কিশোরী কন্যাকে দিনের পর দিন ধর্ষণের অভিযোগে বাবাকে ৪৩ বছর কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, ধর্ষণের জেরে গর্ভবতীও হয়ে পড়ে ওই কিশোরী। জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান। পরে শারীরিক জটিলতার কারণে মৃত্যু হয় সেই শিশুর। অভিযুক্ত ব্যক্তি কামরাজ, ত্রিচির বাসিন্দা।
২০১৩ সাল থেকে লাগাতার কামরাজ মেয়ের উপর যৌন নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে কন্যাসন্তানের জন্ম দেন ওই কিশোরী। তখনই সামনে আসে গোটা ঘটনা।
স্ত্রী পাঝানিয়াম্মালের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কামরাজকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গত বুধবার ত্রিচির জেলা দায়রা আদালত কামরাজকে দোষী সাব্যস্ত করে ৪৩ বছরের সাজা ঘোষণা করেছে। নির্যাতিতা কিশোরী কামরাজ ও পাঝানিয়াম্মালের তৃতীয় সন্তান।
তবে এখানেই শেষ নয়! এর আগে প্রতিবেশীকে খুনের দায়ে ৭ বছর জেল খেটেছে কামরাজ। অভিযোগ, জেল থেকে মু্ক্তির পর সে যখন বাড়ি ফিরে আসে, তখন স্ত্রী পাঝানিয়াম্মালের বাড়িতে অনুপস্থিতির সুযোগে দিনের পর দিন নাবালিকা কন্যাকে ধর্ষণ করে কামরাজ। যার জেরে গর্ভবতী হয়ে পড়ে ওই কিশোরী।
সূত্র: জি নিউজ
বিডি প্রতিদিন/০৮ ডিসেম্বর ২০১৭/ওয়াসিফ