শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫

কালুরঘাট সেতুর নির্মাণ শুরু

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

মজুমদার নাজিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চট্টগ্রাম বন্দরকে দেশের হৃৎপিণ্ড উল্লেখ করে বলেছেন, এ বন্দর হলো আমাদের ভরসা। দেশের অর্থনীতি পাল্টাতে হলে চট্টগ্রাম বন্দরকে পাল্টাতে হবে। এটাকে বাদ দিয়ে দেশের অর্থনীতির নতুন কোনো পাতা, নতুন কোনো অধ্যায়ে প্রবেশের কোনো সুযোগ নেই। এ বন্দর পথ খুলে দিলে দেশের অর্থনীতির পথ খোলে। এ বন্দর পথ না খুললে যতই লাফালাফি করা হোক, কিছুই হবে না। উন্নয়নের স্বার্থে বন্দর ব্যবস্থাপনায় পৃথিবীর সেরা যেসব প্রতিষ্ঠান আছে তাদের নিয়ে আসতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। গতকাল সকালে চট্টগ্রাম বন্দরের এনসিটি-৫ এ একটি সংক্ষিপ্ত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। আরও বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এস এম মনিরুজ্জামান। বন্দরে সভা শেষে তিনি চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এখানে জলাবদ্ধতা নিরসন ও সড়ক উন্নয়নসংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। এ ছাড়া চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতালের জন্য জমি বরাদ্দের দলিল হস্তান্তর করেন। দুপুরে তিনি সার্কিট হাউস থেকে রওনা দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

বন্দরে দেওয়া বক্তব্যে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, মানুষ যদি রাজি না থাকে, তাদের রাজি করাতে হবে। মানুষকে গররাজি করে করানোর দরকার নেই। রাজি করিয়েই করতে হবে। এটা এমন একটা বিষয় পুরো জিনিসটা শুনলে গররাজি হওয়ার কোনো কারণ নেই। সবাই চায় তার ভালো হোক। না বোঝার কারণে বলছে যে আমার এই ক্ষতি হবে, এটা হলে ভালো হবে না, এটাতো আমাদের ছিল, ওকে কেন দিচ্ছেন। যখন দেখবে যে না এটা সবার জন্য ভালো হবে তখন বলবে আপত্তি নেই।

চট্টগ্রাম বন্দরকে বিশ্বমানে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস বলেন, যদি হৃৎপিণ্ড দুর্বল হয় ডাক্তার বৈদ্য সবকিছু আনো, মেরামত হবে কিন্তু চলবে না। ছোট্ট একটা হৃৎপিণ্ড, তার মধ্যে রোগাক্রান্ত, এটাকে তুমি যতই চেষ্টা করো রক্তসঞ্চালন হবে না। এটা যদি আমরা একমত হই যে বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর, তাহলে যে আকারের হৃৎপিণ্ড আছে, বন্দর আছে -তা দিয়ে হবে না। এই হৃৎপিণ্ড বিশ্ব আকারের হতে হবে। তাহলে এটার স্পন্দন হবে। অর্থনীতি সচল হবে তার নালি দিয়ে ওপরের দিকে যাবে। দেশজুড়ে ছড়িয়ে যাবে। সারা দেশের জিনিস এখান দিয়ে বিদেশে যাবে। এটাই হলো হৃৎপিণ্ডের কাজ, বন্দরের কাজ। বন্দর আরও আছে, কিন্তু এটা হলো কেন্দ্রীয়, সবচেয়ে বড়। এখান থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রিত হবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা বললাম যে পৃথিবীর সেরা বন্দর ব্যবস্থাপক যারা আছে তাদের ডাকো। দেখলাম আগেই ডাকা হয়ে গেছে কিন্তু কাজটা হচ্ছে না। বারবার সবার কাছে আবেদন করছি এটা তাড়াতাড়ি করতে হবে। যত দিন যাবে আমরা এ হৃৎপিণ্ডকে আর স্থাপন করতে পারব না। আমাদের যে সুযোগ আছে এ সুযোগে আমরা হৃৎপিণ্ডকে ওই সাইজে, যেই সাইজে আমরা কল্পনা করি বাংলাদেশের অর্থনীতি দাঁড়াবে, ভবিষ্যৎ পরিবর্তন হয়ে যাবে, এটা পরিবর্তন না করে বাংলাদেশে কোনো অর্থনৈতিক পরিবর্তন সম্ভব নয়।

চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশগুলো সংযুক্ত হলে উভয় পক্ষই লাভবান হবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এটা শুধু বাংলাদেশের হৃৎপিণ্ড নয়, আশপাশের দেশের সঙ্গেও সংযুক্ত। নেপাল, ভুটান ও সেভেন সিস্টার্স-সবার জন্য হৃৎপিণ্ড এই একটাই। নেপালের জন্য কোনো হৃৎপিণ্ডই নেই। আমাদের হৃৎপিণ্ড দিয়ে তাকে জ্বালতে হবে। আমরা তাকে সংযুক্ত করতে চাই। এটা কোনো মেহেরবানি নয়। এতে আমাদেরও লাভ, তাদেরও লাভ। হৃৎপিণ্ডের সঙ্গে ভুটান যদি সংযুক্ত হয়, সেও লাভবান হবে, আমরাও লাভবান হব। সেভেন সিস্টার্স যদি সংযুক্ত হয় তারাও লাভবান হবে, আমরাও লাভবান হব। এ হৃদপিণ্ডকে বাদ দিয়ে চললে, যারা বাদ দেবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রক্তসঞ্চালন হবে না সেখানে, অর্থনীতি সঞ্চালন হবে না। এটা আমাদের কারও কাম্য নয়। তাদেরও কাম্য নয়। আমরা চাই সবাই মিলে যেন বন্দর থেকে এ সঞ্চালনটা পাই। শক্তিটা পাই। অর্থনৈতিক শক্তি জেগে উঠুক।

বন্দরের উন্নয়ন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা একটা বন্দর ও কয়েকটা টার্মিনাল নিয়ে কথা বলছি। কোনো কোনো দেশে ২০-৩০টি বিশ্বমানের বন্দরও আছে। বিশ্ব সাইজের বন্দর এগুলো। সেখান থেকে তাকালে আমাদেরকে খুব ক্ষীণ মনে হয়। এই হৃৎপিণ্ড দিয়ে তো রোগী বেশিদিন টেকানো যাবে না। তাই এটাকে শক্তিশালী করতে হবে। ক্রমাগতভাবে শক্তিশালী করতে হবে। একবার শক্তিশালী করে সেখানে ইতি টানলে চলবে না। সেখানেই আছে আমাদের চ্যালেঞ্জ।

বন্দর বিদেশিদের দিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে কেউ কেউ যে প্রশ্ন তুলছেন সে প্রসঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বন্দরের চিকিৎসা দরকার। বিদেশ থেকে চিকিৎসক আনতে হবে। উপায় নেই আমাদের। সবচেয়ে সেরা চিকিৎসকের হাতে ছেড়ে দিতে হবে যাতে করে এই হৃৎপিণ্ড বিরাট আকারে আমাদের বানিয়ে দিতে পারে। কোনো সমস্যা যেন আমাদের না হয়। এই হৃৎপিণ্ড ক্রমাগত মজবুত হবে, শক্তিশালী ও বৃহত্তর হবে।

কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, অনেক জাতি আমাদের চেয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। কাজেই বড় চিকিৎসক দিয়ে কাজ করাতে হবে। এতে আমাদের লাভ। একটা লাভ হলো এর পেছনে আমাদের কোনো টাকা-পয়সা খরচ হচ্ছে না। বিল্ড, অপারেট অ্যান্ড ট্রান্সফার। তোমরা বানাও, তোমরা পরিচালনা করো, মেয়াদ শেষে আমাদের দিয়ে দিতে হবে। তারা দুনিয়াতে শত শত পোর্ট পরিচালনা করে। যাদের কথা আমরা বলছি, যাদের সঙ্গ আমরা কাজ করছি তারা দুনিয়ার সেরা। তারা আমাদের মতো বানাবে না, তাদের মতো করে তৈরি করবে। সেরা প্রযুক্তি দিয়ে বানাবে। সর্বশেষ অভিজ্ঞতা এখানে আনবে। আমাদের টকা লাগল না, অভিজ্ঞতাও লাগল না। হাহা করে চাকরি চলে গেল। ওরা লোাক আনবে না ওদের দেশ থেকে। আমাদের লোকজন দিয়ে চালাতে হবে। যদি ২০৩১ সালে চালু হয় পরের পাঁচ বছরে বাংলাদেশের লোকজনের যে অভিজ্ঞতা হবে তা দিয়ে বিশ্বের বন্দরগুলো বাংলাদেশিরাই পরিচালনা করবে। আমরা চাই তাড়াতাড়ি বিনিয়োগ হোক। ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দ্রুত চুক্তি সই করতে হবে, কাজ শুরু করতে হবে। অনেক দেরি হয়ে গেছে। আর অপেক্ষার সুযোগ নেই। বন্দর ব্যবসায় বাংলাদেশ বিশ্বে স্থান করে নেবে।

কালুরঘাট সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন : চট্টগ্রামের কালুরঘাটে কর্ণফুলী নদীর ওপর বহুল প্রত্যাশিত রেলসহ সড়কসেতু নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। গতকাল চট্টগ্রামের সার্কিট হাউস থেকে ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের ফলক উন্মোচন করেন তিনি।

উদ্বোধন ঘোষণা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কালুরঘাট ব্রিজে আমার অনেক স্মৃতি। এই সেতুর ঐতিহাসিক গুরুত্ব অনেক। আজ এখানে বোয়ালখালীর বাসিন্দাও উপস্থিত আছেন। কালুরঘাট সেতু তাদের বহুল আকাঙ্ক্ষিত। এটি তৈরি হয়ে গেলে চট্টগ্রামবাসীর বহু কষ্টের অবসান হবে। সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি কর্ণফুলী নদীর ওপর নতুন একটি কালুরঘাট সেতু নির্মাণ। নতুন সেতুর কাজ ২০২৯ সালের মধ্যে শেষ করে ২০৩০ সালে চালু হওয়ার কথা রয়েছে।

চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা কমাতে নির্দেশনা : চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা চলতি বছরের বর্ষা মৌসুমে আগের তুলনায় অর্ধেকে এবং ক্রমান্বয়ে শূন্যে নামিয়ে আনতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসের সম্মেলন কক্ষে চট্টগ্রাম মহানগরীর জলাবদ্ধতা নিরসন এবং অক্সিজেন-হাটহাজারী মহাসড়কের উন্নয়নসংক্রান্ত বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ নির্দেশনা দেন।

এ সময় তিনি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, জেলা প্রশাসনসহ স্থানীয় সেবা কার্যক্রমের সঙ্গে সম্পৃক্ত অন্যান্য সব প্রতিষ্ঠান এবং নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নানা উদ্যোগ ও অভিজ্ঞতার কথা শোনেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা অনেক রকম থিওরিটিক্যাল আলোচনা করেছি, সেসব আর করতে চাই না। আমরা চাই জলাবদ্ধতার সমস্যা থেকে চিরতরে বের হয়ে আসতে। কিন্তু সেটা একবারেই হবে না, তাই আমাদেরকে ক্রমান্বয়ে অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। তিনি বলেন, এ বছর যেহেতু বর্ষা মৌসুম ইতোমধ্যে এসে গেছে তাই এবার সমস্যা পুরোপুরি সমাধান সম্ভব হবে না। কয়েক মাসে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো সম্মিলিতভাবে যে প্রচেষ্টা চালিয়েছে তাতে যদি আশানুরূপ ফল না আসে তাহলে তো সবকিছু মনে হবে জলে গেল। চট্টগ্রামের ঐতিহ্য ও ঐতিহাসিক অর্জনের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসন হচ্ছে একটি প্রতীকী সমস্যা এবং খুবই জটিল সমস্যা। এ সমস্যা নিরসনের মাধ্যমে অন্যান্য শহর ও জেলা উৎসাহিত হবে, তাই চট্টগ্রামকে এই কাজে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করতে হবে। এ সমস্যা নিরসনে নিয়মিত তাগিদ দেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে তিনি বলেন, চট্টগ্রাম শহরের যে সক্ষমতা রয়েছে অন্য অনেক অনেক শহরের সেই সক্ষমতা নেই। তাই চট্টগ্রামের সব প্রতিষ্ঠানকে সক্রিয় হতে হবে এবং নাগরিক সমাজকে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখে নিজেদের সক্ষমতার প্রমাণ দিতে হবে।

সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, প্রধান উপদেষ্টার স্পেশাল এনভয় লুৎফে সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন, এসডিজিবিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
সর্বশেষ খবর
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স
খালেদা জিয়া আধিপত্যবাদের কাছে মাথা নত করেননি : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ধরা পড়ল তারকা গঠনের বিরল গ্যালাক্সি

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধোলাই, আটক ৭

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইনুদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা