শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তালেবানের প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে যে প্রভাব পড়বে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালেবানের প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে যে প্রভাব পড়বে

যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য যেরকম তাড়াহুড়ো করেছিল, সেই সিদ্ধান্ত বিচারের ক্ষেত্রেও এখন বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্লেষকদের মধ্যে একই ধরণের তাড়াহুড়ো দেখা যাচ্ছে। মোটামুটি এরা সবাই মার্কিন প্রেসিডেন্টকে এই বলে তিরস্কার করছেন যে, এই সিদ্ধান্তটি ছিল অপ্রয়োজনীয়। এটি আফগানিস্তানে যারা লড়াই করতে গেছে, তাদের এবং আফগান জনগণ- এই উভয়ের সঙ্গেই একরকমের বিশ্বাসঘাতকতা।

কাবুল বিমানবন্দরের যেসব মর্মান্তিক ছবি প্রকাশ পেয়েছে, তা যেন আরও জোরেশোরে এই একই বার্তা দিচ্ছে। এবং এ নিয়ে অনেক ধরণের আবেগের প্রকাশ ন্যায়সঙ্গতভাবেই দেখা যাচ্ছে। আফগানিস্তানে পশ্চিমা দেশগুলো অনেক রক্ত, সময় এবং অর্থ বিনিয়োগ করেছে। আফগান জনগণের বিনিয়োগ ছিল তার চেয়েও অনেক অনেক বেশি।

বাইডেন প্রশাসনের তড়িৎ গতিতে আফগানিস্তান ত্যাগের যে সমালোচনা চলছে, তার বিরুদ্ধে কোন যুক্তি দেয়া কঠিন। আফগানিস্তানকে হয়তো আসলেই আর উদ্ধার করা যাবে না। দেশটির শাসন কাঠামো একেবারেই অপ্রতিনিধিত্বশীল এবং দুর্নীতিগ্রস্ত। কিন্তু এই কথার মাধ্যমে কিন্তু আবার এটাই বোঝা যাচ্ছে যে, আফগানিস্তান যে রসাতলে গেছে, সেটা গত দু বছরে ঘটেনি, এটা চলছিল আসলে গত ২০ বছর ধরেই।

তবে তারপরও একটা কথা বলতেই হচ্ছে- আফগানিস্তান থেকে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের ছাড়িয়ে নিয়ে সটকে পড়লো, তাকে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতার উপর এক বিরাট আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে একটি মিত্রদেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নির্ভরযোগ্যতা এবং বিশ্ব পরিসরে তাদের নৈতিক অবস্থান কিন্তু এখন বিরাট প্রশ্নের মুখে। অথচ প্রেসিডেন্ট বাইডেন যখন দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তখন কিন্তু একেবারে স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন- আমেরিকা আবার বিশ্বে তার আগের ভূমিকায় ফিরে এসেছে।

ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা

আফগানিস্তানে যা ঘটেছে তার তুলনা করা হচ্ছে ভিয়েতনামের সঙ্গে। শত্রুপক্ষের হাতে পতন ঘটছে এমন এক শহর থেকে মার্কিন নাগরিকদের হেলিকপ্টারে করে উদ্ধার করে নিয়ে আসতে হচ্ছে- সংবাদপত্রগুলোর পক্ষে এরকম ছবি প্রথম পাতায় ছাপানোর লোভ সামলানো বেশ কঠিন। তবে বাস্তবে- এই দুটি ঘটনায় উপরে উপরে যত মিলই থাক- কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যও কিন্তু আছে।

দক্ষিণ ভিয়েতনামের পতন ঘটেছিল মার্কিন সৈন্যরা চলে যাওয়ার দুই বছর পর। মনে হচ্ছে আফগানিস্তানের বেলায় যুক্তরাষ্ট্র আশা করেছিল, তারা চলে আসার পরও তাদের আফগান মিত্ররা মার্কিনীদের ছাড়াই আরও বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা সময় ধরে টিকে থাকতে পারবে।

ভিয়েতনামের অভিজ্ঞতা যুক্তরাষ্ট্রকে একেবারে হতমান করে দিয়েছিল। ভিয়েতনাম নিয়ে মার্কিন জনমত ছিল পুরোপুরি বিভক্ত, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর মনোবল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। কিন্তু ভিয়েতনাম ছিল স্নায়ুযুদ্ধের এক বিয়োগান্তক সাইড শো। যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত এই স্নায়ুযুদ্ধে বিজয়ী হয়েছিল। ভিয়েতনামের কারণে নেটো দুর্বল হয়নি। বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্ররা এরপরও কিন্তু মার্কিন সাহায্য প্রত্যাশা করতে কোন দ্বিধা করেনি। বিশ্বের প্রধান এক পরাশক্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থানে অটুট ছিল।

কিন্তু আফগানিস্তানের পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন। আফগানিস্তান প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রে যে ধরণের আভ্যন্তরীণ বিভেদ ছিল, তার সঙ্গে ভিয়েতনামের কোন তুলনাই চলে না। আফগানিস্তান মিশন নিশ্চয়ই অজনপ্রিয় ছিল, কিন্তু তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে কোন গণবিক্ষোভ দেখা যায়নি, যেটি ঘটেছিল ভিয়েতনামের বেলায়।

মনে রাখা দরকার, ১৯৭০ এর দশকের আন্তর্জাতিক পটভূমির সঙ্গে আজকের পটভূমির বিরাট ফারাক আছে। যুক্তরাষ্ট্র- বা আরও সাধারণভাবে বলতে গেলে পশ্চিমা বিশ্ব অনেকগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত, যার কোন কোনটিতে তারা সুস্পষ্টভাবে বিজয়ী হয়েছে।

'ওয়ার অন টেররের‌‌' বিপর্যয়

আফগানিস্তান যেভাবে ধসে পড়লো সেটা তথাকথিত 'ওয়ার অন টেরর' বা সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের জন্য এক বড় বিপর্যয়। কিন্তু গণতন্ত্র এবং স্বৈরাচারের যে বৃহত্তর সংঘাত- সেই পটভূমিতে ওয়াশিংটনের এই ব্যর্থতাকে কেবল একটি গুরুতর পিছিয়ে-পড়া বলে গণ্য করা যেতে পারে।

মস্কো এবং বেইজিং এর মুখে হয়তো এখন হাসি ফুটবে, অন্তত কিছুদিনের জন্য হলেও। গণতন্ত্র আর আইনের শাসন বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে পশ্চিমা দেশগুলো যে ধরণের উদারনৈতিক হস্তক্ষেপের নীতি এতদিন অনুসরণ করেছে- আফগানিস্তানের পরীক্ষায় তা পুরোপুরি যেন ধসে পড়লো। ভবিষ্যতে এরকম কাজে আর কারও উৎসাহ থাকবে বলে মনে হয় না।

ওয়াশিংটনের যে মিত্রদেশগুলো আফগানিস্তান প্রজেক্টে যুক্ত হয়েছিল, তারা এখন ভেতরে ভেতরে জ্বলে-পুড়ে মরছে। তারা মনে করছে ওয়াশিংটন আসলে তাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। যে ব্রিটিশ মন্ত্রীরা ওয়াশিংটনের সঙ্গে ব্রিটেনের 'বিশেষ সম্পর্ক' নিয়ে বড়াই করেন, তারাও কিন্তু এখন প্রকাশ্যে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সমালোচনা করছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের যারা ইউরোপীয় মিত্র, তাদের জন্য এবারের ঘটনায় কিন্তু একটা বিষয় পরিস্কার হয়ে গেল। যুক্তরাষ্ট্রের ওপর তারা যতই নির্ভর করুক, ওয়াশিংটন যখন কোন নির্দিষ্ট দিকে যাবে বলে ঠিক করে ফেলেছে, সেখানে তাদের মতামতের কোন তোয়াক্কাই আসলে হোয়াইট হাউজ করে না।

কাজেই আফগানিস্তানের এই বিপর্যয় পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য দুঃসংবাদ। কিন্তু বেইজিং, মস্কো এবং ইসলামাবাদের মুখে যে হাসি এখন দেখা যাচ্ছে, সেটা কতদিন স্থায়ী হবে? তালেবানকে আশ্রয় এবং প্রশ্রয় দিয়ে লালন করেছে পাকিস্তান, তালেবানকে একটা ভূ-রাজনৈতিক লক্ষ্য ঠিক করে দিতে ভূমিকা রেখেছে তারা। কিন্তু আফগানিস্তানে তালেবানের নতুন শাসনের মানে যদি হয় সেই আগের দিনগুলোতে ফিরে যাওয়া, যদি দেশটি আবারও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের নিরাপদ চারণভূমি হয়ে উঠে- তাহলে কিন্তু পাকিস্তান নিজেও আবার বিপদে পড়বে। ঐ অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার নেতিবাচক পরিণাম তাদেরও ভোগ করতে হবে।

চীনের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ

যুক্তরাষ্ট্রের ব্যর্থতা চীনকে বেশ খুশি করবে। সত্যি কথা বলতে কী, বাইডেন যদি চীনকে ঠেকানোর দিকে বেশি মনোযোগ দেয়ার লক্ষ্যেই আফগানিস্তান থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাতে বরং উল্টো ফল হতে পারে। এটি বরং চীনকে আফগানিস্তানে এবং তারও বাইরে অন্যান্য দেশে তাদের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ খুলে দিয়েছে।

তবে চীনেরও কিছু উদ্বেগ কিন্তু আছে। আফগানিস্তানের সঙ্গে তাদের ছোট্ট এক অভিন্ন সীমান্ত আছে। চীন তার দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের কঠোরভাবে দমন করছে। বেইজিং বিরোধী ইসলামী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো এখন আফগানিস্তানকে একটা ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করতে পারে- সেরকম একটা দুশ্চিন্তা তাদের আছে। কাজেই সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে চীনা কূটনীতি তালেবানের সঙ্গে দহরম-মহরম করতে যেরকম উদগ্রীব ছিল, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

আফগানিস্তানে অস্থিতিশীলতা এবং সন্ত্রাসবাদ ফিরে আসলে সেটা রাশিয়ার জন্যও দুশ্চিন্তার কারণ। আফগানিস্তানের উপজাতীয় যোদ্ধাদের হাতে ১৯৮০র দশকের শেষে সোভিয়েত ইউনিয়নের যে পরিণতি হয়েছিল, এখন যুক্তরাষ্ট্রও যে সেই একইভাবে নাকানি-চুবানি খেয়েছে, তা দেখে মস্কো হয়তো কিছুটা ভালো বোধ করছে। কিন্তু মস্কোর মূল স্বার্থ হচ্ছে সেন্ট্রাল এশিয়ার বিরাট অঞ্চলের নিরাপত্তা, যেখানকার বহু দেশ মস্কোর মিত্র।
এবারের গ্রীস্মে সামরিক মহড়ার জন্য তাজিকস্তান-আফগান সীমান্তে মস্কো তাদের ট্যাংক মোতায়েন করেছে। এর উদ্দেশ্য ছিল এটা পরিস্কার করে দেয়া যে, আফগানিস্তানে সব ধসে পড়লে সেখানকার ঢেউ যেন সীমান্তের এদিকে এসে না লাগে, তা ঠেকাতে তারা প্রস্তুত।

কাজেই স্বল্প মেয়াদে আফগানিস্তানের এই বিপর্যয় থেকে পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিপক্ষ নিশ্চিতভাবেই লাভবান হবে। তবে তাদের দৃষ্টিভঙ্গীর কোন পরিবর্তন এমনিতেই হবে না। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটি, তা হলো, ওয়াশিংটনের মিত্রদের ওপর এর কী প্রভাব পড়তে যাচ্ছে।

আফগানিস্তানের অভিজ্ঞতা থেকে তারা কী শিক্ষা নেবে? এখনকার যে সংকট, সেটা কেটে গেলেও, ভবিষ্যতে নেটোর সদস্যদেশগুলো, কিংবা ইসরায়েল, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া বা জাপানের মতো দেশ কি যুক্তরাষ্ট্রকে আগের চেয়ে একটি কম নির্ভরযোগ্য মিত্র হিসেবে দেখবে?

যদি তারা সেরকমটাই ভাবে, তাহলে বাইডেনের আফগানিস্তান ছাড়ার সিদ্ধান্তের পরিণাম হবে সুদূরপ্রসারী।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
সর্বশেষ খবর
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে
লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের
জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক
টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ
এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস
আজ শহীদ নূর হোসেন দিবস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম