শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৫, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪

চরম গরমে স্বাস্থ্য সতর্কতা

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
চরম গরমে স্বাস্থ্য সতর্কতা

মানব দেহের সব ধরনের বিপাকীয় কর্মকাণ্ড সুচারুরূপে পরিচালনার জন্য দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের ব্রেইন বিভিন্ন উপায়ে সদা-সর্বদা দেহের এ নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক তৎপরতার মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায় যে, যদি ব্যক্তি শীতের প্রভাবে তার শারীরিক তাপ হারাতে থাকে তখন শারীরিক তাপ বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন হরমোনাল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শরীরে অধিক তাপ উৎপন্ন করে শারীরিক তাপমাত্রা বজায় রাখে। যদি এসব বিপাকীয় (হরমোনাল) কর্মকাণ্ডের পরও সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখা সম্ভব না হয়, তবে মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে তাপ উৎপাদন করে থাকে, যার ফলে অত্যধিক ঠাণ্ডা পরিবেশে মানব শরীরে কাঁপুনি হতে দেখা দেয়। যার মানে শরীর যে কোনোভাবে তার অভ্যন্তরীণ নির্দিষ্ট তাপ যা ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপ বজায় রাখে। অনুরূপভাবে যদি কেউ অত্যধিক গরম আবহাওয়ায় বা পরিবেশে পতিত হয় তখন ঘাম উৎপাদনের মাধমে শরীরের তাপ বের করে দিয়ে সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখে। অত্যধিক গরম পরিবেশে মানুষের শরীরের ত্বকে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করে ঘর্ম গ্রন্থির মাধ্যমে ঘাম উৎপাদন করে থাকে, সেই ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে বাতাসে মিশে যায়। ঘাম বাষ্পীভূত হওয়ার সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তাপ শোষণ করে থাকে, ফলে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে শারীরিক তাপমাত্রা বজায় থাকে। শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে শরীর অধিক পরিমাণ তাপ শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে, অনেক সময় গরমের ফলে কুকুর হাঁপাতে থাকে, যা আমরা সচরাচর দেখে থাকি, এটাও শরীরকে গরমের প্রভাব থেকে রক্ষায় এর জৈবিক উপায় বটে।

এখন আমাদের দেশে গ্রীষ্মকাল চলছে, অত্যধিক তাপপ্রবাহ ও রোদের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রোদের কারণে মানুষের ত্বক অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাবে ঝলসে যায়। যারা দীর্ঘ সময় রোদে পুড়ে কাজ করে তাদের অনেকের ত্বক অত্যধিক কালো বর্ণ ধারণ করে, ত্বক পুড়ে যেতে পারে। যারা পেশাজীবী হিসেবে রোদে উন্মুক্ত থাকে যেমন মৎস্যজীবী, রিকশাচালক, কৃষিশ্রমিক তারা অধিক সময় রোদে উন্মুক্ত থাকার ফলে অকালে চোখের ছানি ও ত্বক ক্যান্সারে অধিক হারে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। অত্যধিক গরমের ফলে শরীরে প্রচুর ঘাম উৎপন্ন হয়ে শারীরিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এভাবে তাপ নিয়ন্ত্রণের ফলে খুব সহজেই শরীর পানিশূন্য হতে থাকে, ত্বকে রক্ত প্রবাহের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন ব্রেইন, হার্ট, কিডনি, লিভার ইত্যাদিতে রক্ত সরবরাহ আনুপাতিক হারে কমতে থাকে, যার ফলে মাথা ঘোরা, দৃষ্টি বিভ্রম, মেজাজ খিটখিটে হওয়া, মানসিক উদ্বেগ, উৎকণ্ঠাসহ অন্যান্য স্নায়বিক সমস্যায় আক্রান্ত হতে দেখা যায়। যারা অ্যাজমায় আক্রান্ত ব্যক্তি তাদের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যেতে পারে, কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিগণের কিডনির জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে। যেসব ব্যক্তি পূর্ব আগেই হার্টের সমস্যায় ভুগছেন তাদের হার্টে অসুস্থতার বৃদ্ধি পায় এবং হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে পারেন। রক্তচাপ অত্যধিক কমে গিয়ে মাথা ঘোরাতে পারে এবং ক্ষেত্রবিশেষে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। এসব অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার যেমন পানি, খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, ফলের রস, দই, মাঠা, ঘোল ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। গরমকালে কিছু পেশাজীবী প্রতিদিন ১০ লিটার পরিমাণ পানি ঘাম হিসেবে হারাতে পারেন, তাই গরমের প্রভাবের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন ২/৩ লিটার থেকে ১০ লিটার পরিমাণ পানি পান করার প্রয়োজন হতে পারে।

গরমে পতিত ব্যক্তিগণ যদি প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি গ্রহণ না করতে পারে, তবে ঘাম উৎপাদন কমে যায় এবং শরীর শীতল হওয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়, ফলে শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বৃদ্ধ পেয়ে যদি তা ৩৮˚ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেডে পৌঁছায় এই অবস্থাকে হিট এক্সারশন বলা হয়। ফলশ্রুতিতে মানুষ বিরূপ পরিস্থিতিতে পতিত হয়। এতে শরীর অত্যধিক ঘেমে যায় এবং দুর্বল হয়ে পড়ে, চোখে দেখতে সমস্যা হয়, চোখে ঝাপসা দেখে, অত্যধিক পিপাসা বোধ করে, বমির ভাব, ক্ষেত্রবিশেষে বমি হয়ে থাকে, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়, অত্যধিক হয়রানি বা পেরেশানি দেখা দেয়, বুক ধড়ফড় করতে থাকে, মাংসপেশি বা রগে টান পড়ে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়, রক্ত চাপ অত্যধিক কমে যায় ক্ষেত্র বিশেষে ব্যক্তি ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পড়তে পারে এবং হার্ট অ্যাটাকের মতো অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়ে জীবন বিপন্নও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগীকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঠান্ডা স্থানে সরিয়ে নিতে হবে। যদি ব্যক্তি পানি পান করতে পারে তবে ধীরে ধীরে প্রচুর পানি, খাবার স্যালাইন ও অন্যান্য তরল খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে দিতে হবে। যদি রোগী পানি পান করার মতো অবস্থায় না থাকে তবে দ্রুততার সঙ্গে হাসপাতালে প্রেরণ করা আবশ্যক।

যখন গরমের কারণে ব্যক্তির শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা অত্যধিক বৃদ্ধি পেয়ে যায় (৪০˚ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) এ অবস্থাকে হিট স্ট্রোক বলা হয়। এর ফলশ্রুতিতে শরীরের জ্বর আসা মানে তাপ অনেক বৃদ্ধি পায়, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, খিঁচুনি হওয়া, আচার-আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়। এ অবস্থায় অনেকে ব্রেইন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের মতো অবস্থায় পতিত হতে পারেন। রোগীকে দ্রুততার সঙ্গে হাসপাতালে প্রেরণ করলে অনাকাঙ্খিত বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

সতর্কতা হিসেবে তীব্র গরমের সময় এবং তীব্র রোদের সময় শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি, হার্ট-ডিজিজে আক্রান্ত ব্যক্তিগণ বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকবেন, বাড়িতেও পাখার নিচে অথবা এসিতে থাকতে পারলে ভালো। এ কথাগুলো অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির বেলায়ও প্রযোজ্য। এ ছাড়াও যাদের এ গরমে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তারা ঢিলেঢালা সুতির বস্ত্র পরিধান করে যাবেন। সঙ্গে ছাতা, পানি ও ত্বকের উন্মুক্ত অংশে সানস্ক্রিন জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করতে ভুলবেন না। আপনার ঘামের ফলে যতটুকু পানি শরীর থেকে বের হয়ে যায়, তার সমপরিমাণ তরল খাবার অবশ্যই পান করে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করবেন। টানা দীর্ঘ সময় গরমে কাজ না করে বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে কাজ করবেন। যারা অ্যাজমায় ভুগছেন তারা বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই ইনহেলার সঙ্গে রাখবেন এবং হার্টের অসুস্থতার জন্য যারা নাইট্রিন জাতীয় স্প্রে ব্যবহার করে থাকেন তারা অবশ্যই স্প্রে সঙ্গে রাখবেন। সর্বোপরি, এটা মাথায় রাখতে হবে যে এই গরমে যত বেশি তরল খাবার গ্রহণ করবেন ততবেশি বেশি ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারবেন।

লেখক: পরিচালক ও চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, মিরপুর রোড, শ্যামলী, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
রেনাটার পৃষ্ঠপোষকতায় ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের মহৎ উদ্যোগ
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
হেমাচুরিয়া বা প্রস্রাবে রক্ত: সতর্ক হওয়ার সংকেত
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
দাঁতের আধুনিক চিকিৎসায় ‘ক্লিয়ার এলাইনার’
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে এভারকেয়ার হসপিটালের মেডিকেল ক্যাম্প
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
হৃৎপিন্ডের যত্ন নিয়ে কিছু কথা
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
যত্নে থাকুক ডায়াবেটিক ফুট
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
ডায়াবেটিস ও দাঁতের সম্পর্ক
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
নরমাল ডেলিভারির জন্য কেমন প্রস্তুতি নেওয়া উচিত
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সংশোধন
সংশোধন

খবর