শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩

হার্ট ব্লক ও মানসিক অবস্থা

হার্ট ব্লক ও মানসিক অবস্থা

বর্তমান সময়ে মানুষের মৃত্যুর প্রধান এবং অন্যতম কারণ হচ্ছে হার্ট ডিজিজ, মোট মৃত্যুর অর্ধেকেরও বেশি সংখ্যক মৃত্যু হার্ট ডিজিজের কারণেই হয়ে থাকে। হার্ট ডিজিজ সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয় বয়স্ক ব্যক্তিদের বেলায়, মানে যাদের বয়স ৫০ বছর অতিক্রম করেছে, তাদেরই সবচেয়ে বেশি হার্ট ডিজিজে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তবে ৫০ বছরের চেয়ে অল্প বয়সে যে হার্ট ডিজিজ একেবারেই হয় না তা কিন্তু নয়, তবে এ ক্ষেত্রে অন্যান্য অসুস্থতার চেয়ে হার্ট ডিজিজ হওয়ার প্রবণতা অনেকাংশেই বেশ কম হতে দেখা যায়। এ বয়সের ব্যক্তিদের মধ্যে জন্মগত হার্ট ডিজিজ, বাতজ্বরজনিত হার্ট ডিজিজ, হার্টের ভাল্বের সমস্যা, হার্টের বিভিন্ন অংশের প্রদাহ এবং জীবাণু সংক্রমণ বেশি পরিলক্ষিত হয় এবং বিশেষ ক্ষেত্রে মাদক আসক্ততাজনিত হার্টের অসুস্থতা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

যারা বয়স্ক ব্যক্তি তাদের ক্ষেত্রে হার্টের অসুস্থতার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানে ৮০ থেকে ৯০ ভাগ ক্ষেত্রেই হার্ট ব্লকজনিত অসুস্থতা দেখা দেয়। হার্ট ব্লকের কারণগুলোর মধ্যে বয়স বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপান ও মদ্যপান, বংশগত প্রবণতা, রক্তে উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল, কায়িক শ্রম বিবর্জিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ইত্যাদিকে অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মনে করুন আপনি একজন সুস্থ স্বাভাবিক ব্যক্তি, আপনার জীবনে সব ধরনের কর্মকান্ড আপনি সঠিকভাবে পরিচালনা করে যাচ্ছেন। হয়তো আপনার ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান ইত্যাদি কোনো সমস্যাই আপনার শরীরে বিদ্যমান নেই অথবা আছে। আপনি হঠাৎ কোনো কারণে অসুস্থতা বোধ করলেন এবং হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন দেখা দিল।  চিকিৎসকগণ প্রয়োজনীয়তা বোধ করে আপনাকে এনজিওগ্রাম করতে দিল। এনজিওগ্রাম করে আপনার হার্টে এক বা একাধিক বড় (তাৎপর্যপূর্ণ) ব্লক ধরা পড়ল। হঠাৎ একজন সুস্থ মানুষ জানতে পারল যে তার হার্টে ব্লক বিদ্যমান। এ ক্ষেত্রে অনেক রোগীই এ অবস্থাকে মেনে নিতে পারে না অথবা মেনে নিতে কষ্ট হয়। এ ধরনের অবস্থায় ব্যক্তি নিজে ও পারিবার এবং আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যেও এক ধরনের আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। মানুষ কী করবে, কী করবে না এটা ভেবে দ্বিধাগ্রস্ততার মধ্যে পড়ে। তার পরবর্তী জীবনের হিসাব-নিকাশ, ধ্যান ধারণা ও চিন্তা চেতনার অনেক পরিবর্তন হয়ে যায়। এক কথায় বলতে গেলে হঠাৎ হার্ট ব্লক ধরা পড়লে মানুষ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে। মানুষ ভাবতে শুরু করে যে তার জীবনে একটা বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে এসেছে। ব্যক্তি তার জীবন নিয়ে শঙ্কায় পতিত হন। বৈজ্ঞানিক (চিকিৎসা শাস্ত্র) দৃষ্টিকোণ থেকে যদি বিবেচনা করা হয় তাহলে উক্ত অবস্থাকে কী কী উপায়ে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে, যেমন- ব্যক্তি পূর্ব থেকেই হার্ট ব্লকে আক্রান্ত ছিল। হার্ট ব্লক এমনই এক ধরনের অসুস্থতা যা খুবই ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেতে থাকে। কারও কারও হার্ট ব্লক সৃষ্টি হওয়ার পর থেকে বড় (তাৎপর্যপূর্ণ) ধরনের হার্ট ব্লক হতে ২০ থেকে ৩০ বছর সময় লেগে যেতে পারে। অন্যভাবে বলতে গেলে আজকে যে হার্ট ব্লক ধরা পড়ল তার সূত্রপাত কিন্তু আরও ২০ থেকে ৩০ বছর আগে শুরু হয়েছিল। যেহেতু হার্ট ব্লক খুব ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায় তাই আজকে যে হার্ট ব্লক ধরা পড়ল তা হয়তো ১ বছর আগে ওই ব্যক্তির শরীরে বিদ্যমান ছিল, যার তীব্রতা হয়তো একটু কম ছিল। প্রায় ক্ষেত্রেই দেখা যায় অন্যান্য শারীরিক অসুস্থতা, মানসিক উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, অস্থিরতার ফলে হার্ট ব্লকের লক্ষণগুলো আত্মপ্রকাশ ঘটে যা আগে পরিলক্ষিত হয়নি। তবে বিভিন্নজনের মধ্যে বিভিন্নভাবে তা পরিস্ফুটিত হয় যা চিকিৎসকরা খুব সহজেই শনাক্ত করতে পারেন। অধিকাংশ ব্যক্তির ক্ষেত্রে আমরা দেখে থাকি যে, তিনি যেহেতু ইতোপূর্বে সুস্থ স্বাভাবিকভাবে জীবনধারণ করে আসছিলেন তাই তিনি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজন বোধ করেননি। তার শরীরে ইতোপূর্বে কোনো ধরনের হার্টে ব্লকের লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়নি। সুতরাং হার্ট ব্লক নিয়ে খুব বেশি বিচলিত হওয়ার কোনো কারণ নাই। যেহেতু আজকে ধরা পড়া ব্লকটি অনেক আগে থেকেই উক্ত ব্যক্তির শরীরে বিদ্যমান ছিল যা বর্তমানে এনজিওগ্রামের মাধ্যমে ধরা পড়ল। তাই তাড়াহুড়া করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে বর্তমান চিকিৎসাবিজ্ঞানের আওতাধীন চিকিৎসা নেওয়াই উত্তম। হার্ট ব্লক ধরা পড়লে ব্যাকুল না হয়ে, ভীতসন্ত্রস্ত না হয়ে, ধীরেসুস্থে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থ থাকার চেষ্টা করুন।

-ডা. এম শমশের আলী, চিফ কনসালটেন্ট

শমশের হার্ট কেয়ার, শ্যামলী, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে পেয়ারা
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে পেয়ারা
জরায়ু ক্যান্সার - প্রয়োজন সচেতনতা
জরায়ু ক্যান্সার - প্রয়োজন সচেতনতা
শ্বাসকষ্টের রকমফের
শ্বাসকষ্টের রকমফের
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
প্রয়োজন মানসিক সুস্থতা
প্রয়োজন মানসিক সুস্থতা
জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো
ফ্লুরোধে রসুন
ফ্লুরোধে রসুন
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
অস্টিওম্যালেসিয়ার লক্ষণ
ভিটামিন ডি’র প্রয়োজনীয়তা
ভিটামিন ডি’র প্রয়োজনীয়তা
ভিটামিন সি’র অভাব হলে
ভিটামিন সি’র অভাব হলে
স্ট্রোকের লক্ষণ ও চিকিৎসা
স্ট্রোকের লক্ষণ ও চিকিৎসা
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে...
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে...
সর্বশেষ খবর
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে হত্যার প্রতিবাদে শাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি
নাটকের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবি

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত
তিলকের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল ভারত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য
‘ফুলকুমারী’ বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কাঁদলেন পিনাকী ভট্টাচার্য

২ ঘন্টা আগে | পরবাস

আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী
আমিরাতে সিআইপি সম্মাননা পেলেন ৫২ প্রবাসী

৩ ঘন্টা আগে | পরবাস

এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ
এপেক্স গলফ টুর্নামেন্টের সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘন্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোরের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে
শিক্ষার্থীরা যেভাবে মোবাইলে আসক্ত, তাতে সামনে অসুস্থ জাতি অপেক্ষা করছে

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম
অনেক শহীদকে রাতের অন্ধকারে দাফন করে আওয়ামী লীগ : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি
বিপিএলে বকেয়া পারিশ্রমিক নিয়ে যা বলছে বিসিবি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ছিনতাই বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফরে ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩
খেরসনে ইউক্রেনের হামলায় নিহত ৩

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ
খিলগাঁওয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যার অভিযোগ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে স্কুল শিক্ষার্থীর ‘আত্মহত্যা’

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি
জামায়াতের নেতৃত্বে মানবিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার প্রয়োজন, তবে নির্বাচনকে আটকে রেখে নয়

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত
রামপুরায় বাসচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
জাগ্রত তরুণরাই দেশটাকে বদলাতে পারবে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী
প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের পথে হাঁটুন : রিজভী

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের
এআই দুনিয়ায় রাজত্ব করতে ৬৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা জাকারবার্গের

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুই বাঘাইড়ের দাম ২ লাখ টাকা!
দুই বাঘাইড়ের দাম ২ লাখ টাকা!

৭ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের চ্যালেঞ্জ নিতে ভার্টিক্যাল ভিডিও ফিচার আনল এক্স
টিকটকের চ্যালেঞ্জ নিতে ভার্টিক্যাল ভিডিও ফিচার আনল এক্স

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?
গুগল ফোন নম্বর কেন চায়?

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইফোনের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা আনবে ৫ চমকপ্রদ ফিচার
আইফোনের অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা আনবে ৫ চমকপ্রদ ফিচার

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং
ভারতীয় গণমাধ্যমে পলাতক আসাদুজ্জামানের সাক্ষাৎকার মিথ্যাচারে পরিপূর্ণ : প্রেস উইং

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের
আর্জেন্টিনার কাছে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় হার ব্রাজিলের

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে তারেক রহমানের বাসায় গেলেন খালেদা জিয়া

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প
সৌদি আরবের এক সিদ্ধান্তেই বন্ধ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ : ট্রাম্প

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের
বাংলাদেশের সঙ্গে প্রথম এলএনজি রফতানি চুক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা
ব্যাঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ
বিএনপির কথার টোন আওয়ামী লীগের সাথে মিলে যাচ্ছে, বিবিসি বাংলাকে নাহিদ

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?
সাইফের ওপর হামলার রাতে সত্যিই কি নেশাগ্রস্ত ছিলেন কারিনা?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের
সিনওয়ার হত্যায় জড়িত ইসরায়েলি সেনা কমান্ডারদের খতম করার ভিডিও প্রকাশ হামাসের

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!
স্বামীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, একে অপরকে বিয়ে করলেন দুই নারী!

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা
তুরাগ তীরে এবার দু'পক্ষের তিন পর্বের বিশ্ব ইজতেমা

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী পাখি গ্রেফতার

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানি সবসময় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি দেয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন
ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট থাকলে ইউক্রেন যুদ্ধ বাঁধতো না: পুতিন

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত
ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ক্ষোভ ঝাড়লেন হাসনাত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা
দ্বিতীয় দফায় আজ মুক্তি পাচ্ছে চার ইসরায়েলি নারী সেনা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা
১৩ বছর পর সন্তানদের বুকে জড়ালেন সৌদি ফেরত মালেকা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ডে ৪ দিনে ৪৭ অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস
চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিল হামাস

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’
‘আওয়ামী লীগ সুযোগ পেলে কাউকে ছাড়বে না’

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান
রাজনৈতিক দল গঠনে রাষ্ট্রীয় সহায়তা জনগণকে হতাশ করবে: তারেক রহমান

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ
সরাসরি বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ হারাল বাংলাদেশ

১৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক
পাকিস্তানের ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস: নোমান আলীর হ্যাটট্রিক

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী
মমতা কুলকার্নি এখন সন্ন্যাসিনী

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত
বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে
তরমুজের রহস্য: মিয়ানমারের সেনাবাহিনীকে ভেতর থেকে যেভাবে ভাঙা হচ্ছে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’
‘আওয়ামী লীগকে কোনভাবেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না’

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল
ট্রাম্পের হুমকির পর ‘কানাডা বিক্রির জন্য নয়’ টুপি ভাইরাল

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
খরচ কমানোর সিদ্ধান্ত নিলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নেতৃত্বে আসছেন কারা
নেতৃত্বে আসছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে
রাষ্ট্রীয় সহায়তায় দল করলে জনগণ হতাশ হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন কঠোর বিএনপি
কেন কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর সংস্কারে কমিশন গঠনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগেও অটোপাস!
নিয়োগেও অটোপাস!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ
অবসরপ্রাপ্ত বিচারকদের চুক্তিতে নিয়োগের পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে
বাংলাদেশিকে ধর্ষণ হত্যা ভারতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার
শত কোটি টাকার টম্যাটোর বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি
মার্কিন কোম্পানির সঙ্গে বড় চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা
দুর্বলতাকে শক্তিতে রূপান্তর করল শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ
বিদেশে মার্কিন সহায়তা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব
মানহীন পণ্যে বাজার সয়লাব

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা সম্মান ও নিরাপত্তা পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না
রোড শো করে বিনিয়োগ আকর্ষণ করা যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন
ফ্যাসিবাদের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দরকার দ্রুত নির্বাচন

সম্পাদকীয়

সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
সুইজারল্যান্ড সফর শেষে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে
ব্যবসায়ীরা কঠিন চ্যালেঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল
পৃথিবী বিধ্বংসী যত দাবানল

রকমারি

মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা
মাঠে সক্রিয় ছাত্রনেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে
জনগণ ইসলামপন্থিদের ঐক্য কামনা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
পাঁচ দিনে ৮ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে
বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত
ফের বিএসএফের গুলি, বাংলাদেশি কৃষক আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী
বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেত্রী

দেশগ্রাম

পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ
পাচারকালে নিত্যপণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ
নাগরিক কমিটির লিফলেট বিতরণ

দেশগ্রাম

কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

দেশগ্রাম

তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ
তৈরি করতে হবে বিনিয়োগের পরিবেশ

সম্পাদকীয়

রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ
রেললাইনের পাশে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম