যুক্তরাষ্ট্রে মধ্যবর্তী নির্বাচনের মাধ্যমে প্রেসিডেন্টের কার্যকারিতা কেমন সে মনোভাব জানান দেশটির নাগরিকরা। এটাই সেখানকার নিয়ম। এই ভোটে হেরে গেলে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতা কমে যায়। এবারের মধ্যবর্তী নির্বাচনে বাইডেন তার ক্ষমতা কিছুটা হারাতেও পারেন। কারণ মঙ্গলবারের ভোটে এগিয়ে আছে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রিপাবলিকান পার্টি।
তবে এই নির্বাচনের ফল যা-ই হোক না কেন, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক এখন যে রকম আছে, তেমনই থাকবে বলে মনে করছে ক্রেমলিন। এ বিষয়ে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানান, ‘এই নির্বাচন (আমাদের সম্পর্কে) তেমন কোনো প্রভাব ফেলবে না। আমাদের বিদ্যমান সম্পর্ক খারাপ এবং সেটা খারাপই থাকবে।’ মূলত ইউক্রেনে রুশ বাহিনীর হামলার পর ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যবর্তী নির্বাচনের ফল যা হতে যাচ্ছে তাতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মনোনীত হওয়া উচিত হবে না বলে মনে করছেন ট্রাম্পের একসময়ের সহযোগী সারাহ ম্যাথিউস। তার মতে, ট্রাম্পের ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের জন্য রিপাবলিকান পার্টির মনোনীত প্রার্থী হওয়া উচিত হবে না। তিনি অপেক্ষাকৃত কম যোগ্য প্রার্থীদের সমর্থন দেওয়ায় যেসব আসনে রিপাবলিকানদের জয় প্রায় নিশ্চিত ছিল সেগুলোতেও হার হয়েছে।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক