শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৩, বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

আফগানিস্তানের ভবিষ্যতের সম্ভাব্য শাসক কে এই গনি বারাদার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আফগানিস্তানের ভবিষ্যতের সম্ভাব্য শাসক কে এই গনি বারাদার

তালেবানের হাতে কাবুলের পতনের তিনদিনের মধ্যেই আফগানিস্তানে ফিরেছেন সংগঠনের রাজনৈতিক শাখার প্রধান মোল্লা আব্দুল গনি বারাদার। কাতারের দোহা থেকে একটি বিশেষ বিমানে করে মঙ্গলবার আরও ক'জন সিনিয়র তালেবান নেতাকে নিয়ে তিনি কান্দাহারে পৌঁছেন।

আমেরিকান হামলার মুখে ২০০১ সালে তালেবানের অন্য নেতাদের সাথে প্রথমে কাবুল, তারপর দেশে ছেড়ে পাকিস্তানে পালিয়েছিলেন বারাদার। এরপর সন্ত্রাসের মামলায় আট বছর পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন।

শেষ পর্যন্ত দীর্ঘ ২০ বছরের নির্বাসিত জীবন আর কারাবাসের পর মঙ্গলবার বিজয়ীর বেশে দেশে ফিরেছেন তিনি।

তালেবানের হাতে কাবুলের পতনের পর থেকেই নতুন একটি সরকার গঠনের জোর তৎপরতা শুরু হয়েছে এবং মোল্লা বারাদারের আফগানিস্তানে ফেরা ইঙ্গিত করছে যে নতুন সরকারের ঘোষণা এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। কাবুলে নতুন সরকার যে মূলত তালেবানের সরকার হবে বা সেই সরকারে যে তালেবানেরই একচেটিয়া প্রাধান্য থাকবে-এ নিয়ে তেমন কোনো সন্দেহ আর নেই।

যদিও হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা তালেবানের আমির বা শীর্ষ নেতা, কিন্তু এখন পর্যন্ত যে ইঙ্গিত তা হলো কাবুলে আসন্ন সরকারের প্রধান হতে চলেছেন তার ডেপুটি মোল্লা বারাদার।

রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ তালেবানের হাতে চলে যাওয়ার পর রবিবার দোহায় বসে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ে তালেবানের সাদা পতাকা সামনে নিয়ে বারাদারই যুদ্ধে বিজয়ের ঘোষণা দেন। বিজয়ের এই ঘোষণা কিন্তু হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদার কাছ থেকে আসেনি।

এ বিষয়ে ড. আসিম ইউসুফজাই জানান, আফগানিস্তানে তালেবানের সরকারই আসছে এবং বারাদারই যে তাদের ইসলামী আমিরাতের প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন, এ নিয়ে আমার খুব একটা সন্দেহ নেই।

যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ডের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক এবং আফগান রাজনীতি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক ড. ইউসুফজাই মনে করেন, তালেবানের মধ্যে বারাদারই এখন বাকি বিশ্বের কাছে অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য।

তিনি বলেন, তালেবানের বিভিন্ন অংশের সাথেও তার সম্পর্ক ভালো এবং বোঝাপড়া করে জটিলতার মীমাংসা করার ক্ষমতা তার রয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরেই গণমাধ্যমে সিংহভাগ বিশ্লেষক সেই সম্ভাবনার কথা বলছেন, যদিও সংগঠনের আমির হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা ছাড়াও তালেবানে নেতৃত্বে আরও অন্তত দুজন অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা রয়েছেন-সিরাজউদ্দিন হাক্কানী এবং তালেবানের মূল প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের ছেলে মোল্লাহ ইয়াকুব। যাদেরও ক্ষমতার আকাঙ্ক্ষা রয়েছে বলে বিভিন্ন সময়ে খবর বেরিয়েছে।

তবে, পাকিস্তানের নির্ভরযোগ্য সংবাদপত্র ডনে মঙ্গলবার প্রকাশিত এক বিশ্লেষণে বলা হয়, আখুন্দজাদাকে ২০১৬ সালে তালেবানের আমির নিয়োগ দেয়া হলেও তার ভূমিকা এবং ভাবমূর্তি এখনও একজন মৃদুভাষী ধর্মীয় নেতার।

ঈদ বা রোজার আগে বিবৃতি প্রকাশ ছাড়া তার কাছে থেকে তেমন কিছু শোনাও যায় না এবং তালেবানের সামরিক বিষয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুবই কম বলে ওই নিবন্ধে বলা হয়।

ড. ইউসুফজাইও মনে করেন, তালেবান তাদের ইসলামী আমিরাত প্রতিষ্ঠা করবে এবং আখুন্দজাদা হয়তো হবেন সেই আমিরাতের ‘সেরিমোনিয়াল চিফ (পোশাকি প্রধান)। কিছুটা ইরানের ধাঁচে সরকারের কাঠামো হতে পারে, যদিও ক্ষমতা থাকবে প্রেসিডেন্টের হাতে।

তালেবানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা

আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের নথি অনুযায়ী, মোল্লা বারাদারের জন্ম আফগানিস্তানের উরুযগান প্রদেশের উইটমাক নামে একটি গ্রামে। তবে তিনি বড় হন আফগানিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর কান্দাহারে। সেখানেই একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন।

জাতিগত পশতুন বারাদার ১৯৭০ ও ৮০-র দশকে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত সৈন্যদের তাড়াতে ১০ বছর যুদ্ধ করেন।

এরপর আফগান গৃহযুদ্ধ চলার সময় মোল্লা মোহাম্মদ ওমরের নেতৃত্বে ১৯৯৪ সালে যে কয়েকজন পশতুন মুজাহিদীন তালেবান প্রতিষ্ঠা করেন, মোল্লা বারাদার ছিলেন তাদের অন্যতম।

মোল্লাহ ওমরের ডান হাত ছিলেন তিনি। জানা যায়, তাদের মধ্যে আত্মীয়তার সম্পর্কও ছিল। মোল্লা ওমরের বোনকে বিয়ে করেন বারাদার।

১৯৯৬ সালে যখন তালেবান কাবুল দখল করে, তখন সেই সরকারে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন মোল্লা বারাদার। ২০০১ সালে আমেরিকার হামলায় তালেবান ক্ষমতা হারানোর আগ পর্যন্ত তিনি ছিলেন সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়েরে উপমন্ত্রী।

আমেরিকানদের তাড়া খেয়ে অন্য অনেক তালেবান নেতার সাথে তিনিও পালিয়ে যান পাকিস্তানে। পাকিস্তান সেনা গোয়েন্দাদের আশ্রয়ের ভরসা থাকলেও আমেরিকানদের হাতে ধরা পড়া বা ড্রোন হামলার ভয়ে পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে তাকে।

আমেরিকানরা যে ক'জন তালেবান এবং আল-কায়েদা নেতাকে ধরার তালিকা করেছিল, সেই তালিকায় মোল্লা বারাদারও ছিলেন।

পাকিস্তানে কেন কারাবাস করতে হয়েছিল বারাদারকে?

২০১০ সালে করাচীতে পাকিস্তানের পুলিশ মোল্লা বারাদারকে আটক করে। সে সময় পত্র-পত্রিকায় যে ছবি ছাপা হয়েছিল, তাতে দেখা যায় তাকে লোহার চেন দিয়ে হাত বেঁধে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্র-সহ বিশ্বের অনেক মিডিয়ায় তখন বিশ্লেষকরা লিখেছিলেন যে আমেরিকার সাথে সম্পর্ক ভালো করার আশায় মোল্লা বারাদারকে ধরেছে পাকিস্তান। কারণ, পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই তালেবান এবং আল-কায়েদাকে আশ্রয় দিচ্ছে এই অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানের ওপর প্রচণ্ড চাপ তৈরি করেছিল।

তখন এমন সব খবরও বের হয় যে মোল্লা বারাদার আপোষ-মীমাংসার চেষ্টা হিসেবে কাবুলে সে সময়কার প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইয়ের সাথে গোপনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিলেন, যা আইএসআই জেনে গিয়েছিল। কিন্তু তাকে আটক করলেও আমেরিকানদের হাতে তুলে দেয়নি পাকিস্তান।

কেমন মানুষ মোল্লাহ বারাদার?

কাবুল দখলের পর অনেকের মনেই এই প্রশ্ন উঠেছে যে কেমন মানুষ এই মোল্লা আব্দুল গনি বারাদার, কীভাবে তার এই উত্থান? আর ক্ষমতা হাতে পেলে কীভাবে তিনি আফগানিস্তান চালাবেন?

বারাদার কঠোর হাতে আফগানিস্তান শাসন করবেন। খুব শক্ত মনের মানুষ তিনি, খুবই শক্ত নেতা। দীর্ঘ আট বছর পাকিস্তানের কারাগারে ছিলেন তিনি, কিন্তু তাতে একটুও ভাঙ্গেননি বলে জানান ড. ইউসুফজাই।

তরুণ বয়স থেকেই যুদ্ধ করছেন তিনি। প্রথমে সোভিয়েত বাহিনীর বিরুদ্ধে, তারপর সোভিয়েত সৈন্য প্রত্যাহারের পর ছড়িয়ে পড়া গৃহযুদ্ধে অন্য প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে।

২০০১ সালে আফগানিস্তান থেকে তালেবানের উৎখাতের পর পাকিস্তানে এলেও আমেরিকানদের ভয়ে পালিয়ে বেড়িয়েছেন। সেখানে আট বছর কারাভোগও করেছেন তিনি।

ফলে, আপাতদৃষ্টিতে যে মানুষটি এখন ঠাণ্ডা মাথার একজন কূটনীতিক-যিনি দোহায় বসে নানা দেশের সরকারের সাথে আপোষ মীমাংসা করছেন, বিদেশ সফর করছেন-তার আড়ালে রয়েছে দীর্ঘ লড়াইয়ে পোড় খাওয়া শক্ত একজন যোদ্ধা। তালেবানের ভাষায় মুজাহিদীন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের আরও ৩৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৫৫ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ
মানসিক স্বাস্থ্যেও প্রভাব ফেলছে বায়ুদূষণ

৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন পিছিয়ে গেলে দেশের সর্বনাশ হয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত আচরণ বরদাস্ত করা হবে না: রাকসুর হুঁশিয়ারি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের
বাংলাদেশকে ২৫ মিলিয়ন ক্রোন সহায়তার ঘোষণা ডেনমার্কের

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নোয়াখালীতে মতবিনিময় সভা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি
হ্যান্ডসেটের শুল্ক কমানো, বাজারে থাকা ফোন বৈধ করতে চায় বিটিআরসি

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ
দলে জায়গা হারালেন হাসান নওয়াজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
কেরানীগঞ্জে ডিবির অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের এলোপাতাড়ি গুলিতে একজন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু
ইরানে দূষণে প্রতিদিন ১৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে
মাঠ পর্যায়ে এনআইডির বয়স সংশোধন কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের
লেভানডোভস্কির হ্যাটট্রিকে বার্সার জয়, হোঁচট রিয়ালের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট
গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট
আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আগে গণভোট নয়, ভোটের দিনেই গণভোট হবে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন