শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২২, মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী যেভাবে গড়ে ওঠে

আবরার আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী যেভাবে গড়ে ওঠে

মক্কার কুরাইশদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে আবিসিনিয়ায় হিজরত (অন্য দেশে আশ্রয়) করে সাহাবিদের একটি দল। এটিই ছিল ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নৌ-অভিযান। এই অভিযান ছিল সম্পূর্ণ অসামরিক। পরবর্তী সময়ে আরব উপদ্বীপে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে মুসলিম রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে সামরিক নৌবাহিনী গঠনের প্রয়োজন হয়। বিশেষত রোমান সাম্রাজ্যের আগ্রাসন রোধে একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী অপরিহার্য ছিল ইসলামী খেলাফতের জন্য। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ওমর (রা.)-এর যুগে নৌবাহিনী গঠনের প্রথম প্রস্তাব দেন মুসলিম সেনাপতিরা। কিন্তু আরব উপদ্বীপের রাজনৈতিক স্থিতি সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি মনে করতেন, পারস্য উপসাগর ও ভূমধ্যসাগরে সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির আগে আরব উপদ্বীপ ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজনৈতিক স্থিতি বেশি প্রয়োজন।

ওমর (রা.)-এর শাসনামলে আলা ইবনে হাদরামি প্রথম নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন। তিনি কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়াই একটি নৌবাহিনী গঠন করেন এবং পারস্যের সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চলে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও পর্যাপ্ত প্রস্তুতির অভাবে এই অভিযান ব্যর্থ হয়। কেন্দ্রের অনুমতি না নিয়ে অভিযান চালানোয় ওমর (রা.) তাঁকে বরখাস্ত করেন। ওই অঞ্চলে সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-কে নিযুক্ত করেন। এ সময় সিরিয়া ও পশ্চিম জর্দানের গভর্নর ছিলেন মুয়াবিয়া (রা.)। তিনি রোমান সাম্রাজ্যের আগ্রাসনের আশঙ্কার কথা জানিয়ে নৌবাহিনী গঠনের অনুমতি চান। কিন্তু ওমর (রা.) তাঁর প্রস্তাবও নাকচ করেন। ড. আলী রুসান বলেন, ‘ওমর (রা.)-এর যুগে মুসলিম সীমান্ত মিসর, পারস্য ও সিরিয়ার বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত দীর্ঘায়িত হয়। এই বিশাল সীমানা সংরক্ষণ করতে মুসলিম বাহিনী হিমশিম খাচ্ছিল। তাই তিনি সমুদ্রে নতুন যুদ্ধক্ষেত্র খুলতে সম্মত হননি। এটা ওমর বিন খাত্তাবের রাজনৈতিক দূরদর্শিতার প্রমাণ।’

ওমর বিন খাত্তাব (রা.)-এর পর উসমান (রা.) মুসলিম বিশ্বের খলিফা হলে মুয়াবিয়া (রা.) আবারও নৌবাহিনী গঠনের অনুমতি চান। এরই মধ্যে রোমান সেনাপতি ম্যানুয়েলের নেতৃত্বে মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ায় হামলা ও ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। ফলে ইসলামী খেলাফতের নৌসীমা সংরক্ষণে নৌবাহিনী গঠনের দাবি আরো জোরালো হয়। তিনি প্রতিরক্ষামূলক বাহিনী গঠনের অনুমতি দেন। অনুমতি পেয়ে মুয়াবিয়া (রা.) পূর্ণ উদ্যমে নৌবাহিনী গঠনে পূর্ণ মনোযোগ দেন। অল্পদিনেই একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠনে সক্ষম হন। মুয়াবিয়া (রা.) নৌবাহিনী গড়ে তুলতে মিসর, শাম ও জর্দানের যুদ্ধ প্রকৌশলী নিয়োগ দেন। তৎকালে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বিশেষভাবে দক্ষতার জন্য জর্দানের উপকূলীয় আকা অঞ্চলের মানুষের সুখ্যাতি ছিল। বাইজেন্টাইন সম্রাট এখানে জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছিলেন। মুয়াবিয়া (রা.)-ও জাহাজ নির্মাণের জন্য ওই অঞ্চলকে বেছে নেন। কারাবাসে প্রথম নৌ-অভিযানের জন্য তিনি আকা থেকেই যাত্রা শুরু করেন। এর কিছুদিন পর মিসর ও সিরিয়ায়ও জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র স্থাপিত হয়।

ঐতিহাসিক ইবনে ইসহাক বলেন, ‘বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের হুমকি মোকাবেলায় ইসলামী খেলাফতের নৌবাহিনী গঠনের বিকল্প ছিল না। কেননা মুসলিম সীমান্তজুড়ে রোমান বাহিনীর তৎপরতা মুসলিম সেনাপতিদের বিচলিত করে তুলছিল। শাম উপকূলেও রোমান বাহিনীর নৈরাজ্য বাড়ছিল দিন দিন।’

সীমানা রক্ষা ছাড়াও ইসলাম প্রচার, সিরিয়া ও মিসরের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ভূমধ্যসাগরে মুসলিম জাহাজের নিরাপত্তা, নৌ-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ, বাইজেন্টাইন সম্রাটের আধিপত্য হ্রাস করা ছিল মুসলিম নৌবাহিনী গঠনের অন্যতম লক্ষ্য।

২৭ হিজরিতে মুয়াবিয়া (রা.) তিউনিসিয়ার কারাবাস দ্বীপে প্রথম নৌ-অভিযান পরিচালনা করেন; যদিও এই অভিযানের জন্য তিনি বহু আগেই অনুমতি চান। উসমান (রা.) এই অভিযানের জন্য কয়েকটি শর্ত দেন; যেমন—মুয়াবিয়া (রা.) তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাবেন, অভিযানে অংশগ্রহণে কাউকে বাধ্য করা যাবে না, সিরিয়া উপকূলে মুসলিম বাহিনীকে সহযোগিতা করার মতো বাহিনী ও রসদ রেখে যাওয়া ইত্যাদি। মুয়াবিয়া (রা.) অভিযানে সফল হন। কারাবাস নির্দিষ্ট হারে কর প্রদান ও বাইজেন্টাইন সম্রাটের সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক ছিন্ন করার শর্তে সন্ধি স্থাপনে বাধ্য হয়। মুয়াবিয়া (রা.) ও তাঁর স্ত্রী ছাড়াও এই অভিযানে মর্যাদাশীল অনেক সাহাবি অংশগ্রহণ করেন; যেমন—উবাদা বিন সামিত ও তাঁর স্ত্রী উম্মে হারাম (যাঁকে প্রথম নৌ-অভিযানে অংশগ্রহণের সুসংবাদ দেন মহানবী (সা.), আবু আইয়ুব আনসারি, আবু জর গিফারি, ফুজালা বিন উবাইদ আনসারি, উমরা বিন সাআদ, সাদ্দাদ বিন আউস, মিকদাদ (রা.) প্রমুখ।

কারাবাস বিজয়ের পর মুসলিম বাহিনী রোডস, আরওয়াদ ও কোচ দ্বীপপুঞ্জ জয় করে ক্রেট ও ইতালির সিসিলি দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। ক্রমবর্ধমান মুসলিম নৌশক্তি মোকাবেলার জন্য বাইজেন্টাইন সম্রাট যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নেন। অবশেষে বর্তমান তুরস্কের আনাতোলিয়ার নিকটবর্তী ফিনিশিয়া নামক দ্বীপের কাছে ভূমধ্যসাগরে ২৭ আগস্ট ৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এটাই মুসলিম ইতিহাসের প্রথম নৌযুদ্ধ। মুসলিম বাহিনীর পক্ষে যুদ্ধে ২০০ যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয় এবং তাদের নেতৃত্ব দেন আবদুল্লাহ ইবনে আবু সারাহ (রহ.)। অন্যদিকে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও তার মিত্রদের পক্ষে ৫০০ যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন সম্রাট দ্বিতীয় কনস্টান্টিন। যুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় মুসলিম বাহিনীর হলেও বাইজেন্টাইন বাহিনীর গোলায় তাদের জাহাজগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অন্যদিকে বাইজেন্টাইন বাহিনীর চার শর বেশি জাহাজ ধ্বংস হয়ে যায়। এই যুদ্ধের ফলে ভূমধ্যসাগরে বাইজেন্টাইন সম্রাটের একক কর্তৃত্বের অবসান হয়।

এরপর উমাইয়া, আব্বাসীয় ও উসমানীয় শাসকরা সামরিক ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলেন। নৌ-অভিযানে সুদূর পর্তুগাল থেকে শুরু করে ভারত মহাসাগরের দ্বীপাঞ্চল পর্যন্ত ইসলামী সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।

তথ্যসূত্র : প্রবন্ধ : উসমান (রা.)-এর যুগে মুসলিম নৌবাহিনীর উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ, আল মিশকাত, রবিউল আউয়াল ১৪২৬ হিজরি সংখ্যা, জর্দান; মাউদু ডটকম; আল হায়াত ডটকম; উইকিপিডিয়া। সূত্র: কালেরকণ্ঠ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১১ নভেম্বর ২০২৫
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মুসলমান হিসেবে গৌরববোধ থাকতে হবে
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
সর্বশেষ খবর
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়