শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৪, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পাকিস্তানে যে সমীকরণে সরকার গঠন করতে পারেন ইমরান অনুগতরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাকিস্তানে যে সমীকরণে সরকার গঠন করতে পারেন ইমরান অনুগতরা

গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার পর দুই দিন পেরিয়ে গেলেও ফলাফল নিয়ে নাটকীয়তা এখনও শেষ হচ্ছে না। এরই মধ্যে এই নির্বাচনের ফলাফল ঘিরে দেশজুড়ে অস্থিরতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ইমরান খানের দল পিটিআই। রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত যে ফলাফল সামনে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। এরই মধ্যে সরকার গঠনের পরিকল্পনা করার ঘোষণা দিয়েছে পিটিআই।

এদিকে, ভোটের পবিত্রতা রক্ষার দাবিতে আজ রবিবার সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে ইমরানের দল পিটিআই। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা না করা ও ফলাফলে জালিয়াতির অভিযোগে এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে দলটি।

অন্যদিকে, আসন সংখ্যার দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফও জয় দাবি করেছেন। তিনি চেষ্টা করছেন বিলাওয়াল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) সঙ্গে জোট করে সরকার গঠনের।

জানা গেছে, অন্তত ৮টি আসনের ফলাফল এখনও অপেক্ষমাণ। ইমরান খানের দল বেশি আসনে জয়ী হলেও নিয়ম অনুযায়ী তাদের জন্য সরকার গঠন অনিশ্চিত। কারণ দলীয়ভাবে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারায় তারা সংরক্ষিত আসন পাবেন না।

এই পরিস্থিতিতে এখন যে প্রশ্ন বেশ বড়সড়ভাবে সামনে আসছে, তা হল- স্বতস্ত্র প্রার্থীরা পরবর্তী কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করতে একত্রিত হতে পারে কিনা।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ‘এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইমরানের দলের নেতা ব্যারিস্টার গহর আলী খানের মতে- পিএমএল-এন-এর পক্ষে নির্বাচনী ফলাফলে কারচুপির আগে পিটিআই জাতীয় পরিষদের ১৭০টি আসনে এগিয়ে ছিল। তিনি বলেছেন, তার দল এই কারচুপির বিরুদ্ধে আইনিভাবে এগোবে।

ব্যারিস্টার গহরের এই বিবৃতি এমন এক সময়ে সামনে এসেছে যার একদিন আগেই পিএমএল-এনের শীর্ষ নেতা নওয়াজ শরিফ নির্বাচনে জয় দাবি করেছেন। নিজের বিজয়ী বক্তৃতায় শরিফ দাবি করেছেন, পিএমএল-এন ৮ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে কেন্দ্র ও পাঞ্জাবের একক বৃহত্তম দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

কৌশলগতভাবে নওয়াজ শরিফ সঠিক দাবিই করেছেন। তার মতে, পিএমএল-এন নির্বাচনের পরে বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এর কারণ হল- ইমরান খানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফকে (পিটিআই) দল হিসেবে বৃহস্পতিবারের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে দেওয়া হয়নি। এমনকি তাদের নিজস্ব ‘ব্যাট’ প্রতীকও ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছিল। আর তাই ইমরানের দলের প্রার্থীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের মোট আসন সংখ্যা ২৬৬টি। নির্বাচন হয়েছে ২৬৫ আসনে। এর মাঝে ২৫৬টি আসনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে, ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরাই স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন।

সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন বলেছে, ফলাফল ঘোষণা করা ২৫৬টি আসনের মধ্যে কারাবন্দি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দলের সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ১০০টি আসনে জয়ী হয়েছেন। আর সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন) ৭৩টি আসনে জয় পেয়েছে।

এছাড়া প্রয়াত সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টিও ৫৪টি আসনে জয় পেয়েছে বলে জানানো হয়েছে। বাকিগুলো ছোট কিছু দল জিতেছে।

আর ৭০টি সংরক্ষিত আসনসহ পাকিস্তানের পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে মোট আসন সংখ্যা ৩৩৬টি। সব মিলিয়ে সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের জন্য কোনও একটি দলের জাতীয় পরিষদে কমপক্ষে ১৬৯টি আসন থাকতে হবে।

পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব লেজিসলেটিভ ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড ট্রান্সপারেন্সির (পিআইএলডিএটি) সভাপতি আহমেদ বিলাল মেহবুব বলেছেন, পিএমএল-এন বা পিপিপির মতো বড় রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে জোট গঠন না করে স্পষ্টতই পিটিআই সরকার গঠনের মতো অবস্থানে নেই। কারণ পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা দাবি করার মতো প্রয়োজনীয় সংখ্যক আসন তারা পায়নি।

সংরক্ষিত আসনের হিসাব আপাতত বাদ দিলে পাকিস্তানে সরকার গঠন করার জন্য কোনও দলকে ন্যূনতম ১৩৪টি আসনে জয়লাভ করতে হবে। কিন্তু দেশটির নির্বাচন কমিশন এখন পর্যন্ত যে ২৫৬টি আসনের ফলাফল ঘোষণা করেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে যেকোনও দলই এককভাবে এতো বিপুল সংখ্যক আসন পায়নি।

এমনকি বাকি আসনগুলোর ফলাফলও যদি কোনও একক দলের পক্ষে যায়, তারপরও তা সরকার গঠনের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক আসন হবে না। আর এখন পর্যন্ত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা আসনের দিক থেকে এগিয়ে। এদের মাঝে ইমরান খানের দল পিটিআই সমর্থিত প্রার্থীই বেশি।

পাকিস্তানের সংবিধানের নিয়ম অনুযায়ী, চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণার তিনদিনের মধ্যে স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জানাতে হবে, তারা কোনও দলে যোগ দেবেন নাকি স্বতন্ত্র হিসেবেই থাকবেন।

এমন অবস্থায় পিটিআই-অনুমোদিত স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন-পরবর্তী তিন দিনের মধ্যে পিটিআইতে আবারও যোগ দিতে চাইলে কী হবে? আহমেদ বিলাল মেহবুব বলেছেন, এটা সম্ভব। তবে মেহবুব ব্যাখ্যা করেছেন, এটি তাদের জন্য বেশ দীর্ঘ একটি পথ হবে। কারণ স্বতন্ত্র প্রার্থীরা যে দলে যোগ দিতে চান তাদের অবশ্যই একটি দলীয় প্রতীক থাকতে হবে, আর এটি বাধ্যতামূলক।

তাই তিনি বলেন, তারা (স্বতন্ত্র প্রার্থীরা) আবার পিটিআইতে যোগ দিতে চাইলে পিটিআইকে আন্তঃদলীয় নির্বাচন করতে হবে এবং তাদের প্রতীক বা অন্য কোনও প্রতীক ফিরে পেতে হবে। আর এটি হলে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে সংরক্ষিত আসনও পাবে পিটিআই।

তিনি আরও বলেছেন, ২০১৭ সালের ইসিপি বিধির ৯৪ বিধিতে দলীয় প্রতীক থাকার শর্তটি সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।

পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্ররা এমডব্লিউএম-এর মতো অন্য নিবন্ধিত দলগুলোতে যোগ দিতে পারে কিনা এই প্রশ্নের জবাবে মেহবুব ইতিবাচকভাবে উত্তর দেন। তিনি বলেন, পিটিআই সমর্থিত স্বতন্ত্ররা এমডব্লিউএম বা অন্য যেকোনও দলে যোগ দিতে পারেন।

আহমেদ বিলাল মেহবুব বলছেন, যদি তারা সেটি করেন তাহলে তারা সেই দলের শৃঙ্খলা মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন। পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থীরা যদি এমডব্লিউএম বা অন্য কোনও দলে যোগ দেয়, তাহলে তারা জাতীয় পরিষদে তাদের মোট আসন সংখ্যার অনুপাতে সংরক্ষিত আসন পেতে পারে।

তেমনটি হলে মোটামুটিভাবে তারা ২৫ থেকে ২৭টি আসন পেতে পারে যদি তাদের মোট আসন ১০০টির কাছাকাছি থাকে।

মেহবুব বলেন, এমডব্লিউএম-এ যোগদানের পর সংরক্ষিত আসন পেতে পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থীদের ইসিপিতে হলফনামা জমা দিতে হবে যে তারা এমডব্লিউএম বা অন্য কোনও দলে যোগ দিচ্ছেন। পরবর্তীতে এমডব্লিউএম বা তারা যে দলে যোগদান করবে তার প্রধানকে ইসিপিকে লিখিতভাবে জানাতে হবে, তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের গ্রহণ করেছেন।

তিনি বলেন, ইসিপি ভোটের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের পর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এটি হতে পারে।

এছাড়া এমডব্লিউএম সবচেয়ে বেশি আসন পেলে সরকার গঠন করতে পারবে কি না জানতে চাইলে মেহবুব আবারও ইতিবাচক জবাব দেন। তিনি বলেন, “একটি সরকার গঠন বা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করার জন্য একটি দলকে জাতীয় পরিষদে কমপক্ষে ১৬৯টি আসন থাকতে হবে।”

তিনি বলেন, প্রশ্ন উঠছে, পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থীদের বর্তমান আসন সংখ্যা ১০০টির কাছাকাছি হওয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের এই সংখ্যাটি কীভাবে নিশ্চিত করা যাবে। আর তাই তিনি আরেকটি পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেছেন যেখানে পিটিআই সরকার গঠন করতে পারে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করার সময় যদি কেউ প্রথম দফায় জাতীয় পরিষদের ৩৩৬ আসনের মধ্যে ১৬৯টির ম্যাজিক ফিগারে পৌঁছাতে না পারে, তাহলে সেদিন হাউসে সংখ্যাগরিষ্ঠ যে কেউ তাদের পছন্দের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে বা সরকার গঠন করতে পারে।

মেহবুব বলেন, “দ্বিতীয় রাউন্ডে যার সংখ্যাগরিষ্ঠতা আছে তারা তাদের পছন্দের প্রধানমন্ত্রী পেতে পারেন বা সরকার গঠন করতে পারেন।”

পিটিআই-সংশ্লিষ্ট প্রার্থীরা স্বতন্ত্র ব্লকে একত্রিত হলে তারা কী ভূমিকা পালন করতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সেক্ষেত্রে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা সংরক্ষিত আসন পাবে না এবং ৭০টি সংরক্ষিত আসন জাতীয় পরিষদে দলভিত্তিক শক্তিমত্তা বিবেচনায় অন্যান্য দলকে দেওয়া হবে।

তবে তিনি বলেন, পিটিআই-সমর্থিত প্রার্থীরা কোনও দলে যোগ না দিলেও তারা জাতীয় পরিষদে বিরোধী দলীয় নেতার পদ পেতে পারেন। এর জন্য তাদের জাতীয় পরিষদের স্পিকারের কাছে একটি আবেদন জমা দিতে হবে যে, তারা তাদের মনোনীত কোনও একজন প্রার্থীকে সমর্থন করেন। সূত্র: এক্সপ্রেস ট্রিবিউন

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
সর্বশেষ খবর
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

২০ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

৪৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

৫১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা
কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি
নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাভারে রং মিস্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১
সাভারে রং মিস্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘তাণ্ডব’ সিনেমার স্টান্টম্যানের মৃত্যু
‘তাণ্ডব’ সিনেমার স্টান্টম্যানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুইজনের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় দুইজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
চালু হলো নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিগ্রি স্বীকৃতির দাবিতে সিরাজগঞ্জে নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ডিগ্রি স্বীকৃতির দাবিতে সিরাজগঞ্জে নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ৩০ জন প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার বিতরণ
কোটালীপাড়ায় ৩০ জন প্রতিবন্ধীকে হুইলচেয়ার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের আলোচনা সভা
নোয়াখালীতে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ