শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

মাঝে মাঝে প্রচণ্ড খারাপ সময়ে একটি আশ্বাসবাণীও মানুষের কাছে আরাধ্যের মতো মনে হয়। এ আশ্বাসবাণী মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, উদ্দীপ্ত করে, উদ্বুদ্ধ করে। যখন মানুষ হতাশার সাগরে হাবুডুবু খায়, তখন একটি অভয়বাণী মানুষকে প্রেরণা দেয়, আশার আলো দেখায়। ঠিক সে রকম একটি বক্তব্য পাওয়া গেল বুধবার। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সেনানিবাসে সেনা কর্মকর্তাদের উদ্দেশে অফিসার্স অ্যাড্রেস দেন। সেনাপ্রধানের বক্তব্য জনমনে এনেছে বিপুল স্বস্তি, সাহস। উৎকণ্ঠিত বাংলাদেশ যেন অন্ধকার টানেলে আলোর সন্ধান পেয়েছে সেনাপ্রধানের বক্তব্যে।

আমাদের সেনাবাহিনী জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, সার্বভৌমত্বের প্রতীক। বিভিন্ন সংকটে, দুর্যোগে সেনাবাহিনী বারবার জনগণের পাশে দাঁড়িয়েছে, জনগণকে সহায়তা দিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যে কোনো প্রতিকূল পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনী আমাদের প্রধান ভরসাস্থল। সেই সেনাবাহিনী আবার জনগণকে আশ্বস্ত করল। জুলাই বিপ্লবের সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী বাংলাদেশকে একটি অনিবার্য গৃহযুদ্ধের হাত থেকে রক্ষা করেছে। সেনাবাহিনীর দৃঢ়চিত্ত অবস্থানের কারণে একটি স্বৈরাচার-ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ঘটেছে। এখন যখন দেশে চরম বিশৃঙ্খল অবস্থা, দেশ যখন অরাজকতার চরম সীমায় পৌঁছে গেছে, দেশ নিয়ে যখন চলছে দেশিবিদেশি নানা রকম ষড়যন্ত্র, ঠিক সেই সময় সেনাপ্রধানের বক্তব্য যেন জাতির জন্য টনিক হয়ে দেখা দিল।

সেনাপ্রধানের প্রতিটি বক্তব্য যেন জনগণের মনের কথা। জনগণ যা ভাবছে, জনগণ যা চাইছে, সেটাই যেন বললেন সেনাপ্রধান। তিনি যেন জনতার কণ্ঠস্বর হয়ে তাদের অনুভূতি প্রকাশ করলেন। সেনাপ্রধান বলেছেন, যথাসম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনৈতিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। তিনি সুস্পষ্টভাবে বলেছেন, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়া উচিত। এটি শুধু সেনাপ্রধানের বক্তব্য নয়, সব মানুষের মনের কথা। দেশের সব মানুষ চায় দ্রুততম সময়ের মধ্যে অনিশ্চয়তা থেকে উদ্ধার। আর সে কারণেই সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যের ফলে জনগণের মধ্যে একটা স্বস্তি দেখা দিয়েছে। সবাই মনে করছেন যত ষড়যন্ত্র এবং প্রতিবন্ধকতা থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত এ বছরের শেষ নাগাদ একটি নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সেনাবাহিনী যে অঙ্গীকার করেছে তা নিশ্চিত করা হবে। কারণ বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করে না। এ কারণেই সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণ এত আস্থা রাখে।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ছিল দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে। তিনি বলেছেন, সার্বিকভাবে দেশে অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা ভেঙে পড়েছে, পুনর্গঠিত হতে পারছে না। এও জনগণের মনের কথা। গত নয় মাসে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, কথায় কথায় রাজপথ অবরোধ, বিভিন্ন আন্দোলনের নামে জনভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছে যাচ্ছে। জনগণ আর নিতে পারছে না। এ রকম একটি বাস্তবতায় সেনাপ্রধান যেন মানুষের হৃদয়ের কথা বলেছেন। তিনিই যেন জনগণের কণ্ঠস্বর। অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা যে বিষয়টি এড়িয়ে যাচ্ছিলেন, সে বিষয়টি সামনে এনে সেনাপ্রধান যেন জাতির বিবেক এবং কণ্ঠস্বর হয়ে উঠলেন। এর ফলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি মানুষের আশা, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা আরও বেড়ে গেল।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি ছিল সেনাবাহিনী সম্পর্কে অপপ্রচার এবং গুজব। তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে সেনাবাহিনীর অক্লান্ত এবং নিঃস্বার্থ ভূমিকা সত্ত্বেও বিভিন্ন মহল থেকে সেনাবাহিনী ও সেনাপ্রধানকে টার্গেট করা হচ্ছে, যা হতাশাজনক। এও জনগণের মনের কথা।

আমরা লক্ষ করেছি, আমাদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক, আমাদের গৌরবের, অহংকারের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিভিন্ন ব্যক্তি মনগড়া ভিত্তিহীন, মিথ্যা, অযৌক্তিক কথাবার্তা বলছেন, বুঝে না বুঝে সেনাবাহিনী সম্পর্কে গুজব ছড়াচ্ছেন। সামাজিক প্ল্যাটফর্মগুলোতে একটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করে অনেকেই দেশের সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন। এ ধরনের গুজব যে দেশের সার্বভৌমত্ব, অখ তার জন্য ক্ষতিকর তা জনগণ বুঝতে পেরেছে। এবার সেনাপ্রধান আনুষ্ঠানিকভাবে এর বিরুদ্ধে অবস্থান নিলেন। আমরা প্রত্যাশা করি, এর ফলে সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কে দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য থেকে সবাই বিরত থাকবেন।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তিনি সুস্পষ্টভাবে রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরের ব্যাপারে না বলেছেন। তিনি বলেছেন, মানবিক করিডরের মতো স্পর্শকাতর ও ঝুঁকিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার বর্তমান সরকারের নেই। শুধু একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার যথাযথ পদ্ধতি অনুসরণ করে এরূপ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিনি আরও বলেন, করিডরের ব্যাপারে সরকার কী ভাবছে অথবা জাতিকে একটি প্রক্সি ওয়ার-এর দিকে ঠেলে দিচ্ছে কি না, এ বিষয়ে সরকার স্পষ্টভাবে কিছু জানাচ্ছে না। করিডরের ব্যাপারে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, দেয়ার উইল বি নো করিডর। তাঁর এ বক্তব্য যেন দেশপ্রেমিক কোটি বাঙালির কণ্ঠস্বর। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যে আমাদের অখ তার প্রতীক, আমাদের দেশ রক্ষার অতন্দ্র প্রহরী, তা তাঁর বক্তব্য দিয়ে আরেকবার প্রমাণ হলো। বাংলাদেশের ভূখে র প্রতি ইঞ্চি মাটি রক্ত দিয়ে কেনা। বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে দেওয়া যাবে না এবং বাংলাদেশকে কখনোই যুদ্ধের ঝুঁকির মধ্যে ফেলা যাবে না-সেনাপ্রধানের এ উপলব্ধি এ দেশের প্রতিটি মানুষকে আশ্বস্ত করেছে, করেছে গর্বিত। এর ফলে মানবিক করিডর নিয়ে বাংলাদেশের যে অনিশ্চয়তা, ঝুঁকি এবং এটা নিয়ে লুকোচুরি তার অবসান হবে বলেই সবাই আশা করেন। তাঁর এ বক্তব্যের পর আমরা আশা করি অন্তর্বর্তী সরকার করিডরের ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত নেবে না। একটি নির্বাচিত সরকারের সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করবে। একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দর নিয়েও সেনাপ্রধান সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি বলেছেন, সশস্ত্র বাহিনী আমাদের ভূখে র রক্ষক এবং সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। সেনাপ্রধানের আরেকটি বক্তব্যও জনগণের মনের কথা। সংস্কার প্রসঙ্গে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কীভাবে হচ্ছে এ নিয়ে আমার কিছু জানা নেই। তিনি জানান, এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। জনগণকে যেমন অন্ধকারে রেখে কিছু সুশীল জনগণের কথা বলে তাঁদের মস্তিষ্কপ্রসূত কিছু ভাবনা চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন, তেমন সশস্ত্র বাহিনীকেও এর বাইরে রাখা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের ভিতরেই যে গলদ তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন সেনাপ্রধান।

অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ এখন শুধু একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এ কাজটি অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুত শুরু করবে, এটাই সবাই আশা করে। বিশেষ করে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর এ বিষয়ে আর কোনো দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকা উচিত নয় বলে সবাই মনে করে। জনগণের মনের ভিতর যে কথাগুলো ছিল সেগুলো সেনাপ্রধান উচ্চারণ করে পুরো দেশের মধ্যে একটা গুমোট অবস্থার অবসান ঘটালেন। এ সাহসী উচ্চারণ এই কঠিন সময়ে মানুষকে পথ দেখাবে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতি আমাদের আস্থা এবং বিশ্বাস বেড়ে যাবে। এই একটি বক্তব্য যেন দুর্বিষহ সময়ে মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করল, মানুষকে ভাবতে শেখাল যে সবকিছু শেষ হয়নি। এ অন্যায়, অবিচার এবং বিশৃঙ্খল অবস্থা থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর। সশস্ত্র বাহিনী যতক্ষণ আছে ততক্ষণ জনগণকে রক্ষা করার দায়িত্ব তারা নেবে। জনগণের পাশে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সব সময় যে থাকে, আছে এবং থাকবে তা আবার প্রমাণ করলেন আমাদের সেনাপ্রধান। ধন্যবাদ সেনাপ্রধান, এই দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য, মানুষের মনের কথাগুলো উচ্চারণ করার জন্য এবং মানুষের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে আপনার অঙ্গীকারের জন্য। জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে সেনাবাহিনী যে সব সময় নির্ভীক, সাহসী, অকুতোভয় তা আবার প্রমাণ হলো।

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
গ্রেপ্তারের ক্ষমতা পেল ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা
আশ্রয় গ্রহণকারীদের অবস্থান জানাল সেনাবাহিনী
আশ্রয় গ্রহণকারীদের অবস্থান জানাল সেনাবাহিনী
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
আপাতত আগের মতোই চলবে এনবিআর
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
সর্বশেষ খবর
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
আবাসিক এলাকায় ভেঙে পড়ল বিমান, ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁসফাঁস
হাঁসফাঁস

ডাংগুলি