শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

করোনা: স্বাস্থ্যবিধিতে ছাড় নয়

ডা. অভিষেক ভদ্র
প্রিন্ট ভার্সন
করোনা: স্বাস্থ্যবিধিতে ছাড় নয়

স্বাস্থ্যবিধি মেনেই করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। মাস্ক পরা, বারবার হাত ধোয়া এবং দূরত্ব মেনে চলার বিকল্প নেই। অপ্রয়োজনীয় চলাচল ও ঘোরাঘুরি বাদ দিতে হবে

 

নতুন করে পৃথিবীব্যাপী করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশেও মার্চের প্রথম সপ্তাহের পর পুনরায় সংক্রমণের হার অতিদ্রুত বাড়ছে। বিশ্বের দেশে দেশে যখন আবার লকডাউন, ফ্লাইট বাতিলের পাশাপাশি সীমানা বন্ধের পদক্ষেপ নিচ্ছে। হাসপাতালগুলোতে করোনা রোগীর জন্য বেড বা আই.সি.ইউ খালি পাওয়া দুস্কর হয়ে পড়েছে। তাই সময় নষ্ট না করে এখনই সবার ব্যক্তি পর্যায়ে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। কারণ একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে কিংবা পরিবারের কারো জীবন সংকটাপন্ন হলে, তখন যাকেই দোষ দেন না কেন তাতে কোনই লাভ নেই। তখন ক্ষতি নিজের, ক্ষতি নিজের পরিবারের। 

সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতির কারণ: যেকোনো পরিস্থিতিতেই স্বাস্থ্যবিধি মানা করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের পূর্ব শর্ত, কিন্তু আমাদের মধ্যে তার ব্যাপকভাবে শৈথিল্য দেখা গেছে, যা সংক্রমণ বৃদ্ধির একটা বড় কারণ। রাস্তাঘাটে হরহামেশাই মানুষকে মাস্ক ছাড়া দেখা গেছে। মাস্ক থাকলেও তা যথাযথভাবে ব্যবহার করার কোনো  লক্ষণ  অধিকাংশ মানুষের মাঝে নেই। অতি সম্প্রতি গবেষণা সাময়িকী ‘এলসেভিয়ার’-এ প্রকাশিত করোনাভাইরাসের জিনোম সিকোয়েন্স পরিবর্তন নিয়ে বাংলাদেশি একদল গবেষক ৩৪টি পরিবর্তীত রূপ খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন। দেশে করোনাভাইরাসের যে রূপগুলো পাওয়া গেছে, তার সঙ্গে ইউরোপের এবং আমেরিকান ধরনগুলোর মিলই বেশি। বলা হচ্ছে, করোনাভাইরাসের নতুন রূপটি আগের চেয়ে অধিক সংক্রামক। অর্থাৎ অতি দ্রুত মানুষের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে এবং মানুষকে আক্রান্ত করছে।

যারা ইতিমধ্যে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, তারা অনেকেই মনে করছেন, তাদের আর করোনাভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সুতরাং তারা বেশ হেলাফেলা এবং নিশ্চিন্ত মনে দিনযাপন করছেন। কিন্তু সত্য হচ্ছে, চারপাশে অসংখ্য উদাহরণ রয়েছে দ্বিতীয়বার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার। এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্যমতে, একবার করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হবার পর যদি শরীরে যথাযথ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয়, তাহলে গড়পড়তায় তিন থেকে ছয় মাস সুরক্ষা পাওয়া যায়। এ সময়ের পরে কেউ আবারো করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারেন। আরও আশঙ্কার বিষয়, দেখা গেছে যারা দ্বিতীয়বার করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছেন তাদের জটিলতার মাত্রা বা তীব্রতা কিন্তু প্রথমবারের চেয়ে অনেক বেশি। তাই প্রাণহানির ঝুঁকি অনেক বেশি।

দেশে ইতিমধ্যে সফলভাবে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন প্রদান করা শুরু হয়েছে। যারা ভ্যাকসিন নিয়েছেন তাদের অনেকেরই মনে কাজ করছে, ‘আমি যেহেতু ভ্যাকসিন নিয়েছি সুতরাং আমি নিরাপদ। তাই মাস্ক বা স্বাস্থ্যবিধি না মেনে চলাচল করতে পারব।’  আসলে এ ধারনাটি সম্পূর্ণ ভুল।  কারণ, ১ম ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পর শরীরে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হতে অন্তত ১৪ থেকে ২১ দিন সময় লাগে।  তাছাড়া ২য় ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পর অর্থাৎ পরিপূর্ণ ভ্যাকসিন গ্রহণ করার পরও তা কিন্তু করোনা প্রতিরোধের শতভাগ নিশ্চয়তা দেয় না। সুতরাং প্রথম বা দ্বিতীয় ডোজ যাই হোক না কেন, ভ্যাকসিন গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা বিশেষ করে মাস্ক পরার ব্যাপারে কোনো রকম আপস বা ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই।

মাস্ক নিয়ে হেলাফেলা নয় : ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মুখে সঠিকভাবে মাস্ক পরতে হবে। বারবার হাত ধোয়ার ও হাঁচি-কাশির শিষ্টাচার মানার অভ্যাস করুন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার ক্ষেত্রে যে শিথিলতা চলছে, তা অবশ্যই দূর করতে হবে। এজন্য প্রয়োজনে জরুরি ভিত্তিতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

অযথা ঘোরাঘুরি নয় : অপ্রয়োজনে বাইরে যাবেন না, কাজ শেষে দ্রুত বাড়ি ফিরে আসুন। শিশুদের নিয়ে অকারণে বাইরে যাবেন না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো বন্ধ রাখা হয়েছে শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্যের কথা ভেবেই। শিশুরাও নীরব বাহক হিসেবে ভাইরাস ছড়াতে পারে।

টিকা নিতে হবে :  নিজে টিকা নিন এবং অন্যকে নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করুন। বর্তমানে দেশে যে টিকা দেওয়া হচ্ছে, সেটির ১ম ডোজ নেওয়ার ন্যূনতম ১৪-২১ দিন পর থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি শুরু হয়। তাই এ সময়েও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে না চললে করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থেকে যায়। সুতরাং টিকা নেওয়ার আগে ও পরে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপরে কোনোরূপ ছাড় দেওয়া যাবে না।

লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত সতর্ক হোন : অসুস্থ বোধ করলে, জ্বর, কাশি বা গলা ব্যথা, স্বাদ হীনতাসহ করোনার কিছু নতুন লক্ষণ যেমন: ক্লান্তি, ক্ষুধামন্দা, মাথাব্যথা, ডায়রিয়া, মানসিক বিভ্রান্তি, গলাব্যথা, পেশিব্যথা, ত্বকে র‌্যাশ, হাত ও পায়ের আঙুলের রং বিবর্ণ হওয়া ইত্যাদি দেখা দিলে উপসর্গ যত মৃদুই হোক, নিজেকে সবার কাছ থেকে আলাদা করে ফেলুন। পরীক্ষা না করা বা চিকিৎসকের পরামর্শ না নেওয়া পর্যন্ত বের হবেন না। এ সময় বাড়ির সবার কাছ থেকেও দূরে থাকুন। অনেকেরই মৃদু উপসর্গ হচ্ছে, আর তা নিয়েই সবাই বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, যা আরও ভয়ঙ্কর। সুতরাং সাবধান হোন।

বিদেশ থেকে আসলে নিজ দায়িত্বে কোয়ারেন্টাইন থাকুন: বিদেশ থেকে যারা আসছেন, তাদের সবাইকে পারিবারিক, প্রাতিষ্ঠানিক অথবা ব্যক্তিগত উদ্যোগে দুই সপ্তাহ সবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকতে হবে, যাতে করে ভাইরাসের নতুন নতুন ধরন দেশে ছড়াতে না পারে।

আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র স্বাস্থ্যবিধি মেনেই করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধ করা সম্ভব। মাস্ক পরা, বারবার হাত ধোয়া এবং দূরত্ব মেনে চলার বিকল্প নেই। অপ্রয়োজনীয় চলাচল ও ঘোরাঘুরি বাদ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে, পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার পূর্বে এখনই আমাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। সরকার কি পদক্ষেপ নিল কিংবা আমাদের চারপাশের মানুষ জন কি করল বা না করল তা ভেবে সময় নষ্ট করা উচিত হবে না।  বরং সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যবিধি মানার দায়িত্ব নিজের কাঁধেই নিতে হবে। তাই এ বিষয়ে সচেতন হোন।

লেখক : প্রভাষক, পপুলার মেডিকেল কলেজ, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
টাইফয়েড টিকার গুরুত্ব
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
সর্বশেষ খবর
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি
শাকসুর ভোটার হতে হলে পরিশোধ করতে হবে সব ফি

২৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুধু আওয়ামী লীগ কেন, যে কেউ করতে পারে: আমীর খসরু
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড শুধু আওয়ামী লীগ কেন, যে কেউ করতে পারে: আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি
ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন বিসিবি সভাপতি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর
সূর্যের চেয়ে ৩০ গুণ বড় নক্ষত্র গ্রাস করল এক কৃষ্ণগহ্বর

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
মেহেরপুরে সুইমিংপুল ও সাঁতার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?
ট্রাম্প মামলা করলে বিবিসির কি হবে?

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিরপুরে বাসে আগুন
এবার মিরপুরে বাসে আগুন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে ৫টি পাইপগানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি
রাজশাহী অঞ্চলের নদ-নদী, খাল-বিল দূষণ ও দখলমুক্ত করার দাবি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও পৌর ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য
এবার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় বন্ধ করল যুক্তরাজ্য

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গুলিবিদ্ধ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের স্থায়ী ২১ বিচারপতি

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর
ইমামোগলুর ২ হাজার বছরের সাজা চাইলো প্রসিকিউটর

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট
ইরাকিদের রক্ষায় আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক: সিরিয়া প্রেসিডেন্ট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার
বেনাপোলের কোদলা নদীর পাড় থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি
নিরাপত্তা জোরদারে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চলছে তল্লাশি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’
সেবার মান নিয়ে ক্ষোভ গ্রাহকদের, অভিযোগের মুখে ‘পাঠাও’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার
গোপালগঞ্জে বিশেষ শিশুদের মূলধারায় অন্তর্ভুক্তি নিয়ে সেমিনার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫
সিদ্ধিরগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে আ. লীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ১৫

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
বিমানের ৭৪১ কোটি টাকা ক্ষতির মামলায় সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান
চতুর্থ সেরা ওপেনিং জুটি গড়ে ফিরলেন সাদমান

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল
কনার ‘ভিতরও বাহিরে’ আসছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড
যুক্তরাজ্যে সেই চীনা ক্রিপ্টোকুইনের ১১ বছর ৮ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন