শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪৮, মঙ্গলবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

ইরানের সবচেয়ে নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে নিয়ে ২০২০ সালের নভেম্বরে যখন একটি গাড়িবহর তেহরানের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে, তখন সেটির ওপর হঠাৎ গুলি শুরু হয়। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে রিমোট কনট্রোলে পরিচালিত একটি মেশিনগান দিয়ে এই হামলা চালানো হয়েছিল।

একটি চলমান টার্গেটের ওপর এত নিখুঁত এবং অব্যর্থ হামলা চালিয়ে কাউকে হত্যা করা, তাও আবার অন্য কোনো বেসামরিক প্রাণহানি এড়িয়ে, বেশ বিস্ময়কর। এটা কেবল তখনই সম্ভব, যখন ঘটনাস্থল থেকে প্রতি মূহুর্তে কেউ গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে।

এই হত্যাকাণ্ডের পর ইরানের নিরাপত্তা গোয়েন্দা মন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেছিলেন, ঠিক যে জায়গায় ফখরিযাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছিল, সেখানেই যে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে, সেটির ব্যাপারে তিনি দুমাস আগেই নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন।

আলভি আরো বলেছিলেন, যে ব্যক্তি এই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, ‘সে ছিল সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্য। কিন্তু আমরা তো সশস্ত্র বাহিনীর ওপর গোয়েন্দাগিরি করতে পারি না।’

তবে তিনি পরোক্ষভাবে এরকম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, এই ঘটনা যে ঘটিয়েছে, সে ইরানের ইসলামিক রেভুলিউশন গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। এটি ইরানের সবচেয়ে সেরা এবং অভিজাত সামরিক ইউনিট।

আলভির এই দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে এই ব্যক্তি আইআরজিসির এত উচ্চপদে ছিল যে, তার পক্ষে হামলার সতর্ক সংকেত নাকচ করে দেয়া সম্ভব হয়েছিল। এবং পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখের নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্ধারিত স্থানেই হত্যা করা হয়। মোহসেন ফখরিযাদে নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য ছিলেন।

ইরানে বিদেশি রাষ্ট্রের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যাদের আটক করা হয়, তাদের রাখা হয় তেহরানের কঠোর নিরাপত্তার এভিন জেলখানায়। এই জেলখানার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের কিছু সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, সেখানে আইআরজিসির বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের কমান্ডারকে এখন আটকে রাখা হয়েছে। রেভুলিউশনারি গার্ডের সুনাম এবং ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণ্ণ না হয়, সেজন্যে ইরানের সরকার এই আটক কমান্ডারদের নাম এবং পদবী প্রকাশ করছে না।

ইরানের আইআরজিসির যে শাখাটি বিদেশে তৎপরতা চালায়, সেটির নাম ‘কুদস ফোর্স।’ এটির একজন সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, বিদেশি গুপ্ত সংস্থাগুলোর কাছে ইরানের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত এবং আইআরজিসি কমান্ডের ব্যাপারে অনেক তথ্য আছে। তিনি বলেন, এর মধ্যে নারীদের সাথে এসব রাষ্ট্রদূত এবং কমান্ডারের ব্যক্তিগত সম্পর্কের অনেক স্পর্শকাতর তথ্যও আছে, যা দিয়ে এদেরকে ব্ল্যাক-মেইল করা যায় বিদেশি গুপ্তচরদের সাথে সহযোগিতায় বাধ্য করতে।

ইসরায়েল বনাম ইরানের গোপন লড়াই
ইরান এবং ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থাগুলো পরস্পরের বিরুদ্ধে যে লড়াইয়ে লিপ্ত, তা নিয়ে দুই দেশের টেলিভিশনে অনেক ধারাবাহিক অনুষ্ঠান দেখানো হয়। গানডো হচ্ছে এরকম একটি টেলিভিশন সিরিজ, যেটি ইরানের স্যাটেলাইট টেলিভিশনে দেখানো হয়। এতে ইরানের রেভুলিউশনারি গার্ডের ইন্টেলিজেন্স যে ইসরায়েলের চেয়ে শ্রেষ্ঠ সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা আসলে বলছে ভিন্ন কাহিনী।

সিআইএর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক এক সাবেক এজেন্ট নরম্যান রুল বলেছেন, ইরান সবসময় তার পাল্টা গুপ্তচর বৃত্তির সক্ষমতা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানোর চেষ্টা করে। এর প্রমাণ হচ্ছে মোসাদ যেভাবে ইরানের অনেক পরমাণু দলিলপত্র পর্যন্ত চুরি করে আনতে পেরেছে।

ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এত গোপনে কাজ করে যে, অনেক ইসরাইল পর্যন্ত জানে না যে এটির সদর দফতর আসলে কোথায়। তবে ধারণা করা হয়, তেল আবিবের কোন একটি জায়গায় মোসাদের দফতর।

২০১৬ সালের শুরুর দিকে মোসাদের কাছে খবর আসে যে, ইরান তার গোপন পরমাণু কর্মসূচির সব কাগজপত্র তেহরানের উপকণ্ঠে একটি জায়গায় সরিয়ে ফেলেছে। সেসময় মোসাদের প্রধান ছিলেন ইয়েসি কোহেন।

‘যখন আমি বুঝতে পারলাম যে ইরানিরা তাদের গোপন পরমাণু কর্মসূচির দলিলপত্র এক-জায়গায় জড়ো করছে, তখন আমি দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেই। প্রথমত, আমার এজেন্টদের নির্দেশ দেই এর ওপর নজর রাখার জন্য। দ্বিতীয়ত, এসব দলিলপত্র ইসরায়েলে নিয়ে আসার প্রস্তুতি নিতে বলি।’

‘মোসাদ এই গোপন গুদামের ওপর নজর রাখছিল প্রায় দু বছর ধরে। তারা পুরো এলাকাটির অনুকরণে ইসরায়েলে হুবহু একটি সাইট তৈরি করে তাদের অভিযানের মহড়ার জন্য। এমনকি রাস্তাগুলো পর্যন্ত তৈরি করা হয় একইভাবে’, বলছেন ইসরায়েলের একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক রনান বার্গম্যান। ইরান এবং ইসরায়েল পরস্পরের বিরুদ্ধে গোপনে যেসব তৎপরতা চালায়, তিনি সেসব নিয়ে কাজ করেন।

‘ইরানিরা তাদের পরমাণু কর্মসূচির গোপন দলিল লুকিয়ে রাখার জন্য প্রায় আড়াই মিটার উঁচু কিছু স্টিলের সিন্দুক তৈরি করে। যে কারখানায় এগুলো তৈরি করা হয়, মোসাদ ছদ্ম-পরিচয়ে তেহরানের সেই একই কারখানা থেকে দুটি সিন্দুক কেনে। তারা এগুলো বিমানে করে ইউরোপে নিয়ে যায়। তারপর সেখান থেকে ইসরায়েল তাদের গোপন সাইটে নিয়ে আসে। সেখানে তারা দেখার চেষ্টা করে, সবচেয়ে দ্রুত কোন উপায়ে এই সিন্দুক খোলা যায়।’

পরমাণু দলিল চুরি করতে দুঃসাহসিক অভিযান
২০১৮ সালের জানুয়ারির শেষভাগ। রাত দশটার কিছু পর ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে ২০ মাইল দূরে একটি গুদামে ঢুকে পড়লো প্রায় এক ডজন লোক।

সেই গুদামে ছিল ৩২টি সিন্দুক। কিন্তু যারা সেখানে ঢুকেছিল, তারা জানতো, ঠিক কোন সিন্দুকটিতে আছে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র। সাত ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তারা ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে ফেললো এবং পরমাণু কর্মসূচী বিষয়ক আধা টন গোপন দলিল চুরি করে হাওয়া হয়ে গেল। তারা এমন কোন চিহ্নই রেখে যায়নি, যা থেকে তাদের হদিস খুঁজে পাওয়া যায়। ইরানের ইতিহাসে এটি ছিল সবচেয়ে দুঃসাহসিক এক চৌর্যবৃত্তির ঘটনা। কিন্তু কর্মকর্তারা এই ঘটনার ব্যাপারে কিছুই প্রকাশ করেন নি, তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে রইলেন।

তিন মাস পর এসব চুরি যাওয়া দলিলপত্র দেখা গেল বারোশো মাইল দূরে, ইসরায়েলের তেল আবিবে। তৎকালীন ইসরাইল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এসব দলিলপত্র দেখিয়ে বললেন, তাদের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এক অভিযান চালিয়ে এসব চুরি করে এনেছে। ইরানের কর্মকর্তারা অবশ্য তখন এসব দলিলকে ‘জাল’ বলে বর্ণনা করেছিলেন। তারা বলেছিলেন, এরকম ঘটনা কখনো ঘটেনি।

তবে ২০২১ সালের অগাস্টে, তার শেষ কর্ম-দিবসে, ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি নিশ্চিত করেন যে, ইসরায়েল ইরানের পরমাণু কর্মসূচির অনেক দলিলপত্র চুরি করেছে এবং সেসব চুরি করা দলিল যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দেখিয়েছে।

নেতানিয়াহু ২০১৮ সালের এপ্রিলে এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে চুরি করে আনা এসব দলিল তুলে ধরেন। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন, ইরানের একটি অঘোষিত পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি আছে, যাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিলেন বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদে।

‘ড. মোহসেন ফখরিযাদে… এই নামটা মনে রাখবেন’, সেখানে বলেছিলেন তিনি। এর দু বছর পর হত্যা করা হয় ফখরিযাদেকে।

‘গুলি করো, কিন্তু এ নিয়ে কথা বলো না’
ইসরায়েল সামরিক বিজয়ে মোসাদের ভূমিকা কত গুরুত্বপূর্ণ সেটি বুঝতে হলে যেতে হবে গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সাবেক সামরিক সদর দফতরে। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ইসরায়েল এই গোলান মালভূমি দখল করে নিয়েছিল। সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর দফতরটিকে ইসরায়েল এখন একটি সামরিক জাদুঘরে রূপান্তরিত করেছে। জাদুঘরটির নাম এলি কোহেন মিউজিয়াম, একজন মোসাদ এজেন্টের নামে।

এলি কোহেনের জন্ম মিসরের আলেক্সান্দ্রিয়ায়। তার বাবা-মা দুজনেই ইহুদী, তারা আগে থাকতেন সিরিয়ার আলেপ্পোতে। কিন্তু এলি কোহেন ছদ্ম পরিচয়ে ১৯৬০ এর দশকে সিরিয়ার সরকারের ভেতরে অনুপ্রবেশে সক্ষম হন। ১৯৬০ এর দশকে তিনি সিরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন।

এলি কোহেন গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর সদর দফতর ঘুরে আসেন ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের ঠিক আগে। সেখান থেকে তিনি যেসব তথ্য সংগ্রহ করেন, সেগুলো মোসাদের প্রধানের কাছে পাঠিয়ে দেন। তার পাঠানো তথ্য সেই যুদ্ধে ইসরায়েল বিজয় এবং গোলান মালভূমি দখলে বিরাট ভূমিকা রাখে।

মোসাদ এখন একইভাবে ইরানের নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর উচ্চপর্যায়ে ঢুকে পড়েছে বলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে।

গত দুই দশকে ইরানের বেশ কিছু নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়েছে। ইরানের পরমাণু এবং সামরিক স্থাপনাগুলোতে অনেক অন্তর্ঘাতমূলক হামলা হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী এরকম হামলা প্রতিরোধ বা এসবের নেপথ্যে যারা, সেই হামলাকারী বা ষড়যন্ত্রকারীদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে।

২০১৩ সালে, প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের মেয়াদের শেষ বছরে এরকম একটা গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে, মোসাদের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বেশ কিছু আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং এমনকি ধর্মীয় নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে সরকারীভাবে এরকম কোন কথা কখনোই বলা হয়নি।

এই অভিযুক্তদের একজন ছিলেন ইরানের মিনিস্ট্রি অব ইন্টেলিজেন্সের ইসরায়েল বিরোধী কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দায়িত্বে। ইরানের বিপ্লবী আদালতের গোপন বিচারে নীরবে তার বিচার করা হয়। বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পর সেটিও কার্যকর করা হয় গোপনে, কোন প্রচার ছাড়া।

আহমাদিনিজাদ মাত্র গত বছর স্বীকার করেছিলেন যে, তার ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রণালয়ে মোসাদের অনুচর আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘ইরানে ইসরায়েলি গুপ্তচরদের ধরার দায়িত্ব যার, ইরানে ইসরাইলি ষড়যন্ত্র ঠেকানোর দায়িত্ব যার, সেরকম সর্বোচ্চ এক ইরানি কর্মকর্তা নিজেই যদি একজন ইসরায়েলি এজেন্ট হয়ে যান, সেটাকে কি স্বাভাবিক বলা যাবে?’

মোসাদের তৎপরতার ব্যাপারে ইসরাইল খুব কমই মুখ খোলে। ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্সেসের (আইডিএফ) অবসরপ্রাপ্ত এক জেনারেল এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাড বিবিসিকে বলেন, এর কারণ আছে।

‘এসব ঘটনা নিয়ে প্রচার-প্রচারণার বিপক্ষে আমি। যদি কাউকে গুলি করতে হয় গুলি করো... এটা নিয়ে কথা বলো না। চমৎকার সব অভিযান চালানোর জন্য মোসাদের সুনাম আছে। এসব অভিযান গোপনে চলে, কোন প্রচার ছাড়া।’

আলি ইউনেসি ইরানের সাবেক ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্ট রুহানির বেশ ঘনিষ্ঠ একজন উপদেষ্টা ছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি এরকম একটা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন: ‘দেশের অনেক জায়গাতেই মোসাদের প্রভাব এত বেশি যে, ইরানের নেতৃত্বে থাকা প্রত্যেক ব্যক্তির তাদের জীবন, তাদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় থাকা উচিৎ।’

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
মেক্সিকোতে টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে ৪১ জনের প্রাণহানি
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ায় দুই দিনে ৬১ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
রেডিয়েশন থেরাপি নিচ্ছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকা স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
ওয়াল স্ট্রিটে রেকর্ড পতন, ট্রাম্পের আমলে সবচেয়ে বড় ধস
সর্বশেষ খবর
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট
লাহোর টেস্টে চার ফিফটিতে প্রথম দিনেই পাকিস্তানের দাপট

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না
পাঠ্যবই মুদ্রণের কাজ এনসিটিবির বদলে অধিদপ্তরকে দিলে সমস্যার সমাধান হবে না

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার
ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে বাস ধর্মঘট প্রত্যাহার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর
দিন ও রাতের তাপমাত্রা ক্রমান্বয়ে হাস পেতে পারে: আবহাওয়া দফতর

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর
খুলনাকে উড়িয়ে এনসিএল টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন রংপুর

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত
নড়াইলে ট্রেনের ধাক্কায় যুবক নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়
মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে হজ নিবন্ধনের সময়

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য
বাবরের আউট নিয়ে ধারাভাষ্যে রমিজ রাজার তির্যক মন্তব্য

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ
টাইফয়েড টিকা সম্পর্কে গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকর্মীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি
স্বজনদের বলে দেবে ভয়ে হত্যা, অভিযুক্তের স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ
যুবককে খুঁটিতে বেঁধে মারধর, হত্যাচেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা
কুমারখালীতে পেঁয়াজ সংরক্ষণে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা
ছাড়া পেলেন আন্দোলনে আটক শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
বাসের ধাক্কায় স্কুলছাত্রীর মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু
সন্দ্বীপে সাপের কামড়ে গৃহিণীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার
ইসরায়েলি জিমন্যাস্টদের ভিসা না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইন্দোনেশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮
পটুয়াখালীতে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ইউপি সদস্যসহ দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট
এক ঘণ্টার জন্য থমকে ছিল সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি
চবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি
এস্তোনিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা জিইয়ে রাখল ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ
ভারী অস্ত্রসহ পাক সেনাদের ওপর আফগানিস্তানের হামলা, সীমান্তে ব্যাপক সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আমাকে ক্রসফায়ার করবে বলেই জানতাম: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!
ইতালির গ্রামে বসবাস করলেই মিলবে ২৭ লাখ টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা
ভিক্ষুক সালেয়ার ঘরে পাওয়া গেল আরও এক বস্তা টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা শান্তি সম্মেলনে ইরানকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানের ১৯ সীমান্ত পোস্ট দখলের দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক
জনপ্রশাসনের নতুন সিনিয়র সচিব এহছানুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ
পাকিস্তান-আফগান বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানের ছেলেসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা
কাঞ্চনের শারীরিক অবস্থা কেমন, জানালেন রোজিনা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ
ব্যাটারদের দায়িত্বহীনতায় হেরেছে বাংলাদেশ: মিরাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ
সারাদেশে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ
‘থ্যাংক ইউ ট্রাম্প’ স্লোগানে মুখরিত তেলআবিব সমাবেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান
বাংলাদেশকে নাচিয়ে মুরালি-আফ্রিদির পরেই রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস
লেবাননে ব্যাপক বিমান হামলা ইসরায়েলের, ৩০০ যানবাহন ধ্বংস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত
গাজা যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মিসরে গিয়ে কাতারের তিন কূটনীতিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা
পাঁচ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে লাগছে পুরো এক দিন: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে নরকযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার
গাজা সফর করলেন মার্কিন শীর্ষ সামরিক কমান্ডার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
ভারতের মতো জবাব দেওয়া হবে, আফগানিস্তানকে হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত
ওমানকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন টিকিয়ে রাখলো আরব আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে নামিবিয়ার ইতিহাস গড়া জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় অবৈধভাবে ইউরোপে প্রবেশের শীর্ষে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান
অষ্টম মেয়াদে ক্ষমতায় ফেরার লড়াইয়ে বিশ্বের প্রবীণতম রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
হেফাজতে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসই শেষ ভরসা
ড. ইউনূসই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ
মরণযাত্রায় শীর্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট
প্রকাশ্যে ‘সাদা সোনা’ লুট

খবর

১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক
১০ লেন হচ্ছে না ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা
দ্বিতীয় পর্বে কেমন খেলবেন জামালরা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে প্রতিপক্ষ করার নতুন এজেন্ডা রুখতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
জোনায়েদ সাকিকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে পদ্মায় চলছে ইলিশ নিধন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার
বিএনপি এনসিপি জামায়াত প্রার্থীর জমজমাট প্রচার

নগর জীবন

বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির ৯ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াতের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র
একটি দলকে ক্ষমতায় নিতে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ
একই ওড়নায় ঝুলছিল দম্পতির লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে
কন্যাশিশুর স্বপ্নের পাশে রাষ্ট্র থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন
হঠাৎ যমুনার ভয়াবহ ভাঙন

খবর

খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু
খুলনায় অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ঢাকায় আনার পথে মৃত্যু

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড চেয়ারম্যানের

নগর জীবন

ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা
ভোট ওএমআর পদ্ধতিতে, থাকবে সর্বোচ্চ ন্যায্যতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে
নতুন ইস্যু তৈরি করে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা চলছে

নগর জীবন

বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধিতে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি
তিন কার্ডে নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করবে বিএনপি

নগর জীবন

যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়
যেনতেনভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি সম্ভব নয়

খবর

আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫
আশুলিয়ায় সেপটিক ট্যাংক বিস্ফোরণে নিহত ১, আহত ৫

খবর

উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি
উচ্চমাধ্যমিকে ইসলাম শিক্ষা বাধ্যতামূলক করার দাবি

খবর

ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে
ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন
গুমের ডকুমেন্টরি শুটিংয়ে সিলেটে সালাহউদ্দিন

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দিতে ষড়যন্ত্র চলছে : মাসুম

খবর

নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান
নারীর সর্বোচ্চ ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

পাঁচ বছরে এলপিজি চাহিদা দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজি চাহিদা দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

পেছনের পৃষ্ঠা