শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৩, সোমবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর অং সান সু চির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর অং সান সু চির রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ কী

মিয়ানমারের সামরিক নেতৃত্বকে আপনি কীভাবে বর্ণনা করবেন? খোলামেলাভাবে বলতে গেলে তাদের জন্য কিছু মানুষের ভালবাসা আছে।

তবে বিশ্ব যখন মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের হত্যা - যা গণহত্যা হিসেবেও অভিযোগ উঠেছে- এবং এই জনগোষ্ঠীকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা প্রত্যক্ষ করলো, তার এক বছর পর ২০১৮ সালে অং সান সু চি তার মন্ত্রণালয়ে জেনারেলদের থাকার বিষয়টি বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছিলেন, "এটা ভালো একটা ব্যাপার।"

এর তিন বছর পর, সামরিক এক অভ্যুত্থানে তাকে যখন আবার খুব দ্রুত গৃহবন্দী করা হলো, তখন মনে হবে যে সেনাবাহিনীর পক্ষে তার বক্তব্য দেওয়া, সেটা ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক কিম্বা দেশপ্রেম যে কারণেই হোক না কেন, সেই সিদ্ধান্ত খুব খারাপ ছিল।

অং সান সু চির সমর্থকরা বলবেন যে তিনি খুব কঠিন এক অবস্থায় ছিলেন এবং তিনি যদি কঠোর ব্যবস্থা নিতেন তাহলে তাকে আরো আগেই জেলে যেতে হতো। কিন্তু তার সমালোচকদের কথা হলো- যে পরিস্থিতিতেই তিনি থাকুন না কেন, নির্যাতিত মুসলিম সংখ্যালঘুদের প্রতি সামান্য পরিমাণে হলেও তিনি সহানুভূতি দেখাতে পারতেন।

তবে সব বিবেচনাতেই অং সান সু চি এবং মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক পরিস্থিতির ভবিষ্যৎ অন্ধকারাচ্ছন্ন বলেই মনে হয়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অং সান সু চির যে বলয় রয়েছে সেটা হয়তো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কিন্তু মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষ এখনও তাকে ভালোবাসে।

তার এই জনপ্রিয়তা অতিরঞ্জিত কিছু নয়। নভেম্বরের সাধারণ নির্বাচনে তার দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসি বা এনএলডি ৮০ শতাংশেরও বেশি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছে। আপনি যদি ইয়াঙ্গন শহরের ভগ্নপ্রায় রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ান, যার মাথার উপরে বিদ্যুতের তারের জাল এবং কখনো কখনো পায়ের কাছে বিড়ালের সমান বড় বড় ইঁদুর এসে পড়বে, সেই শহরের কোন বাড়ির দরজা দিয়ে উঁকি মারেন, তাহলে সেখানে হয়তো আপনি একটি মুখই দেখতে পাবেন এবং তিনি হলেন অং সান সু চি।

আপনি দেখবেন যে বাড়িতে লাগানো পোস্টার, আঁকা ছবি কিম্বা ক্যালেন্ডার থেকে 'মা সু' আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন। এখন রাতের বেলায় এই একই রাস্তায় গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত ও বিনাবিচারে আটক তাদের এই নেত্রীর সমর্থনে হাড়ি পাতিল পেটানোর আওয়াজ প্রতিধ্বনিত হয়।

"সাধারণত অশুভ শক্তিকে তাড়াতে আমরা এধরনের শব্দ করে থাকি," সোশাল মিডিয়াতে একথা লিখেছেন মা খিন, "এখন আমরা সামরিক বাহিনীকে তাড়াতে চাই যাতে করে অং সান সু চি মুক্তি পেতে পারেন।" রাতের বাতাসে এখন এই হাড়ি পাতিলের শব্দের পাশাপাশি কিছু গানও শোনা যায়। এসব গান শোনা যেত ১৯৮৮ সালে সামরিক শাসনবিরোধী উত্তাল আন্দোলনের সময়েও। সেসময় দেশের ভেতরে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অং সান সু চির উত্থান ঘটে।

রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন ওয়ে ওয়ে নু। তিনি রাজপথে এরকম এক বিক্ষোভের ভিডিও সোশাল মিডিয়াতে পোস্ট করেছেন। তার ক্যাপশনে লিখেছেন, "এরকম দেখতে পাওয়া খুব দুঃখজনক।" তিনি বলেছেন, অন্যান্য রাজনৈতিক বন্দীদের সঙ্গে তিনি যখন কারাগারে বন্দী ছিলেন তখন তারা এধরনের বিপ্লবী গান গাইতেন।

এই ভিডিও ফুটেজে অং সান সু চির পিতা জেনারেল অং সানের একটি ছবি ছিল যা মোবাইল ফোনের আলোতে দেখা গেছে। মিয়ানমারে তিনি এখনও একজন শ্রদ্ধেয় নেতা হিসেব বিবেচিত। বার্মাকে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত করার পথে পরিচালিত করার আগে ১৯৪৭ সালে তাকে হত্যা করা হয়।

আধুনিক বর্মী সেনাবাহিনীরও প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন তিনি। এই বাহিনী টাটমাডো নামে পরিচিত ছিল। সেই একই বাহিনী এখন তার কন্যাকে স্বাধীনতা থেকে এবং তার দেশকে তাদের নেতা থেকে আবারও বঞ্চিত করেছে। সেই মোবাইল ফোন, যা তার পিতার স্মৃতিকে উজ্জ্বল করে ধরে রেখেছে, সেটিও এখন অং সান সু চিকে অন্ধকারে পথ দেখাতে পারে।

মিয়ানমারে এর আগে ১৯৮৮ ও ২০০৭ সালে যে আন্দোলন হয়েছে (জাফরান বিপ্লব) তা ছিল মূলত রাজপথে। আর এবারের আন্দোলন হচ্ছে অনলাইনে। মূলত ফেসবুকে, যা মিয়ানমারের লাখ লাখ মানুষ সংবাদ ও তাদের মতামত আদান প্রদানে ব্যবহার করে থাকে।

তবে এটা নির্ভর করে সেনাবাহিনী এই সোশাল মিডিয়া বন্ধ করে রাখার ব্যাপারে কতোটা অটল থাকে তার ওপর। এই মিডিয়ার শক্তি সম্পর্কে সামরিক বাহিনী অবগত রয়েছে। তাদের অনেক শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার ফেসবুকে নিষিদ্ধ কারণ তারা জাতীয়তাবাদী চেতনা উস্কে দিতে ফেসবুকের মাধ্যমে জাতিবিদ্বেষ প্রসূত ঘৃণা ছড়িয়েছেন।

এই মাধ্যমটিকে তারা এখন ভয়ও পান। আর কারো পক্ষে বর্মী সেনাবাহিনী টাটমাডোর বর্বরতা ছাড়িয়ে যাওয়া কঠিন। স্বাধীনতা দাবি করায় তারা তাদের নিজেদের লোক, শিক্ষার্থী এবং ভিক্ষুদেরও হত্যা করেছে। অং সান সু চি এবং তার সমর্থকদের জন্য সমস্যা হলো এই ডিজিটাল শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করা।

অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার আহবান জানিয়ে তিনি যে খোলামেলা চিঠি লিখে গেছেন তাতেও অনেকে বিস্মিত হয়েছেন। কেউ কেউ ভয় পেয়েছেন যে এটা হয়তো প্রতিবাদকারীদের গ্রেফতার করার জন্য সামরিক বাহিনীরই পাতা কোন ফাঁদ।

অং সান সু চির নামে রাজপথে নেমে আসার ঘটনা হয়তো সারা বিশ্বের সোশাল মিডিয়া ও টেলিভিশন সংবাদের কাছে পরিষ্কার ছবি ও শক্তিশালী বার্তা পাঠাতে পারে। কিন্তু ১৯৮৮ সালের বিভিন্ন চিত্র মনে করিয়ে দেয় স্বাধীনতাকামী আন্দোলন দমন করতে সেনাবাহিনী সেসময় যে দমন-পীড়ন চালিয়েছিল তাতে এসব রাজপথ রক্তে ভেসে গিয়েছিল।

আমি নতুন কিছু দেখতে পাচ্ছি না যার ফলে মিয়ানমারের বড় বড় শহরে টাটমাডো এধরনের হত্যাকাণ্ড চালানো থেকে বিরত থাকতে পারে। দেশটির সর্বশেষ পরিস্থিতিতে আরেকটি বিষয় আছে যা আপাতদৃষ্টিতে স্ববিরোধী মনে হলেও সত্য-বর্জিত নয়।

অং সান সু চির মুক্তি পাওয়ার সুযোগ এবং ক্ষমতায় ফিরে আসার সম্ভাবনা নির্ভর করছে "আন্তর্জাতিক সমাজ" কী করে, না করে তার ওপর।

পশ্চিমা বিশ্বের কাছে সু চি ছিলেন আজীবনের প্রেসিডেন্ট। নির্বাচিত নেতারা যেসব মূল্যবোধের কথা বলে থাকেন তিনি যেন ছিলেন তাদের কাছে সেরকমই এক আলোক-বর্তিকার মতো। তবে রোহিঙ্গাদের রক্ষা করা অথবা তাদেরকে সমর্থন দিতেও অস্বীকৃতি জানানোর কারণে পরে তিনি তাদের কাছ থেকে তীব্র সমালোচনার শিকার হয়েছেন।

বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান তাকে দেওয়া সম্মান, পুরস্কার, উপাধি প্রত্যাহার করে নেওয়ার পরেও তিনি বিচলিত হন নি। এই সম্পর্ক তিক্ত হয়ে যাওয়ার একটি উদাহরণ হিসেবে বিবিসি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসের সাথে তার সম্পর্কের বিষয়টি তুলে ধরা যেতে পারে।

অং সান সু চির ১৫ বছরের গৃহবন্দী থাকার সময়ে বিবিসি ছিল তার বিশ্বস্ত সঙ্গী। তবে ২০১৭ সালে রাখাইন রাজ্যে বর্বরতার পর সবকিছু বদলে গেছে। অন্যান্য পশ্চিমা মিডিয়ার মতো আমিও তার সাক্ষাৎকার গ্রহণের জন্য অনুরোধ করে বারবার চিঠি পাঠিয়ে কোন উত্তর পাইনি।

অং সান সু চির মতে যারা তার দেশের জটিল পরিস্থিতি কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না তাদের সাথে কথা বলার কী দরকার! আমি যে দু'বছর মিয়ানমারের বিষয়ে কাজ করেছি, তার মধ্যে সবচেয়ে কাছে থেকে তার সঙ্গে কথা বলতে পেরেছিলাম যখন তিনি দ্যা হেগে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগের জবাবে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর পক্ষে বক্তব্য দিতে গিয়েছিলেন।

"মিস সু চি, আপনি কি কখনো দুঃখ প্রকাশ করবেন?" তিনি যখন গাড়ি থেকে নামছিলেন তখন আমি এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছিলাম। কোন উত্তর ছিল না। এমন না যে আমি কোন উত্তর আশা করেছিলাম।

অং সান সু চি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মিয়ানমারে জবাবদিহিতা-বিহীন সেনাবাহিনী যেসব অপরাধ করছে তিনি সেগুলোর যৌক্তিকতা তুলে ধরবেন।

সেনাবাহিনীর প্রতি মানুষ বিরাগ থাকা সত্ত্বেও এর ফলে দেশের ভেতরে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের সম্মান রক্ষা করার কারণে তিনি প্রশংসিতও হয়েছেন।

কিন্তু এখন অনেকেই বিশ্বাস করেন সামরিক স্বৈরশাসনের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করার জন্য যে আন্দোলন শুরু হতে যাচ্ছে তাতে অং সান সু চির প্রতীক হয়ে ওঠার কোন কারণ নেই।

"বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষ যেভাবে সাড়া দিচ্ছে তাকে অং সান সু চিকে সাহায্য করুন - এরকম সরুভাবে দেখা উচিত নয়," বলেন ইয়াঙ্গন-ভিত্তিক একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক রিচার্ড হর্সি।

"এটা হচ্ছে নির্বাচিত জনপ্রিয় এক সরকারের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুত্থানের বিরোধিতা এবং মিয়ানমারের সাধারণ মানুষ ও তাদের স্বাধীনতা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি সমর্থন," বলেন তিনি।

অন্যরা আরো স্পষ্টবাদী।

জাতিসংঘের যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ছিলেন বিল রিচার্ডসন। অং সান সু চির একজন বন্ধু ছিলেন তিনি। কিন্তু তাদের সেই সম্পর্ক পরে টিকে থাকে নি।

তিনি জানান, রোহিঙ্গাদের রক্ষা করতে কিছু করার জন্য তিনি অং সান সু চিকে ব্যর্থ অনুরোধ জানিয়েছিলেন। "নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত আমি তার অনেক বড় ভক্ত ছিলাম," বলেন তিনি। মি. রিচার্ডসন বিশ্বাস করেন ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসির এখন নতুন নেতৃত্ব তৈরি করা উচিত।

অং সান সু চির বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে তাতে তার কারাদণ্ড হতে পারে। এর ফলে তিনি হয়তো নির্বাচনে দাঁড়াতে পারবেন না এমন পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে।

জেনারেলরা বলছেন জরুরি অবস্থা শেষ হওয়ার পর দেশটিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কিন্তু এটা পরিষ্কার যে তারা নির্বাচনী ব্যবস্থায় একটা ক্ষতিসাধন করতে চায় যে ব্যবস্থা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে, গণতন্ত্রের পথে সেনাবাহিনীর সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা ভেঙে গুড়িয়ে দেবে।

কিন্তু অং সান সু চি যদি মাসের পর মাস কিম্বা বছরের পর বছর কারাবন্দী থাকেন তাহলে কী হবে? তার ২০ বছরের সাবেক বন্ধু মি. রিচার্ডসন বলছেন, "আমার মনে হয় তিনি অনুধাবন করতে পারবেন যে সামরিক বাহিনী, যাদেরকে তিনি আন্তর্জাতিকভাবে রক্ষা করার চেষ্টা করেছেন, তারা তার সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তার অবস্থা খুব অন্ধকারাচ্ছন্ন। তবে আমি আশা করি তারা তার ক্ষতি করবে না অথবা তাকে চিরকালের জন্য চুপ করিয়ে দেবে না।"

আর অং সান সু চিকে যদি আবার কথা বলার অনুমতি দেওয়া হয় তখন? "তিনি যদি আবার কথা বলতে পারেন এবং রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে যেসব অপরাধ করা হয়েছে সেগুলো স্বীকার করে নেন, তাহলে আন্তর্জাতিক সমাজ তাকে বিশ্বাসযোগ্য ও সৎ বলে মনে করবে। এখনও খুব বেশি দেরি হয়ে যায় নি। তখনই বিশ্ব সামরিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়াবে," বলেন তিনি।

"এটা ঝুঁকিপূর্ণ হবে। তবে আগেও তিনি ঝুঁকি নিয়েছেন।"

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
উৎপাদন স্তর বজায় রাখতে নতুন তেল ও গ্যাস প্রকল্প প্রয়োজন : আইইএ
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু
চাঁদপুর মেডিকেল কলেজে বিজ্ঞান মেলা শুরু

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম
সিলেটে অবৈধ সিএনজি অটোরিকশা সরাতে আল্টিমেটাম

৬ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
ভালুকায় দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

১২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা
বোয়ালমারীতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা

৩৪ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা
লালমনিরহাটে আবারও তিস্তার পানি বৃদ্ধির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক
সুনামগঞ্জ সীমান্তে ১২ ভারতীয় গরু আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা
নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের ১৫০০ কোটি ডলারের মানহানির মামলা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন
বিশ্বব্যাপী জলবায়ু কর্ম সপ্তাহে কলাপাড়ায় মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা
নারীর ক্ষমতায়ন ছাড়া উন্নয়ন অসম্পূর্ণ : পার্বত্য উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ: হাইকমিশনার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন
বিচার বিভাগের মর্যাদা রক্ষায় সবাইকে এক সাথে কাজ করতে হবে : বিচারপতি শাহীন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা
ঘুমের মধ্যে মারা গেলেন অস্কারজয়ী অভিনেতা

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম