শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

♦ ১৭ দেশে পাচার হয়েছে ২০ লাখ কোটি টাকা ♦ পাচার সিন্ডিকেটের ‘ছায়া প্রধানমন্ত্রী’ সালমান
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

ছোটবেলায় আলিবাবা এবং ৪০ চোর-এর গল্প শোনেনি এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন আলিবাবা নেই। কিন্তু গত সাড়ে ১৫ বছর এ দেশের মানুষ দেখেছে দরবেশ বাবা এবং তার সাঙ্গোপাঙ্গদের লুটপাট। আলিবাবা এবং ৪০ চোরের বদলে শেখ হাসিনার আমলে হয়েছে দরবেশ বাবা এবং ৪০ চোরের গল্প। যে গল্প আরব্য রজনির গল্পের চেয়েও রোমাঞ্চকর। পার্থক্য হলো আলিবাবা কেবল আরব্য রজনির একটি লোককাহিনি। আর দরবেশ বাবা একালের সত্য ঘটনা। এ দরবেশ বাবা আর কেউ নন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ক্যাশিয়ার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সাবেক ফ্যাসিস্ট সরকারের দুর্নীতি, লুটপাট এবং অর্থ পাচারের বিষয়ে তদন্ত করছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষে মামলা হয়েছে। অনেকের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। দুদকের এসব তদন্ত থেকে গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ শাসনামলের ৪০ জন শীর্ষ দুর্নীতিবাজের তথ্য পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযোগে এদের দুর্নীতির পরিমাণ ২০ লাখ কোটি টাকা। যে টাকার পুরোটাই বিদেশে পাচার হয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সুইজারল্যান্ড, তুরস্ক, স্বাধীন দ্বীপপুঞ্জসহ বিশ্বের ১৭টি দেশে পাচার হয়েছে এসব লুণ্ঠিত অর্থ। এ ছাড়া সাবেক সরকারের এ রকম আরও অন্তত ৫০০ মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তা আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। এ লুটেরা, অর্থ পাচারকারী এবং ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের মধ্যে শীর্ষ ৪০ জন লাগাতারভাবে দুর্নীতি করে গেছেন আওয়ামী লীগ শাসনামলে। দেশের অর্থনীতি ফোকলা করে দেওয়ার মূল খলনায়ক এ ৪০ জন। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে গড়ে অন্তত ১৫ হাজার কোটি টাকা করে পাচারের বা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। গত সাড়ে ১৫ বছরে যে লুটপাট, ব্যাংক ডাকাতি এবং অর্থ পাচারের ঘটনা ঘটেছে তার মূল নেতৃত্বে ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। সালমান এফ রহমান বাংলাদেশের শেয়ার কেলেঙ্কারির হোতা। শেয়ার কেলেঙ্কারির থেকে তিনি প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে তৎকালীন তদন্ত কমিটির রিপোর্টে প্রকাশ হয়েছিল। তার পরেও তার বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এই সালমান এফ রহমান বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাৎ এবং তা বিদেশে পাচার করেছেন। লুটতন্ত্রের ছায়া প্রধানমন্ত্রী ছিলেন সালমান এফ রহমান। আর এ কারণে সবাই তাকে দরবেশ বলে ডাকত। এ দরবেশই বাংলাদেশে অর্থ পাচার এবং লুটেরাদের সরদার ছিলেন। তার নেতৃত্বেই এ কর্মকা গুলো ঘটেছে। তিনি একাই লুটেছেন ১ লাখ কোটি টাকার বেশি অর্থ। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত শ্বেতপত্র কমিটি শীর্ষ কিছু দুর্নীতিবাজ চিহ্নিত করেছে। এ ছাড়া দুদক বিভিন্ন দুর্নীতির তদন্ত করতে গিয়ে যে শীর্ষ ব্যক্তিদের পাহাড়সম দুর্নীতির আলামত পেয়েছে, সবকিছু মিলিয়ে আমরা এ প্রতিবেদনে শীর্ষ ৪০ জন দুর্নীতিবাজ এবং অর্থ পাচারকারীকে চিহ্নিত করেছি। যেসব অভিযোগ শ্বেতপত্র কমিটির রিপোর্টে, দুদকের তদন্তে এবং সংবাদপত্রের রিপোর্টের মাধ্যমে এসেছে তার ভিত্তিতেই এ ৪০ চোরের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যার প্রধান কারিগর দরবেশ বাবা। অর্থাৎ দরবেশ হলেন এ লুটেরাদের আলিবাবা এবং ৪০ চোর, যাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এবং অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে। এদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছোট বোন শেখ রেহানা। শেখ রেহানার এখন পর্যন্ত ঢাকায় প্রায় ১০৬ কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া বিদেশে তিনি প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সজীব ওয়াজেদ জয়ের দেশে তেমন কোনো সম্পদ নেই। বিদেশে তিনি অন্তত ৩০ হাজার কোটি টাকা গত সাড়ে ১৫ বছরে পাচার করেছেন বলে বিভিন্ন অনুসন্ধানে প্রাথমিক তথ্যে জানানো হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বিরুদ্ধে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ১১৭ কোটি টাকা জব্দ করা হয়েছে। রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক শেখ রেহানার ছেলে। তার বিরুদ্ধে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান সিআরআইয়ের বিরুদ্ধে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। শেখ রেহানার দেবর এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে প্রায় ৪২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং বিদেশে পাচারের অভিযোগ রয়েছে। তিনি ছয়টি দেশের পাসপোর্ট গ্রহণ করেছেন বলেও অনুসন্ধানে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে।

শেখ হাসিনার এক ভাই শেখ হেলালের বিরুদ্ধেও বিপুল পরিমাণ অর্থসম্পদ পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার ৭৮৬ কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক সন্ধান পাওয়া গেছে। তার ৩৬০ কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া শেখ হেলালের বিরুদ্ধে বিদেশে প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রীর আরেক ভাই শেখ সেলিম। শেখ সেলিমের দেশের সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৫৪২ কোটি বলে এখন পর্যন্ত প্রাক্কলিত হয়েছে। তবে বেনামে তার আরও বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে তার প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকার সম্পদের প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে। ফিজি, মরিশাস ও বার্বাডোজে শেখ সেলিমের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে।

শেখ ফজলে নূর তাপস ঢাকা সিটি করপোরেশনের মেয়র এবং শেখ হাসিনার নিকটাত্মীয়। শেখ তাপস বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করেছেন। এখন পর্যন্ত যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে ১২ হাজার কোটি টাকা তিনি বিদেশে পাচার করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বেশির ভাগ টাকাই পাচার হয়েছে লন্ডন, সিঙ্গাপুরে। তার বড় ভাই যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে। শেখ হাসিনার আরও অনেক আত্মীয়স্বজন আছেন, যারা বিপুল পরিমাণ সম্পদের মালিক হয়েছেন এবং বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, তার ছেলে সাদিক আবদুল্লাহ, শেখ হেলালের ছোট ভাই শেখ সোহেলসহ আরও অনেকে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মন্ত্রিসভার প্রায় সব সদস্যই দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন। এদের শীর্ষ কয়েকজনের মধ্যে আছেন ওবায়দুল কাদের। যিনি দীর্ঘদিন ধরে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। তিনি ৫০ হাজার কোটি টাকার বেশি বিদেশে পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত অনুসন্ধানে দেখা গেছে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এবং দুবাইয়ে তার অবৈধ সম্পদের সন্ধান মিলেছে। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল দেশেই প্রায় ৭০০ কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন। এর কিছু আদালতের নির্দেশে জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া দেশের বাইরে তার ১৮ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।

সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং তার পরিবার বিদেশে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন বলে এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে। বেশির ভাগ সম্পদই দুবাইয়ে পাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া যুক্তরাজ্য, কানাডা ও মালয়েশিয়াতেও লোটাস কামালের পাচারকৃত টাকা আছে। সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বিরুদ্ধে ১৩ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪৫২ কোটি টাকা। জাহিদ মালেক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় বেশির ভাগ সম্পদ পাচার করেছেন। সাবেক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু দুর্নীতিবাজদের অন্যতম এবং মন্ত্রীদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে বেশি অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন বলে এখনকার অনুসন্ধানে দেখা গেছে। দেশে তার প্রায় ৯৬০ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যার বেশির ভাগই আদালতের মাধ্যমে জব্দ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে প্রায় ৫৭ কোটি টাকা পাচার করেছেন। দুবাই, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডাসহ অন্তত ১২ দেশে বিপুল সম্পদ থাকার প্রাথমিক তথ্য পাওয়া গেছে।

জুনাইদ আহমেদ পলক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী। তার বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। দেশে তার প্রায় ৩২২ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ করা হয়েছে।

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী আরেকজন শীর্ষ দুর্নীতিবাজ। এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। এসব অর্থের বেশির ভাগ তিনি পাচার করেছেন যুক্তরাজ্যে। এ ছাড়া দুবাই, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং বিভিন্ন দ্বীপরাষ্ট্রে তিনি অর্থ পাচার করেছেন বলে জানা গেছে। এ ছাড়া মন্ত্রীদের মধ্যে যারা ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি পাচার করেছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে, তাদের মধ্যে আছেন সাবেক জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ এ আরাফাত, সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম এবং সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

শেখ হাসিনার শাসনামলে শুধু যে রাজনীতিবিদরাই দুর্নীতিবাজ, অর্থ পাচার করেছিলেন এমন নয়, বহু আমলা বিপুল পরিমাণ টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। এদের তালিকা অনেক দীর্ঘ। আমলাদের লুটপাটের সুযোগ দিয়ে শেখ হাসিনা তাদের নিজের অনুগত বানিয়ে রেখেছিলেন। যার ফলে আমলারা সীমাহীন দুর্নীতিতে লিপ্ত ছিলেন পুরো আওয়ামী লীগ শাসনামলে। যেসব শীর্ষ দুর্নীতিবাজ বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব, এসডিজিবিষয়ক সমন্বয়কারী আবুল কালাম আজাদ; সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমদ কায়কাউস; সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব, শেখ হাসিনার রাজনৈতিক উপদেষ্টা কবির বিন আনোয়ার, সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম; সাবেক সচিব আবদুল মালেক; বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার, ফজলে কবির; সাবেক বেসামরিক বিমান চলাচল সচিব মহিবুল হক; পুলিশের সাবেক আইজি বেনজীর আহমেদ, সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনর রশিদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. কামাল নাসের চৌধুরী এবং ওয়াসার সাবেক এমডি তাকসিম আহমেদ খান। এসব অর্থ পাচারের ক্ষেত্রে আবার পঞ্চপা ব ব্যবসায়ী ছিলেন মূল কারিগর। যারা এসব রাজনীতিবিদ এবং আমলার অর্থ পাচারে সহযোগিতা করেছেন। তাদের মাধ্যমেই এ ধরনের অর্থগুলো পাচার হয়েছে। যে কোনো দুর্নীতির ক্ষেত্রে তারা মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন। এসব দুর্নীতিগ্রস্ত কয়েকজন ব্যবসায়ীর মধ্যে রয়েছেন মো. আজিজ খান, নজরুল ইসলাম মজুমদার, নাফিজ সরাফত এবং সবার ওপরে সালমান এফ রহমান। মূলত সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বেই এ চোরতন্ত্রের একটি মন্ত্রিপরিষদ ছিল, যে পরিষদে এ ৪০ জন চোর ছিলেন। এভাবেই বাংলাদেশ লুট করা হয়েছে এবং কায়েম করা হয়েছিল একটি লুটেরাতন্ত্র।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
গ্রামীণ চিংড়ি ঘেরে ডাকাতি আটক ৪
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ঢাকায় থাই এয়ারওয়েজে যান্ত্রিক ত্রুটি
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
ব্যবসায়ীকে হত্যার পর তিন টুকরো করে বালুচাপা
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
তারেক রহমান চাইলে যে কোনো সময় দেশে ফিরতে পারেন
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
বন্ধ করা যাচ্ছে না মব ফ্যাসিজম
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
আগে আদালত চলত দলীয় রাজনীতিতে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
এ বৈঠক নির্বাচন ও সংস্কারে ভূমিকা রাখবে
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ওয়ানডে দলের নতুন কান্ডারি মিরাজ
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
সর্বশেষ খবর
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
শরীয়তপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে
ফিরতি মানুষের ভিড়ে আবারও প্রাণ ফিরছে চট্টগ্রাম নগরে

৩৭ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'
'নগর পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্তগ্রহণ প্রক্রিয়ায় নারীদের সম্পৃক্ত করতে হবে'

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা
মোংলা বন্দরে করোনায় বিশেষ সতর্কতা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল
ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিলের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছিলাম : এটিএম আজহারুল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত
ইরানে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা জানালো জামায়াত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম
প্রথমবার বিগ ব্যাশে বাবর আজম

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
প্রেমের বিয়ের পাঁচ মাসের মাথায় চাঁদনীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ
ইরানে ইসরায়েলের সামরিক হামলার নিন্দা জানালো বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা
পটুয়াখালীতে দাদি ও সৎ মাকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন
চুয়াডাঙ্গায় গরমে অস্থির জনজীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি
যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের
বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে
ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট
ইরানে পাঁচ দফা হামলা ইসরায়েলের: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?
উড়োজাহাজের কোন আসন সবচেয়ে নিরাপদ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা