্রষ্ট রাজনীতির সমর্থন করে না। তারা সমর্থন করে নতুন রাজনীতি যে রাজনীতিতে সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়, যে রাজনীতিতে বাংলাদেশ মাথা তুলে দাঁড়ায়। যে রাজনীতির কারও তাঁবেদারি করতে শেখায় না, বরং স্বাধীন সার্বভৌম একটি বাংলাদেশ হিসেবে মনে আত্মপ্রকাশ করতে শেখায়। তরুণরা পরাভব মানে না। তারা পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে, ক্রীতদাসের বন্দি থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে চায়।

আমাদের দেশের মানুষ বহু বছর পরে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নিতে পারছে। তারা দেখতে পারছে যে, বাংলাদেশের নেতৃত্বের শূন্যতা নেই। বিশ্বব্যাপী যখন তরুণ সমাজ বিভ্রান্ত, রাজনীতিতে নতুন নেতৃত্বের শঙ্কা, পুরোনো বয়স্ক ব্যক্তিরা দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করছেন, তরুণরা রাজনীতিতে আগ্রহহীন, সেখানে আমাদের এক সম্ভাবনাময় তরুণ নেতৃত্ব বিকশিত হচ্ছে। আমাদের সামনে এবং জনগণের কাছে তারা আইকন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। এই তরুণরা যে বাংলাদেশকে বদলে দিতে পারবে তা মানুষ সবাই বিশ্বাস করে। আমাদের তরুণরা এই ভূখণ্ডকে মানুষের জন্য বাসযোগ্য করতে যাচ্ছে। আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে দাঁড় করাতে চাইছে। এটি তরুণদের এক নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমের একটা বহিঃপ্রকাশ। সারা বিশ্বে এটি একটি অনন্য নজির।

আমরা জানি যে ২০০৪ সালে বিশ্বের সেরা দেশগুলোর তালিকায় বাংলাদেশের স্থান পেয়েছিল বিপ্লবের জন্য। একটা সময় বাংলাদেশকে নিয়ে বলা হতো এটা বন্যা, দুর্ভিক্ষ, দুর্বিপাকের দেশ। সেখান থেকে বাংলাদেশকে বলা হতো এদেশ হলো বিদেশিদের ঋণনির্ভর দেশ। তারপর এলো বাংলাদেশ সামরিক শাসনের দেশ। দেশ সম্ভাবনা বিহীন একটি দেশ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংক এবং ক্ষুদ্র ঋণ জাগরণের কারণে বাংলাদেশের পরিচয় বিশ্বে পাল্টে যায়। বাংলাদেশকে শান্তিতে জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হিসেবে পরিচিতি পায়। কদিন আগেও বিদেশে গেলে বলত তুমি কি ড. ইউনূসের দেশের? এখন বাংলাদেশকে বিশ্ব চিনছে তারুণ্যের শক্তিতে ভরপুর একটি সম্ভাবনাময় হিসেবে। তারুণ্যের প্রাণশক্তিতে ভরপুর একটি দেশ, যে দেশের তরুণরা স্বপ্ন দেখায়, স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে এবং স্বপ্ন পূরণের জন্য আত্মত্যাগ করে। আগামীর ভবিষ্যতের জন্য তরুণরা বর্তমানকে বিসর্জন দেয়। এরকম তরুণ সমাজ বিশ্বে আর আছে কি? আর এজন্যই সারা বিশ্বে তারুণ্যের অহংকার জুলাই বিপ্লবের নায়করা। বিশ্বকে বদলে দেওয়ার পথ প্রদর্শক আমাদের তরুণ সমাজ।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৩৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন
অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০
পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু
চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই
হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের পরবর্তী শুনানি ৭ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা
রাবিতে ভেজাল খাদ্য বিক্রি, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ
ইরান-গাজায় বেসামরিক নাগরিক নিহতের ঘটনায় সাবেক ইসরায়েলি মন্ত্রীর দুঃখ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন