শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৯, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সম্মান

আবরার আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কৃষ্ণাঙ্গদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সম্মান

ইসলাম মানুষের অভিন্ন মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করেছে। ইসলামের দৃষ্টিতে ভাষা, বর্ণ ও আঞ্চলিকতা কখনো শ্রেষ্ঠত্বের মাপকাঠি হতে পারে না। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আদম-সন্তানদের মর্যাদা দান করেছি; স্থলে ও সমুদ্রে তাদের চলাচলের বাহন দিয়েছি; তাদের উত্তম জীবিকা দান করেছি এবং আমি যাদের সৃষ্টি করেছি তাদের অনেকের ওপর তাদের শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি।’ (সুরা বনি ইসরাইল, আয়াত: ৭০)

বর্ণবৈচিত্র্যের রহস্য

পবিত্র কোরআনে আল্লাহ মানবজাতির বিভিন্ন জাতি, গোষ্ঠী ও বর্ণে বিভক্ত হওয়ার রহস্য উন্মোচন করে বলেন, ‘হে মানবজাতি, নিশ্চয়ই আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে এবং তোমাদের বিভক্ত করেছি বিভিন্ন সম্প্রদায় ও গোত্রে যেন তোমরা পরস্পরকে চিনতে পারো। নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সেই বেশি সম্মানী যে বেশি আল্লাহভীরু।’ (সুরা হুজরাত, আয়াত: ১৩)

ইসলামে বর্ণবৈষম্য নিষিদ্ধ

ইসলাম বর্ণবৈষম্যসহ যেকোনো ধরনের বৈষম্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। তবে মানুষ তার ব্যক্তিত্ব ও গুণাবলির দ্বারা অন্যের ওপর মর্যাদা লাভ করতে পারে। বিদায় হজের ভাষণে মহানবী (সা.) বলেন, ‘হে মানুষ, তোমাদের প্রতিপালক এক, তোমাদের পিতা এক, তোমরা সবাই এক আদমের সন্তান এবং আদম মাটি থেকে সৃষ্ট। তোমাদের মধ্যে সেই সর্বাপেক্ষা বেশি সম্মানিত যে সর্বাপেক্ষা বেশি আল্লাহভীরু। কোনো আরব কোনো অনারবের ওপর আল্লাহভীতি ছাড়া বেশি মর্যাদাবান ও সম্মানী হতে পারে না।’ (সিরাতে খাতামুল আম্বিয়া, পৃষ্ঠা ১০০)

অনন্য মর্যাদায় সমাসীন সাত কৃষ্ণাঙ্গ সাহাবি

ইসলাম যে বৈষম্যহীন সমাজের দীক্ষা দিয়েছে তার প্রতিফলন রাসুলের যুগেই সমাজে সমাজে খুঁজে পাওয়া যায়। যে সমাজে কৃষ্ণাঙ্গ ও দাস বহু নারী ও পুরুষ অনন্য মর্যাদায় সমাসীন হন। এমন কয়েকজন কৃষ্ণাঙ্গ সাহাবির পরিচয় তুলে ধরা হলো।

১. উম্মে আইমান (রা.): তিনি ছিলেন নবীজি (সা.)-এর পৈতৃক সূত্রে পাওয়া দাসী। তবে শৈশবে মাকে হারানোর পর তিনি উম্মে আইমান (রা.)-এর কাছে প্রতিপালিত হন। তিনি নিজের জীবনকে রাসুলের সেবায় উৎসর্গ করেন। নবীজি (সা.) তাঁকে মায়ের মতো সম্মান করতেন এবং ভালোবাসতেন। তিনি তাঁকে জান্নাতের সুসংবাদও দিয়েছিলেন। নিজের পালকপুত্র জায়েদ ইবনে হারিসা (রা.)-এর সঙ্গে তাঁকে বিয়ে দেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ‘মা’ বলে সম্মোধন করতেন এবং বলতেন, ‘তিনি আমার পরিবারের অবশিষ্টাংশ।’

২. উসামা বিন জায়েদ (রা.): উসামা বিন জায়েদ (রা.) ছিলেন রাসুল (সা.)-এর পালকপুত্র জায়েদ (রা.)-এর ছেলে। পিতা-পুত্র উভয়কেই নবীজি খুব ভালোবাসতেন। রাষ্ট্রীয় বহু গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নবীজি (সা.) তাঁদের ওপর অর্পণ করেন। তাঁর জীবদ্দশায় শেষ যে বাহিনী জিহাদের উদ্দেশ্যে প্রেরণ করেছিলেন তাঁর সেনাপতি নিযুক্ত করা হয়েছিল উসামা (রা.)-কে। যদিও সেই বাহিনীতে ওমর ও আবু বকর (রা.)-এর মতো আরও বহু মর্যাদাবান সাহাবি উপস্থিত ছিল। অথচ তিনি ছিলেন দাসের পুত্র ও কৃষ্ণাঙ্গ।

৩. সাদ আল-আসওয়াদ (রা.): তিনি ছিলেন দরিদ্র ও কৃষ্ণবর্ণ। নিজের অসহায় অবস্থা থেকে একদিন তিনি নবীজি (সা.)-এর কাছে দুঃখ করে বলেছিলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমিও কি জান্নাতে যাব? আমি তো নিচু মাপের ঈমানদার হিসেবে বিবেচিত হই, কোনো মেয়ে আমার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে রাজি হয় না।’ 

নবীজি (সা.) তাঁর দুঃখ বুঝতে পেরে তাঁকে ধনাঢ্য এক ব্যক্তির রূপসী মেয়ের জন্য বিয়ের প্রস্তাব পাঠান। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রস্তাব পাঠিয়েছেন শুনে ওই ব্যক্তির মেয়ে বিয়েতে রাজি হয়। কিন্তু তাদের বিয়ের আগেই সাদ (রা.) শহিদ হয়ে যান। নবীজি তাঁকে জান্নাতের সুসংবাদ দেন এবং তাঁর সম্মানে জান্নাতের হুররা যে দুনিয়াতে অবতরণ করে তাঁর জন্য প্রতিযোগিতা শুরু করেছে তা অন্য সাহাবিদের অবগত করেন।

৪. জুলাইবিব (রা.): তিনি নবীজি (সা.)-এর একজন কম পরিচিত সাহাবি। জুলাইবিব আসলে কোনো নাম নয়, এটি একটি উপনাম। আরবিতে এ শব্দের অর্থ ‘ক্ষুদ্র কিন্তু পূর্ণতাপ্রাপ্ত’। তাঁকে এই নামে ডাকা হতো। কারণ তিনি ছিলেন উচ্চতায় অনেক খাটো। ইসলাম-পূর্ব সমাজে তাঁকে ‘দামিম’ নামে ডাকা হতো। যার অর্থ কুশ্রী, বিকৃত অথবা দেখতে বিরক্তিকর। ইসলাম গ্রহণের পর তাঁকে জুলাইবিব নামে ডাকা হতো। এক জিহাদে শহীদ হওয়ার পর নবীজি তাঁকে জান্নাতের সুসংবাদ দেন, তাঁকে নিজ হাতে করে কবরে নামান এবং তাঁর প্রতি নিজের সন্তুষ্টি প্রকাশ করে আল্লাহর কাছে সুপারিশ করেছেন।

৫. আম্মার বিন ইয়াসির (রা.): আম্মার বিন ইয়াসির (রা.)-এর পিতা-মাতা উভয়েই ছিলেন ক্রীতদাস। আবার তাঁর গায়ের রং ছিল কালো। রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে খুব ভালোবাসতেন। তিনি তাঁকে জীবদ্দশায় শাহাদাত ও জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। মক্কী যুগে কঠোর নির্যাতন ভোগ করেও তাঁর পরিবারের কেউ ইসলাম থেকে দূরে সরেননি। এমনকি তাঁর মা সুমাইয়া (রা.) ইসলামের জন্য প্রথম শহীদ হয়েছিলেন।

৬. আবু জর গিফারি (রা.): দুনিয়াবিরাগী সাহাবিদের অন্যতম ছিলেন তিনি। ইসলাম গ্রহণের আগে গোত্রের অভিজাত ও নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হলেও ইসলাম গ্রহণের পর তিনি সব কিছু ত্যাগ করে সাধারণ জীবন বেছে নেন। তিনি সার্বক্ষণিক নবীজির সাহচর্য গ্রহণ করেছিলেন। তিনি নবীজি (সা.)-কে খুব বেশি ভালোবাসতেন এবং নবীজি (সা.)-ও তাঁকে ভালোবাসতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের পর তিনি স্বেচ্ছা নির্বাসন বেছে নেন এবং মরুভূমিতে মৃত্যুবরণ করেন।

৭. বেলাল হাবশি (রা.): ইসলামের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব বেলাল (রা.)। কঠিন নির্যাতনের মধ্যেও যিনি ইসলামের ওপর ছিলেন পাহাড়ের মতো অটল। তাঁকে বলা হয়, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর মুয়াজ্জিন। মহানবী (সা.) তাঁকে মসজিদে নববী ও সফরে মুয়াজ্জিন হিসেবে নিযুক্ত করেন। জান্নাতে তাঁর পায়ের আওয়াজ শুনে এসে নবীজি তাঁকে জান্নাতের সুসংবাদ দেন। এমনকি তাঁকে এ কথাও বলেন যে হাশরের ময়দানে কঠিন পরিস্থিতিতে তিনি নবীজি (সা.)-এর বাহনের লাগাম ধরে আগে আগে হাঁটবেন এবং তাঁর সঙ্গে জান্নাতে প্রবেশ করবেন।

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৭ নভেম্বর ২০২৫
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
জুমার দিনে যা করবেন, যা করবেন না
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
সর্বশেষ খবর
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হবে, নির্বাচন হবেই : গয়েশ্বর

৩৪ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার
সবজি বাজার থেকে সিংড়া থানা আওয়ামী লীগের সভাপতির গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী
ট্রাইব্যুনালের কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ আবু সাঈদ হত্যা মামলার সাক্ষী

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও তত বাড়ছে: দুলু

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা
নেপাল–ভারত ম্যাচ খেলতে কাল দুপুরে আসছেন হামজা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৬ লাখ টাকার জাল নোটসহ গ্রেফতার দুই

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে ধানের শীষের প্রচারণায় মহিলা সমাবেশ

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’
‘১৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মাঠে নামলে জনগণ প্রতিশোধ নেবে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি
ধানের শীষে ভোট চেয়ে বরিশালে রিকশার‍্যালি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
নারীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ
নেতা-কর্মী গ্রেফতার ও বন্দর ইজারার প্রতিবাদে বাম জোটের বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি
চার কর্মকর্তাকে ওএসডি করল বিসিবি

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু
নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে: ইসরাফিল খসরু

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীপুরে পৌর বিএনপির উদ্যোগে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ
সোনারগাঁয়ে স্কুলের মালামাল বিক্রির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক
একা দাঁড়িয়ে ৪০ মিটার ব্রিজ, নেই এপ্রোচ সড়ক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স
বিএনপি নিরাপদ ও সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে : প্রিন্স

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত
গোয়ালন্দে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বিলে শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ
শেখ হাসিনার প্লট দুর্নীতির তিন মামলার শুনানির তারিখ নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার
মেয়ের জন্মকে স্মরণীয় রাখতে ২০০ পরিবারে ফলজ চারা উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত
বরিশালে অপসো স্যালাইনের ছাঁটাই শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি
বিএনপির সহনশীলতাকে দুর্বলতা ভাববেন না: মফিকুল হাসান তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে
দেশের অর্থনীতির গতি বেড়েছে অক্টোবরে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার
মাইজভান্ডারে মনোবৈজ্ঞানিক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা