শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন

প্রকাশ্যে এল ইরানি বিজ্ঞানী ফাখরিজাদেহের অবিশ্বাস্য হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশ্যে এল ইরানি বিজ্ঞানী ফাখরিজাদেহের অবিশ্বাস্য হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা

মোহসেন ফাখরিজাদেহ, যাকে ইরানের পরমাণু শক্তির জনক বলা হয়। গত বছরের নভেম্বরে গুপ্তহত্যার শিকার হন। এতদিন ইরান এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে সরাসরি দোষারোপ করলেও বিষয়টি কীভাবে ঘটে তা নিয়ে ধোয়াশা ছিলই। তবে এবার প্রকাশ্যে এল সেই হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা।

মার্কিন গণমাধ্যম ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ ও ইসরায়েলি পত্রিকা ‘টাইমস অব ইসরায়েল’ এ নিয়ে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী অত্যানুধিক আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। অবিশ্বাস্য ওই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে মাত্র ৬০ সেকেন্ডের কম সময়ে নিয়েছিল ইসরায়েলি ঘাতক বাহিনী। সে সময় ঘটনাস্থলে কোনও আততায়ী উপস্থিত ছিল না। এটি ছিল রিমোট কন্ট্রোল কিলিং-মিশন, যা হাজার মাইল দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই হামলা এতটাই সূক্ষ্ণ ছিল যে, গাড়িতে ফাখরিজাদেহের পাশের সিটে বসে থাকা স্ত্রী কিংবা তার দেহরক্ষীদের কারও গায়ে কোনও আঁচড় পর্যন্ত লাগেনি।

হামলার বিষয়ে আগে থেকেই অবগত থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েলের উন্নত প্রযুক্তির ফাঁদে ধরাশায়ী হয় ইরানের গোয়েন্দা সংস্থা। এমনকি হত্যাকাণ্ডের পর প্রথমদিকে পুরো ঘটনা বুঝে উঠতেও ইরানের বেশ কিছু সময় লাগে। গণমাধ্যমগুলোতে শুরুতে গানম্যানের গুলিতে ফাখরিজাদেহের নিহত হওয়ার সংবাদ প্রচার করা হলেও পরবর্তীতে রিমোট কন্ট্রোলড মেশিনগানের বিষয়টি সামনে আসে।

দীর্ঘদিনের টার্গেট ছিলেন ফাখরিজাদেহ

ইরানে ফাখরিজাদেহকে মানুষ সেভাবে না চিনলেও শত্রুপক্ষ তাকে ভালোমতোই জানত। পশ্চিমাদেশসমূহ ও ইসরায়েলের কাছে তিনি ছিলেন ইরানের পরমাণু শক্তির জনক। আর তাই, দীর্ঘ সময় ধরেই তাকে হত্যার চেষ্টা করে আসছিল মোসাদ।

আমেরিকান, ইসরায়েলি ও ইরানিয়ান কর্মকর্তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৭ সাল থেকেই ফাখরিজাদেহের ওপর নজর রাখছিল ইসরায়েল।

মোহসেন ফাখরিজাদেহর গতিবিধি, কর্মস্থল সবকিছুর ওপরেই ছিল তাদের নজরদারি। ২০১৯ সালের শেষে শুরু হয় তাকে হত্যার পরিকল্পনা। মোসাদের তৎকালীন পরিচালক ইয়োশি কোহেন, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ স্থানীয় কর্মকর্তা এমনকি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এবং সিআইএ পরিচালক জিনা হ্যাসপেল ফাখরিজাদেহকে হত্যা পরিকল্পনার একাধিক আলোচনায় অংশ নেন।

২০২০ সালের শুরু থেকে জোর প্রস্তুতি নিতে শুরু করে ইসরায়েল। এর পিছে মূলত দুটি কারণ ছিল। প্রথমত, জেনারেল কাশেম সোলেইমানি হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে ‘কড়া জবাব’ দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইরান। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত হন সোলেইমানি। ফলে, ইরানের পরমাণু শক্তি নিয়ে পশ্চিমাশক্তি ও ইসরায়েল সতর্ক অবস্থান নেয়।

দ্বিতীয়ত, নভেম্বরে জো বাইডেনের কাছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরাজয়ের বিষয়টিও ক্রমশ পরিষ্কার হয়ে আসে। আর জো বাইডেন ক্ষমতায় আসলে ইরানের সঙ্গে ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তিতে ফেরার ইঙ্গিতও দেন। আর তাই, ইরানকে ঠেকাতে ফাখরিজাদেহকে হত্যার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে ইসরায়েল।

জো বাইডেন জিতলেও ফাখরিজাদেহের হত্যাকাণ্ড ইরানের পরমাণু চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করার সকল সুযোগ ব্যর্থ করে দেবে বলেই ধারণা করেছিলেন ইসরায়েলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

হামলার পরিকল্পনা

বেলজিয়ামে নির্মিত এফএন এমএজি মেশিনগানের সাহায্যে ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। মেশিনগানটি রোবটিক যন্ত্রাংশের সঙ্গে যুক্ত করা ছিল, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে পরিচালিত হয়। পুরো যন্ত্রব্যবস্থার ওজন ছিল প্রায় এক টনের মতো।

এই বিশাল সরঞ্জাম ও অস্ত্র ইরানের ভেতর সরাসরি নিয়ে আসা সম্ভব ছিল না। আর তাই বিভিন্ন পথ ব্যবহার করে যন্ত্রাংশগুলো চোরাচালানের মাধ্যমে ইরানে নিয়ে আসা হয়। এখানেই বিভিন্ন অংশ সংযোজনের মাধ্যমে দাঁড় করানো হয় পুরো ব্যবস্থাপনা । মোসাদের দল পুরো পরিকল্পনা ইরানের বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রণ করে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান স্থাপনের জন্য সাদামাটা একটি পিকআপ ট্রাক বেছে নেয় ইসরায়েল। ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করা ইরানি এজেন্টরা নির্দিষ্ট রাস্তায় পিকআপ ভ্যানটি দাঁড় করিয়ে রাখে। ইরানের রাস্তায় নিসান জামইয়াদের এরকম বহু পিকআপ ভ্যানের দেখা মেলে। আর তাই এই গাড়ি নিয়েও কারও কোনও মাথাব্যথা ছিল না।

আক্রমণ চালানোর জন্য ইউটার্নের একটি রাস্তা বেছে নেওয়া হয়। ট্রাকে অসংখ্য ক্যামেরা স্থাপন করা ছিল। একইসঙ্গে রাখা হয়েছিল বিস্ফোরক। হত্যাকাণ্ডের পরপরই বিস্ফোরণের সাহায্যে ট্রাক এবং অস্ত্র উড়িয়ে দিয়ে সমস্ত চিহ্ন মেটানোর পরিকল্পনা ছিল মোসাদের।

হামলার বিবরণ

৫৯ বছর বয়সী পদার্থবিদ ফাখরিজাদেহ ইসলামিক রেভুল্যুশনারি গার্ড করপসের কর্মকর্তা এবং তেহরানের ইমাম হুসেইন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ছিলেন।

ঘটনার দিন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে কাস্পিয়ানের তীরে আবসার্দের বাড়িতে ছুটি কাটাতে যাচ্ছিলেন ফাখরিজাদেহ। স্ত্রীকে পাশের সিটে বসিয়ে নিজের কালো রঙের নিসান টিয়ানা সিদান গাড়িটি তিনি নিজেই চালাচ্ছিলেন। সামনে ও পেছনে ছিল নিরাপত্তায় নিয়োজিত দেহরক্ষীদের পৃথক গাড়ি।

ফাখরিজাদেহকে সতর্ক করা সত্ত্বেও তিনি সেদিন বের হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তাকে সম্ভাব্য হত্যার কথা জানিয়ে নিরাপত্তা দল গাড়ি চালাতে বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। বছরের পর বছর ধরে নিরাপত্তা হুমকিতে থাকা ফাখরিজাদেহের কাছে এসব সতর্কবার্তা মামুলি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ২০০৯ সালেও তাকে হত্যার পরিকল্পনা করে মোসাদ। কিন্তু ঝুঁকি থাকায় পরবর্তীতে সেই অভিযান বাতিল করা হয়।

ইরানে কারও ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখা ইসরায়েলের জন্য কঠিন। এখানে ড্রোন ওড়ানো ইসরায়েলের পক্ষে অসম্ভব। আর তাই ফাখরিজাদেহ আসলেই ড্রাইভিং সিটে আছেন, নাকি তার স্ত্রী বা সন্তান কেউ গাড়ি চালাচ্ছেন, তা আগে থেকে জানা সম্ভব ছিল না। ইউটার্নের কাছে এজন্য নজরদারির জন্য ক্যামেরা নিয়ে অপর একটি গাড়ির ব্যবস্থা রাখে ইসরায়েলি এজেন্টরা। 

ঠিক সাড়ে তিনটার সময় গাড়ি ইউটার্ন নিলে অপর গাড়িটি ফাখরিজাদেহের অবস্থান নিশ্চিত করে। হামলা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা দলটি এবার সতর্ক হয়।

হামলা সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলায় হয়, “হত্যাকারী একজন দক্ষ স্নাইপার। অবস্থান গ্রহণের পর বন্দুকের নিশানা ঠিক করে তিনি আলতোভাবে ট্রিগারে স্পর্শ করেন। তবে, এর সবটাই ঘটে ইরানের বাইরে অন্তত হাজার মাইল দূরের কোনো অজ্ঞাত স্থান থেকে।”

দূর-নিয়ন্ত্রিত অস্ত্রের মাধ্যমে হামলা চালানো হলেও হামলাকারীদের সামনে অনেকগুলো প্রতিবন্ধকতা ছিল। এমনকি এক মুহূর্তের বিলম্বের কারণে পুরো অভিযান ব্যর্থ হতে পারত। চলন্ত গাড়ির গতি বা অস্ত্র চালনার পর ট্রাক কেঁপে ওঠায় লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। একইসঙ্গে, হামলাকারীরা স্ক্রিনের মাধ্যমে ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করছিলেন। যদিও স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ঘটনাস্থলের দৃশ্য আলোর বেগে স্ক্রিনে আসছিল, তাও সেখানে কয়েক মুহূর্তের বিলম্ব ছিল। পুরো ব্যবস্থাই তাই এমনভাবে সাজানো হয় যেন সময় বা গতির কারণে কোনও কালবিলম্ব না ঘটে।

ফাখরিজাদেহের গাড়ি ইউটার্ন নেওয়ার পর নিরাপত্তারক্ষীদের একটি গাড়ি আগে চলে যায়। বাড়িতে প্রবেশের আগে বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দলটি এগিয়ে যায়। এর ফলে ফাখরিজাদেহের গাড়ির সামনের অংশ সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। পার্ক করা ট্রাকের আগে থাকা স্পিডব্রেকারের কারণে নিরাপত্তাকর্মীদের অন্য গাড়িগুলোর গতিও কমে যায়। এবার, হামলাকারীদের সামনে ড্রাইভিং সিটে থাকা ফাখরিজাদেহকে গুলি করতে আর কোনও বাধা থাকে না। হঠাৎ করে গাড়ির উইন্ডশিল্ডের নিচে অজস্র বুলেট এসে আঘাত হানে।

প্রথমবার ছোড়া এই গুলি ফাখরিজাদেহকে আহত করে কি না, তা নিশ্চিত না হলেও গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে একসময় থেমে যায়। গাড়ির দরজা খুলে হামাগুড়ি দিয়ে মাথানিচু করে বেরিয়ে আসেন ফাখরিজাদেহ। ঠিক সেই সময় তাকে লক্ষ্য করে আরও তিনটি গুলি ছোড়া হয়। গুলিগুলো তার মেরুদণ্ড ভেদ করে। রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন মোহসেন ফাখরিজাদেহ।

একজন দেহরক্ষী ছুটে আসলেও আশেপাশে কাউকে না দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন।

ফাখরিজাদেহের স্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে তার কাছে ছুটে আসেন। স্বামীর পাশে রাস্তায় বসে পড়েন তিনি। ঠিক সেই মুহূর্তে বিস্ফোরিত হয় কাছে দাঁড় করানো অস্ত্রবাহী সেই নীল ট্রাক। এই একটি জায়গায় এসে ইসরায়েলের পরিকল্পনা ঠিকমতো কাজ করেনি। বিস্ফোরণে অস্ত্র ও যন্ত্রাদি অকেজো হয়ে পড়লেও সেগুলো প্রায় অক্ষত থাকে।

মোট ১৫টি বুলেট ছোড়া হয়েছিল ফাখরিজাদেহকে হত্যা করতে। পুরো ঘটনাটি ৬০ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ঘটেছে বলে জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। তবে, বাকিরা কেউ আহত হননি।

পুরো অপারেশনটি সফল হয়। নিউইয়র্ক টাইমসের মতে, এই অভিযানের মধ্য দিয়ে ইরানের রেভুল্যুশনারি গার্ডের নিরাপত্তা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়। একইসঙ্গে, আবারও নজরদারি ও সুপরিকল্পনা দিয়ে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করে মোসাদ। তবে, ফাখরিজাদেহের মৃত্যুর পেছনে অদৃষ্টবাদী ভূমিকাও কম নয়। সেদিন তিনি সতর্কবার্তা শুনে ঘর থেকে না বের হলে হয়তো পুরো ঘটনাই এড়ানো সম্ভব হতো। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস দ্য টাইমস অব ইসরায়েল

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত ক্রসিং-বাণিজ্য স্থগিতই থাকবে, ঘোষণা পাকিস্তানের
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
সর্বশেষ খবর
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯

৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
গাংনী সীমান্তে ৬০ জনকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা
‘গুলশান ক্লাব অলিম্পিয়াড ২০২৫’-এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
‌‌‌প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন হলে উচ্চশিক্ষা সহজ হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ
নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির অভিযোগে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে তালা, বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় ৪০ নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি
মাদকমুক্ত সমাজ গঠন আমাদের অঙ্গীকার: এ্যানি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট
নারায়ণগঞ্জে ডাকাতি, টাকা ও মালামাল লুট

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: রংপুর, খুলনা, রাজশাহীসহ ৫ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭
চীন-আমেরিকায় বিক্রিতে এগিয়ে আইফোন ১৭

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে
রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা ইউক্রেনে

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব ব্যবস্থায় টিকে থাকতে সুশিক্ষিত হতে হবে : প্রিন্স

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
কালকিনিতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান
জুলাই সনদের আলোকে রাষ্ট্র সংস্কারে অঙ্গীকারবদ্ধ সরকার : আদিলুর রহমান

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভেনেজুয়েলায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘আজ্ঞাবহ’ সরকার প্রতিষ্ঠার সুযোগ নেই : প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তির মাঝে ছাতা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড
প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২
পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়