শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৫, মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৪

চরম গরমে স্বাস্থ্য সতর্কতা

ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ভার্সন
চরম গরমে স্বাস্থ্য সতর্কতা

মানব দেহের সব ধরনের বিপাকীয় কর্মকাণ্ড সুচারুরূপে পরিচালনার জন্য দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের ব্রেইন বিভিন্ন উপায়ে সদা-সর্বদা দেহের এ নির্দিষ্ট মাত্রা বজায় রাখতে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক তৎপরতার মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। উদাহরণস্বরুপ বলা যায় যে, যদি ব্যক্তি শীতের প্রভাবে তার শারীরিক তাপ হারাতে থাকে তখন শারীরিক তাপ বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন হরমোনাল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শরীরে অধিক তাপ উৎপন্ন করে শারীরিক তাপমাত্রা বজায় রাখে। যদি এসব বিপাকীয় (হরমোনাল) কর্মকাণ্ডের পরও সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখা সম্ভব না হয়, তবে মাংসপেশি সংকোচন ও প্রসারণের মাধ্যমে তাপ উৎপাদন করে থাকে, যার ফলে অত্যধিক ঠাণ্ডা পরিবেশে মানব শরীরে কাঁপুনি হতে দেখা দেয়। যার মানে শরীর যে কোনোভাবে তার অভ্যন্তরীণ নির্দিষ্ট তাপ যা ৩৭ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপ বজায় রাখে। অনুরূপভাবে যদি কেউ অত্যধিক গরম আবহাওয়ায় বা পরিবেশে পতিত হয় তখন ঘাম উৎপাদনের মাধমে শরীরের তাপ বের করে দিয়ে সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখে। অত্যধিক গরম পরিবেশে মানুষের শরীরের ত্বকে রক্ত সরবরাহ বৃদ্ধি করে ঘর্ম গ্রন্থির মাধ্যমে ঘাম উৎপাদন করে থাকে, সেই ঘাম বাষ্পীভূত হয়ে বাতাসে মিশে যায়। ঘাম বাষ্পীভূত হওয়ার সময় শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তাপ শোষণ করে থাকে, ফলে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে শারীরিক তাপমাত্রা বজায় থাকে। শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে শরীর অধিক পরিমাণ তাপ শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে, অনেক সময় গরমের ফলে কুকুর হাঁপাতে থাকে, যা আমরা সচরাচর দেখে থাকি, এটাও শরীরকে গরমের প্রভাব থেকে রক্ষায় এর জৈবিক উপায় বটে।

এখন আমাদের দেশে গ্রীষ্মকাল চলছে, অত্যধিক তাপপ্রবাহ ও রোদের কারণে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে রোদের কারণে মানুষের ত্বক অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাবে ঝলসে যায়। যারা দীর্ঘ সময় রোদে পুড়ে কাজ করে তাদের অনেকের ত্বক অত্যধিক কালো বর্ণ ধারণ করে, ত্বক পুড়ে যেতে পারে। যারা পেশাজীবী হিসেবে রোদে উন্মুক্ত থাকে যেমন মৎস্যজীবী, রিকশাচালক, কৃষিশ্রমিক তারা অধিক সময় রোদে উন্মুক্ত থাকার ফলে অকালে চোখের ছানি ও ত্বক ক্যান্সারে অধিক হারে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। অত্যধিক গরমের ফলে শরীরে প্রচুর ঘাম উৎপন্ন হয়ে শারীরিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এভাবে তাপ নিয়ন্ত্রণের ফলে খুব সহজেই শরীর পানিশূন্য হতে থাকে, ত্বকে রক্ত প্রবাহের মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ায় শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যেমন ব্রেইন, হার্ট, কিডনি, লিভার ইত্যাদিতে রক্ত সরবরাহ আনুপাতিক হারে কমতে থাকে, যার ফলে মাথা ঘোরা, দৃষ্টি বিভ্রম, মেজাজ খিটখিটে হওয়া, মানসিক উদ্বেগ, উৎকণ্ঠাসহ অন্যান্য স্নায়বিক সমস্যায় আক্রান্ত হতে দেখা যায়। যারা অ্যাজমায় আক্রান্ত ব্যক্তি তাদের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যেতে পারে, কিডনি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিগণের কিডনির জটিলতা বৃদ্ধি পেতে পারে। যেসব ব্যক্তি পূর্ব আগেই হার্টের সমস্যায় ভুগছেন তাদের হার্টে অসুস্থতার বৃদ্ধি পায় এবং হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হতে পারেন। রক্তচাপ অত্যধিক কমে গিয়ে মাথা ঘোরাতে পারে এবং ক্ষেত্রবিশেষে অজ্ঞান হয়ে যেতে পারেন। এসব অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার যেমন পানি, খাবার স্যালাইন, ডাবের পানি, ফলের রস, দই, মাঠা, ঘোল ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে গ্রহণ করা অত্যাবশ্যক। গরমকালে কিছু পেশাজীবী প্রতিদিন ১০ লিটার পরিমাণ পানি ঘাম হিসেবে হারাতে পারেন, তাই গরমের প্রভাবের ওপর নির্ভর করে প্রতিদিন ২/৩ লিটার থেকে ১০ লিটার পরিমাণ পানি পান করার প্রয়োজন হতে পারে।

গরমে পতিত ব্যক্তিগণ যদি প্রয়োজনীয় পরিমাণ পানি গ্রহণ না করতে পারে, তবে ঘাম উৎপাদন কমে যায় এবং শরীর শীতল হওয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়, ফলে শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বৃদ্ধ পেয়ে যদি তা ৩৮˚ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেডে পৌঁছায় এই অবস্থাকে হিট এক্সারশন বলা হয়। ফলশ্রুতিতে মানুষ বিরূপ পরিস্থিতিতে পতিত হয়। এতে শরীর অত্যধিক ঘেমে যায় এবং দুর্বল হয়ে পড়ে, চোখে দেখতে সমস্যা হয়, চোখে ঝাপসা দেখে, অত্যধিক পিপাসা বোধ করে, বমির ভাব, ক্ষেত্রবিশেষে বমি হয়ে থাকে, মাথা ঘোরা, মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট অনুভূত হয়, অত্যধিক হয়রানি বা পেরেশানি দেখা দেয়, বুক ধড়ফড় করতে থাকে, মাংসপেশি বা রগে টান পড়ে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়, রক্ত চাপ অত্যধিক কমে যায় ক্ষেত্র বিশেষে ব্যক্তি ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে পড়তে পারে এবং হার্ট অ্যাটাকের মতো অসুস্থতায় আক্রান্ত হয়ে জীবন বিপন্নও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগীকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঠান্ডা স্থানে সরিয়ে নিতে হবে। যদি ব্যক্তি পানি পান করতে পারে তবে ধীরে ধীরে প্রচুর পানি, খাবার স্যালাইন ও অন্যান্য তরল খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে দিতে হবে। যদি রোগী পানি পান করার মতো অবস্থায় না থাকে তবে দ্রুততার সঙ্গে হাসপাতালে প্রেরণ করা আবশ্যক।

যখন গরমের কারণে ব্যক্তির শরীরের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা অত্যধিক বৃদ্ধি পেয়ে যায় (৪০˚ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড) এ অবস্থাকে হিট স্ট্রোক বলা হয়। এর ফলশ্রুতিতে শরীরের জ্বর আসা মানে তাপ অনেক বৃদ্ধি পায়, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, খিঁচুনি হওয়া, আচার-আচরণে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়। এ অবস্থায় অনেকে ব্রেইন স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের মতো অবস্থায় পতিত হতে পারেন। রোগীকে দ্রুততার সঙ্গে হাসপাতালে প্রেরণ করলে অনাকাঙ্খিত বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে।

সতর্কতা হিসেবে তীব্র গরমের সময় এবং তীব্র রোদের সময় শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি, হার্ট-ডিজিজে আক্রান্ত ব্যক্তিগণ বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকবেন, বাড়িতেও পাখার নিচে অথবা এসিতে থাকতে পারলে ভালো। এ কথাগুলো অন্যান্য জটিল রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির বেলায়ও প্রযোজ্য। এ ছাড়াও যাদের এ গরমে বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তারা ঢিলেঢালা সুতির বস্ত্র পরিধান করে যাবেন। সঙ্গে ছাতা, পানি ও ত্বকের উন্মুক্ত অংশে সানস্ক্রিন জাতীয় ক্রিম ব্যবহার করতে ভুলবেন না। আপনার ঘামের ফলে যতটুকু পানি শরীর থেকে বের হয়ে যায়, তার সমপরিমাণ তরল খাবার অবশ্যই পান করে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করবেন। টানা দীর্ঘ সময় গরমে কাজ না করে বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে কাজ করবেন। যারা অ্যাজমায় ভুগছেন তারা বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই ইনহেলার সঙ্গে রাখবেন এবং হার্টের অসুস্থতার জন্য যারা নাইট্রিন জাতীয় স্প্রে ব্যবহার করে থাকেন তারা অবশ্যই স্প্রে সঙ্গে রাখবেন। সর্বোপরি, এটা মাথায় রাখতে হবে যে এই গরমে যত বেশি তরল খাবার গ্রহণ করবেন ততবেশি বেশি ঝুঁকিমুক্ত থাকতে পারবেন।

লেখক: পরিচালক ও চিফ কনসালটেন্ট, শমশের হার্ট কেয়ার, মিরপুর রোড, শ্যামলী, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
দেশে আরও ১৩ জনের শরীরে করোনার উপস্থিতি সনাক্ত
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন