শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২২, মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী যেভাবে গড়ে ওঠে

আবরার আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
প্রথম মুসলিম নৌবাহিনী যেভাবে গড়ে ওঠে

মক্কার কুরাইশদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে আবিসিনিয়ায় হিজরত (অন্য দেশে আশ্রয়) করে সাহাবিদের একটি দল। এটিই ছিল ইসলামের ইতিহাসে প্রথম নৌ-অভিযান। এই অভিযান ছিল সম্পূর্ণ অসামরিক। পরবর্তী সময়ে আরব উপদ্বীপে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে মুসলিম রাষ্ট্রের নিরাপত্তার স্বার্থে সামরিক নৌবাহিনী গঠনের প্রয়োজন হয়। বিশেষত রোমান সাম্রাজ্যের আগ্রাসন রোধে একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী অপরিহার্য ছিল ইসলামী খেলাফতের জন্য। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ওমর (রা.)-এর যুগে নৌবাহিনী গঠনের প্রথম প্রস্তাব দেন মুসলিম সেনাপতিরা। কিন্তু আরব উপদ্বীপের রাজনৈতিক স্থিতি সন্তোষজনক না হওয়ায় তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি মনে করতেন, পারস্য উপসাগর ও ভূমধ্যসাগরে সামরিক তৎপরতা বৃদ্ধির আগে আরব উপদ্বীপ ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের রাজনৈতিক স্থিতি বেশি প্রয়োজন।

ওমর (রা.)-এর শাসনামলে আলা ইবনে হাদরামি প্রথম নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেন। তিনি কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়াই একটি নৌবাহিনী গঠন করেন এবং পারস্যের সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চলে সামরিক অভিযান পরিচালনা করেন। কিন্তু অভিজ্ঞতা ও পর্যাপ্ত প্রস্তুতির অভাবে এই অভিযান ব্যর্থ হয়। কেন্দ্রের অনুমতি না নিয়ে অভিযান চালানোয় ওমর (রা.) তাঁকে বরখাস্ত করেন। ওই অঞ্চলে সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-কে নিযুক্ত করেন। এ সময় সিরিয়া ও পশ্চিম জর্দানের গভর্নর ছিলেন মুয়াবিয়া (রা.)। তিনি রোমান সাম্রাজ্যের আগ্রাসনের আশঙ্কার কথা জানিয়ে নৌবাহিনী গঠনের অনুমতি চান। কিন্তু ওমর (রা.) তাঁর প্রস্তাবও নাকচ করেন। ড. আলী রুসান বলেন, ‘ওমর (রা.)-এর যুগে মুসলিম সীমান্ত মিসর, পারস্য ও সিরিয়ার বিস্তৃত অঞ্চল পর্যন্ত দীর্ঘায়িত হয়। এই বিশাল সীমানা সংরক্ষণ করতে মুসলিম বাহিনী হিমশিম খাচ্ছিল। তাই তিনি সমুদ্রে নতুন যুদ্ধক্ষেত্র খুলতে সম্মত হননি। এটা ওমর বিন খাত্তাবের রাজনৈতিক দূরদর্শিতার প্রমাণ।’

ওমর বিন খাত্তাব (রা.)-এর পর উসমান (রা.) মুসলিম বিশ্বের খলিফা হলে মুয়াবিয়া (রা.) আবারও নৌবাহিনী গঠনের অনুমতি চান। এরই মধ্যে রোমান সেনাপতি ম্যানুয়েলের নেতৃত্বে মিসরের আলেকজান্দ্রিয়ায় হামলা ও ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। ফলে ইসলামী খেলাফতের নৌসীমা সংরক্ষণে নৌবাহিনী গঠনের দাবি আরো জোরালো হয়। তিনি প্রতিরক্ষামূলক বাহিনী গঠনের অনুমতি দেন। অনুমতি পেয়ে মুয়াবিয়া (রা.) পূর্ণ উদ্যমে নৌবাহিনী গঠনে পূর্ণ মনোযোগ দেন। অল্পদিনেই একটি শক্তিশালী নৌবাহিনী গঠনে সক্ষম হন। মুয়াবিয়া (রা.) নৌবাহিনী গড়ে তুলতে মিসর, শাম ও জর্দানের যুদ্ধ প্রকৌশলী নিয়োগ দেন। তৎকালে জাহাজ নির্মাণ শিল্পে বিশেষভাবে দক্ষতার জন্য জর্দানের উপকূলীয় আকা অঞ্চলের মানুষের সুখ্যাতি ছিল। বাইজেন্টাইন সম্রাট এখানে জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র গড়ে তুলেছিলেন। মুয়াবিয়া (রা.)-ও জাহাজ নির্মাণের জন্য ওই অঞ্চলকে বেছে নেন। কারাবাসে প্রথম নৌ-অভিযানের জন্য তিনি আকা থেকেই যাত্রা শুরু করেন। এর কিছুদিন পর মিসর ও সিরিয়ায়ও জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্র স্থাপিত হয়।

ঐতিহাসিক ইবনে ইসহাক বলেন, ‘বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের হুমকি মোকাবেলায় ইসলামী খেলাফতের নৌবাহিনী গঠনের বিকল্প ছিল না। কেননা মুসলিম সীমান্তজুড়ে রোমান বাহিনীর তৎপরতা মুসলিম সেনাপতিদের বিচলিত করে তুলছিল। শাম উপকূলেও রোমান বাহিনীর নৈরাজ্য বাড়ছিল দিন দিন।’

সীমানা রক্ষা ছাড়াও ইসলাম প্রচার, সিরিয়া ও মিসরের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, ভূমধ্যসাগরে মুসলিম জাহাজের নিরাপত্তা, নৌ-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ, বাইজেন্টাইন সম্রাটের আধিপত্য হ্রাস করা ছিল মুসলিম নৌবাহিনী গঠনের অন্যতম লক্ষ্য।

২৭ হিজরিতে মুয়াবিয়া (রা.) তিউনিসিয়ার কারাবাস দ্বীপে প্রথম নৌ-অভিযান পরিচালনা করেন; যদিও এই অভিযানের জন্য তিনি বহু আগেই অনুমতি চান। উসমান (রা.) এই অভিযানের জন্য কয়েকটি শর্ত দেন; যেমন—মুয়াবিয়া (রা.) তাঁর স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে যাবেন, অভিযানে অংশগ্রহণে কাউকে বাধ্য করা যাবে না, সিরিয়া উপকূলে মুসলিম বাহিনীকে সহযোগিতা করার মতো বাহিনী ও রসদ রেখে যাওয়া ইত্যাদি। মুয়াবিয়া (রা.) অভিযানে সফল হন। কারাবাস নির্দিষ্ট হারে কর প্রদান ও বাইজেন্টাইন সম্রাটের সঙ্গে সহযোগিতার সম্পর্ক ছিন্ন করার শর্তে সন্ধি স্থাপনে বাধ্য হয়। মুয়াবিয়া (রা.) ও তাঁর স্ত্রী ছাড়াও এই অভিযানে মর্যাদাশীল অনেক সাহাবি অংশগ্রহণ করেন; যেমন—উবাদা বিন সামিত ও তাঁর স্ত্রী উম্মে হারাম (যাঁকে প্রথম নৌ-অভিযানে অংশগ্রহণের সুসংবাদ দেন মহানবী (সা.), আবু আইয়ুব আনসারি, আবু জর গিফারি, ফুজালা বিন উবাইদ আনসারি, উমরা বিন সাআদ, সাদ্দাদ বিন আউস, মিকদাদ (রা.) প্রমুখ।

কারাবাস বিজয়ের পর মুসলিম বাহিনী রোডস, আরওয়াদ ও কোচ দ্বীপপুঞ্জ জয় করে ক্রেট ও ইতালির সিসিলি দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। ক্রমবর্ধমান মুসলিম নৌশক্তি মোকাবেলার জন্য বাইজেন্টাইন সম্রাট যুদ্ধের সিদ্ধান্ত নেন। অবশেষে বর্তমান তুরস্কের আনাতোলিয়ার নিকটবর্তী ফিনিশিয়া নামক দ্বীপের কাছে ভূমধ্যসাগরে ২৭ আগস্ট ৬৪৮ খ্রিস্টাব্দে এই যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এটাই মুসলিম ইতিহাসের প্রথম নৌযুদ্ধ। মুসলিম বাহিনীর পক্ষে যুদ্ধে ২০০ যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয় এবং তাদের নেতৃত্ব দেন আবদুল্লাহ ইবনে আবু সারাহ (রহ.)। অন্যদিকে বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য ও তার মিত্রদের পক্ষে ৫০০ যুদ্ধজাহাজ অংশ নেয়। নেতৃত্ব দেন সম্রাট দ্বিতীয় কনস্টান্টিন। যুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় মুসলিম বাহিনীর হলেও বাইজেন্টাইন বাহিনীর গোলায় তাদের জাহাজগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অন্যদিকে বাইজেন্টাইন বাহিনীর চার শর বেশি জাহাজ ধ্বংস হয়ে যায়। এই যুদ্ধের ফলে ভূমধ্যসাগরে বাইজেন্টাইন সম্রাটের একক কর্তৃত্বের অবসান হয়।

এরপর উমাইয়া, আব্বাসীয় ও উসমানীয় শাসকরা সামরিক ও বাণিজ্যিক প্রয়োজনে শক্তিশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলেন। নৌ-অভিযানে সুদূর পর্তুগাল থেকে শুরু করে ভারত মহাসাগরের দ্বীপাঞ্চল পর্যন্ত ইসলামী সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়।

তথ্যসূত্র : প্রবন্ধ : উসমান (রা.)-এর যুগে মুসলিম নৌবাহিনীর উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ, আল মিশকাত, রবিউল আউয়াল ১৪২৬ হিজরি সংখ্যা, জর্দান; মাউদু ডটকম; আল হায়াত ডটকম; উইকিপিডিয়া। সূত্র: কালেরকণ্ঠ

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
আত্মশুদ্ধির প্রয়োজনীয়তা
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ার পরিণতি ভয়াবহ
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৪০ হাজার ৬০৮ হজযাত্রী
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
কোরআনের আয়াতগুলো একে অন্যের ব্যাখ্যা করে
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
১০ কাজে হজের প্রস্তুতি
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা
ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের
দ্বিতীয় দিনেও যমুনার সামনে অবস্থান জবি শিক্ষার্থীদের

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
মণিপুরে এআরের অভিযানে ১০ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল
মায়োর্কাকে হারিয়ে বার্সা শিরোপার অপেক্ষা বাড়াল রিয়াল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার
বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’
ঈদুল আজহায় ইয়াশ-মালাইকার ‘ক্ষতিপূরণ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১
মেক্সিকোতে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা; নিহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?
ভয়াবহ বায়ুদূষণের কবলে বাগদাদ, ঢাকার পরিস্থিতি কী?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত
ঝড়-বৃষ্টির আভাস, তিন অঞ্চলের নদীবন্দরে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে
পরকাল-ভাবনা : মানুষ মৃত্যুর পর যা যা আশা করবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা
কেউ দাওয়াত দিলে তার জন্য দোয়া করা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব
মুসলিম জীবনে সদাচরণের প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান
টরন্টো-লন্ডন-রোম ফ্লাইটের নতুন সময়সূচি জানাল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ
বিএনপি কর্মী লাবলু হত্যা: ১৪ আসামিকে জেলহাজতে প্রেরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম