শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

♦ ১৭ দেশে পাচার হয়েছে ২০ লাখ কোটি টাকা ♦ পাচার সিন্ডিকেটের ‘ছায়া প্রধানমন্ত্রী’ সালমান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

ছোটবেলায় আলিবাবা এবং ৪০ চোর-এর গল্প শোনেনি এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন আলিবাবা নেই। কিন্তু গত সাড়ে ১৫ বছর এ দেশের মানুষ দেখেছে দরবেশ বাবা এবং তার সাঙ্গোপাঙ্গদের লুটপাট। আলিবাবা এবং ৪০ চোরের বদলে শেখ হাসিনার আমলে হয়েছে দরবেশ বাবা এবং ৪০ চোরের গল্প। যে গল্প আরব্য রজনির গল্পের চেয়েও রোমাঞ্চকর। পার্থক্য হলো আলিবাবা কেবল আরব্য রজনির একটি লোককাহিনি। আর দরবেশ বাবা একালের সত্য ঘটনা। এ দরবেশ বাবা আর কেউ নন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ক্যাশিয়ার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট এবং অর্থ পাচারের বিষয়ে তদন্ত করছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে মামলা হয়েছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। দুদকের এসব তদন্ত থেকে গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ শাসনামলের ৪০ জন শীর্ষ দুর্নীতিবাজের তথ্য পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযোগে এদের দুর্নীতির পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা। যে টাকার পুরোটাই বিদেশে পাচার হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক, স্বাধীন দ্বীপপুঞ্জসহ বিশ্বের ১৭টি দেশে পাচার হয়েছে এসব লুণ্ঠিত অর্থ। এ ছাড়া সাবেক সরকারের এ রকম আরও অন্তত ৫০০ মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তা আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। এ লুটেরা, অর্থ পাচারকারী এবং ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের মধ্যে শীর্ষ ৪০ জন লাগাতারভাবে দুর্নীতি করে গেছেন আওয়ামী লীগ শাসনামলে। দেশের অর্থনীতি ফোকলা করে দেওয়ার মূল খলনায়ক এ ৪০ জন। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গড়ে অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা করে পাচারের বা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। গত সাড়ে ১৫ বছরে যে লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতি এবং অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটেছে তার মূল নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতা। শেয়ার কেলেঙ্কারির থেকে তিনি প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে তৎকালীন তদন্ত কমিটির রিপোর্টে প্রকাশ হয়েছিল। তার পরেও তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই সালমান এফ রহমান বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ এবং তা বিদেশে পাচার করেছেন। লুটতন্ত্রের ছায়া প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সালমান এফ রহমান। আর এ কারণে সবাই তাকে দরবেশ বলে ডাকত। এ দরবেশই বাংলাদেশে অর্থ পাচার এবং লুটেরাদের সরদার ছিলেন। তার নেতৃত্বেই এ কর্মকা গুলো ঘটেছে। তিনি একাই লুটেছেন ১ লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত শ্বেতপত্র কমিটি শীর্ষ কিছু দুর্নীতিবাজ চিহ্নিত করেছে। এ ছাড়া দুদক বিভিন্ন দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে যে শীর্ষ ব্যক্তিদের পাহাড়সম দুর্নীতির আলামত পেয়েছে, সবকিছু মিলিয়ে আমরা এ প্রতিবেদনে শীর্ষ ৪০ জন দুর্নীতিবাজ এবং অর্থ পাচারকারীকে চিহ্নিত করেছি। যেসব অভিযোগ শ্বেতপত্র কমিটির রিপোর্টে, দুদকের তদন্তে এবং সংবাদপত্রের রিপোর্টের মাধ্যমে এসেছে তার ভিত্তিতেই এ ৪০ চোরের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যার প্রধান কারিগর দরবেশ বাবা। অর্থাৎ দরবেশ হলেন এ লুটেরাদের আলিবাবা এবং ৪০ চোর, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। এদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা। শেখ রেহানার এখন পর্যন্ত ঢাকায় প্রায় ১০৬ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিদেশে তিনি প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের দেশে তেমন কোনো সম্পদ নেই। বিদেশে তিনি অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা গত সাড়ে ১৫ বছরে পাচার করেছেন বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে প্রাথমিক তথ্যে জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ১১৭ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শেখ রেহানার ছেলে। তার বিরুদ্ধে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের বিরুদ্ধে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। শেখ রেহানার দেবর এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ছয়টি দেশের পাসপোর্ট গ্রহণ করেছেন বলেও অনুসন্ধানে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে।

শেখ হাসিনার এক ভাই শেখ হেলালের বিরুদ্ধেও বিপুল পরিমাণ অর্থসম্পদ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ৭৮৬ কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক সন্ধান পাওয়া গেছে। তার ৩৬০ কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া শেখ হেলালের বিরুদ্ধে বিদেশে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর আরেক ভাই শেখ সেলিম। শেখ সেলিমের দেশের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৪২ কোটি বলে এখন পর্যন্ত প্রাক্কলিত হয়েছে। তবে বেনামে তার আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে তার প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে। ফিজি, মরিশাস ও বার্বাডোজে শেখ সেলিমের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে।

শেখ ফজলে নূর তাপস ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ তাপস বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে ১২ হাজার কোটি টাকা তিনি বিদেশে পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বেশির ভাগ টাকাই পাচার হয়েছে লন্ডন, সিঙ্গাপুরে। তার বড় ভাই যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনার আরও অনেক আত্মীয়স্বজন আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ, শেখ হেলালের ছোট ভাই শেখ সোহেলসহ আরও অনেকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার প্রায় সব সদস্যই দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন। এদের শীর্ষ কয়েকজনের মধ্যে আছেন ওবায়দুল কাদের। যিনি দীর্ঘদিন ধরে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিদেশে পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত অনুসন্ধানে দেখা গেছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং দুবাইয়ে তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান মিলেছে। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল দেশেই প্রায় ৭০০ কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন। এর কিছু আদালতের নির্দেশে জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের বাইরে তার ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং তার পরিবার বিদেশে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে। বেশির ভাগ সম্পদই দুবাইয়ে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য, কানাডা ও মালয়েশিয়াতেও লোটাস কামালের পাচারকৃত টাকা আছে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪৫২ কোটি টাকা। জাহিদ মালেক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বেশির ভাগ সম্পদ পাচার করেছেন। সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু দুর্নীতিবাজদের অন্যতম এবং মন্ত্রীদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন বলে এখনকার অনুসন্ধানে দেখা গেছে। দেশে তার প্রায় ৯৬০ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যার বেশির ভাগই আদালতের মাধ্যমে জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে প্রায় ৫৭ কোটি টাকা পাচার করেছেন। দুবাই, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্তত ১২ দেশে বিপুল সম্পদ থাকার প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে।

জুনাইদ আহমেদ পলক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার প্রায় ৩২২ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করা হয়েছে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরেকজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজ। এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এসব অর্থের বেশির ভাগ তিনি পাচার করেছেন যুক্তরাজ্যে। এ ছাড়া দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং বিভিন্ন দ্বীপরাষ্ট্রে তিনি অর্থ পাচার করেছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মন্ত্রীদের মধ্যে যারা ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে, তাদের মধ্যে আছেন সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

শেখ হাসিনার শাসনামলে শুধু যে রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতিবাজ, অর্থ পাচার করেছিলেন এমন নয়, বহু আমলা বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। এদের তালিকা অনেক দীর্ঘ। আমলাদের লুটপাটের সুযোগ দিয়ে শেখ হাসিনা তাদের নিজের অনুগত বানিয়ে রেখেছিলেন। যার ফলে আমলারা সীমাহীন দুর্নীতিতে লিপ্ত ছিলেন পুরো আওয়ামী লীগ শাসনামলে। যেসব শীর্ষ দুর্নীতিবাজ বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব, এসডিজিবিষয়ক সমন্বয়কারী আবুল কালাম আজাদ; সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস; সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব, শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা কবির বিন আনোয়ার, সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম; সাবেক সচিব আবদুল মালেক; বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, ফজলে কবির; সাবেক বেসামরিক বিমান চলাচল সচিব মহিবুল হক; পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ, সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনর রশিদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. কামাল নাসের চৌধুরী এবং ওয়াসার সাবেক এমডি তাকসিম আহমেদ খান। এসব অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে আবার পঞ্চপা ব ব্যবসায়ী ছিলেন মূল কারিগর। যারা এসব রাজনীতিবিদ এবং আমলার অর্থ পাচারে সহযোগিতা করেছেন। তাদের মাধ্যমেই এ ধরনের অর্থগুলো পাচার হয়েছে। যে কোনো দুর্নীতির ক্ষেত্রে তারা মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন। এসব দুর্নীতিগ্রস্ত কয়েকজন ব্যবসায়ীর মধ্যে রয়েছেন মো. আজিজ খান, নজরুল ইসলাম মজুমদার, নাফিজ সরাফত এবং সবার ওপরে সালমান এফ রহমান। মূলত সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বেই এ চোরতন্ত্রের একটি মন্ত্রিপরিষদ ছিল, যে পরিষদে এ ৪০ জন চোর ছিলেন। এভাবেই বাংলাদেশ লুট করা হয়েছে এবং কায়েম করা হয়েছিল একটি লুটেরাতন্ত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
মানুষ সংসদ ও গণভোটের জন্য প্রস্তুত
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
আন্তর্জাতিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
সর্বশেষ খবর
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ মহাসড়কে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি, দুই আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জ মহাসড়কে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি, দুই আসামি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখার মিশনে ব্যাটিংয়ে ট্রাইগ্রেসরা
বিশ্বকাপে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখার মিশনে ব্যাটিংয়ে ট্রাইগ্রেসরা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘হাসিনার সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করায় আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়’
‌‘হাসিনার সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করায় আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়’

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেমে গেছে তিস্তার পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন
নেমে গেছে তিস্তার পানি, ভেসে উঠছে ক্ষতচিহ্ন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
শেরপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ, পরিবারের দাবি হত্যা
শ্বশুরবাড়িতে যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ, পরিবারের দাবি হত্যা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে র‌্যালি
মেহেরপুরে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবসে র‌্যালি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা
আমলকির স্বাস্থ্য উপকারিতা

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় অগ্নিকাণ্ডে হরিজন পল্লীর দুই ঘর ভস্মীভূত
নেত্রকোনায় অগ্নিকাণ্ডে হরিজন পল্লীর দুই ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে টাইফয়েড টিকাদান বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকাসহ ১১ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ঢাকাসহ ১১ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ দোকানে মিললো ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ
নিজ দোকানে মিললো ব্যবসায়ীর গলাকাটা মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের সঙ্গে জাতিসংঘের ঢাকাস্থ সমন্বয়কারীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে জাতিসংঘের ঢাকাস্থ সমন্বয়কারীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চোর ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের
চোর ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোংলায় ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের বিচারে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু: চিফ প্রসিকিউটর
আওয়ামী লীগের বিচারে আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে এখনও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
দেশে এখনও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা গড়ে ওঠেনি : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত
টাঙ্গাইলে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে দেশের পররাষ্ট্রনীতি হবে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ : তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে দেশের পররাষ্ট্রনীতি হবে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিএমপির এডিসি পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির এডিসি পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতিয়া পৌর আ.লীগের সভাপতি গ্রেফতার
হাতিয়া পৌর আ.লীগের সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রিসে থুনবার্গদের বরণ করে নিল উল্লসিত জনতা
গ্রিসে থুনবার্গদের বরণ করে নিল উল্লসিত জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইটনায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু, আহত ১
ইটনায় বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবির সভাপতি বুলবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি
৭৩০ দিনের গণহত্যা: ২ লাখ টন বোমা ফেলেছে ইসরায়েল, নিহত ৭৬ হাজারের বেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

প্রথম পৃষ্ঠা