শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪৮, মঙ্গলবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইরানের নিরাপত্তা সংস্থায় যেভাবে ঢুকে পড়েছে ইসরায়েলের মোসাদ

ইরানের সবচেয়ে নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে নিয়ে ২০২০ সালের নভেম্বরে যখন একটি গাড়িবহর তেহরানের রাস্তা দিয়ে যাচ্ছে, তখন সেটির ওপর হঠাৎ গুলি শুরু হয়। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে রিমোট কনট্রোলে পরিচালিত একটি মেশিনগান দিয়ে এই হামলা চালানো হয়েছিল।

একটি চলমান টার্গেটের ওপর এত নিখুঁত এবং অব্যর্থ হামলা চালিয়ে কাউকে হত্যা করা, তাও আবার অন্য কোনো বেসামরিক প্রাণহানি এড়িয়ে, বেশ বিস্ময়কর। এটা কেবল তখনই সম্ভব, যখন ঘটনাস্থল থেকে প্রতি মূহুর্তে কেউ গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে।

এই হত্যাকাণ্ডের পর ইরানের নিরাপত্তা গোয়েন্দা মন্ত্রী মাহমুদ আলাভি দাবি করেছিলেন, ঠিক যে জায়গায় ফখরিযাদের ওপর গুলি চালানো হয়েছিল, সেখানেই যে তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে, সেটির ব্যাপারে তিনি দুমাস আগেই নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন।

আলভি আরো বলেছিলেন, যে ব্যক্তি এই হত্যার পরিকল্পনা করেছিল, ‘সে ছিল সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্য। কিন্তু আমরা তো সশস্ত্র বাহিনীর ওপর গোয়েন্দাগিরি করতে পারি না।’

তবে তিনি পরোক্ষভাবে এরকম ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, এই ঘটনা যে ঘটিয়েছে, সে ইরানের ইসলামিক রেভুলিউশন গার্ড কোরের (আইআরজিসি) সদস্য। এটি ইরানের সবচেয়ে সেরা এবং অভিজাত সামরিক ইউনিট।

আলভির এই দাবি যদি সত্যি হয়ে থাকে, তাহলে এই ব্যক্তি আইআরজিসির এত উচ্চপদে ছিল যে, তার পক্ষে হামলার সতর্ক সংকেত নাকচ করে দেয়া সম্ভব হয়েছিল। এবং পরমাণু বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট তারিখের নির্দিষ্ট সময়ে এবং নির্ধারিত স্থানেই হত্যা করা হয়। মোহসেন ফখরিযাদে নিজেও আইআরজিসির একজন সদস্য ছিলেন।

ইরানে বিদেশি রাষ্ট্রের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে যাদের আটক করা হয়, তাদের রাখা হয় তেহরানের কঠোর নিরাপত্তার এভিন জেলখানায়। এই জেলখানার সিকিউরিটি ওয়ার্ডের কিছু সূত্র বিবিসিকে জানিয়েছে, সেখানে আইআরজিসির বেশ কিছু উচ্চ পর্যায়ের কমান্ডারকে এখন আটকে রাখা হয়েছে। রেভুলিউশনারি গার্ডের সুনাম এবং ভাবমূর্তি যাতে ক্ষুণ্ণ না হয়, সেজন্যে ইরানের সরকার এই আটক কমান্ডারদের নাম এবং পদবী প্রকাশ করছে না।

ইরানের আইআরজিসির যে শাখাটি বিদেশে তৎপরতা চালায়, সেটির নাম ‘কুদস ফোর্স।’ এটির একজন সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বিবিসিকে জানিয়েছেন, বিদেশি গুপ্ত সংস্থাগুলোর কাছে ইরানের কয়েকজন রাষ্ট্রদূত এবং আইআরজিসি কমান্ডের ব্যাপারে অনেক তথ্য আছে। তিনি বলেন, এর মধ্যে নারীদের সাথে এসব রাষ্ট্রদূত এবং কমান্ডারের ব্যক্তিগত সম্পর্কের অনেক স্পর্শকাতর তথ্যও আছে, যা দিয়ে এদেরকে ব্ল্যাক-মেইল করা যায় বিদেশি গুপ্তচরদের সাথে সহযোগিতায় বাধ্য করতে।

ইসরায়েল বনাম ইরানের গোপন লড়াই
ইরান এবং ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থাগুলো পরস্পরের বিরুদ্ধে যে লড়াইয়ে লিপ্ত, তা নিয়ে দুই দেশের টেলিভিশনে অনেক ধারাবাহিক অনুষ্ঠান দেখানো হয়। গানডো হচ্ছে এরকম একটি টেলিভিশন সিরিজ, যেটি ইরানের স্যাটেলাইট টেলিভিশনে দেখানো হয়। এতে ইরানের রেভুলিউশনারি গার্ডের ইন্টেলিজেন্স যে ইসরায়েলের চেয়ে শ্রেষ্ঠ সেটাই তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা আসলে বলছে ভিন্ন কাহিনী।

সিআইএর মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক এক সাবেক এজেন্ট নরম্যান রুল বলেছেন, ইরান সবসময় তার পাল্টা গুপ্তচর বৃত্তির সক্ষমতা ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে দেখানোর চেষ্টা করে। এর প্রমাণ হচ্ছে মোসাদ যেভাবে ইরানের অনেক পরমাণু দলিলপত্র পর্যন্ত চুরি করে আনতে পেরেছে।

ইসরায়েলের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এত গোপনে কাজ করে যে, অনেক ইসরাইল পর্যন্ত জানে না যে এটির সদর দফতর আসলে কোথায়। তবে ধারণা করা হয়, তেল আবিবের কোন একটি জায়গায় মোসাদের দফতর।

২০১৬ সালের শুরুর দিকে মোসাদের কাছে খবর আসে যে, ইরান তার গোপন পরমাণু কর্মসূচির সব কাগজপত্র তেহরানের উপকণ্ঠে একটি জায়গায় সরিয়ে ফেলেছে। সেসময় মোসাদের প্রধান ছিলেন ইয়েসি কোহেন।

‘যখন আমি বুঝতে পারলাম যে ইরানিরা তাদের গোপন পরমাণু কর্মসূচির দলিলপত্র এক-জায়গায় জড়ো করছে, তখন আমি দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেই। প্রথমত, আমার এজেন্টদের নির্দেশ দেই এর ওপর নজর রাখার জন্য। দ্বিতীয়ত, এসব দলিলপত্র ইসরায়েলে নিয়ে আসার প্রস্তুতি নিতে বলি।’

‘মোসাদ এই গোপন গুদামের ওপর নজর রাখছিল প্রায় দু বছর ধরে। তারা পুরো এলাকাটির অনুকরণে ইসরায়েলে হুবহু একটি সাইট তৈরি করে তাদের অভিযানের মহড়ার জন্য। এমনকি রাস্তাগুলো পর্যন্ত তৈরি করা হয় একইভাবে’, বলছেন ইসরায়েলের একজন অনুসন্ধানী সাংবাদিক রনান বার্গম্যান। ইরান এবং ইসরায়েল পরস্পরের বিরুদ্ধে গোপনে যেসব তৎপরতা চালায়, তিনি সেসব নিয়ে কাজ করেন।

‘ইরানিরা তাদের পরমাণু কর্মসূচির গোপন দলিল লুকিয়ে রাখার জন্য প্রায় আড়াই মিটার উঁচু কিছু স্টিলের সিন্দুক তৈরি করে। যে কারখানায় এগুলো তৈরি করা হয়, মোসাদ ছদ্ম-পরিচয়ে তেহরানের সেই একই কারখানা থেকে দুটি সিন্দুক কেনে। তারা এগুলো বিমানে করে ইউরোপে নিয়ে যায়। তারপর সেখান থেকে ইসরায়েল তাদের গোপন সাইটে নিয়ে আসে। সেখানে তারা দেখার চেষ্টা করে, সবচেয়ে দ্রুত কোন উপায়ে এই সিন্দুক খোলা যায়।’

পরমাণু দলিল চুরি করতে দুঃসাহসিক অভিযান
২০১৮ সালের জানুয়ারির শেষভাগ। রাত দশটার কিছু পর ইরানের রাজধানী তেহরান থেকে ২০ মাইল দূরে একটি গুদামে ঢুকে পড়লো প্রায় এক ডজন লোক।

সেই গুদামে ছিল ৩২টি সিন্দুক। কিন্তু যারা সেখানে ঢুকেছিল, তারা জানতো, ঠিক কোন সিন্দুকটিতে আছে সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসপত্র। সাত ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে তারা ২৭টি সিন্দুকের তালা গলিয়ে ফেললো এবং পরমাণু কর্মসূচী বিষয়ক আধা টন গোপন দলিল চুরি করে হাওয়া হয়ে গেল। তারা এমন কোন চিহ্নই রেখে যায়নি, যা থেকে তাদের হদিস খুঁজে পাওয়া যায়। ইরানের ইতিহাসে এটি ছিল সবচেয়ে দুঃসাহসিক এক চৌর্যবৃত্তির ঘটনা। কিন্তু কর্মকর্তারা এই ঘটনার ব্যাপারে কিছুই প্রকাশ করেন নি, তারা মুখে কুলুপ এঁটে বসে রইলেন।

তিন মাস পর এসব চুরি যাওয়া দলিলপত্র দেখা গেল বারোশো মাইল দূরে, ইসরায়েলের তেল আবিবে। তৎকালীন ইসরাইল প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এসব দলিলপত্র দেখিয়ে বললেন, তাদের গুপ্তচর সংস্থা মোসাদ এক অভিযান চালিয়ে এসব চুরি করে এনেছে। ইরানের কর্মকর্তারা অবশ্য তখন এসব দলিলকে ‘জাল’ বলে বর্ণনা করেছিলেন। তারা বলেছিলেন, এরকম ঘটনা কখনো ঘটেনি।

তবে ২০২১ সালের অগাস্টে, তার শেষ কর্ম-দিবসে, ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি নিশ্চিত করেন যে, ইসরায়েল ইরানের পরমাণু কর্মসূচির অনেক দলিলপত্র চুরি করেছে এবং সেসব চুরি করা দলিল যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দেখিয়েছে।

নেতানিয়াহু ২০১৮ সালের এপ্রিলে এক বিশেষ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে চুরি করে আনা এসব দলিল তুলে ধরেন। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন, ইরানের একটি অঘোষিত পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি আছে, যাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছিলেন বিজ্ঞানী মোহসেন ফখরিযাদে।

‘ড. মোহসেন ফখরিযাদে… এই নামটা মনে রাখবেন’, সেখানে বলেছিলেন তিনি। এর দু বছর পর হত্যা করা হয় ফখরিযাদেকে।

‘গুলি করো, কিন্তু এ নিয়ে কথা বলো না’
ইসরায়েল সামরিক বিজয়ে মোসাদের ভূমিকা কত গুরুত্বপূর্ণ সেটি বুঝতে হলে যেতে হবে গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সাবেক সামরিক সদর দফতরে। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সময় ইসরায়েল এই গোলান মালভূমি দখল করে নিয়েছিল। সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর দফতরটিকে ইসরায়েল এখন একটি সামরিক জাদুঘরে রূপান্তরিত করেছে। জাদুঘরটির নাম এলি কোহেন মিউজিয়াম, একজন মোসাদ এজেন্টের নামে।

এলি কোহেনের জন্ম মিসরের আলেক্সান্দ্রিয়ায়। তার বাবা-মা দুজনেই ইহুদী, তারা আগে থাকতেন সিরিয়ার আলেপ্পোতে। কিন্তু এলি কোহেন ছদ্ম পরিচয়ে ১৯৬০ এর দশকে সিরিয়ার সরকারের ভেতরে অনুপ্রবেশে সক্ষম হন। ১৯৬০ এর দশকে তিনি সিরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর উপদেষ্টা নিযুক্ত হন।

এলি কোহেন গোলান মালভূমিতে সিরিয়ার সামরিক বাহিনীর সদর দফতর ঘুরে আসেন ১৯৬৭ সালের ছয় দিনের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের ঠিক আগে। সেখান থেকে তিনি যেসব তথ্য সংগ্রহ করেন, সেগুলো মোসাদের প্রধানের কাছে পাঠিয়ে দেন। তার পাঠানো তথ্য সেই যুদ্ধে ইসরায়েল বিজয় এবং গোলান মালভূমি দখলে বিরাট ভূমিকা রাখে।

মোসাদ এখন একইভাবে ইরানের নিরাপত্তা এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর উচ্চপর্যায়ে ঢুকে পড়েছে বলে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে ইরানের সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে।

গত দুই দশকে ইরানের বেশ কিছু নামকরা পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করা হয়েছে। ইরানের পরমাণু এবং সামরিক স্থাপনাগুলোতে অনেক অন্তর্ঘাতমূলক হামলা হয়েছে। কিন্তু এতদিন পর্যন্ত ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী এরকম হামলা প্রতিরোধ বা এসবের নেপথ্যে যারা, সেই হামলাকারী বা ষড়যন্ত্রকারীদের ধরতে ব্যর্থ হয়েছে।

২০১৩ সালে, প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদের মেয়াদের শেষ বছরে এরকম একটা গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে, মোসাদের পক্ষে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বেশ কিছু আইআরজিসি কমান্ডার, গোয়েন্দা কর্মকর্তা এবং এমনকি ধর্মীয় নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে সরকারীভাবে এরকম কোন কথা কখনোই বলা হয়নি।

এই অভিযুক্তদের একজন ছিলেন ইরানের মিনিস্ট্রি অব ইন্টেলিজেন্সের ইসরায়েল বিরোধী কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের দায়িত্বে। ইরানের বিপ্লবী আদালতের গোপন বিচারে নীরবে তার বিচার করা হয়। বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার পর সেটিও কার্যকর করা হয় গোপনে, কোন প্রচার ছাড়া।

আহমাদিনিজাদ মাত্র গত বছর স্বীকার করেছিলেন যে, তার ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রণালয়ে মোসাদের অনুচর আছে। তিনি বলেছিলেন, ‘ইরানে ইসরায়েলি গুপ্তচরদের ধরার দায়িত্ব যার, ইরানে ইসরাইলি ষড়যন্ত্র ঠেকানোর দায়িত্ব যার, সেরকম সর্বোচ্চ এক ইরানি কর্মকর্তা নিজেই যদি একজন ইসরায়েলি এজেন্ট হয়ে যান, সেটাকে কি স্বাভাবিক বলা যাবে?’

মোসাদের তৎপরতার ব্যাপারে ইসরাইল খুব কমই মুখ খোলে। ইসরাইল ডিফেন্স ফোর্সেসের (আইডিএফ) অবসরপ্রাপ্ত এক জেনারেল এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা আমোস গিলাড বিবিসিকে বলেন, এর কারণ আছে।

‘এসব ঘটনা নিয়ে প্রচার-প্রচারণার বিপক্ষে আমি। যদি কাউকে গুলি করতে হয় গুলি করো... এটা নিয়ে কথা বলো না। চমৎকার সব অভিযান চালানোর জন্য মোসাদের সুনাম আছে। এসব অভিযান গোপনে চলে, কোন প্রচার ছাড়া।’

আলি ইউনেসি ইরানের সাবেক ইন্টেলিজেন্স মন্ত্রী এবং প্রেসিডেন্ট রুহানির বেশ ঘনিষ্ঠ একজন উপদেষ্টা ছিলেন। এক সাক্ষাৎকারে তিনি এরকম একটা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন: ‘দেশের অনেক জায়গাতেই মোসাদের প্রভাব এত বেশি যে, ইরানের নেতৃত্বে থাকা প্রত্যেক ব্যক্তির তাদের জীবন, তাদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তায় থাকা উচিৎ।’

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টের স্ত্রীও কারাগারে
২১ হাজার সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
২১ হাজার সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

এই মাত্র | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক
এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী
একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য
নতুন ৭ দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু
প্লট দুর্নীতি মামলায় রেহানা, টিউলিপ, আজমিনা ও রাদওয়ানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে গুলি করে হত্যা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ
কাঁকড়ার নৌকায় চাঁদাবাজি, পুলিশে দেওয়া চাঁদাবাজকে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর
কুষ্টিয়ায় গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার দায় স্বীকার স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
নেত্রকোনায় অসহায় শামসুন্নাহারের পাশে মানবতার হাত বাড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান
ব্রিটিশ রাজপরিবারের যে আচরণে হতবাক হয়েছিলেন হ্যারি-মেগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে গেলেন মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ
গোবিপ্রবিতে রোভার স্কাউটের উদ্যোগে পোল মাংকি ব্রিজ নির্মাণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪
টাঙ্গাইলে যৌথ বাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে