শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৯, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

নাজিবুল্লাহকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল ল্যাম্পপোস্টে, পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেন আশরাফ গনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নাজিবুল্লাহকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয়েছিল ল্যাম্পপোস্টে, পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেন আশরাফ গনি

তালেবানের হাতে চার কোটি মানুষকে রেখে দেশ ছেড়েছেন আশরাফ গনি। কিন্তু সেই সুযোগ হয়নি আফগানিস্তানের আর এক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ নাজিবুল্লাহর। ঠিক তিন দশক আগে যখন কাবুল ঘিরে ধরেছিল মুজাহিদিন, সেই সময় প্রাণ বাঁচাতে দেশত্যাগের পরিকল্পনা করেছিলেন নাজিবুল্লাহও। কিন্তু যাদের ওপর বিশ্বাস করে জীবন বাজি রেখেছিলেন, তারাই বিশ্বাসঘাতকতা করে তার সঙ্গে। শেষে সুসজ্জিত প্রেসিডেন্ট ভবনের বাইরে বিদ্যুতের খুঁটিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় তার ক্ষতবিক্ষত দেহ।

১৯৪৭ সালে পাকতিয়া প্রদেশের গারদেজ শহরে পাশতুন পরিবারে জন্ম নাজিবুল্লাহর। ছাত্রজীবনে জম্মু-কাশ্মীরের বারামুল্লার সেন্ট জোসেফ স্কুলেও বেশ কয়েক বছর কাটে তার। মেধাবী নাজিবুল্লাহ পরে কাবুলে ডাক্তারি পড়তে ভর্তি হন। ১৯৭৫ সালে কাবুল ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। সেই সময়ই আফগানিস্তানের রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন তিনি। সেজন্য ছাত্রাবস্থাতেই দু’বার জেলও খাটেন নাজিবুল্লাহ।

পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি অব আফগানিস্তান (পিডিপিএ)-এর হাত ধরে রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় নাজিবুল্লাহর। ১৯৭৮ সালে পিডিপিএ আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখল করলে, সরকারেও ঠাঁই পান নাজিবুল্লাহ। কিন্তু পরবর্তীকালে তাদের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেয় তার। দলের ছত্রছায়াতেই আলাদা শাখাও গঠন করেন তিনি। কিন্তু ইরানে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় তাকে। তারপর ইউরোপে নির্বাসনে চলে যান নাজিবুল্লাহ। ১৯৭৯ সালে সাবেক সোভিয়েত রাশিয়া আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ হাতে নিলে প্রত্যাবর্তন ঘটে তার।

সাবেক সোভিয়েত জামানায় আফগানিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা খাদানত-ই-এতলা’ত দৌলতি-এর প্রধান নিযুক্ত হন নাজিবুল্লাহ, যার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের হাতে। সেই সময় মার্কসবাদী এবং আফগান জাতীয়তাবাদীদের মধ্যে নিজের গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেন নাজিবুল্লাহ। ১৯৮৭ সালে তাকে আফগান মসনদে বসায় রাশিয়া। কিন্তু তাদের ওপর নির্ভর করে যে সরকার চালানো যাবে না, তা বুঝে যান নাজিবুল্লাহ। তাই ক্ষমতায় এসেই দেশকে কমিউনিস্ট পূর্ববর্তী ‘রিপাবলিক অব আফগানিস্তান’ নাম ফিরিয়ে দেন। ইসলামকে প্রধান ধর্ম ঘোষণা করেন।

শুরুতে মুজাহিদিনকে পাশে পাওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করেন নাজিবুল্লাহ। কিন্তু রাশিয়া এবং তাদের সমর্থিত প্রেসিডেন্ট নাজিবুল্লাহকে উৎখাত করতে ১৯৯২ সালে কাবুল দখল করে মুজাহিদিন। সেই সময় কাবুল থেকে নাজিবুল্লাহকে উদ্ধার করার চেষ্টা চালায় ভারত। তার জন্য আফগানিস্তানে তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের গাড়িতে তুলে গোপনে নাজিবুল্লাহকে দিল্লি নিয়ে আসার পরিকল্পনা ছিল দিল্লির। সেই মতো গাড়িতে উঠেও পড়েন নাজিবুল্লাহ। কিন্তু আফগান সেনাবাহিনীর মার্শাল, ‘যুদ্ধবাজ’ হিসেবে পরিচিত যে আবদুল রশিদ দোস্তুমকে বিশ্বাস করেছিলেন নাজিবুল্লাহ, শেষ মুহূর্তে বিশ্বাসঘাতকতা করেন তিনি।

শোনা যায়, দোস্তুমকে টাকা জোগাতেন নাজিবুল্লাহ। কিন্তু ১৯৯১ সালে সাবেক সোভিয়েতের বিভাজনের পরে ভাঁড়ার খালি হয়ে আসে তার। ওদিকে টাকার জোগান আটকে যাওয়ায় মুজাহিদিনের সঙ্গে তলে তলে যোগাযোগ শুরু করে দেন দোস্তুম। যে কারণে বিমানে চেপে ভারতে পালিয়ে আসার পরিকল্পনা থাকলেও বিমানবন্দরে ঢোকার মুখে তার গাড়ি আটকে দেন দোস্তুমের নিয়ন্ত্রণে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা। বিমানবন্দরের রানওয়ে-তে তখন বিমান দাঁড়িয়ে। ভিতরে ভারত সরকারের প্রতিনিধি এবং জাতিসংঘের প্রতিনিধি দল তার জন্য অপেক্ষা করছেন।

কিন্তু বিমানবন্দরে ঢুকতেই পারেননি নাজিবুল্লাহ। আবার প্রেসিডেন্ট ভবনেও ফিরে যাওয়ার উপায় ছিল না, কারণ সেটি তখন মুজাহিদিনের দখলে। অগত্যা গাড়ি ঘুরিয়ে কাবুলে জাতিসংঘের একটি কার্যালয়ে ঢুকে পড়েন তিনি। সেখানেই পরবর্তী সাড়ে চার বছর স্বেচ্ছায় নির্বাসন কাটান তিনি। আমেরিকার গুপ্তচর সংস্থা সিআইএ এবং পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই-এর মদতে দীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পর ১৯৯৬ সালের সেপ্টেম্বরে মুজাহিদিনকে হারিয়ে কাবুলের দখল নেয় তালেবান। তাতে জাতিসংঘের দফতরে আশ্রয় নেওয়া নাজিবুল্লাহ, তার ভাই এবং তাদের দুই সহযোগী নতুন করে বিপাকে পড়েন।

সেই সময় মুজাহিদিন নেতা তথা তৎকালীন আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী আহমদ শাহ মাসুদ এগিয়ে আসেন। নাজিবুল্লাহ এবং তার সঙ্গীদের উত্তর দিক থেকে নিরাপদে করিডোর তৈরি করে বের করে নিয়ে যেতে উদ্যোগী হন তিনি। কিন্তু তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন নাজিবুল্লাহ। তার যুক্তি ছিল, পাশতুনরা তালেবানের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এমন সময় পাশতুনদের সঙ্গে আদায় কাঁচকলায় সম্পর্ক যে তাজিক গোষ্ঠীর, তার সদস্য মাসুদের সাহায্য নিলে পরিস্থিতি অন্যদিকে মোড় নিতে পারে।

তাই নাজিবুল্লাহ, তার ভাইকে ফেলেই সরে পড়ে মুজাহিদিন। দফতর খালি করে দেন জাতিসংঘের কর্মকর্তারাও। এরপরই ওই দফতরের দখল নেয় তালেবান। কূটনীতিবিদদের দাবি, তালেবান যোদ্ধারা যখন ওই দফতরে ঢুকছেন, সেই সময় এক আইএসআই  কর্মকর্তাও সেখানে নাজিবুল্লাহর ভাগ্য নির্ধারণে যোগ দেন। কারণ মুজাহিদিনের সঙ্গে মিলে তার সরকার ফেলতে পাকিস্তানের বড় ভূমিকা ছিল বলে বরাবরই অভিযোগ তুলে এসেছিলেন নাজিবুল্লাহ।

এরপরই, ২৭ সেপ্টেম্বর সকালে কাবুলে প্রেসিডেন্ট ভবনের বাইরে বিদ্যুতের খুঁটিতে বাঁধা অবস্থায় নাজিবুল্লাহর ক্ষতবিক্ষত দেহ ঝুলতে দেখা যায়। শোনা যায়, নাজিবুল্লাহ এবং তার ভাইকে বেধড়ক মারধর করা হয়। জিপের সঙ্গে দড়ি দিয়ে বেঁধে হ্যাঁচড়াতে হ্যাঁচড়াতে ঘোরানো হয় শহরে। তার পর প্রথমে লিঙ্গচ্ছেদ করা হয় তাদের। শেষে গুলি করে মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়।

নাজিবুল্লাহর হত্যার মাধ্যমেই সেই প্রথম তালেবান নৃশংসতার সাক্ষী হয় গোটা বিশ্ব। এমনকি সৌদি আরব, যারা কি না তালেবানের মিত্র বলে পরিচিত, তারাও নাজিবুল্লাহ হত্যার তীব্র নিন্দা করে। তালেবানের আচরণ ইসলামবিরোধী বলেও মন্তব্য করে তারা।

২০১৬ সালে নাজিবুল্লাহর ২০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সরাসরি তার মৃত্যুর জন্য পাকিস্তানকে দায়ী করে আফগান রিসার্চ সেন্টার। পাকিস্তানই আসলে নাজিবুল্লাহকে হত্যার ষড়যন্ত্র করে বলে অভিযোগ তোলেন তারা। ২০২০ সলের ১ জুন গারদেজ-এ নাজিবুল্লাহর সমাধিস্থলে গিয়ে প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে শ্রদ্ধা জানান আফগানিস্তানের সদ্য প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হামিদুল্লাহ মোহিব। নাজিবুল্লাহর নামে সৌধ গড়ার প্রস্তাব দেন তিনি।

কিন্তু নাজিবুল্লাহর স্ত্রী ফাতানা নাজিব ও পরিবারের লোকজন সাফ জানিয়ে দেন, আগে নাজিবুল্লাহর হত্যার তদন্ত করুক সরকার। দোষীদের খুঁজে বের করুক। তারপর সৌধ নির্মাণ হবে। তার এক বছর কাটার আগেই তালেবানের পুনরুত্থান শুরু হয়ে যায় আফগানিস্তানে। আশরাফ গনির মতো হামিদুল্লাহ নিজেও আফগানিস্তান ছেড়ে পালিয়েছেন। সূত্র: আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৫৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ
মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের
বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ
দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের
লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট
গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট
আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন