শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ মার্চ, ২০২০

কেন পুতিনকে প্রয়োজন এরদোয়ানের?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন পুতিনকে প্রয়োজন এরদোয়ানের?

ইদলিব প্রদেশের সারাকেব শহরে গত মাসে সিরিয়ার এক বিমান হামলায় একসঙ্গে ৩৩ জন তুর্কি সৈন্যের মৃত্যুর ঘটনায় একই সঙ্গে ক্ষুব্ধ এবং টালমাটাল হয়ে পড়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান।

যদিও রাশিয়ার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সারাকেবে বোমা হামলার লক্ষ্য ছিল বিদ্রোহীরা, কিন্তু পরে বেশ কিছু গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে বিদ্রোহীদের সঙ্গে যে তুর্কি সৈন্যরাও ছিল তা জেনেও রাশিয়ার প্রত্যক্ষ সাহায্যে সিরিয়া সেখানে হামলা চালায়।

গত ৩০ বছরে তুরস্কের সেনাবাহিনীতে একটি হামলায় এত বেশি প্রাণহানি হয়নি। এরপরও কেন ইদলিবে সিরিয়ার সঙ্গে লড়াই বন্ধ করতে চাইছেন এরদোয়ান?

প্রথম কথা, সিরিয়ায় সেনা মোতায়েন নিয়ে তুরস্কের অভ্যন্তরে রাজনৈতিক ঐক্যমত্য নেই। এরপর প্রায় ৫৫ জন সৈন্যের মৃত্যুর পর বিরোধী কিছু রাজনীতিক এরদোয়ানকে পরোক্ষভাবে দায়ী করতে শুরু করেছেন। তারা বলছেন, ইদলিবের আকাশের ওপর নিয়ন্ত্রণ না নেয়ার আগে সিরিয়ায় সৈন্য ঢুকিয়ে তাদের বিপদের মধ্যে ফেলে দিয়েছে সরকার।

অভ্যন্তরীণ চাপকে অবশ্য তেমন গুরুত্ব দিচ্ছেন না প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। কিন্তু তারপরও কেন তিনি ইদলিবে সংঘর্ষ বন্ধ করতে চাইছেন?

বিবিসির কূটনৈতিক সংবাদদাতা জনাথন মার্কাস বলছেন পুতিনকে চটানো এরদোয়ানের পক্ষে সম্ভব নয়।

কারণ এরদায়োনের পছন্দ হোক আর না হোক, সিরিয়ার সঙ্কটে রুশ প্রেসিডেন্ট নিজেকে প্রধান খেলোয়াড় হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছেন, এবং তার লক্ষ্য খুব পরিষ্কার, কোনোভাবেই বাশার আল আসাদের পরাজয় পুতিন চাইছেন না।

মার্কাস বলছেন, আফগানিস্তান এবং ইরাকে সামরিক হস্তক্ষেপ করার সময় পশ্চিমা শক্তিগুলোর পরিষ্কার কোনো লক্ষ্য ছিলনা। কিন্তু রাশিয়া জানে কেন তারা সিরিয়ায় গেছে, এবং সেই উদ্দেশ্য থেকে তারা একপাও হটেনি এবং যে কোনো মূল্যেই তারা সেই উদ্দেশ্য হাসিল করতে চায়।

সিরিয়া ও রাশিয়ার যৌথ বিমান হামলায় সিরিয়ায় শহরের পর শহর থেকে লাখ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়ে শরণার্থী হয়েছে।

লন্ডনে গবেষণা সংস্থা আইআইএসএস এর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশ্লেষক এমিল হোকায়েমকে উদ্ধৃত করে জনাথন মার্কস বলছেন, সিরিয়ায় যে মানবিক সঙ্কট তৈরি হয়েছে তা শুধু যুদ্ধের পরিণতিতে হয়নি, শুরু থেকেই প্রেসিডেন্ট আসাদের কৌশলই ছিল কিছু কিছু এলাকা জনশূন্য করে ফেরা।

হোকায়েম মনে করেন, এভাবে বিপুল সংখ্যক শরণার্থীকে 'অস্ত্র' হিসাবে ব্যবহার করে সিরিয়া এবং রাশিয়া তুরস্ক এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর চাপ তৈরি করতে চেয়েছে।

ফলে এখন যখন সিরিয়া এবং তুরস্ক মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে, যুদ্ধবিরতির জন্য পুতিনের দ্বারস্থ হওয়া ছাড়া এরদোয়ানের উপায় কি? কিন্তু ইদলিবে যুদ্ধবিরতি নিয়ে যে মীমাংসাই মস্কোতে হোক না কেন, তা কি টিকবে? জনাথন মার্কাস মনে করছেন সম্ভবত টিকবে না।

কারণ তুরস্ক জানে ইদলিব নিয়ে তারা যদি পিছু হটে, তাহলে সিরিয়ায় অন্যান্য যে এলাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে সেগুলোতেও সিরিয়া আক্রমণ করতে পারে।

সেটি তুরস্কের সমস্যা, কিন্তু মূল প্রশ্ন হলো রাশিয়া ঠিক কি চাইছে? এবং সেটা পশ্চিমা শুক্তিগুলোর জন্য কতটা চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে?

সিরিয়ার সঙ্গে সাবেক রাশিয়ার সখ্যতা সাবেক সোভিয়েত সময় থেকেই। অনেক আগে সেখানে সোভিয়েত একটি নৌ ঘাঁটি ছিল। কিন্তু সিরিয়ার সরাসরি হস্তক্ষেপের পর সেই নৌ ঘাঁটি এখন অনেক বড় এবং সেই সাথে পুরাদস্তুর একটি বিমান ঘাঁটি রাশিয়া তৈরি করেছে।

সিরিয়ার সঙ্গে যে রাশিয়ার সম্পর্ক সম্পর্ক শুধু ঐতিহাসিক তাই নয়, এটি এখন বিশ্ব-রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সিরিয়ার মাধ্যমে রাশিযা এখন একটি বার্তা দিতে চাইছে - রাশিয়া কথা রাখে এবং বিশ্বস্ত বন্ধু।

সিরিয়ায় তাদের এই ভূমিকার জন্য রাশিয়া এমনকী নেটো জোটের সদস্য তুরস্ককেও কাছে টানতে সমর্থ হয়েছে।

পশ্চিমাদের প্রতি বিরক্ত এরদোয়ান এমনকী রাশিয়ার এস৪০০ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পর্যন্ত কিনেছেন। শাস্তিস্বরুপ আমেরিকা তুরস্ককে তাদের অত্যাধুনিক এফ৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির চুক্তি স্থগিত করে, যেটা রাশিয়ার জন্য সুবিধাই হয়েছে।

কীভাবে পুতিন রুশ প্রভাব পুনঃ-প্রতিষ্ঠিত করতে পারছেন?
প্রেসিডেন্ট পুতিন মনে করেন, সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে যাওয়া রুশদের জন্য একটি ঐতিহাসিক ট্রাজেডি। বিশ্বে রাশিয়ার প্রভাব পুনঃ-প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি মরিয়া। সিরিয়াকে তিনি সেই লক্ষ্য অর্জনে অন্যতম একটি সিঁড়ি হিসাবে দেখছেন।

সিরিয়া থেকে পুতিন এখন লিবিয়াতেও হাত বাড়িয়েছেন। সেখানে জাতিসংঘ সমর্থিত সরকারের বিরোধী মিলিশিয়া নেতা জে. হাফতারকে সমর্থন দিচ্ছেন তিনি।

ভেনিজুয়েলার সরকার যাতে টিকে যায়, তার জন্য রাশিয়া সবরকম সহযোগিতা দিতে শুরু করেছে। কিন্তু রাশিয়াকে ঠেকাতে কি করতে পারে পশ্চিমারা?

জনাথন মার্কাস মনে করেন, সমস্যা হচ্ছে পশ্চিমা বিশ্বে এখন নেতৃত্বের একটি শূন্যতা চলছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিশ্ব-রাজনীতি নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ নেই। রাশিয়াকে এক নম্বর শত্রু ভাবতে তিনি রাজী নন।

জার্মানি তাদের নিজেদের রাজনৈতিক সঙ্কট নিয়ে ব্যস্ত। ব্রিটেন বছরের পর বছর ব্রেক্সিট সঙ্কটে ঘুরপাক খাচ্ছে। বাকি রয়েছে ফ্রান্স।

এ সপ্তাহের লন্ডনে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁর রুশ বিষয়ক দূত পিয়ের ভিঁম'র সাথে কথা হয় জনাথন মার্কাসের। ফরাসী ঐ কূটনীতিক পরিষ্কার ইঙ্গিত দেন বৈরিতার পথ ছেড়ে ফ্রান্স রাশিয়ার সাথে একটি আস্থার সম্পর্ক তৈরি করতে আগ্রহী।

ফ্রান্স অবশ্য বলছে তারা রাশিয়াকে কোনো ছাড় দিতে চায়না। ক্রাইমিয়া দখলের পর যে নিষেধাজ্ঞা রাশিয়ার ওপর চাপানো হয়েছে, তা অব্যাহত রাখতে হবে, তবে একইসাথে মস্কোর সাথে একটি সংলাপের রাস্তা খোলা রাখতে হবে।

তবে, জনাথন মার্কাস বলছেন, অনেক পশ্চিমা কূটনীতিক ফরাসী প্রেসিডেন্টের এই নীততে ভরসা রাখতে পারছেন না।

তাদের কথা - যে দেশটি পশ্চিমা দেশগুলোর পশ্চিমা দেশগুলোর নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করছে, বাইরের দেশে রাসায়নিক অস্ত্র প্রয়োগ করছে, অব্যাহত-ভাবে পশ্চিমা স্বার্থে সাইবার হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, তাদের সাথে আস্থা তৈরির চেষ্টা অর্থহীন ।

পশ্চিমারা রাশিয়ার ব্যাপারে কৌশল নিয়ে কালক্ষেপণ করতে পারে। কিন্তু তুরস্কের সেই সময় নেই। পচিমাদের নিয়েও তিনি ভরসা হারিয়েছেন। ফলে পুতিনের সঙ্গে কথা বলা ছাড়া এরদায়োনের কাছে কাছে এই মুহূর্তে অন্য কোনো রাস্তা নেই।-বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
সর্বশেষ খবর
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড
১৯ বার এভারেস্ট জয় করে ব্রিটিশ পর্বতারোহীর বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা