শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশের অর্থ কী?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশের অর্থ কী?

ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য রাশিয়া তিন লাখ রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে। অনেকে বলছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রাশিয়া প্রথমবারের মতো এ ধরনের পদক্ষেপ নিল। 

রাশিয়ার কাছ থেকে প্রায় ছয় হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকা ইউক্রেন পুনরায় দখল করে নেবার দু'সপ্তাহের মধ্যেই রাশিয়ার তরফ থেকে রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশের ঘোষণা দেওয়া হলো।

রিজার্ভ সৈন্য তলব করার পর রাশিয়ায় বিক্ষোভ হয়েছে। বিক্ষোভের দায়ে পুলিশ এক হাজারের বেশি বিক্ষোভকারীকে আটক করেছে। এ ঘোষণার পর রাশিয়া থেকে অনেকে দেশের বাইরে চলে যেতে চাচ্ছেন। কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধে তারা যোগ দিতে চান না।

রিজার্ভ সৈন্য ডাকার অর্থ কী?

রুশ প্রতিরক্ষামন্ত্রী সার্গেই শোইগু বলেছেন, ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য তিন লাখ রিজার্ভ সৈন্যকে তলব করা হবে। তিনি বলেন, এই সংখ্যাটি রাশিয়ার মোট আড়াই কোটি রিজার্ভ সৈন্যদের মাত্র এক শতাংশ।

সাধারণ মানুষের মধ্যে যাদের সামরিক প্রশিক্ষণ আছে তাদের রিজার্ভ সৈন্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়। এছাড়া রিজার্ভ তালিকায় সাবেক সৈন্যরাও রয়েছেন।

ধারণা করা হয়, রাশিয়া তাদের প্রায় ১৯০,০০০ নিয়মিত সৈন্য ইউক্রেনে যুদ্ধের জন্য মোতায়েন করেছে। এখন সে সংখ্যার দ্বিগুণ রিজার্ভ সৈন্য তলব করা হয়েছে। তবে এই রিজার্ভ সৈন্যদের কীভাবে মোতায়েন করা হবে - সেটি এখনো পরিষ্কার নয়। 

সমর বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রিজার্ভ সৈন্য ডাকার অর্থ হচ্ছে যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থা খুব একটা ভালো যাচ্ছে না। তুরস্কের ইস্তাম্বুল-ভিত্তিক সামরিক বিশ্লেষক মুরাত আসলান বলেন, একটি যুদ্ধে নিয়মিত সেনাবাহিনী সফল হলে রিজার্ভ সৈন্য তলব করার দরকার হয় না।

রিজার্ভ সৈন্য তখনই ডাকা হয়, যখন যুদ্ধ ক্ষেত্রে নিয়মিত সৈন্যদের ক্ষতি সাধন হয়। রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী এরই মধ্যে বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে এরই মধ্যে তারা ছয় হাজার সৈন্য হারিয়েছে। যদিও পশ্চিমা দেশগুলোর হিসেবে এই সংখ্যা ২০ হাজারের বেশি হবে।

সংখ্যা যাই হোক না কেন, রাশিয়া যে ক্ষতির মুখে পড়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইতোমধ্যে বলেছেন, রাশিয়া দীর্ঘমেয়াদি লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত।

সমর বিশেষজ্ঞ এবং মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের মালয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ মাহমুদ আলী বলেন, রাশিয়া বুঝতে পেরেছে যে এ যুদ্ধ অতি সহজে এবং সহসা শেষ হবে না। এরই মধ্যে তাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে, বিশেষ করে জনবলের।

"যুদ্ধ এখন এমন একটি অবস্থায় আছে যেখানে দুই পক্ষই পরস্পরের ক্ষতিসাধন করছে," বলেন মাহমুদ আলী।

যুদ্ধের মোড় বদলাবে?

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তিনি কোন ফাঁকা বুলি আওড়াচ্ছেন না, কিন্তু ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষার জন্য তার দেশ 'সম্ভাব্য সব উপায়' ব্যবহার করবে।

পশ্চিমা দেশগুলো ইউক্রেনকে ৫,০০০ কোটি ডলারের অস্ত্র সহায়তা দিচ্ছে। এর মধ্যে কিছু অস্ত্র ইউক্রেনের কাছে এসেছে এবং আরো অস্ত্র আসবে। "সব অস্ত্র যদি ইউক্রেনের হাতে আসে তাহলে যুদ্ধের মোড় ঘুরে যেতে পারে," বলেন আলী।

এজন্য রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশ করে আগে থেকেই রাশিয়া প্রস্তুতি নিচ্ছে।

ইউক্রেনের রাশিয়া যেসব অঞ্চল দখল করেছে তার বেশিরভাগ এখনো তাদের নিয়ন্ত্রণেই আছে। এর মধ্যে চারটি অঞ্চলে গণভোটের আয়োজন করেছে রাশিয়া। এসব গণভোটের ফলাফল কি হবে সেটা সহজেই অনুমান করা যায়।

ইস্তাম্বুল-ভিত্তিক সমর বিশেষজ্ঞ মুরাত আসলান বলেন, গণভোটের মাধ্যমে ইউক্রেনের সেসব অঞ্চলকে রাশিয়া তাদের অংশ করে নেবে। যেমনটা ২০১৪ সালে ক্রাইমিয়ার ক্ষেত্রে হয়েছিল।

গণভোটের পর রাশিয়া সেসব অঞ্চলকে তারা রাশিয়ার অংশ হিসেবে বিবেচনা করবে। রাশিয়া সেসব অঞ্চল ধরে রাখতে চাইবে এবং সেখানে শক্তি বাড়াবে। এজন্য পুতিন 'মাতৃভূমি' রক্ষার কথা বলছেন বলে উল্লেখ করেন মুরাত।

যুদ্ধ কি আরো তীব্র হবে?

সমর বিশেষজ্ঞ সৈয়দ মাহমুদ আলীর ভাষ্য হচ্ছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার লক্ষ্য ছিল তিনটি।

১. ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের রুশ ভাষাভাষী অধ্যুষিত দোনেৎস্ক এবং লুহানস্ক এলাকায় রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে সেখানে রুশ-ভাষী জনগণকে সুরক্ষা দেয়া।

২. ইউক্রেনে ডি-নাজিফিকেশন বা উগ্র-জাতীয়তাবাদ নির্মূল করা। যেটি মারিউপোল এলাকায় সক্ষম হয়েছে রাশিয়া।

৩. ইউক্রেনকে বেসামরিকীকরণ করা।

আলী মনে করেন, ইউক্রেনকে বেসামরিকীকরণ করার লক্ষ্যে রাশিয়া পৌঁছাতে পারবে বলে মনে হচ্ছে না।

রাশিয়ার সৈন্য সংখ্যা ইউক্রেনের চেয়ে অনেক বেশি। কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনের কৌশল এবং পশ্চিমাদের সরবরাহ করা অত্যাধুনিক অস্ত্র দু'পক্ষের মধ্যে ব্যবধান কমিয়ে এনেছে।

সমরবিদরা বলছেন, ইউক্রেন যুদ্ধে দুটো টার্নিং পয়েন্ট আছে। প্রথমটি হচ্ছে, কিয়েভের আশপাশ থেকে রাশিয়া যখন সৈন্য সরিয়ে নিয়েছিল। দ্বিতীয় টার্নিং পয়েন্ট হচ্ছে, দুপ্তাহ আগে রাশিয়ার কাছ থেকে ইউক্রেন যখন পুনরায় কিছু ভূমি দখল করে নেয়।

ইস্তাম্বুল-ভিত্তিক সমরবিদ মুরাত আসলান বলেন, চারটি অঞ্চলে গণভোট করে সেগুলো রাশিয়া নিয়ন্ত্রণে নেবার পর মি. পুতিন হয়তো যুদ্ধবিরতি করতে পারেন।

কিন্তু ইউক্রেন সেটি কিছুতেই মানবে না। তারা সেসব অঞ্চল থেকে রাশিয়ার সৈন্যদের বিতাড়িত করার লড়াই করবে। "তখন যদি ইউক্রেন আরো সাফল্য লাভ করে, তাহলে প্রেসিডেন্ট পুতিন দেশের ভেতরে বড় ধরণের চাপে পড়বেন। সেক্ষেত্রে লড়াই আরো তীব্র হতে পারে," বলেন মুরাত আসলান।

সমরবিদদের অনেকে বলছেন, ইউক্রেনে রাশিয়া তাদের সমরশক্তি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেনি। অধ্যাপক মাহমুদ আলী বলছেন, রাশিয়া তাদের বিমান ও নৌবাহিনীর অতিক্ষুদ্র অংশ ব্যবহার করেছে। কারণ তারা ইউক্রেনকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে চায়নি।

একই সাথে ইউক্রেন যেভাবে পাল্টা যুদ্ধ করছে সেটিও রাশিয়া অনুমান করতে পারেনি বলে মনে করেন অধ্যাপক আলী। তাছাড়া পশ্চিমা দেশগুলো থেকে এতোটা অস্ত্র সাহায্য আসবে সেটি রাশিয়া ভাবতে পারেনি।

যুদ্ধ শুরুর পর রাশিয়া দেখেছে যে কিছু পশ্চিমা রাষ্ট্র ইউক্রেনকে ব্যবহার করে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অনেকটা সরাসরি যুদ্ধে নেমে গেছে। ফলে দেশকে রক্ষা করতে হলে রাশিয়াকেও আরো প্রস্তুতি নিতে হবে।

এজন্য পুতিন রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশের ঘোষণা দিতে পারেন বলে মনে করছেন অধ্যাপক আলী। তিনি বলেন, আসন্ন শীতকালে ইউরোপে জ্বালানি এবং অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিতে পারে। ফলে ইউরোপ এবং আমেরিকার রাজনৈতিক পরিস্থিতি কোন দিকে যাবে সেটি নিয়েও রাশিয়া চিন্তা করছে। রিজার্ভ সৈন্য সমাবেশ করার পেছনে এটিও অন্যতম কারণ হতে পারে বলে মনে করেন অধ্যাপক মাহমুদ আলী।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় ৫ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্প
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কোণঠাসা মোদি যেকোনো অকস্মাৎ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
সর্বশেষ খবর
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে
ময়মনসিংহের সাবেক এমপি ধনু কারাগারে

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস
বিএনপি চাঁদাবাজি-দখলবাজির মধ্যে নেই : মির্জা আব্বাস

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা
ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা রোপণ, উত্তোলন, বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান
বিকেএমইএ’র সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত
রাঙামাটিতে ট্রাক্টর উল্টে তিন শ্রমিক নিহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন
গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে মাদকাসক্ত হয়ে মারা গেছে ৮০ হাজার ৩৯১ জন

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী
গরু চোরকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে দিল এলাকাবাসী

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড
কলমাকান্দায় বালুর ট্রাকসহ ৭ চালক আটক, অর্থদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা