শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৭, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৭, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শুল্কমুক্ত আমদানির কাগজ শর্ত ভেঙে খোলাবাজারে, হুমকিতে দেশীয় কাগজশিল্প

শুল্কমুক্ত বন্ড সুবিধা নিয়ে বিদেশ থেকে পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের জন্য কাগজ আমদানিতে ফায়দা লুটছে একটি অসাধু চক্র। মুদ্রণ শিল্পের কাঁচামালের সুবিধা পাওয়া এই আমদানি  পণ্য খোলাবাজারে বিক্রিতে সরকারের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবুও বেশি মুনাফার আশায় খোলাবাজারে এই আমদানি করা কাগজ বিক্রি করে আসছে চক্রগুলো। এতে হুমকির মুখে পড়ছে দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্ব।

আমদানির সুযোগ নিয়ে বিপুল পরিমাণ মুদ্রা বিদেশে চলে যাওয়ার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে সরকার রাজস্ববঞ্চিত হচ্ছে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যানের কাছে এসব তথ্য তুলে ধরে আমদানিতে শুল্ক সুবিধা প্রত্যাহারের প্রস্তাব করে বাংলাদেশ পেপার মিল অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএমএ)। 

এর আগে, সংগঠনটির পক্ষে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছে দেওয়া আবেদনে বলা হয়, দেশি কাগজ কলগুলোর চাহিদার চেয়ে বেশি উৎপাদন ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও বিদেশ থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করা কাগজ খোলাবাজারে বিক্রিতে বাংলাদেশের কাগজশিল্প হুমকির মুখে পড়েছে। এ অবস্থায় ছাপার জন্য কাগজ আমদানিতে শুল্ক মওকুফের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে বিপিএমএ।

রাজস্ব সংস্থায় দেওয়া চিঠিতে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের জন্য শুল্কমুক্ত আমদানি করা ছাপার কাগজ বিশেষ বিবেচনায় আমদানির শর্ত ভঙ্গ করে খোলাবাজারে বিক্রি রোধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়।

একই সঙ্গে অবহিত করা হয়, ইউনিয়ন অ্যাসোসিয়েটস নামের একটি অসাধু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও প্রভাবশালী একজন স্বার্থান্বেষী ব্যক্তির পারস্পরিক যোগসাজশে ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের জন্য শুল্কমুক্ত আমদানি করা ছাপার কাগজ উচ্চমূল্যে খোলাবাজারে বিক্রি করা হয়েছে। আমদানি করা সাত হাজার ৭৫০ টন ছাপার কাগজ মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে সরবরাহ করার পরিবর্তে বেশি মুনাফা লাভের জন্য অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করেছে ওই প্রতিষ্ঠান।

উল্লেখ্য, ওই প্রতিষ্ঠানের নথিপত্র অনুযায়ী আমদানির পরিমাণ সাত হাজার ৭৫০ টন হলেও প্রকৃতপক্ষে আমদানির পরিমাণ আরো বেশি। একদিকে বিশেষ বিবেচনায় শুল্কমুক্ত আমদানির শর্ত ভঙ্গ করেছে এই অসাধু চক্র। অন্যদিকে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি করেছে।  

এদিকে, দেশীয় মিলগুলোর জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নির্ধারিত স্পেসিফিকেশন অনুযায়ী, চাহিদার সব কাগজ সরবরাহে সক্ষমতা রয়েছে। এই অবস্থায় শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানির সুযোগ নিয়ে এ ধরনের অপতৎপরতা চলছে, যা দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্বের জন্য বিরাট হুমকি স্বরূপ।

কাগজ উৎপাদন শিল্পের সংগঠনটি জানায়, দেশীয় শিল্প ধ্বংসের এই অশুভ চক্রান্তের পুনরাবৃত্তি এখনই শক্ত হাতে রোধ করা না গেলে আগামী দিনে অন্যরাও এই অনৈতিক কাজে উৎসাহিত হবে।

বিপিএমএর পক্ষ থেকে থেকে দাবি জানানো হয় যে, এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে জড়িত প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে হবে। পাশাপাশি ওই কাগজ আমদানির জন্য প্রযোজ্য শুল্ক ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) মওকুফে অনৈতিক সুবিধা নেওয়ায় সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে তা জরিমানাসহ আদায়ের ব্যবস্থা নিতে হবে।

এনবিআরের কাছে অভিযোগ জানানোর আগে শিক্ষা উপদেষ্টার কাছেও বিষয়টি জানিয়েছে এই শিল্প খাতের সংগঠনটি।

অন্য এক চিঠিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বিপিএমএ জানায়, শুল্কমুক্ত ছাপার কাগজ আমদানির সুযোগ বন্ধ করতে হবে। পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণে ছাপার কাগজের ওপর আমদানি পর্যায়ে প্রযোজ্য সিডি ও আরডি মওকুফ করায় দেশীয় কাগজশিল্প খাতের উদ্যোক্তারা উদ্বিগ্ন। তারা আশঙ্কা করছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী পারস্পরিক যোগসাজশে বন্ড সুবিধার মতো আলোচ্য শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধার অপব্যবহার করছে। বৈশ্বিক মন্দায় ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে উপনীত দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্ব বিলীন করার অপচেষ্টায় তারা লিপ্ত হয়েছে। শুল্কমুক্ত সুবিধায় এরই মধ্যে আমদানি করা কাগজ খোলাবাজারে বিক্রি করা হয়েছে। বিশেষ মহলটি ভবিষ্যতেও শুল্কমুক্ত সুবিধায় কাগজ আমদানি করে তা খোলাবাজারে বিক্রি করবে। এই অযৌক্তিক সুবিধা অব্যাহত থাকলে দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাবে। 

সংগঠনটি জানায়, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে কাগজশিল্প আমদানি বিকল্প, রফতানিমুখী ও পরিবেশবান্ধব শিল্প হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশে নিবন্ধিত ১২৮টির মধ্যে  স্থাপিত ১০৬টি পেপার মিলের বছরে ১৬ লাখ টন কাগজ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে। এর মধ্যে নয় লাখ মেট্রিক টন অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত কাগজ ৪০টিরও বেশি দেশে রফতানি করছে। এতে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন হচ্ছে। এই খাতে প্রত্যক্ষভাবে ২৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। আর পরোক্ষভাবে এক কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভরশীল। এই খাতে প্রায় এক লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন দেশীয় কাগজশিল্পের উদ্যোক্তারা। কাগজশিল্পকে কেন্দ্র করে দেশে ৩০০টির বেশি সহায়ক শিল্প গড়ে উঠেছে। এই খাত প্রতি বছর পাঁচ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব দিয়ে আসছে। আমদানি বিকল্প শিল্প হিসেবে বড় অঙ্কের বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করছে।

সংগঠনটি আরও জানায়, দেশের কাগজশিল্পের যাত্রা অনেক দিনের হলেও বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের অসাধু কর্মকাণ্ডে বারবার হোঁচট খাচ্ছে। বর্তমানে এই শিল্প এক বিপর্যয়কর পরিস্থিতির মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ও স্বার্থান্বেষী মহল পারস্পরিক যোগসাজশে বিদ্যমান উদার নীতির অপপ্রয়োগ তথা বন্ড সুবিধার অপব্যবহার, মিথ্যা ঘোষণা ও চোরাচালানের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ কাগজ আমদানি করছে। এতে করে দেশীয় কাগজশিল্পের অস্তিত্ব মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন। এরই মধ্যে ৮০টি কাগজ মিল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া, অবশিষ্ট ২৬টি মিল কোনো রকমে ধুঁকে ধুঁকে চলছে।

প্রসঙ্গত, এনসিটিবির চাহিদা অনুযায়ী মানসম্পন্ন কাগজ সঠিক মূল্যে যথাসময়ে সরবরাহ নিশ্চিত করার সক্ষমতা বিপিএমএর সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর রয়েছে। ২০ বছর ধরে এনসিটিবি সরাসরি কেনা কাগজ দেশীয় মিলগুলো নির্ধারিত গুণগতমান অনুযায়ী এবং এনসিটিবির সব শর্ত পরিপালন করে সরবরাহ করে আসছে। অথচ এনসিটিবির কার্যাদেশ পাওয়া মুদ্রণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দেশীয় মিলের কাগজ না কিনে বিনাশুল্কে ছাপার কাগজ আমদানি করছে। এই ক্ষেত্রে এনবিআরের এই সিদ্ধান্ত দেশীয় কাগজশিল্পের জন্য আত্মঘাতী।

এছাড়া, দেশীয় মিলগুলোর উৎপাদিত কাগজ এনসিটিবিতে সরবরাহের জন্য ভ্যাট ও অগ্রিম আয়কর দিতে হয়। অথচ আমদানিতে শুল্কমুক্ত সুবিধা স্থানীয় ও আমদানি করা কাগজের মধ্যে তীব্র বৈষম্যের সৃষ্টি হয়েছে। 

এ অবস্থায় দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখা দেশীয় কাগজশিল্প খাত ও এর সঙ্গে নির্ভরশীল প্রায় ৩০০টি লিংকেজ শিল্পের অস্তিত্ব রক্ষা এবং এক লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ সুরক্ষায় শুল্ক ও ভ্যাটমুক্ত সুবিধায় কাগজ আমদানির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের দাবি উঠেছে। 

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কাগজ আমদানিতে ২৫ শতাংশ শুল্ক ও ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক শর্তসাপেক্ষে মওকুফ করা হয়। কাগজ আমদানিতে শুল্ক মওকুফ সুবিধা নিলেও অনেকেই শর্ত মানছে না।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক জিয়া পরিষদ গঠন
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
প্রাথমিক শিক্ষায় ২০ বছরের অর্জন, জেএসপি৩ সমাপ্তিতে জাইকা ও ডিপিইর সেমিনার
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
আইএমএফের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১.৩ বিলিয়ন ডলার পাওয়া যাবে জুনেই
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ:  সেলিম রায়হান
এনবিআর ভেঙে দুটি বিভাগ করার সিদ্ধান্ত সাহসী পদক্ষেপ: সেলিম রায়হান
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
‘এনবিআর কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুযোগ কমে যাওয়ার শঙ্কা আছে’
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
এস আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৩ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
এস আলমের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১৩ জনের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’
পাচারের অর্থ ফেরাতে বড় বাধা ‘লেয়ারিং’
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভেঙে দুই বিভাগ: অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ৩ দিনের কলম বিরতি ঘোষণা
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
সর্বশেষ খবর
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে আবারও মাদকসহ গ্রেফতার সেই আরিফ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ
ঐকমত্য কমিশনের কিছু প্রস্তাব মানা দলগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জিং : বাসদ

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার
ভালুকার সাবেক এমপি কাজিম উদ্দিন রাজধানীতে গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে
রাজস্ব অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো কলম বিরতি চলছে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪
কুড়িগ্রামের বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৪

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ
গিবত করাও পাপ, শোনাও পাপ

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা
‌‘রাজ্য রক্ষায়’ টাওয়ার অব লন্ডনে এলো আরও দুই নতুন কাক-ছানা

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার
রিয়ালের জয়ে অপেক্ষা বাড়ল বার্সার

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র
মেসির মায়ামির রুদ্ধশ্বাস ড্র

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে সুনির্দিষ্ট রূপ দিতে চায় কমিশন

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হত্যা-ধর্ষণের হুমকির অভিযোগ: বৈষম্যবিরোধী নেতাসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি
কাতারের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বড় অর্থনৈতিক চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে দ্বিতীয় দিনের মত চলছে কলমবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!
গাভাস্কারের অনুরোধে আইপিএলের বাকি অংশে থাকছে না চিয়ার লিডার!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৩ দাবিতে রেল অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন
চুয়াডাঙ্গায় আনুষ্ঠানিকভাবে আম সংগ্রহ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন
ফেসবুক পে-আউট সেটআপে ভুল হলে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু
তেহট্টের তৃণমূল বিধায়কের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?
কাঁচা কাঁঠাল কেন খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা
আইপিএলে প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি
কান-এ না যেতে পেরে যা বললেন উরফি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ
হাতিরঝিলের ভেঙে যাওয়া সীমানা দ্রুত মেরামতের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!
সীসা থেকে তৈরি হয়ে গেল সোনা, গবেষণায় যুগান্তকারী সাফল্য!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা