শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন

প্রকাশ্যে এল ইরানি বিজ্ঞানী ফাখরিজাদেহের অবিশ্বাস্য হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশ্যে এল ইরানি বিজ্ঞানী ফাখরিজাদেহের অবিশ্বাস্য হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা

মোহসেন ফাখরিজাদেহ, যাকে ইরানের পরমাণু শক্তির জনক বলা হয়। গত বছরের নভেম্বরে গুপ্তহত্যার শিকার হন। এতদিন ইরান এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে সরাসরি দোষারোপ করলেও বিষয়টি কীভাবে ঘটে তা নিয়ে ধোয়াশা ছিলই। তবে এবার প্রকাশ্যে এল সেই হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা।

মার্কিন গণমাধ্যম ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ ও ইসরায়েলি পত্রিকা ‘টাইমস অব ইসরায়েল’ এ নিয়ে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী অত্যানুধিক আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। অবিশ্বাস্য ওই হত্যাকাণ্ড ঘটাতে মাত্র ৬০ সেকেন্ডের কম সময়ে নিয়েছিল ইসরায়েলি ঘাতক বাহিনী। সে সময় ঘটনাস্থলে কোনও আততায়ী উপস্থিত ছিল না। এটি ছিল রিমোট কন্ট্রোল কিলিং-মিশন, যা হাজার মাইল দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। এই হামলা এতটাই সূক্ষ্ণ ছিল যে, গাড়িতে ফাখরিজাদেহের পাশের সিটে বসে থাকা স্ত্রী কিংবা তার দেহরক্ষীদের কারও গায়ে কোনও আঁচড় পর্যন্ত লাগেনি।

হামলার বিষয়ে আগে থেকেই অবগত থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েলের উন্নত প্রযুক্তির ফাঁদে ধরাশায়ী হয় ইরানের গোয়েন্দা সংস্থা। এমনকি হত্যাকাণ্ডের পর প্রথমদিকে পুরো ঘটনা বুঝে উঠতেও ইরানের বেশ কিছু সময় লাগে। গণমাধ্যমগুলোতে শুরুতে গানম্যানের গুলিতে ফাখরিজাদেহের নিহত হওয়ার সংবাদ প্রচার করা হলেও পরবর্তীতে রিমোট কন্ট্রোলড মেশিনগানের বিষয়টি সামনে আসে।

দীর্ঘদিনের টার্গেট ছিলেন ফাখরিজাদেহ

ইরানে ফাখরিজাদেহকে মানুষ সেভাবে না চিনলেও শত্রুপক্ষ তাকে ভালোমতোই জানত। পশ্চিমাদেশসমূহ ও ইসরায়েলের কাছে তিনি ছিলেন ইরানের পরমাণু শক্তির জনক। আর তাই, দীর্ঘ সময় ধরেই তাকে হত্যার চেষ্টা করে আসছিল মোসাদ।

আমেরিকান, ইসরায়েলি ও ইরানিয়ান কর্মকর্তাদের নেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০৭ সাল থেকেই ফাখরিজাদেহের ওপর নজর রাখছিল ইসরায়েল।

মোহসেন ফাখরিজাদেহর গতিবিধি, কর্মস্থল সবকিছুর ওপরেই ছিল তাদের নজরদারি। ২০১৯ সালের শেষে শুরু হয় তাকে হত্যার পরিকল্পনা। মোসাদের তৎকালীন পরিচালক ইয়োশি কোহেন, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ স্থানীয় কর্মকর্তা এমনকি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও এবং সিআইএ পরিচালক জিনা হ্যাসপেল ফাখরিজাদেহকে হত্যা পরিকল্পনার একাধিক আলোচনায় অংশ নেন।

২০২০ সালের শুরু থেকে জোর প্রস্তুতি নিতে শুরু করে ইসরায়েল। এর পিছে মূলত দুটি কারণ ছিল। প্রথমত, জেনারেল কাশেম সোলেইমানি হত্যার প্রতিশোধ হিসেবে ‘কড়া জবাব’ দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইরান। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলায় নিহত হন সোলেইমানি। ফলে, ইরানের পরমাণু শক্তি নিয়ে পশ্চিমাশক্তি ও ইসরায়েল সতর্ক অবস্থান নেয়।

দ্বিতীয়ত, নভেম্বরে জো বাইডেনের কাছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরাজয়ের বিষয়টিও ক্রমশ পরিষ্কার হয়ে আসে। আর জো বাইডেন ক্ষমতায় আসলে ইরানের সঙ্গে ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তিতে ফেরার ইঙ্গিতও দেন। আর তাই, ইরানকে ঠেকাতে ফাখরিজাদেহকে হত্যার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে ইসরায়েল।

জো বাইডেন জিতলেও ফাখরিজাদেহের হত্যাকাণ্ড ইরানের পরমাণু চুক্তি পুনরুজ্জীবিত করার সকল সুযোগ ব্যর্থ করে দেবে বলেই ধারণা করেছিলেন ইসরায়েলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

হামলার পরিকল্পনা

বেলজিয়ামে নির্মিত এফএন এমএজি মেশিনগানের সাহায্যে ফাখরিজাদেহকে হত্যা করা হয়। মেশিনগানটি রোবটিক যন্ত্রাংশের সঙ্গে যুক্ত করা ছিল, যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে পরিচালিত হয়। পুরো যন্ত্রব্যবস্থার ওজন ছিল প্রায় এক টনের মতো।

এই বিশাল সরঞ্জাম ও অস্ত্র ইরানের ভেতর সরাসরি নিয়ে আসা সম্ভব ছিল না। আর তাই বিভিন্ন পথ ব্যবহার করে যন্ত্রাংশগুলো চোরাচালানের মাধ্যমে ইরানে নিয়ে আসা হয়। এখানেই বিভিন্ন অংশ সংযোজনের মাধ্যমে দাঁড় করানো হয় পুরো ব্যবস্থাপনা । মোসাদের দল পুরো পরিকল্পনা ইরানের বাইরে থেকে নিয়ন্ত্রণ করে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত স্বয়ংক্রিয় মেশিনগান স্থাপনের জন্য সাদামাটা একটি পিকআপ ট্রাক বেছে নেয় ইসরায়েল। ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করা ইরানি এজেন্টরা নির্দিষ্ট রাস্তায় পিকআপ ভ্যানটি দাঁড় করিয়ে রাখে। ইরানের রাস্তায় নিসান জামইয়াদের এরকম বহু পিকআপ ভ্যানের দেখা মেলে। আর তাই এই গাড়ি নিয়েও কারও কোনও মাথাব্যথা ছিল না।

আক্রমণ চালানোর জন্য ইউটার্নের একটি রাস্তা বেছে নেওয়া হয়। ট্রাকে অসংখ্য ক্যামেরা স্থাপন করা ছিল। একইসঙ্গে রাখা হয়েছিল বিস্ফোরক। হত্যাকাণ্ডের পরপরই বিস্ফোরণের সাহায্যে ট্রাক এবং অস্ত্র উড়িয়ে দিয়ে সমস্ত চিহ্ন মেটানোর পরিকল্পনা ছিল মোসাদের।

হামলার বিবরণ

৫৯ বছর বয়সী পদার্থবিদ ফাখরিজাদেহ ইসলামিক রেভুল্যুশনারি গার্ড করপসের কর্মকর্তা এবং তেহরানের ইমাম হুসেইন ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ছিলেন।

ঘটনার দিন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে কাস্পিয়ানের তীরে আবসার্দের বাড়িতে ছুটি কাটাতে যাচ্ছিলেন ফাখরিজাদেহ। স্ত্রীকে পাশের সিটে বসিয়ে নিজের কালো রঙের নিসান টিয়ানা সিদান গাড়িটি তিনি নিজেই চালাচ্ছিলেন। সামনে ও পেছনে ছিল নিরাপত্তায় নিয়োজিত দেহরক্ষীদের পৃথক গাড়ি।

ফাখরিজাদেহকে সতর্ক করা সত্ত্বেও তিনি সেদিন বের হয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তাকে সম্ভাব্য হত্যার কথা জানিয়ে নিরাপত্তা দল গাড়ি চালাতে বারণ করলেও তিনি তা শোনেননি। বছরের পর বছর ধরে নিরাপত্তা হুমকিতে থাকা ফাখরিজাদেহের কাছে এসব সতর্কবার্তা মামুলি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছিল। ২০০৯ সালেও তাকে হত্যার পরিকল্পনা করে মোসাদ। কিন্তু ঝুঁকি থাকায় পরবর্তীতে সেই অভিযান বাতিল করা হয়।

ইরানে কারও ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখা ইসরায়েলের জন্য কঠিন। এখানে ড্রোন ওড়ানো ইসরায়েলের পক্ষে অসম্ভব। আর তাই ফাখরিজাদেহ আসলেই ড্রাইভিং সিটে আছেন, নাকি তার স্ত্রী বা সন্তান কেউ গাড়ি চালাচ্ছেন, তা আগে থেকে জানা সম্ভব ছিল না। ইউটার্নের কাছে এজন্য নজরদারির জন্য ক্যামেরা নিয়ে অপর একটি গাড়ির ব্যবস্থা রাখে ইসরায়েলি এজেন্টরা। 

ঠিক সাড়ে তিনটার সময় গাড়ি ইউটার্ন নিলে অপর গাড়িটি ফাখরিজাদেহের অবস্থান নিশ্চিত করে। হামলা পরিচালনার দায়িত্বে থাকা দলটি এবার সতর্ক হয়।

হামলা সম্পর্কে প্রতিবেদনে বলায় হয়, “হত্যাকারী একজন দক্ষ স্নাইপার। অবস্থান গ্রহণের পর বন্দুকের নিশানা ঠিক করে তিনি আলতোভাবে ট্রিগারে স্পর্শ করেন। তবে, এর সবটাই ঘটে ইরানের বাইরে অন্তত হাজার মাইল দূরের কোনো অজ্ঞাত স্থান থেকে।”

দূর-নিয়ন্ত্রিত অস্ত্রের মাধ্যমে হামলা চালানো হলেও হামলাকারীদের সামনে অনেকগুলো প্রতিবন্ধকতা ছিল। এমনকি এক মুহূর্তের বিলম্বের কারণে পুরো অভিযান ব্যর্থ হতে পারত। চলন্ত গাড়ির গতি বা অস্ত্র চালনার পর ট্রাক কেঁপে ওঠায় লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। একইসঙ্গে, হামলাকারীরা স্ক্রিনের মাধ্যমে ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করছিলেন। যদিও স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ঘটনাস্থলের দৃশ্য আলোর বেগে স্ক্রিনে আসছিল, তাও সেখানে কয়েক মুহূর্তের বিলম্ব ছিল। পুরো ব্যবস্থাই তাই এমনভাবে সাজানো হয় যেন সময় বা গতির কারণে কোনও কালবিলম্ব না ঘটে।

ফাখরিজাদেহের গাড়ি ইউটার্ন নেওয়ার পর নিরাপত্তারক্ষীদের একটি গাড়ি আগে চলে যায়। বাড়িতে প্রবেশের আগে বাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দলটি এগিয়ে যায়। এর ফলে ফাখরিজাদেহের গাড়ির সামনের অংশ সম্পূর্ণ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। পার্ক করা ট্রাকের আগে থাকা স্পিডব্রেকারের কারণে নিরাপত্তাকর্মীদের অন্য গাড়িগুলোর গতিও কমে যায়। এবার, হামলাকারীদের সামনে ড্রাইভিং সিটে থাকা ফাখরিজাদেহকে গুলি করতে আর কোনও বাধা থাকে না। হঠাৎ করে গাড়ির উইন্ডশিল্ডের নিচে অজস্র বুলেট এসে আঘাত হানে।

প্রথমবার ছোড়া এই গুলি ফাখরিজাদেহকে আহত করে কি না, তা নিশ্চিত না হলেও গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে একসময় থেমে যায়। গাড়ির দরজা খুলে হামাগুড়ি দিয়ে মাথানিচু করে বেরিয়ে আসেন ফাখরিজাদেহ। ঠিক সেই সময় তাকে লক্ষ্য করে আরও তিনটি গুলি ছোড়া হয়। গুলিগুলো তার মেরুদণ্ড ভেদ করে। রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন মোহসেন ফাখরিজাদেহ।

একজন দেহরক্ষী ছুটে আসলেও আশেপাশে কাউকে না দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন।

ফাখরিজাদেহের স্ত্রী গাড়ি থেকে নেমে তার কাছে ছুটে আসেন। স্বামীর পাশে রাস্তায় বসে পড়েন তিনি। ঠিক সেই মুহূর্তে বিস্ফোরিত হয় কাছে দাঁড় করানো অস্ত্রবাহী সেই নীল ট্রাক। এই একটি জায়গায় এসে ইসরায়েলের পরিকল্পনা ঠিকমতো কাজ করেনি। বিস্ফোরণে অস্ত্র ও যন্ত্রাদি অকেজো হয়ে পড়লেও সেগুলো প্রায় অক্ষত থাকে।

মোট ১৫টি বুলেট ছোড়া হয়েছিল ফাখরিজাদেহকে হত্যা করতে। পুরো ঘটনাটি ৬০ সেকেন্ডেরও কম সময়ে ঘটেছে বলে জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। তবে, বাকিরা কেউ আহত হননি।

পুরো অপারেশনটি সফল হয়। নিউইয়র্ক টাইমসের মতে, এই অভিযানের মধ্য দিয়ে ইরানের রেভুল্যুশনারি গার্ডের নিরাপত্তা ব্যবস্থা চরমভাবে ব্যর্থ প্রমাণিত হয়। একইসঙ্গে, আবারও নজরদারি ও সুপরিকল্পনা দিয়ে নিজের দক্ষতা প্রমাণ করে মোসাদ। তবে, ফাখরিজাদেহের মৃত্যুর পেছনে অদৃষ্টবাদী ভূমিকাও কম নয়। সেদিন তিনি সতর্কবার্তা শুনে ঘর থেকে না বের হলে হয়তো পুরো ঘটনাই এড়ানো সম্ভব হতো। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস দ্য টাইমস অব ইসরায়েল

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা