শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৪৭, বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

তালেবানের প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে যে প্রভাব পড়বে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
তালেবানের প্রত্যাবর্তনে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে যে প্রভাব পড়বে

যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেন প্রশাসন আফগানিস্তান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য যেরকম তাড়াহুড়ো করেছিল, সেই সিদ্ধান্ত বিচারের ক্ষেত্রেও এখন বিশেষজ্ঞ এবং বিশ্লেষকদের মধ্যে একই ধরণের তাড়াহুড়ো দেখা যাচ্ছে। মোটামুটি এরা সবাই মার্কিন প্রেসিডেন্টকে এই বলে তিরস্কার করছেন যে, এই সিদ্ধান্তটি ছিল অপ্রয়োজনীয়। এটি আফগানিস্তানে যারা লড়াই করতে গেছে, তাদের এবং আফগান জনগণ- এই উভয়ের সঙ্গেই একরকমের বিশ্বাসঘাতকতা।

কাবুল বিমানবন্দরের যেসব মর্মান্তিক ছবি প্রকাশ পেয়েছে, তা যেন আরও জোরেশোরে এই একই বার্তা দিচ্ছে। এবং এ নিয়ে অনেক ধরণের আবেগের প্রকাশ ন্যায়সঙ্গতভাবেই দেখা যাচ্ছে। আফগানিস্তানে পশ্চিমা দেশগুলো অনেক রক্ত, সময় এবং অর্থ বিনিয়োগ করেছে। আফগান জনগণের বিনিয়োগ ছিল তার চেয়েও অনেক অনেক বেশি।

বাইডেন প্রশাসনের তড়িৎ গতিতে আফগানিস্তান ত্যাগের যে সমালোচনা চলছে, তার বিরুদ্ধে কোন যুক্তি দেয়া কঠিন। আফগানিস্তানকে হয়তো আসলেই আর উদ্ধার করা যাবে না। দেশটির শাসন কাঠামো একেবারেই অপ্রতিনিধিত্বশীল এবং দুর্নীতিগ্রস্ত। কিন্তু এই কথার মাধ্যমে কিন্তু আবার এটাই বোঝা যাচ্ছে যে, আফগানিস্তান যে রসাতলে গেছে, সেটা গত দু বছরে ঘটেনি, এটা চলছিল আসলে গত ২০ বছর ধরেই।

তবে তারপরও একটা কথা বলতেই হচ্ছে- আফগানিস্তান থেকে যেভাবে যুক্তরাষ্ট্র নিজেদের ছাড়িয়ে নিয়ে সটকে পড়লো, তাকে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাসযোগ্যতার উপর এক বিরাট আঘাত বলে মনে করা হচ্ছে। বিশেষ করে একটি মিত্রদেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নির্ভরযোগ্যতা এবং বিশ্ব পরিসরে তাদের নৈতিক অবস্থান কিন্তু এখন বিরাট প্রশ্নের মুখে। অথচ প্রেসিডেন্ট বাইডেন যখন দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তখন কিন্তু একেবারে স্পষ্ট ভাষায় বলেছিলেন- আমেরিকা আবার বিশ্বে তার আগের ভূমিকায় ফিরে এসেছে।

ভিয়েতনামের সঙ্গে তুলনা

আফগানিস্তানে যা ঘটেছে তার তুলনা করা হচ্ছে ভিয়েতনামের সঙ্গে। শত্রুপক্ষের হাতে পতন ঘটছে এমন এক শহর থেকে মার্কিন নাগরিকদের হেলিকপ্টারে করে উদ্ধার করে নিয়ে আসতে হচ্ছে- সংবাদপত্রগুলোর পক্ষে এরকম ছবি প্রথম পাতায় ছাপানোর লোভ সামলানো বেশ কঠিন। তবে বাস্তবে- এই দুটি ঘটনায় উপরে উপরে যত মিলই থাক- কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্যও কিন্তু আছে।

দক্ষিণ ভিয়েতনামের পতন ঘটেছিল মার্কিন সৈন্যরা চলে যাওয়ার দুই বছর পর। মনে হচ্ছে আফগানিস্তানের বেলায় যুক্তরাষ্ট্র আশা করেছিল, তারা চলে আসার পরও তাদের আফগান মিত্ররা মার্কিনীদের ছাড়াই আরও বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা সময় ধরে টিকে থাকতে পারবে।

ভিয়েতনামের অভিজ্ঞতা যুক্তরাষ্ট্রকে একেবারে হতমান করে দিয়েছিল। ভিয়েতনাম নিয়ে মার্কিন জনমত ছিল পুরোপুরি বিভক্ত, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর মনোবল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। কিন্তু ভিয়েতনাম ছিল স্নায়ুযুদ্ধের এক বিয়োগান্তক সাইড শো। যুক্তরাষ্ট্র শেষ পর্যন্ত এই স্নায়ুযুদ্ধে বিজয়ী হয়েছিল। ভিয়েতনামের কারণে নেটো দুর্বল হয়নি। বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্ররা এরপরও কিন্তু মার্কিন সাহায্য প্রত্যাশা করতে কোন দ্বিধা করেনি। বিশ্বের প্রধান এক পরাশক্তি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থানে অটুট ছিল।

কিন্তু আফগানিস্তানের পরিস্থিতি একেবারেই ভিন্ন। আফগানিস্তান প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রে যে ধরণের আভ্যন্তরীণ বিভেদ ছিল, তার সঙ্গে ভিয়েতনামের কোন তুলনাই চলে না। আফগানিস্তান মিশন নিশ্চয়ই অজনপ্রিয় ছিল, কিন্তু তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে কোন গণবিক্ষোভ দেখা যায়নি, যেটি ঘটেছিল ভিয়েতনামের বেলায়।

মনে রাখা দরকার, ১৯৭০ এর দশকের আন্তর্জাতিক পটভূমির সঙ্গে আজকের পটভূমির বিরাট ফারাক আছে। যুক্তরাষ্ট্র- বা আরও সাধারণভাবে বলতে গেলে পশ্চিমা বিশ্ব অনেকগুলো প্রতিদ্বন্দ্বিতায় লিপ্ত, যার কোন কোনটিতে তারা সুস্পষ্টভাবে বিজয়ী হয়েছে।

'ওয়ার অন টেররের‌‌' বিপর্যয়

আফগানিস্তান যেভাবে ধসে পড়লো সেটা তথাকথিত 'ওয়ার অন টেরর' বা সন্ত্রাস বিরোধী যুদ্ধের জন্য এক বড় বিপর্যয়। কিন্তু গণতন্ত্র এবং স্বৈরাচারের যে বৃহত্তর সংঘাত- সেই পটভূমিতে ওয়াশিংটনের এই ব্যর্থতাকে কেবল একটি গুরুতর পিছিয়ে-পড়া বলে গণ্য করা যেতে পারে।

মস্কো এবং বেইজিং এর মুখে হয়তো এখন হাসি ফুটবে, অন্তত কিছুদিনের জন্য হলেও। গণতন্ত্র আর আইনের শাসন বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে পশ্চিমা দেশগুলো যে ধরণের উদারনৈতিক হস্তক্ষেপের নীতি এতদিন অনুসরণ করেছে- আফগানিস্তানের পরীক্ষায় তা পুরোপুরি যেন ধসে পড়লো। ভবিষ্যতে এরকম কাজে আর কারও উৎসাহ থাকবে বলে মনে হয় না।

ওয়াশিংটনের যে মিত্রদেশগুলো আফগানিস্তান প্রজেক্টে যুক্ত হয়েছিল, তারা এখন ভেতরে ভেতরে জ্বলে-পুড়ে মরছে। তারা মনে করছে ওয়াশিংটন আসলে তাদের পথে বসিয়ে দিয়েছে। যে ব্রিটিশ মন্ত্রীরা ওয়াশিংটনের সঙ্গে ব্রিটেনের 'বিশেষ সম্পর্ক' নিয়ে বড়াই করেন, তারাও কিন্তু এখন প্রকাশ্যে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সমালোচনা করছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের যারা ইউরোপীয় মিত্র, তাদের জন্য এবারের ঘটনায় কিন্তু একটা বিষয় পরিস্কার হয়ে গেল। যুক্তরাষ্ট্রের ওপর তারা যতই নির্ভর করুক, ওয়াশিংটন যখন কোন নির্দিষ্ট দিকে যাবে বলে ঠিক করে ফেলেছে, সেখানে তাদের মতামতের কোন তোয়াক্কাই আসলে হোয়াইট হাউজ করে না।

কাজেই আফগানিস্তানের এই বিপর্যয় পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য দুঃসংবাদ। কিন্তু বেইজিং, মস্কো এবং ইসলামাবাদের মুখে যে হাসি এখন দেখা যাচ্ছে, সেটা কতদিন স্থায়ী হবে? তালেবানকে আশ্রয় এবং প্রশ্রয় দিয়ে লালন করেছে পাকিস্তান, তালেবানকে একটা ভূ-রাজনৈতিক লক্ষ্য ঠিক করে দিতে ভূমিকা রেখেছে তারা। কিন্তু আফগানিস্তানে তালেবানের নতুন শাসনের মানে যদি হয় সেই আগের দিনগুলোতে ফিরে যাওয়া, যদি দেশটি আবারও আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদের নিরাপদ চারণভূমি হয়ে উঠে- তাহলে কিন্তু পাকিস্তান নিজেও আবার বিপদে পড়বে। ঐ অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার নেতিবাচক পরিণাম তাদেরও ভোগ করতে হবে।

চীনের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ

যুক্তরাষ্ট্রের ব্যর্থতা চীনকে বেশ খুশি করবে। সত্যি কথা বলতে কী, বাইডেন যদি চীনকে ঠেকানোর দিকে বেশি মনোযোগ দেয়ার লক্ষ্যেই আফগানিস্তান থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তাতে বরং উল্টো ফল হতে পারে। এটি বরং চীনকে আফগানিস্তানে এবং তারও বাইরে অন্যান্য দেশে তাদের প্রভাব বিস্তারের সুযোগ খুলে দিয়েছে।

তবে চীনেরও কিছু উদ্বেগ কিন্তু আছে। আফগানিস্তানের সঙ্গে তাদের ছোট্ট এক অভিন্ন সীমান্ত আছে। চীন তার দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের কঠোরভাবে দমন করছে। বেইজিং বিরোধী ইসলামী সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলো এখন আফগানিস্তানকে একটা ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহার করতে পারে- সেরকম একটা দুশ্চিন্তা তাদের আছে। কাজেই সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে চীনা কূটনীতি তালেবানের সঙ্গে দহরম-মহরম করতে যেরকম উদগ্রীব ছিল, তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই।

আফগানিস্তানে অস্থিতিশীলতা এবং সন্ত্রাসবাদ ফিরে আসলে সেটা রাশিয়ার জন্যও দুশ্চিন্তার কারণ। আফগানিস্তানের উপজাতীয় যোদ্ধাদের হাতে ১৯৮০র দশকের শেষে সোভিয়েত ইউনিয়নের যে পরিণতি হয়েছিল, এখন যুক্তরাষ্ট্রও যে সেই একইভাবে নাকানি-চুবানি খেয়েছে, তা দেখে মস্কো হয়তো কিছুটা ভালো বোধ করছে। কিন্তু মস্কোর মূল স্বার্থ হচ্ছে সেন্ট্রাল এশিয়ার বিরাট অঞ্চলের নিরাপত্তা, যেখানকার বহু দেশ মস্কোর মিত্র।
এবারের গ্রীস্মে সামরিক মহড়ার জন্য তাজিকস্তান-আফগান সীমান্তে মস্কো তাদের ট্যাংক মোতায়েন করেছে। এর উদ্দেশ্য ছিল এটা পরিস্কার করে দেয়া যে, আফগানিস্তানে সব ধসে পড়লে সেখানকার ঢেউ যেন সীমান্তের এদিকে এসে না লাগে, তা ঠেকাতে তারা প্রস্তুত।

কাজেই স্বল্প মেয়াদে আফগানিস্তানের এই বিপর্যয় থেকে পশ্চিমা বিশ্বের প্রতিপক্ষ নিশ্চিতভাবেই লাভবান হবে। তবে তাদের দৃষ্টিভঙ্গীর কোন পরিবর্তন এমনিতেই হবে না। এখানে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেটি, তা হলো, ওয়াশিংটনের মিত্রদের ওপর এর কী প্রভাব পড়তে যাচ্ছে।

আফগানিস্তানের অভিজ্ঞতা থেকে তারা কী শিক্ষা নেবে? এখনকার যে সংকট, সেটা কেটে গেলেও, ভবিষ্যতে নেটোর সদস্যদেশগুলো, কিংবা ইসরায়েল, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া বা জাপানের মতো দেশ কি যুক্তরাষ্ট্রকে আগের চেয়ে একটি কম নির্ভরযোগ্য মিত্র হিসেবে দেখবে?

যদি তারা সেরকমটাই ভাবে, তাহলে বাইডেনের আফগানিস্তান ছাড়ার সিদ্ধান্তের পরিণাম হবে সুদূরপ্রসারী।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ইউক্রেনে রুশ ড্রোন হামলার পর জেলেনস্কির সাথে ভ্যান্সের সাক্ষাৎ
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ১০ সপ্তাহ পর সীমিত পরিমাণে খাদ্য প্রবেশের অনুমতি ইসরায়েলের
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে একদিনে আরও ১৫১ ফিলিস্তিনি নিহত
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
পাকিস্তানের পাঞ্জাবে রেড এলার্ট জারি
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
সিরিয়ায় পুলিশ স্টেশনে গাড়িবোমা বিস্ফোরণ, ৩ নিরাপত্তা সদস্য নিহত
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
ভারতের উত্তরাখণ্ডে ৫ বাংলাদেশি আটকের দাবি
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
বাইডেন ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ‘দৃঢ়তা ও মর্যাদার সঙ্গে’ লড়বেন : ওবামা
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
প্লাস্টিক ডাম্পিংয়ের অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের বিরুদ্ধে চীনের শুল্কারোপ
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ
আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই: ইসি মাছউদ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি
পণ্য রপ্তানিতে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে প্রভাব পড়েনি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু
কীটনাশক পানে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট
লা লিগার শেষ ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের জয়, বার্সেলোনার হোঁচট

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের করিডর নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করবে: কাদের গনি চৌধুরী

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী
বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় এখন আমি চিন্তামুক্ত ভাবে পরীক্ষা দিতে পারবো : দিপালী রানী

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন
পুলিশ সদর দপ্তরের সামনে অব্যাহতি পাওয়া এসআইদের মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা
ভিসা জালিয়াতিতে দোষী প্রমাণিত হলে যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন
আপিলেও জামিন পাননি হলমার্কের জেসমিন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মধুর যত গুণ
মধুর যত গুণ

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে পিস্তল-গুলিসহ তিন রোহিঙ্গা আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান
গোবিপ্রবিতে নারী শিক্ষার্থীদের জন্য পৃথক নামাজের স্থান

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক
করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে সংসদ : ফারুক

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক
পিস্তল ও ৩০ হাজার ইয়াবাসহ টেকনাফে তিন রোহিঙ্গা আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯
ইন্দোনেশিয়ায় সোনার খনিতে ভূমিধস, নিখোঁজ ১৯

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু
গোপালগঞ্জে কোরবানির জন্য প্রস্তুত প্রায় ৪০ হাজার গবাদিপশু

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট
যশোরে সাড়ে ৩২ মণের 'ঠাণ্ডাভোলা' মাতাবে কোরবানির হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
এনবিআর দুই ভাগ করার প্রক্রিয়া ঠিক হয়নি : ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব
বাণিজ্য যুদ্ধের চাপ সামলে চীনের কারখানা খাতে চাঙ্গাভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল
ডাউনলোড না করেই পড়া যাবে হোয়াটসঅ্যাপে আসা ফাইল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি
৩ দাবিতে চাঁদপুরে মেরিন টেকনোলজি শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’
‘গাড়ি রওয়ানা হলে আগে থেকে লিখে রাখবে এটা কোন হাটে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা
ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে তুহিন মালিকের ৩ এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়
গরমে ফ্রিজ ছাড়া ফল টাটকা রাখার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ
পিএসএলে সাকিবের সঙ্গী হতে চলেছেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল
ব্লকেডের আওতায় গুলিস্তান, বন্ধ যান চলাচল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার
১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৬১ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর
অভিনেতা হয়েও যেভাবে ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দেন নানা পাটেকর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা