শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৭, শুক্রবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

সৌদি আরব-ইরান বিবাদ: কেন মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল কাতার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন

সৌদি আরব-ইরান বিবাদ: কেন মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিল কাতার

তিন বছর ধরে যেসব কারণে সৌদি আরব এবং আরও দুটি উপসাগরীয় দেশ কাতারকে একঘরে করেছিল, তার অন্যতম কারণ ছিল দোহার সাথে তেহরান এবং আঙ্কারার ঘনিষ্ঠতা।

এ মাসের গোড়ায় সৌদি আরব এবং তার মিত্ররা যখন সেই অবরোধ তুলে নেয়, কাতার তখন পরিষ্কার জানিয়ে দেয় তুরস্ক এবং ইরানের সাথে তার সম্পর্ক অব্যাহত থাকবে।

শুধু তাই নয়, কাতার এখন সৌদি আরব এবং উপসাগরীয় প্রতিবেশীদের খোলাখুলি পরামর্শ দিচ্ছে তারা যেন ইরানের সাথে বিবাদ জিইয়ে না রেখে আপোস-মীমাংসার উদ্যোগ নেয়। প্রয়োজনের সেই মীমাংসায় মধ্যস্থতা করার প্রস্তাবও দিচ্ছে কাতার।

গত সপ্তাহে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহামেদ বিন আব্দুল রহমান আল থানি আমেরিকার ব্লুমবার্গ টেলিভিশনে এক সাক্ষাৎকারে ইরানের সাথে মীমাংসায় বসার জন্য উপসাগরীয় দেশগুলোকে আহ্বান জানান। প্রয়োজনে সেই মীমাংসায় মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দেন।

ক্ষমতাধর এই কাতারি মন্ত্রী দাবি করেন, উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর জোট জিসিসির সদস্যরাও এখন ইরানের সাথে কথা বলতে ইচ্ছুক। তিনি বলেন, “কাতার আশা করছে বাস্তবে এই মীমাংসা আলোচনা হবে।”

তারও সপ্তাহ-খানেক আগে সন্ত্রাস-দমন এবং বিরোধ নিরসন বিষয়ক কাতার সরকারের বিশেষ দূত ড. মুতলাক আল খাতানি দোহায় এক সম্মেলনে বলেন, সৌদি আরবের সাথে ইরান এবং তুরস্কের বিরোধ মেটাতে কাতার মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত।

ইরান ও সৌদি প্রতিক্রিয়া

ইরানের কাছ থেকে কাতারের এই প্রস্তাব নিয়ে ইতিবাচক কথা শোনা গেছে। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভেদ জারিফ ২০ জানুয়ারি তেহরানে মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর সাংবাদিকদের কাছে কাতারের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়েছেন। ইরানের সংবাদমাধ্যমগুলো মন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে লিখেছে, “আঞ্চলিক দেশগুলোর সাথে আলাপ আলোচনায় ইরান সবসময় আগ্রহী।”

পরে জারিফ টুইট করেন, “আমার ভাই পররাষ্ট্রমন্ত্রী (কাতার) এমবিএ আল থানির এই প্রস্তাবকে আমি স্বাগত জানাই। আমরা সবসময় বলে আসছি এই অঞ্চলের সঙ্কটের সমাধানে নিজেদের মধ্যে সহযোগিতা প্রয়োজন। শুধু তাহলেই এই অঞ্চল সমৃদ্ধ হবে, স্থিতিশীল হবে এবং বাইরের কর্তৃত্ব থেকে মুক্ত হবে।”

সৌদি আরবের কাছ থেকে কাতারের এই প্রস্তাব নিয়ে আনুষ্ঠানিক কোনও কথা শোনা যায়নি। বরঞ্চ এ মাসে কাতারের ওপর থেকে অবরোধ তুলে নেওয়ার সময় জিসিসির পক্ষ থেকে যে বিবৃতি দেওয়া হয়েছিল তাতে বলা হয়, “ইরানের পারমানবিক এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির হুমকি মোকাবেলা এখন আরও ভালোভাবে করা যাবে।”

তবে লন্ডনে রাজনৈতিক ঝুঁকি সম্পর্কিত গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারেস্টের প্রধান এবং মধ্যপ্রাচ্য রাজনীতির বিশ্লেষক সামি হামদি মনে করেন, ইরান মুখে স্বাগত জানালেও সৌদি আরবের সাথে কোনো মীমাংসা দেন-দরবারের কোনো আগ্রহ বা প্রয়োজন তাদের নেই।

“যে দেন-দরবার, মীমাংসার জন্য ইরান এখন অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে তা আমেরিকার সাথে। ইরান জানে আমেরিকার সাথে মীমাংসা হলে, সৌদি আরব এবং অন্য আরব দেশগুলোকে তা মুখ বুজে মেনে নিতে হবে। সেই পথে হাঁটতে হবে।”

২০১৫ সালে ইরানের সাথে যে চুক্তি হয়েছিল সেটি, হামদির মতে, শুধুমাত্র ইরানের পারমানবিক অস্ত্র সম্পর্কিত ছিল না। বলা যায়- ইরানের শক্তি এবং প্রভাব মধ্যপ্রাচ্যে যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে তারই একরকম স্বীকৃতি ছিল ওই চুক্তি।”

তিনি বলেন, “ইরাকে সরকার এবং নিরাপত্তাবাহিনী সহ সর্বক্ষেত্রে এখন ইরানের ব্যাপক প্রভাব। ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের তারাই নিয়ন্ত্রণ করে। লেবাননে, সিরিয়ায় ইরানের অনুগামীরা শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। আমেরিকা এই বাস্তবতা বুঝতে পারছে এবং মনে করছে ইরানের সাথে একধরণের বোঝাপড়ার হয়ত বিকল্প নেই। ইরাকে গত কয়েকবছর ধরে আমেরিকা ইরানের সাথে এক ধরণের আপোষ করেই চলছে।”

সৌদি আরব মনে করে ইরানের সাথে আমেরিকার যেকোনও বোঝাপড়ার অর্থই হচ্ছে তাদের প্রভাব প্রতিপত্তি হ্রাস।কিন্তু জো বাইডেন নির্বাচনের আগে এবং জেতার পর একাধিকবার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইরানের সাথে ২০১৫ সালের চুক্তি পুনর্বহালে তিনি আগ্রহী, এবং তিনি মনে করেন মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার স্বার্থের জন্য এটাই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য বিকল্প। পররাষ্ট্র এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিভাগে যেসব লোক মি.বাইডেন নিয়োগ করেছেন তাদের অনেকেই ইরানের সাথে করা ২০১৫ সালের চুক্তি প্রণয়নের সাথে সরাসরি যুক্ত ছিলেন।

ইরানের আগ্রহ আমেরিকা

সামি হামদি বলেন, সংলাপ হবে সৌদি আরব এবং ইরানের মধ্যে নয় বরং আমেরিকা ও ইরানের মধ্যে এবং সেদিকেই পুরো মধ্যপ্রাচ্যের এখন নজর।

তিনি বলেন, কাতার সেটা জানে এবং এ ধরনের মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়ে তারা আমেরিকা এবং বাকি উপসাগরীয় দেশগুলোকে এই বার্তা দিচ্ছে যে ইরানের সাথে আমেরিকার বোঝাপড়ার যেকোনও উদ্যোগে তাদের পরিপূর্ণ সমর্থন রয়েছে।

“আমেরিকার সাথে চুক্তি মানেই ইরানের সুবিধা এবং সৌদি আরবের অসুবিধা। কাতার এবং আরও সব ছোট ছোট উপসাগরীয় দেশগুলো ভেতরে ভেতরে চায় সৌদি আরবের শক্তি এবং প্রভাব যেন কমে। কারণ তাহলেই তারা সার্বভৌম সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। এমনকি ইউএই পর্যন্ত এখন অনেক ব্যাপারে সৌদি আরবের ব্যাপারে বিরক্ত। সৌদিদের তোয়াক্কা না করেই তারা ইয়েমেনে নিজেদের অনুগত বাহিনী তৈরি করেছে।”

বিশ্বের নতুন মধ্যস্থকারী

তবে সাম্প্রতিক সময়ে কাতার নিজেকে বিশ্বে নিরপেক্ষ মধ্যস্থতাকারী হিসেবে তুলে ধরার জন্য তৎপর হয়েছে। আফগানিস্তানে শান্তির জন্য তালেবান এবং আমেরিকার মধ্যে মীমাংসা আলোচনা এখন চলছে দোহায়। সম্প্রতি সুদানে সংকট নিরসনে কাতার মধ্যস্থতা করেছে। লেবাননে এবং ইয়েমেনেও কাতার এ ধরনের ভূমিকা রাখছে।

যুক্তরাষ্ট্রের জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের শিক্ষক মেহরান কামরাভা তার এক গবেষণা প্রবন্ধে লিখেছেন - উপসাগরীয় ক্ষুদ্র এই দেশটি ক্রমে বিশ্বের অন্যতম একটি মধ্যস্থতাকারী দেশ হয়ে উঠেছে। তিনি বলেন, এর পেছনে “আন্তর্জাতিক সম্মান অর্জনের চেষ্টা এবং মর্যাদার সাথে টিকে থাকার চেষ্টাই” প্রধান তাড়না হিসেবে কাজ করছে। সেই সাথে রয়েছে কাতারের রাজ-পরিবারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিগত আগ্রহ।

“নিরপেক্ষ একটি ভাবমূর্তি কাতারের তৈরি হয়েছে। প্রচুর সম্পদ থাকায় সহজে তারা এ ধরণের সুবিধা তৈরি করে দিতে পারে। পয়সার কারণে শান্তির প্রতিদান হিসাবে প্রয়োজনে আর্থিক সুবিধার প্রতিশ্রুতি দেওয়াও কাতারের পক্ষে সম্ভব।”

তবে, মেহরান কামরাভা বলেন, জটিল এবং বড় কোনও সংকটের মীমাংসা করতে যে রাজনৈতিক এবং সামরিক প্রভাব প্রতিপত্তি প্রয়োজন হয় সেখানে কাতারের ঘাটতি রয়েছে। ফলে কাতারের এইসব মধ্যস্থতায় ফলাফল হবে মিশ্র।

সাম্প্রতিক সময়ে আমেরিকা এবং ইরানের মধ্যে গোপন যোগাযোগ প্রধানত হয়েছে ওমানের মাধ্যমে। ২০১৫ সালের ইরানের সাথে চুক্তির সময়ও যোগাযোগের যোগসূত্র ছিল ওমান। অনেক বৈঠক হয়েছে মাসকাটে। অনেক সময় দুই দেশের মধ্যে বন্দি বিনিময়ও হয়েছে ওমানের মধ্যস্থতায়।

সামি হামদি মনে করেন, কাতার হয়তো ওমানের সেই ভূমিকা নিয়ে নিতে আগ্রহী। “ওমানের প্রয়াত সুলতান কাবুস এ নিয়ে যতটা পারদর্শী ছিলেন, সে ব্যাপারে নতুন শাসককে নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। এই সুযোগে কাতার হয়ত ভাবছে আমেরিকা এবং ইরানের মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম এখন তারা হতে পারে।”

দোহায় যদি আমেরিকানদের এবং ইরানিদের মধ্যে বসার ব্যবস্থাও কাতার করতে পারে, সেটা হবে তাদের জন্য বড় মর্যাদা। বাকি মধ্যপ্রাচ্যকে কাতার দেখাতে পারবে তারা আমেরিকার কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি মিত্র।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
যুক্তরাজ্যে ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলন থেকে গ্রেফতার ২৮
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
‘আগ্রাসন যুদ্ধের’ পর ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের জবাবদিহিতার দাবি ইরানের
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮২
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা
তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা

৯ মিনিট আগে | এভিয়েশন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক