শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪৮, মঙ্গলবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

ইরানের সবচেয়ে নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে নিয়ে ২০২০ সালের নভেম্বরে যখন একটি গাড়িবহর তেহরানের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে, তখন সেটির ওপর হঠাৎ গুলি শুরু হয়। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে রিমোট কনট্রোলে পরিচালিত একটি মেশিনগান দিয়ে এই হামলা চালানো হয়েছিল।

একটি চলমান টার্গেটের ওপর এত নিখুঁত এবং অব্যর্থ হামলা চালিয়ে কাউকে হত্যা করা, তাও আবার অন্য কোনো বেসামরিক প্রাণহানি এড়িয়ে, বেশ বিস্ময়কর। এটা কেবল তখনই সম্ভব, যখন ঘটনাস্থল থেকে প্রতি মূহুর্তে কেউ গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে।

এই হত্যাকাণ্ডের পর ইরানের নিরাপত্তা গোয়েন্দা মন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেছিলেন, ঠিক যে জায়গায় ফখরিযাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছিল, সেখানেই যে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে, সেটির ব্যাপারে তিনি দুমাস আগেই নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন।

আলভি আরো বলেছিলেন, যে ব্যক্তি এই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, ‘সে ছিল সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্য। কিন্তু আমরা তো সশস্ত্র বাহিনীর ওপর গোয়েন্দাগিরি করতে পারি না।’

তবে তিনি পরোক্ষভাবে এরকম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, এই ঘটনা যে ঘটিয়েছে, সে ইরানের ইসলামিক রেভুলিউশন গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। এটি ইরানের সবচেয়ে সেরা এবং অভিজাত সামরিক ইউনিট।

আলভির এই দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে এই ব্যক্তি আইআরজিসির এত উচ্চপদে ছিল যে, তার পক্ষে হামলার সতর্ক সংকেত নাকচ করে দেয়া সম্ভব হয়েছিল। এবং পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখের নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্ধারিত স্থানেই হত্যা করা হয়। মোহসেন ফখরিযাদে নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য ছিলেন।

ইরানে বিদেশি রাষ্ট্রের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যাদের আটক করা হয়, তাদের রাখা হয় তেহরানের কঠোর নিরাপত্তার এভিন জেলখানায়। এই জেলখানার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের কিছু সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, সেখানে আইআরজিসির বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের কমান্ডারকে এখন আটকে রাখা হয়েছে। রেভুলিউশনারি গার্ডের সুনাম এবং ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণ্ণ না হয়, সেজন্যে ইরানের সরকার এই আটক কমান্ডারদের নাম এবং পদবী প্রকাশ করছে না।

ইরানের আইআরজিসির যে শাখাটি বিদেশে তৎপরতা চালায়, সেটির নাম ‘কুদস ফোর্স।’ এটির একজন সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, বিদেশি গুপ্ত সংস্থাগুলোর কাছে ইরানের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত এবং আইআরজিসি কমান্ডের ব্যাপারে অনেক তথ্য আছে। তিনি বলেন, এর মধ্যে নারীদের সাথে এসব রাষ্ট্রদূত এবং কমান্ডারের ব্যক্তিগত সম্পর্কের অনেক স্পর্শকাতর তথ্যও আছে, যা দিয়ে এদেরকে ব্ল্যাক-মেইল করা যায় বিদেশি গুপ্তচরদের সাথে সহযোগিতায় বাধ্য করতে।

ইসরায়েল বনাম ইরানের গোপন লড়াই
ইরান এবং ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থাগুলো পরস্পরের বিরুদ্ধে যে লড়াইয়ে লিপ্ত, তা নিয়ে দুই দেশের টেলিভিশনে অনেক ধারাবাহিক অনুষ্ঠান দেখানো হয়। গানডো হচ্ছে এরকম একটি টেলিভিশন সিরিজ, যেটি ইরানের স্যাটেলাইট টেলিভিশনে দেখানো হয়। এতে ইরানের রেভুলিউশনারি গার্ডের ইন্টেলিজেন্স যে ইসরায়েলের চেয়ে শ্রেষ্ঠ সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা আসলে বলছে ভিন্ন কাহিনী।

সিআইএর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক এক সাবেক এজেন্ট নরম্যান রুল বলেছেন, ইরান সবসময় তার পাল্টা গুপ্তচর বৃত্তির সক্ষমতা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানোর চেষ্টা করে। এর প্রমাণ হচ্ছে মোসাদ যেভাবে ইরানের অনেক পরমাণু দলিলপত্র পর্যন্ত চুরি করে আনতে পেরেছে।

ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এত গোপনে কাজ করে যে, অনেক ইসরাইল পর্যন্ত জানে না যে এটির সদর দফতর আসলে কোথায়। তবে ধারণা করা হয়, তেল আবিবের কোন একটি জায়গায় মোসাদের দফতর।

২০১৬ সালের শুরুর দিকে মোসাদের কাছে খবর আসে যে, ইরান তার গোপন পরমাণু কর্মসূচির সব কাগজপত্র তেহরানের উপকণ্ঠে একটি জায়গায় সরিয়ে ফেলেছে। সেসময় মোসাদের প্রধান ছিলেন ইয়েসি কোহেন।

‘যখন আমি বুঝতে পারলাম যে ইরানিরা তাদের গোপন পরমাণু কর্মসূচির দলিলপত্র এক-জায়গায় জড়ো করছে, তখন আমি দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেই। প্রথমত, আমার এজেন্টদের নির্দেশ দেই এর ওপর নজর রাখার জন্য। দ্বিতীয়ত, এসব দলিলপত্র ইসরায়েলে নিয়ে আসার প্রস্তুতি নিতে বলি।’

‘মোসাদ এই গোপন গুদামের ওপর নজর রাখছিল প্রায় দু বছর ধরে। তারা পুরো এলাকাটির অনুকরণে ইসরায়েলে হুবহু একটি সাইট তৈরি করে তাদের অভিযানের মহড়ার জন্য। এমনকি রাস্তাগুলো পর্যন্ত তৈরি করা হয় একইভাবে’, বলছেন ইসরায়েলের একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক রনান বার্গম্যান। ইরান এবং ইসরায়েল পরস্পরের বিরুদ্ধে গোপনে যেসব তৎপরতা চালায়, তিনি সেসব নিয়ে কাজ করেন।

‘ইরানিরা তাদের পরমাণু কর্মসূচির গোপন দলিল লুকিয়ে রাখার জন্য প্রায় আড়াই মিটার উঁচু কিছু স্টিলের সিন্দুক তৈরি করে। যে কারখানায় এগুলো তৈরি করা হয়, মোসাদ ছদ্ম-পরিচয়ে তেহরানের সেই একই কারখানা থেকে দুটি সিন্দুক কেনে। তারা এগুলো বিমানে করে ইউরোপে নিয়ে যায়। তারপর সেখান থেকে ইসরায়েল তাদের গোপন সাইটে নিয়ে আসে। সেখানে তারা দেখার চেষ্টা করে, সবচেয়ে দ্রুত কোন উপায়ে এই সিন্দুক খোলা যায়।’

পরমাণু দলিল চুরি করতে দুঃসাহসিক অভিযান
২০১৮ সালের জানুয়ারির শেষভাগ। রাত দশটার কিছু পর ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে ২০ মাইল দূরে একটি গুদামে ঢুকে পড়লো প্রায় এক ডজন লোক।

সেই গুদামে ছিল ৩২টি সিন্দুক। কিন্তু যারা সেখানে ঢুকেছিল, তারা জানতো, ঠিক কোন সিন্দুকটিতে আছে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র। সাত ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তারা ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে ফেললো এবং পরমাণু কর্মসূচী বিষয়ক আধা টন গোপন দলিল চুরি করে হাওয়া হয়ে গেল। তারা এমন কোন চিহ্নই রেখে যায়নি, যা থেকে তাদের হদিস খুঁজে পাওয়া যায়। ইরানের ইতিহাসে এটি ছিল সবচেয়ে দুঃসাহসিক এক চৌর্যবৃত্তির ঘটনা। কিন্তু কর্মকর্তারা এই ঘটনার ব্যাপারে কিছুই প্রকাশ করেন নি, তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে রইলেন।

তিন মাস পর এসব চুরি যাওয়া দলিলপত্র দেখা গেল বারোশো মাইল দূরে, ইসরায়েলের তেল আবিবে। তৎকালীন ইসরাইল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এসব দলিলপত্র দেখিয়ে বললেন, তাদের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এক অভিযান চালিয়ে এসব চুরি করে এনেছে। ইরানের কর্মকর্তারা অবশ্য তখন এসব দলিলকে ‘জাল’ বলে বর্ণনা করেছিলেন। তারা বলেছিলেন, এরকম ঘটনা কখনো ঘটেনি।

তবে ২০২১ সালের অগাস্টে, তার শেষ কর্ম-দিবসে, ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি নিশ্চিত করেন যে, ইসরায়েল ইরানের পরমাণু কর্মসূচির অনেক দলিলপত্র চুরি করেছে এবং সেসব চুরি করা দলিল যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দেখিয়েছে।

নেতানিয়াহু ২০১৮ সালের এপ্রিলে এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে চুরি করে আনা এসব দলিল তুলে ধরেন। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন, ইরানের একটি অঘোষিত পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি আছে, যাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিলেন বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদে।

‘ড. মোহসেন ফখরিযাদে… এই নামটা মনে রাখবেন’, সেখানে বলেছিলেন তিনি। এর দু বছর পর হত্যা করা হয় ফখরিযাদেকে।

‘গুলি করো, কিন্তু এ নিয়ে কথা বলো না’
ইসরায়েল সামরিক বিজয়ে মোসাদের ভূমিকা কত গুরুত্বপূর্ণ সেটি বুঝতে হলে যেতে হবে গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সাবেক সামরিক সদর দফতরে। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ইসরায়েল এই গোলান মালভূমি দখল করে নিয়েছিল। সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর দফতরটিকে ইসরায়েল এখন একটি সামরিক জাদুঘরে রূপান্তরিত করেছে। জাদুঘরটির নাম এলি কোহেন মিউজিয়াম, একজন মোসাদ এজেন্টের নামে।

এলি কোহেনের জন্ম মিসরের আলেক্সান্দ্রিয়ায়। তার বাবা-মা দুজনেই ইহুদী, তারা আগে থাকতেন সিরিয়ার আলেপ্পোতে। কিন্তু এলি কোহেন ছদ্ম পরিচয়ে ১৯৬০ এর দশকে সিরিয়ার সরকারের ভেতরে অনুপ্রবেশে সক্ষম হন। ১৯৬০ এর দশকে তিনি সিরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন।

এলি কোহেন গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর সদর দফতর ঘুরে আসেন ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের ঠিক আগে। সেখান থেকে তিনি যেসব তথ্য সংগ্রহ করেন, সেগুলো মোসাদের প্রধানের কাছে পাঠিয়ে দেন। তার পাঠানো তথ্য সেই যুদ্ধে ইসরায়েল বিজয় এবং গোলান মালভূমি দখলে বিরাট ভূমিকা রাখে।

মোসাদ এখন একইভাবে ইরানের নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর উচ্চপর্যায়ে ঢুকে পড়েছে বলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে।

গত দুই দশকে ইরানের বেশ কিছু নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়েছে। ইরানের পরমাণু এবং সামরিক স্থাপনাগুলোতে অনেক অন্তর্ঘাতমূলক হামলা হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী এরকম হামলা প্রতিরোধ বা এসবের নেপথ্যে যারা, সেই হামলাকারী বা ষড়যন্ত্রকারীদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে।

২০১৩ সালে, প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের মেয়াদের শেষ বছরে এরকম একটা গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে, মোসাদের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বেশ কিছু আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং এমনকি ধর্মীয় নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে সরকারীভাবে এরকম কোন কথা কখনোই বলা হয়নি।

এই অভিযুক্তদের একজন ছিলেন ইরানের মিনিস্ট্রি অব ইন্টেলিজেন্সের ইসরায়েল বিরোধী কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দায়িত্বে। ইরানের বিপ্লবী আদালতের গোপন বিচারে নীরবে তার বিচার করা হয়। বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পর সেটিও কার্যকর করা হয় গোপনে, কোন প্রচার ছাড়া।

আহমাদিনিজাদ মাত্র গত বছর স্বীকার করেছিলেন যে, তার ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রণালয়ে মোসাদের অনুচর আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘ইরানে ইসরায়েলি গুপ্তচরদের ধরার দায়িত্ব যার, ইরানে ইসরাইলি ষড়যন্ত্র ঠেকানোর দায়িত্ব যার, সেরকম সর্বোচ্চ এক ইরানি কর্মকর্তা নিজেই যদি একজন ইসরায়েলি এজেন্ট হয়ে যান, সেটাকে কি স্বাভাবিক বলা যাবে?’

মোসাদের তৎপরতার ব্যাপারে ইসরাইল খুব কমই মুখ খোলে। ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্সেসের (আইডিএফ) অবসরপ্রাপ্ত এক জেনারেল এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাড বিবিসিকে বলেন, এর কারণ আছে।

‘এসব ঘটনা নিয়ে প্রচার-প্রচারণার বিপক্ষে আমি। যদি কাউকে গুলি করতে হয় গুলি করো... এটা নিয়ে কথা বলো না। চমৎকার সব অভিযান চালানোর জন্য মোসাদের সুনাম আছে। এসব অভিযান গোপনে চলে, কোন প্রচার ছাড়া।’

আলি ইউনেসি ইরানের সাবেক ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্ট রুহানির বেশ ঘনিষ্ঠ একজন উপদেষ্টা ছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি এরকম একটা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন: ‘দেশের অনেক জায়গাতেই মোসাদের প্রভাব এত বেশি যে, ইরানের নেতৃত্বে থাকা প্রত্যেক ব্যক্তির তাদের জীবন, তাদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় থাকা উচিৎ।’

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
ভারতে ব্লক ইমরান-বিলাওয়ালের এক্স অ্যাকাউন্ট
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
পশ্চিমবঙ্গে ছয় বাংলাদেশিসহ গ্রেফতার ১২
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় শিবির সভাপতির নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে নারায়ণগঞ্জে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি
মুসলিম উম্মাহর প্রতি যে আহ্বান জানালেন খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন
আকিজ ভেঞ্চার লিমিটেডের ৫ম বর্ষপূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ৮ দিনব্যাপী ভর্তি উৎসব শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত
সাগরিকায় বাস টার্মিনাল হবে: মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়
এমবাপ্পের জোড়া গোলে রিয়ালের কষ্টার্জিত জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’
‘আগামী বাজেট হবে সংস্কারমুখী বাস্তব বাজেট’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়
লখনৌয়ের বিপক্ষে পাঞ্জাবের রানের পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
বীরগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের বজ্রপাত বিষয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা
শাহরুখ-আল্লু অর্জুন এক ছবিতে, হবে ধামাকা : বিজয় দেবেরাকোন্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা
হাজীগঞ্জে ৪ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা, ২টি সিলগালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার
ঝড়ে ডানা ভেঙে পড়ে যাওয়া ঈগলের অস্ত্রোপচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন
টঙ্গীতে সুতা তৈরির কারখানায় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
সিএনজি-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
কোরবানির পশুর চামড়ার ন‍্যায‍্যমূল্য নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের গলা টিপে ধরেন উত্তম কুমার, এরপর যা হয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা
কেশবপুরে সাইক্লিং ও হকিতে দেশ সেরা বালিকারা পেল বসুন্ধরা শুভসংঘের সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যক্ষ বরখাস্ত
অধ্যক্ষ বরখাস্ত

দেশগ্রাম

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন সুদূরপরাহত

খবর

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে