শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২২, রবিবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

জেলখানা থেকে চিঠি লিখে দুর্দশার বর্ণনা দিলেন সুচি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জেলখানা থেকে চিঠি লিখে দুর্দশার বর্ণনা দিলেন সুচি

দীর্ঘ দিন ধরে কারাগারে বন্দি আছেন মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচি। সেখানে চরম দুর্দশার শিকার শান্তিতে নোবেল জয়ী এই নেত্রী।

এবার জেলখানা থেকে ছেলে কিম অরিসের কাছে চিঠি লিখেছেন সেই দুর্দশার বর্ণনা দিয়েছেন সুচি।

চিঠিতে সুচি জানিয়েছেন, তাকে পর্যাপ্ত চিকিৎসা সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। দাঁতের এবং শারীরিক বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তিনি। এ অবস্থায় সুচির স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কিম অরিস। 

গণমাধ্যমের প্রতিবেদে বলা হয়, প্রায় তিন বছর নীরবতার পর মা অং সান সুচির হাতে লেখা একটি চিঠি যেদিন পেয়েছেন ছেলে কিম অরিস, সেদিনটি তার কাছে বিরাট একটি মুহূর্ত। এ নিয়ে গত ২ ফেব্রুয়ারি ইংল্যান্ডের বাড়ি থেকে জুম মাধ্যমে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘ভয়েস অব আমেরিকার’ সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। মিয়ানমারে জেলে তার মায়ের স্বাস্থ্যের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। অরিস নিশ্চিত করেছেন বৃটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে তার মায়ের হাতের লেখা একটি চিঠি পেয়েছেন। প্রথমে সেটা ছিল ছবি। পরে হাতে লেখা মূল চিঠি পেয়েছেন।

অরিস বলেন, তার মা, মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী সুচি পর্যাপ্ত চিকিৎসা পাচ্ছেন না। অরিসের ভাষায়- তাকে আমি ‘কেয়ার প্যাকেজ’ এবং পরিবারের ভালবাসা হিসেবে যা পাঠিয়েছি, তার জন্য তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি এখন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। এখনও তার দাঁতের অবস্থা বাজে। এর ফলে খাবার খাওয়া তার জন্য মাঝে মাঝেই খুব কঠিন হয়ে পড়ে। এছাড়া আছে তার অস্টেপেরোসিস। এই রোগে হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। 

অরিস বলেছেন, তিনি তার মায়ের স্বাস্থ্যের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। বলেন, তিনি এখন ৭৮ বছর বয়সী। তাকে পর্যাপ্ত চিকিৎসা না দিয়ে ভয়াবহ একটি পরিবেশে আটকে রাখা হয়েছে। তাকে নিয়ে আমি উদ্বিগ্ন। যতদূর জানি, তাকে আটকে রাখা হয়েছে রাজধানী ন্যাপিডতে আলাদা করে একটি নিঃসঙ্গ কারাগারে।

২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত অং সান সুচির সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক জান্তা। এরপর তাকে গ্রেফতার করা হয়। এতে শুধু মিয়ানমার নয়, সারাবিশ্বে ক্ষোভ দেখা দেয়। ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে, তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির যেসব অভিযোগ আনা হয়েছে, তা রাজনৈতিক। এসব মামলায় তাকে ২৭ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। 

অরিস বলেন, মা অসুস্থ একথা শোনার পর সেপ্টেম্বরে আমি তার কাছে একটি ‘কেয়ার প্যাকেজ’ পাঠাই। যদিও তা রেঙ্গুনে পৌঁছে সেপ্টেম্বরে, কিন্তু তা মা পেয়েছেন ডিসেম্বরের শেষে। এরপর তার জবাব পেয়েছি মধ্য জানুয়ারিতে। 

অং সান সুচিকে এর আগে ১৫ বছর একটি বাড়িতে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছিল। সুচির পারিবারিক সেই বাড়িটি নিলামে তোলার জন্য ২৫ জানুয়ারি নির্দেশ দিয়েছে সামরিক বাহিনী নিয়ন্ত্রিত এক আদালত। এই বাড়িটির অর্ধেক মালিকানা আছে সুচির বড়ভাই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অং সান ওও’র। এ নিয়ে দীর্ঘ আইনি জটিলতার পর আদালত ওই নির্দেশ দিয়েছে। সে অনুযায়ী বাড়িটি নিলামে তোলার কথা ২০ মার্চ। এতে ফ্লোর প্রাইস ধরা হয়েছে ৩১,৫০০ কোটি মিয়ানমার কিয়াত (প্রায় ৯ কোটি ডলার)।

অরিস বলেন, ন্যাপিডতে সুচি যে বাড়িতে থাকতেন সেটা তার নিজস্ব সম্পত্তি নয়। সেটা সরকারি সম্পত্তি। সুতরাং তিনি যদি রেঙ্গুনের বাড়িটি হারান, তাহলে মিয়ানমারে তার নিজের বলতে কোনও সম্পত্তি থাকবে না। এরই মধ্যে তার সম্পদ জব্দ করেছে সামরিক জান্তা। এসব সম্পদ তিনি দাতব্য কাজের জন্য গড়ে তুলেছিলেন। ইউনিভার্সিটি এভিউয়ের বাড়িটি তিনি দাতব্য কাজের জন্য ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হল- তারা সব কিছু কেড়ে নিয়েছে। সবকিছু পশ্চাৎদিকে ধাবিত হচ্ছে। 

সুচির পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা আছে এমন একজন মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী নিরাপত্তার কারণে নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন- সুচির বিরুদ্ধে যেসব আইনি প্রক্রিয়া চলছে তাতে ন্যায়বিচারের যথেষ্ট অভাব আছে। ২০১৮ সালের মিয়ানমার সুপ্রিম কোর্টের দীর্ঘদিনের একটি সিদ্ধান্তকে তারা অবমূল্যায়ন করেছে। ২০১৮ সালে বেসামরিক সরকারের অধীনে সুচির বাড়িটি নিলামে বিক্রির বিরুদ্ধে যে আপিল করেছিলেন অং সান ওও, সেই আবেদন দেশের সর্বোচ্চ আদালত প্রত্যাখ্যান করেছে। এ সময়ে ওই সম্পত্তিতে তার অর্ধেক মালিকানার কথা বলা হয়। এর মধ্যে আছে ১.৯ একর এলাকা। যার ভিতর আছে ইনায়ে লেক এবং ঔপনিবেশিক ধরনের দোতলা একটি বাড়ি। সুচির পিতা ও দেশটির স্বাধীনতার বীর জেনারেল অং সানকে হত্যার পর তার স্ত্রী খিন কি’কে এই বাড়িটি সরকার দিয়েছিল। ফলে বাড়িটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। সুচির মা খিন কি ১৯৮৮ সালের ডিসেম্বরে মারা যান। তার আগে সামরিক শাসকের বিরুদ্ধে এক ব্যাপক গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়। তাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি দলের সহপ্রতিষ্ঠাতা অং সান সুচি।

মিয়ানমারের মানবাধিকার বিষয়ক একজন আইনজীবী বলেন, এই বাড়িটি তড়িঘড়ি করে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সুচির প্রতি অন্যায়। কারণ, বর্তমানে তিনি জেলে এবং তিনি ওই বাড়িতে বাস করেন। কিন্তু বিষয়টি মোটেও আমলে নেয়নি আদালত। 

অরিস বলেন, দুর্ভাগ্যজনক হল সেনাবাহিনীই আইন বানাচ্ছে এবং সেমতো সব করছে। এর ফলে তারা আমার মার জীবনকে আরও কঠিন করে তুলেছে। তারপর তারা এই ধারা অবলম্বন করবে। চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও তিনি তার মায়ের সঙ্গে ভবিষ্যত যোগাযোগ রাখার আশা করেন। বলেন, তাকে আমি আবারও চিঠি লিখব। আবারও পাঠাব ‘কেয়ার প্যাকেজ’। সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের সিইওর পদ ছাড়ছেন ওয়ারেন বাফেট
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
দক্ষিণ লেবাননে একাধিক ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
সৌরজগত অন্বেষণে রাশিয়াকে স্বাগত জানাবে নাসা
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়
নীলফামারী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়

২৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি না হলে অদক্ষ লোক তৈরি হবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
শার্শায় ১০ স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি
ভূমি অফিসার্স কল্যাণ সমিতি কুমিল্লার নতুন কমিটি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র
ভারতে সাজা ভোগ করা শিশুসহ ১০ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ বিএসএফ’র

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১
আড়াইহাজারে ডাকাতিকালে আটক ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে
শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে হামলা: ফরিদপুরে ১৮ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যেসব কারণে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের সম্ভাবনা এখনো সুদূর-পরাহত, জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমগুলোর ১৫ বছরের কার্যকলাপ নিয়ে ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং দরকার: তথ্য উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’
‘দেশে সবচেয়ে বড় সাইবার হামলার আশঙ্কা আছে’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ভ্যানের চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ১ কোটি ৫৬ লাখ রুপির স্বর্ণ জব্দ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা
বজ্রপাতের দুর্ঘটনা এড়াতে আশ্রয়ণের বাসিন্দাদের নিয়ে শুভসংঘের সচেতনতা সভা

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ
তিস্তা নদীর তীর সংরক্ষণ ৪৫ কিলোমিটার ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১০ পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল
সুন্দর পিচাইয়ের নিরাপত্তায় বছরে কত অর্থ ব্যয় করে গুগল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে মাদকসহ দুই কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’
‘বিএনপি সংবাদপত্রের স্বাধীনতার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা
কলাপাড়ায় মানবপাচার রোধে করণীয় শীর্ষক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি
নিজেকেও ছাপিয়ে যাচ্ছেন কোহলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে বিএসআরএম স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু
বাংলাদেশে কত তাড়াতাড়ি নির্বাচন, জানতে চেয়েছে রাশিয়া : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
ঠাকুরগাঁওয়ে নার্সিং শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
কুমিল্লায় ট্রেন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে আগুন, বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য
চিকিৎসা ব্যয় বহনে বছরে গরিব হচ্ছে ৫০ লাখ মানুষ : বিএমইউ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
পাটগ্রামে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান
ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপ নিল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প
পোপ হিসেবে এআই নির্মিত নিজের ছবি পোস্ট করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম
আরেক দফা কমেছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে জামায়াতের রুকনসহ দুইজন বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ
রাইড শেয়ারিং চালকদের শ্রমিক হিসেবে স্বীকৃতির সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা
সস্তা চীনা পণ্যে ট্রাম্পের শুল্কাঘাত, ব্যবসা হারাবে মার্কিন রাঘব-বোয়ালরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ
চিন্ময়ের জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল শুনানি আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প
পরিবেশবান্ধব গ্রিন রেলওয়ের জন্য সাড়ে ৯৩ কোটি টাকার প্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি
বেদের মেয়ে জোসনা কেন সর্বোচ্চ ব্যবসা-সফল ছবি

শোবিজ

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ দিতে নিষেধ করেছিলাম

মাঠে ময়দানে

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর আক্ষেপ
মৌসুমীর আক্ষেপ

শোবিজ

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা
সুন্দরবনে নানা সমস্যায় বনজীবীরা

দেশগ্রাম

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া
মঞ্চ মাতালেন কাঙালিনী সুফিয়া

শোবিজ