শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১১, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

১৯৪৯ সাল থেকে ২০২৫। সময়ের হিসাবে ৭৬ বছর। প্রাচীন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বয়স ৭৬ বছর। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শামসুল হক, আতাউর রহমান খান, আলী আমজাদ খান, আহমেদ আলী খান, শাখাওয়াত হোসেন, আবদুস সালাম খান, ইয়ার মোহাম্মদ খান, শেখ মুজিবুর রহমানসহ বিখ্যাত রাজনৈতিক নেতা দলটির জন্ম দিয়েছেন। এ দলটি বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে। বাংলাদেশের যত বিখ্যাত তারকা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রায় ৭০ ভাগই ছিলেন এ দলটির তৈরি। একসময় এ দলের কর্মী হওয়া ছিল গর্বের বিষয়। স্বাধীন দেশে আওয়ামী লীগ নামের সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মনসুর আলী, আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামানের নামও পরিচিত হয়। মিজানুর রহমান চৌধুরী, জিল্লুর রহমান, ড. কামাল হোসেন, সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ আহমেদ, আ স ম আবদুর রব, শাজাহান সিরাজ, নূরে আলম সিদ্দিকী, আমির হোসেন আমু, আবদুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আবদুল জলিল, জোহরা তাজউদ্দীনসহ অসংখ্য তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে দলটি। আওয়ামী লীগ নামের দলটির পরিচিতি ছিল সোহরাওয়ার্দী ও মওলানা ভাসানীর নামে। ১৯৬৬ সালের মার্চে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি এবং তাজউদ্দীন আহমদ সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এর পর থেকে দলটি পরিচিতি লাভ করে শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ হিসেবে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব সপরিবার নিহত হওয়ার পর এক পর্যায়ে দলটির হাল ধরেন জোহরা তাজউদ্দীন। তারপর ১৯৮১ সালে দলটি হয়ে যায় শেখ হাসিনার। ১৯৮১ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৪৩ বছরের অধিককাল শেখ হাসিনা এ দেশটি ও দলটিকে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে যথেচ্ছ ব্যবহার ও অপব্যবহার করেছেন। দলটির সভাপতি হয়ে তিনি শুধু পিতার স্বপ্ন ও চেতনার বাণিজ্য করে গেছেন। একসময় এ আওয়ামী লীগ তারকা রাজনৈতিক নেতা তৈরি করেছে। আর শেখ হাসিনা যখন উত্তরাধিকারসূত্রে আওয়ামী লীগের মালিকানা পেয়ে যান, তখন তিনি তৈরি করেছেন কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, ফেরদৌস, পলক, আরাফাতের মতো তারকা রাজনীতিবিদ। সোহরাওয়ার্দী, ভাসানী, শেখ মুজিবের আওয়ামী লীগ শেখ হাসিনার হাত ধরে হয়ে যায় কবরী, তারানা, সুবর্ণা, মমতাজ, পলক, আরাফাতের আওয়ামী লীগ।

শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমে বাকশাল গঠন করেন। এর মধ্য দিয়ে তিনি তার পুরোনো দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত ঘোষণা করেন। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, আওয়ামী লীগ বিলুপ্ত করে বাকশাল গঠনই শেখ মুজিবের জন্য কাল হয়েছিল। আর ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন রক্ষা করে হত্যা করেছেন আওয়ামী লীগকে। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ ২০২৪-এর ৫ আগস্ট কোমায় চলে যায় এবং ২০২৫ সালের ১২ মে এ রাজনৈতিক সংগঠনটির আনুষ্ঠানিক মৃত্যু ঘোষিত হয়। দেশবাসীর ওপর শেখ হাসিনার অবর্ণনীয় অত্যাচার, নির্যাতন, নিষ্পেষণ, আত্মম্ভরিতা, দম্ভের কারণেই ৭৬ বছরের আওয়ামী লীগকে প্রকৃতির প্রতিশোধের শিকার হতে হয়েছে। সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হলো, অন্যের জন্য যে পথ তিনি তৈরি করেছিলেন, সে পথেই তার দলের মৃত্যু হলো। নিষিদ্ধ হলো বাংলাদেশ মন্‌জুরুল ইসলামআওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সব সংগঠন। প্রকৃতির বিচার সবার জন্য ন্যায্যই হয়, কারও জন্য হয় অত্যন্ত নিষ্ঠুর। বিগত ১৫ বছর দেশে যাদের ক্রীতদাসের মতো করে রাখা হয়েছিল, যারা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, যেসব মায়ের বুক খালি হয়েছে, যারা সত্যি কথাটিও বলতে পারেননি, যাদের মানবাধিকার পদে পদে লঙ্ঘিত হয়েছে আওয়ামী লীগের প্রাপ্য পরিণতিতে তারা মহান আল্লাহর কাছে দুই হাত তুলে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আনন্দে উল্লাস করেছেন। গরু জবাই করে খিচুড়িভোজের আয়োজন করেছেন। অন্যদিকে যারা প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন, যাদের আদর্শ ও চিন্তার মৃত্যু হলো তারা মনে করতেই পারেন যে তাদের ওপর নিষ্ঠুর আচরণ করা হচ্ছে। তবে মনে রাখা দরকার, প্রকৃতি  এমন এক ন্যায়নিষ্ঠ বিচারক, যে প্রত্যেক মানুষকেই তার কর্মফলের প্রাপ্তিটা কড়ায় গন্ডায় বুঝিয়ে দেয়। দেরিতে হলেও প্রকৃতি কারও প্রাপ্য বাকি রাখে না। প্রকৃতি কারও প্রতি অবিচারও করে না।

শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালের ১৭ মে ভারত থেকে দেশে ফিরেছিলেন পিতা-মাতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার প্রতিশোধের চিন্তা মাথায় নিয়ে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের প্রথম সুবিধাভোগী ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা ও শেখ মুজিবের অন্যতম বিশ্বস্ত সহচর খন্দকার মোশতাক আহমদ। কারণ তিনিই রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন। তদানীন্তন তিন বাহিনী প্রধানসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের তার সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে বাধ্য করেছিলেন। অথচ ১৫ আগস্টের ঘটনার জন্য শেখ হাসিনার হিংস্র আক্রোশ ছিল স্বাধীনতার ঘোষক, মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার, সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ওপর। শেখ হাসিনা ভারত থেকে ঢাকায় ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে চট্টগ্রামে নিহত হতে হয়। রাজনীতি বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যার নেপথ্যে শেখ হাসিনার কূটচাল থাকতে পারে, যা নিয়ে গবেষণা করলে সত্যতা পাওয়া যাবে। এ আক্রোশের কারণ ছিল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। যা তার পিতা করতে পারেননি। জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন,  শেখ পরিবারের কারও পক্ষেই সে গৌরব অর্জন সম্ভব হয়নি। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের প্রতি সে আক্রোশ শুধু শেখ হাসিনার ছিল না, ভিতরে ভিতরে শেখ মুজিবও ক্ষুব্ধ ছিলেন। কারণ স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে জিয়াউর রহমান স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসে ভাগ বসিয়েছেন। সেটা শেখ মুজিব মেনে নিতে পারেননি। জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো না কোনো সময় শেখ মুজিবের নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ এবং ইতিহাস জিয়াকে সঠিক স্থানে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে; এটা শেখ মুজিব অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। সে কারণেই সিনিয়র হওয়া সত্ত্বেও জিয়াকে বাদ দিয়ে শফিউল্লাহকে সেনাপ্রধান করেছিলেন। জিয়াউর রহমানকে করেছিলেন উপপ্রধান।

প্রতিহিংসার নিখুঁত ছক এঁকেই রাজনীতির পথে অগ্রসর হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে দল সুসংগঠিত করেন। দলের ভিত মজবুত করেন। সামরিক-বেসামরিক সকল পর্যায়ে নিজের লোক তৈরি করেন। দলকে অর্থনৈতিকভাবে মজবুত করতে গড়ে তোলেন একটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে নিজের মধ্যে সুপ্ত থাকা প্রতিহিংসার স্ফুলিঙ্গ জ্বালিয়ে দেন। তৈরি করেন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূল করার মাস্টারপ্ল্যান। সে প্ল্যান অনুযায়ী তিনি চলেছেন ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত। হাজার হাজার মানুষ খুন করেছেন। তার হিংস্র থাবায় আহত অনেকেই এখনো হাসপাতালের বিছানায়। বুখারি শরিফের ৪৬৮৬ নম্বর হাদিসে রসুল (সা.) বলেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ জালিমকে অবকাশ দিয়ে থাকেন। অবশেষে তাকে এমনভাবে পাকড়াও করেন, সে আর ছুটে যেতে পারে না। মহান আল্লাহ বান্দার কৃতকর্মের বিচার দুুনিয়াতেই করে থাকেন। রসুল (সা.) হাদিসে কুদসিতে (মুসলিম : ৬৭৩৭) আল্লাহর কথা বর্ণনা করে বলেন, হে আমার বান্দা, আমি নিজের ওপর জুলুম হারাম করেছি এবং তোমাদের জন্যও তা হারাম করেছি। অতএব তোমরা একে অন্যের ওপর জুলুম কোরো না। অতএব প্রকৃতির বিচারে মজলুমের ওপর জুলুমের নিষ্ঠুর পরিণতিই শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে এখন ভোগ করতে হচ্ছে।

আওয়ামী লীগকে হটিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে রাষ্ট্রক্ষমতা বুুঝিয়ে দিয়েছে বিপ্লবী ছাত্র-জনতা। সরকারের বয়স এখন নয় মাস। সশস্ত্র বাহিনীকে বিচারিক  ক্ষমতা দিয়ে কোনোরকমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। পুলিশ এখনো ট্রমা কাটিয়ে ভাবমূর্তি ও পেশাদারি দৃঢ়তা পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করছে। অর্থনীতির চাকা ঘোরানোর জন্য রেমিট্যান্সই অন্যতম ভরসা। নানান শর্তে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ নেওয়া হচ্ছে। দেশের উচ্চবিত্তরা এখন পর্যবেক্ষণে আছেন। ভালো নেই মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা। খাবারে টান পড়ছে খেটে খাওয়া মানুষের। বেকারত্ব দিনদিন বাড়ছে। রাজনীতির পুবাকাশ এখনো স্বচ্ছ হয়নি। সংস্কার, ঐকমত্য কিছুতেই এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। এর মধ্যে আবার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় সংগীত নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। সব মিলিয়ে বোঝা যাচ্ছে সরকারকে ব্যর্থ করতে ভিতরে-বাইরে ভূরাজনীতির অভিজ্ঞ খেলোয়াড়রা চুপচাপ বসে নেই। তারা একের পর এক মতলবি কলকাঠি নেড়েই চলেছে। দেশে সৎ, যোগ্য, দেশপ্রেমী জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা যত বেশি বিলম্বিত হবে, খেলোয়াড়দের খেলার পরিবেশ তত বেশি অনুকূলে থাকবে। পানি ঘোলা করে মাছ ধরার জন্য তক্কে তক্কে থাকবে তারা। সুতরাং আওয়ামী লীগের মৃত্যু হয়েছে, তাতে এখনই তৃপ্তির ঢেকুর তুলে লাভ নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
শক্তি সঞ্চয় করতে হবে
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
রসুল (সা.) যেভাবে জাতিগত ঐক্য গড়ে তুলেছিলেন
নজর এখন লন্ডনে
নজর এখন লন্ডনে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
নির্বাচন হোক ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন সম্ভাবনা
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব
চামড়ার দামে ধস
চামড়ার দামে ধস
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
অক্সিজেনসংকটের শঙ্কা
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
দ্বিমুখী আচরণ নিন্দনীয়
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
পাশে থাকার ফের সফ্‌ট মেসেজ সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর
আগুনে পুড়ে ছাই ১১ বসতঘর

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল
বিশ্বজুড়ে দূতাবাস কার্যক্রম বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু
দেশে ফেরার বিষয়ে তারেক রহমান সময়মতো সিদ্ধান্ত নেবেন: আমীর খসরু

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
বিরামপুর সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি
যাকে সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান বানালেন খামেনি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় দু’জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫

২৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের
বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে প্রাণ গেল রাজীবের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
নওগাঁয় বিএনপির মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাজা গ্রেনেড উদ্ধার
তাজা গ্রেনেড উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে
ভালুকায় করোনা সচেতনতায় শুভ সংঘের মাস্ক বিতরণে

৪৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
বৃদ্ধ করিম প্রামাণিকের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে একদিনে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান
দিনাজপুরে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
খুব দেরি হওয়ার আগেই ইরানকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০
কোটালীপাড়ায় মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ
ইরানের বিপ্লবী গার্ডের নতুন প্রধান নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!
জাপানি সামরিক উড়োজাহাজকে চীনা যুদ্ধবিমানের ধাওয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী
উড়োজাহাজ বিপর্যয়ের পর আহমেদাবাদে নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর প্রোপাগান্ডা মিথ্যা প্রমাণ করেছে স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকার : উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়
লন্ডনের সেই হোটেলের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীদের ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে
ভারতে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ থেকে ঝাঁপ দেয়া যাত্রীকে জীবিত উদ্ধার, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল
ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ‘সম্ভাব্য’ কারণ নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল
নাট্যকার সমু চৌধুরীর গামছা পরা ছবি ভাইরালের বিষয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা
প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনায় ভারতে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের ঘটনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?
পাইলট ‘মে-ডে কল’ পাঠিয়েছিল — কী এই বিপদসংকেত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা