শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

১৯৪৯ সাল থেকে ২০২৫। সময়ের হিসাবে ৭৬ বছর। প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বয়স ৭৬ বছর। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, আতাউর রহমান খান, আলী আমজাদ খান, আহমেদ আলী খান, শাখাওয়াত হোসেন, আবদুস সালাম খান, ইয়ার মোহাম্মদ খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা দলটির জন্ম দিয়েছেন। এ দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের যত বিখ্যাত তারকা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রায় ৭০ ভাগই ছিলেন এ দলটির তৈরি। একসময় এ দলের কর্মী হওয়া ছিল গর্বের বিষয়। স্বাধীন দেশে আওয়ামী লীগ নামের সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মনসুর আলী, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের নামও পরিচিত হয়। মিজানুর রহমান চৌধুরী, জিল্লুর রহমান, ড. কামাল হোসেন, সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ আহমেদ, আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, জোহরা তাজউদ্দীনসহ অসংখ্য তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে দলটি। আওয়ামী লীগ নামের দলটির পরিচিতি ছিল সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নামে। ১৯৬৬ সালের মার্চে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর পর থেকে দলটি পরিচিতি লাভ করে শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ হিসেবে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব সপরিবার নিহত হওয়ার পর এক পর্যায়ে দলটির হাল ধরেন জোহরা তাজউদ্দীন। তারপর ১৯৮১ সালে দলটি হয়ে যায় শেখ হাসিনার। ১৯৮১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৪৩ বছরের অধিককাল শেখ হাসিনা এ দেশটি ও দলটিকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে যথেচ্ছ ব্যবহার ও অপব্যবহার করেছেন। দলটির সভাপতি হয়ে তিনি শুধু পিতার স্বপ্ন ও চেতনার বাণিজ্য করে গেছেন। একসময় এ আওয়ামী লীগ তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে। আর শেখ হাসিনা যখন উত্তরাধিকারসূত্রে আওয়ামী লীগের মালিকানা পেয়ে যান, তখন তিনি তৈরি করেছেন কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, ফেরদৌস, পলক, আরাফাতের মতো তারকা রাজনীতিবিদ। সোহরাওয়ার্দী, ভাসানী, শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার হাত ধরে হয়ে যায় কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, পলক, আরাফাতের আওয়ামী লীগ।

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমে বাকশাল গঠন করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি তার পুরোনো দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠনই শেখ মুজিবের জন্য কাল হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন রক্ষা করে হত্যা করেছেন আওয়ামী লীগকে। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ২০২৪-এর ৫ আগস্ট কোমায় চলে যায় এবং ২০২৫ সালের ১২ মে এ রাজনৈতিক সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক মৃত্যু ঘোষিত হয়। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, আত্মম্ভরিতা, দম্ভের কারণেই ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে প্রকৃতির প্রতিশোধের শিকার হতে হয়েছে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, অন্যের জন্য যে পথ তিনি তৈরি করেছিলেন, সে পথেই তার দলের মৃত্যু হলো। নিষিদ্ধ হলো বাংলাদেশ মন্‌জুরুল ইসলামআওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সব সংগঠন। প্রকৃতির বিচার সবার জন্য ন্যায্যই হয়, কারও জন্য হয় অত্যন্ত নিষ্ঠুর। বিগত ১৫ বছর দেশে যাদের ক্রীতদাসের মতো করে রাখা হয়েছিল, যারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, যেসব মায়ের বুক খালি হয়েছে, যারা সত্যি কথাটিও বলতে পারেননি, যাদের মানবাধিকার পদে পদে লঙ্ঘিত হয়েছে আওয়ামী লীগের প্রাপ্য পরিণতিতে তারা মহান আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আনন্দে উল্লাস করেছেন। গরু জবাই করে খিচুড়িভোজের আয়োজন করেছেন। অন্যদিকে যারা প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন, যাদের আদর্শ ও চিন্তার মৃত্যু হলো তারা মনে করতেই পারেন যে তাদের ওপর নিষ্ঠুর আচরণ করা হচ্ছে। তবে মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি  এমন এক ন্যায়নিষ্ঠ বিচারক, যে প্রত্যেক মানুষকেই তার কর্মফলের প্রাপ্তিটা কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দেয়। দেরিতে হলেও প্রকৃতি কারও প্রাপ্য বাকি রাখে না। প্রকৃতি কারও প্রতি অবিচারও করে না।

শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে ভারত থেকে দেশে ফিরেছিলেন পিতা-মাতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধের চিন্তা মাথায় নিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রথম সুবিধাভোগী ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও শেখ মুজিবের অন্যতম বিশ্বস্ত সহচর খন্দকার মোশতাক আহমদ। কারণ তিনিই রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। তদানীন্তন তিন বাহিনী প্রধানসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তার সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে বাধ্য করেছিলেন। অথচ ১৫ আগস্টের ঘটনার জন্য শেখ হাসিনার হিংস্র আক্রোশ ছিল স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ওপর। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ঢাকায় ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে চট্টগ্রামে নিহত হতে হয়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার নেপথ্যে শেখ হাসিনার কূটচাল থাকতে পারে, যা নিয়ে গবেষণা করলে সত্যতা পাওয়া যাবে। এ আক্রোশের কারণ ছিল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। যা তার পিতা করতে পারেননি। জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন,  শেখ পরিবারের কারও পক্ষেই সে গৌরব অর্জন সম্ভব হয়নি। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি সে আক্রোশ শুধু শেখ হাসিনার ছিল না, ভিতরে ভিতরে শেখ মুজিবও ক্ষুব্ধ ছিলেন। কারণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে ভাগ বসিয়েছেন। সেটা শেখ মুজিব মেনে নিতে পারেননি। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো না কোনো সময় শেখ মুজিবের নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইতিহাস জিয়াকে সঠিক স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে; এটা শেখ মুজিব অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। সে কারণেই সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও জিয়াকে বাদ দিয়ে শফিউল্লাহকে সেনাপ্রধান করেছিলেন। জিয়াউর রহমানকে করেছিলেন উপপ্রধান।

প্রতিহিংসার নিখুঁত ছক এঁকেই রাজনীতির পথে অগ্রসর হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দল সুসংগঠিত করেন। দলের ভিত মজবুত করেন। সামরিক-বেসামরিক সকল পর্যায়ে নিজের লোক তৈরি করেন। দলকে অর্থনৈতিকভাবে মজবুত করতে গড়ে তোলেন একটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে নিজের মধ্যে সুপ্ত থাকা প্রতিহিংসার স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে দেন। তৈরি করেন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূল করার মাস্টারপ্ল্যান। সে প্ল্যান অনুযায়ী তিনি চলেছেন ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত। হাজার হাজার মানুষ খুন করেছেন। তার হিংস্র থাবায় আহত অনেকেই এখনো হাসপাতালের বিছানায়। বুখারি শরিফের ৪৬৮৬ নম্বর হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ জালিমকে অবকাশ দিয়ে থাকেন। অবশেষে তাকে এমনভাবে পাকড়াও করেন, সে আর ছুটে যেতে পারে না। মহান আল্লাহ বান্দার কৃতকর্মের বিচার দুুনিয়াতেই করে থাকেন। রসুল (সা.) হাদিসে কুদসিতে (মুসলিম : ৬৭৩৭) আল্লাহর কথা বর্ণনা করে বলেন, হে আমার বান্দা, আমি নিজের ওপর জুলুম হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করেছি। অতএব তোমরা একে অন্যের ওপর জুলুম কোরো না। অতএব প্রকৃতির বিচারে মজলুমের ওপর জুলুমের নিষ্ঠুর পরিণতিই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে এখন ভোগ করতে হচ্ছে।

আওয়ামী লীগকে হটিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা বুুঝিয়ে দিয়েছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। সরকারের বয়স এখন নয় মাস। সশস্ত্র বাহিনীকে বিচারিক  ক্ষমতা দিয়ে কোনোরকমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এখনো ট্রমা কাটিয়ে ভাবমূর্তি ও পেশাদারি দৃঢ়তা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। অর্থনীতির চাকা ঘোরানোর জন্য রেমিট্যান্সই অন্যতম ভরসা। নানান শর্তে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। দেশের উচ্চবিত্তরা এখন পর্যবেক্ষণে আছেন। ভালো নেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা। খাবারে টান পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষের। বেকারত্ব দিনদিন বাড়ছে। রাজনীতির পুবাকাশ এখনো স্বচ্ছ হয়নি। সংস্কার, ঐকমত্য কিছুতেই এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এর মধ্যে আবার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় সংগীত নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে সরকারকে ব্যর্থ করতে ভিতরে-বাইরে ভূরাজনীতির অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা চুপচাপ বসে নেই। তারা একের পর এক মতলবি কলকাঠি নেড়েই চলেছে। দেশে সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা যত বেশি বিলম্বিত হবে, খেলোয়াড়দের খেলার পরিবেশ তত বেশি অনুকূলে থাকবে। পানি ঘোলা করে মাছ ধরার জন্য তক্কে তক্কে থাকবে তারা। সুতরাং আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে, তাতে এখনই তৃপ্তির ঢেকুর তুলে লাভ নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২০ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন