শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৭, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

সাবেক এলজিআরডিমন্ত্রী তাজুল ইসলাম ডান হাতের পাঁচ আঙুলে ফুলে উঠেছিলেন। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ ও লাকসামে তাজুলরাজ্যও ফুলে উঠেছিল অবৈধ অর্থে। ২০টির বেশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিক হলেও তাজুল আরো লাভের লোভে অবৈধ বাণিজ্য গোছাতেন এই পাঁচ আঙুলে। আর এই পাঁচ আঙুলের মতো তাঁর ঘনিষ্ঠ ছিলেন তাঁর ভাতিজা, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম ও যুবলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন, ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মো. কামাল হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) জাহিদ হোসেন আর শ্যালক, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মহব্বত আলী।

তাঁরাই তাজুলের নির্দেশে লাকসাম ও মনোহরগঞ্জ উপজেলা শাসাতেন। বিরোধীদের দমনে পীড়ন চালাতে তৈরি করা হয়েছিল আয়নাঘর। জমি দখল, কমিশন-বদলি-নিয়োগ-বরাদ্দ বাণিজ্য চলত পাঁচজনের নেতৃত্বে বিভিন্ন উপগ্রুপের মাধ্যমে। মন্ত্রী থাকাকালে তাজুল কুমিল্লার ১৭ উপজেলাসহ দেশের বিভিন্ন সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, পৌরসভা, এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, পল্লী উন্নয়ন একাডেমিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ বাণিজ্যসহ বিভিন্ন কাজের অর্থ নিতেন পাঁচজনের মাধ্যমে।

এসব প্রতিষ্ঠানের কমিশনসহ বিভিন্ন খাতের অর্থ তাজুলের দপ্তরে যেত। সেই অবৈধ অর্থ গুনে গুনে রাখতেন ভাতিজা শাহাদাত। তিনি ছিলেন পরামর্শক ও হিসাবরক্ষক। এলজিইডির বিভিন্ন প্রকল্পে ১০ শতাংশ হারে কমিশন আদায় করা হতো। তা শাহাদাতের সঙ্গে বসে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ফেবিয়ান গ্রুপের ভবনে বসে ঠিকঠাক করত। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বা ওয়াসার তদবির বাণিজ্যের অলিখিত চুক্তি শাহাদাতের মাধ্যমে একই ভবনে চলত। সূত্র জানায়, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ে বদলি-দরপত্র-নিয়োগ বাণিজ্য, প্রকল্পে বরাদ্দ—এসব নিয়ন্ত্রণ করতেন সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) জাহিদ হোসেন ও ভাতিজা আমিরুল ইসলাম। মন্ত্রীর কাছে ভিড়তে হলে তাঁদের সঙ্গে দেখা করতেই হতো। না হলে ‘কাজ’ হতো না। তবে তাঁদের ইশারা দিতেন শাহাদাত। 

জানা গেছে, এলজিইডির প্রকৌশলীর বদলি বাবদ কমপক্ষে ২৫ থেকে ৫০ লাখ টাকা দিতে হতো। তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী বা প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে এই হার কোটি টাকাও ছাড়াত। কামালসহ চক্রের অন্য সদস্যরা তা আদায় করত। ভুক্তভোগীরা জানান, তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ছিলেন মনোহরগঞ্জের অলিখিত প্রশাসক। উপজেলাজুড়ে জমি দখল, কথা না শুনলে বিরোধীদের অত্যাচার করার সিদ্ধান্ত তিনিই দিতেন। গত ইউপি নির্বাচনে বিনা ভোটে নির্বাচিত করা হবে প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিভিন্ন প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ কোটি টাকার ওপর হাতিয়ে নেন তিনি। তার ভাগ তাজুলের তহবিলেও গেছে। মনোহরগঞ্জের একাধিক ইউপি চেয়ারম্যান গণমাধ্যমকে বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের তিন মাস আগে থেকে বিনা ভোটে জয়ী হতে ইচ্ছুক মেয়র, চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যের একাধিক তালিকা জমা দেওয়া হতো তাজুলের কাছে। চূড়ান্ত তালিকায় স্থান পেতে চেয়ারম্যান প্রার্থীর কাছ থেকে জনপ্রতি ১৫ থেকে ২৫ লাখ, ইউপি সদস্য প্রার্থীর কাছ থেকে ছয় লাখ টাকা হাতে দিলেই নিশ্চিত হতো জনপ্রতিনিধি। শর্ত থাকত, যেকোনো উন্নয়ন বরাদ্দ ও টিআর-কাবিখা থেকে ২০ শতাংশ টাকা তাজুলের তহবিলে দিতে হবে। তাতে অবশ্য সহযোগিতা করতেন তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ও আমিরুল। লাকসাম বাজারে থানার পাশে ছিল শ্যালক মহব্বত আলীর আয়নাঘর। ভগ্নিপতি তাজুলের নির্দেশে সেখানে বসেও দুই উপজেলার দরপত্র ভাগ-বাটোয়ারা, চাঁদা আদায়, বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের ধরে এনে নির্যাতন চালানো হতো। মহব্বত সহযোগী নিজাম উদ্দিন শামীম ও ওমর ফারুককে দিয়ে গোবিন্দপুর ও কান্দিরপাড়ে খোলেন আয়নাঘরের উপশাখা। আয়নাঘরের মাধ্যমে বিপুল অর্থ নিতেন মহব্বত। ২০১২ সালে শ্যালক মহব্বতকে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বানিয়েছিলেন তাজুল। ১০ বছরে লাকসামে কমপক্ষে ৫০টি পুকুর ভরাট করা ছাড়াও ফসলি জমি দখল করে বাণিজ্য করেছেন তিনি তাঁর ভগ্নিপতির প্রভাব কাজে লাগিয়ে। লাকসাম পৌর জামায়াতের আমির মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে বলেন, সাড়ে ১৫ বছরে তাজুল বাহিনীর অত্যাচারে লাকসাম-মনোহরগঞ্জের মানুষ অতিষ্ঠ ছিল। গোয়ালঘর থেকে গরু, জমি থেকে কৃষকের ধানও কেটে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বিরোধীদের প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ১৫০টিরও বেশি মামলা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবাদ জানালে নেওয়া হতো আয়নাঘরে। লাকসাম বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুর রহমান বাদল বলেন, লাকসামের নিয়ন্ত্রণ ছিল মহব্বত আলীর হাতে। তৎকালীন লাকসামের ওসি আব্দুল্লাহ আল মাহফুজের সহযোগিতায় থানার পাশেই গড়ে তোলেন আয়নাঘর। দুই উপজেলায় হাজার হাজার নেতাকর্মীর নামে অন্তত ৪০০টি মামলা করে এলাকাছাড়া করা হয়েছে। আধিপত্য বিস্তারে ২০১৩ সালে লাকসাম উপজেলা বিএনপি সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম হিরু ও পৌর বিএনপির সভাপতি হুমায়ুন কবীর পারভেজকে বিনা করণে র‌্যাবের অভিযানে আটকের পর গুম করা হয়।

কুমিল্লা জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মুহাম্মদ বদিউল আলম সুজন বলেন, তাজুল যাদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়েছিলেন তাদের কয়েকজনকে জামিন করানোয় আমার বিরুদ্ধে ২৭টি মিথ্যা মামলা দিয়েছেন।

তাজুল এলজিআরডিমন্ত্রী থাকাকালে সাড়ে পাঁচ বছরে কুমিল্লায় ডিপিএইচইর হাজার কোটি টাকার কাজ হয়। এই সংস্থা ছাড়াও বিভিন্ন দপ্তরের প্রকল্পে ঠিকাদার নির্বাচন করতেন তাজুলের পিএস কামাল। নিতেন ১০ শতাংশ হারে কমিশন। কুমিল্লা এলজিইডি অফিস নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। ঠিকাদারি, কমিশন বাণিজ্য ও দুর্নীতির হোতা কামাল এখন পলাতক। তাঁর ঘনিষ্ঠরা জানান, তাঁরাও কামালের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন। কুমিল্লা শহরেই কামালের কমপক্ষে ৩০০ কোটি টাকার সম্পদ আছে। তাঁর নিয়ন্ত্রণাধীন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাস্টার এন্টারপ্রাইজ, এটি যাতে বেশির ভাগ কাজ পায় তার চেষ্টায় ব্যস্ত থাকতেন। লাকসাম ও মনোহরগঞ্জে এলজিইডির সব কাজ নিতেও তাঁর চেষ্টার কমতি ছিল না। কার্যাদেশ পাওয়ার পর তা ছোট ছোট ঠিকাদারের কাছে বিক্রি করতেন। কামালের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের ২৩ নভেম্বর দুদক কুমিল্লার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক পাপন কুমার সাহা ৯ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন। দুদক সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লার হাউজিং এস্টেটে কামালের আছে একাধিক বাড়ি, কান্দিরপাড়ে বিগ বাজার সুপার মার্কেট একাধিক ফ্ল্যাট।

গত ২৭ অক্টোবর ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি, বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ এনে সাবেক এলজিআরডিমন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন কুমিল্লার লাকসাম পৌর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মনির আহমেদ।

স্ত্রীর নামেও জমি দখল : ২০১৯ সালে প্রায় ১০০ একর কেনা হলেও তাজুলের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের নামে বান্দরবানের লামায় আরো প্রায় ৪০০ একর জমি দখল করা হয়। দখল করে জমির পরিধি ধীরে ধীরে বাড়িয়ে নেওয়া হয়। তৈরি করা হয় বাংলোবাড়িও। তাতে চলাচলের জন্য পাকা রাস্তা, কালভার্ট তৈরির খরচ অবশ্য জোগানো হয় এলজিইডি থেকেই।

তাজুল সর্বশেষ ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার আগে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় যেসব তথ্য দিয়েছেন, তা থেকে জানা গেছে, ১০ বছরেই তিনি ১০০ কোটি টাকার বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন। তবে দুদকসহ সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, তাঁর ও তাঁর স্ত্রীর নামে বহু সম্পদ রয়েছে, যা তিনি গোপন রেখেছেন। এসব সম্পদ বাড়িয়েছেন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তাঁর হাতের পাঁচ আঙুলের মতো ঘনিষ্ঠ পাঁচজনকে দিয়ে। গত ১৫ এপ্রিল তাজুল ইসলামের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের ইজারা ও বায়না দলিলের বান্দরবানের ৩০৪.৫৯ একর জমি, ফ্ল্যাট ও ২৬টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। ঢাকা মহানগর দায়রা জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই আদেশ দেন। অবরুদ্ধের আদেশ দেওয়া অস্থাবর সম্পদের তালিকায় রয়েছে ১২টি ব্যাংক হিসাব ও ১৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার।

জব্দ করা স্থাবর সম্পদের মধ্যে ঢাকার গুলশানে জমিসহ একটি ফ্ল্যাট, চট্টগ্রামের হালিশহরে চারতলা বাসার এক-তৃতীয়াংশ। এ ছাড়া বান্দরবানের লামা উপজেলায় ইজারা ও বায়না দলিল মূলে ৫৩টি দলিলের প্রায় ৩০৪.৫৯ একর জমি আছে।

জব্দ ও অবরুদ্ধের আবেদনে বলা হয়, ফৌজিয়া ইসলামের বিরুদ্ধে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসর সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ছয় কোটি ৯০ লাখ দুই হাজার চার টাকার সম্পদের মালিকানা অর্জন ও দখলে রাখা এবং তাঁর স্বামী মো. তাজুল ইসলাম কর্তৃক অসদুপায়ে উপার্জিত অর্থ দ্বারা স্ত্রীর নামে বর্ণিত ছয় কোটি ৯০ লাখ দুই হাজার চার টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনে সহায়তা প্রদান এবং ১১টি ব্যাংক হিসাবে সন্দেহজনক ১৩ কোটি ৯৩ লাখ ৫০ হাজার ২০৩ টাকা জমা ও ১৩ কোটি ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ৯৭৫ টাকা উত্তোলন করা হয়। সর্বমোট ২৭ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার ১৭৮ টাকা হস্তান্তর, রূপান্তর ও স্থানান্তরপূর্বক আয়ের উৎস আড়াল করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ পেনাল কোডের ১০৯ ধারায় একটি মামলা রুজু করা হয়।

তার আগে গত ১৩ এপ্রিল তাজুলের নামে থাকা ঢাকা, কুমিল্লা ও নারায়ণগঞ্জের ২৮.৬৩ বিঘা জমি, কুমিল্লার বিভিন্ন জায়গায় থাকা দুটি বাণিজ্যিক স্পেস, একটি ফ্ল্যাট ও একটি দোকান জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁর নিজ ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে থাকা ৫০টি ব্যাংক হিসাব ও শেয়ারে জমা ২৮ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত।

জানা গেছে, তাজুল ভারতে অবস্থান করছেন। তাঁর ঘনিষ্ঠ ফেবিয়ান গ্রুপের কো-অর্ডিনেটর মাহবুবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘শাহাদাত সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে কিছুদিন আগে। তাজুল স্যারসহ অন্যদের সঙ্গে আমার কোনো যোগাযোগ নেই।’ জানা গেছে, তাজুলের ভাতিজা শাহাদাত ও অন্যরা পলাতক অবস্থায় রয়েছেন। বারবার যোগাযোগ করা হলেও তাঁদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তদন্তসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও তাঁদের খোঁজ পাচ্ছেন না।

সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
সুন্দরবন রক্ষায় কনক্রিট অ্যাকশন প্ল্যান করা হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
হাসিনাসহ ১২ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
বিচারের তরী বেয়ে নিয়ে যাব তীরে: দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রাজমিস্ত্রির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল
এক দিনে এয়ার ইন্ডিয়ার ৬টি ড্রিমলাইনার ফ্লাইট বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা
রংপুরে কিশোরীর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান
কর্মকর্তাদের ইন্টারনেটযুক্ত সরঞ্জাম ব্যবহার নিষিদ্ধ করলো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার
বিগ ব্যাশের ড্রাফটে বাংলাদেশের ১১ ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ
কর্মদিবসে সড়কে সমাবেশ না করার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা