শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৯, রবিবার, ২৭ জুন, ২০২১

কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম নামাজের হিসাব নেওয়া হবে

ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি। এর মধ্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দ্বিতীয় ভিত্তি হলো নামাজ। নামাজ আল্লাহর পক্ষ থেকে মহান রব্বুল আলামিনের নৈকট্য অর্জন করার জন্য মুসলমানের প্রতি মিরাজের উপহার। যা আল্লাহ তাঁর পেয়ারে হাবিবকে সর্বোচ্চ সম্মান প্রদান করে মিরাজের রাতে তাঁর আরশে আজিমে মেহমান বানিয়ে মুসলমানদের জন্য এ উপহার প্রদান করেন। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করার আগে পবিত্র মক্কা ভূমিতেই নামাজ ফরজ হয়েছিল। মক্কা অধিবাসী আবু সুফিয়ান ইসলাম গ্রহণ করার আগে সম্রাট হিরাক্লিয়াসের এক প্রশ্নের উত্তরে নবীজি সম্পর্কে এভাবে পরিচয় দান করেন যে এই নবী আমাদের নামাজ, সত্যবাদিতা ও সংযমশীলতার আদেশ করেন। বুখারি। নবীজি ইরশাদ করেন, ‘কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম বান্দার সালাত বা নামাজের হিসাব নেওয়া হবে। যদি সালাত ঠিক হয় তবে তার সব আমল সঠিকভাবে হয়েছে বলে বিবেচিত হবে। আর যদি সালাত বিনষ্ট হয় তবে তার সব আমলই বিনষ্ট বিবেচিত হবে।’ তিরমিজি।

আল্লাহ তাঁর প্রিয় বান্দাদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য কোরআনে ৮২ বার নামাজের কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘পাপীদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে তোমরা কেন জাহান্নামে যাচ্ছ? তারা বলবে আমরা নামাজি ছিলাম না, মিসকিনদের আহার করাতাম না, অন্যের দোষ তালাশকারীদের সঙ্গে বিতর্কে লিপ্ত ছিলাম, যার কারণে আজ আমরা জাহান্নামে যাচ্ছি।’ সুরা মুদ্দাসসির, আয়াত ৪০-৪৫। অন্য আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেন, ‘মোমিনরা সফলকাম, যারা তাদের সালাতে নম্রতা ও ভয়ভীতির সঙ্গে দন্ডায়মান হয়।’ সুরা মোমিনুন, আয়াত ১-২। অন্যত্র ইরশাদ করেন, ‘আর যারা তাদের নিজেদের নামাজ যতেœর সঙ্গে হেফাজত করে অর্থাৎ যথাযথভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে নামাজ আদায় করে তারাই জান্নাতে অতি সম্মান ও ইজ্জতের সঙ্গে বসবাস করবে।” সুরা মাআরিজ, আয়াত ৩৪-৩৫। আল্লাহ অন্যত্র ইরশাদ করেন, ‘ওইসব নামাজির জন্য বড়ই আফসোসের বিষয় যারা তাদের সালাতে অমনোযোগী ও উদাসীন থাকে।’ সুরা মাউন, আয়াত ৪-৫। আল্লাহ অন্যত্র ইরশাদ করেন, ‘আর যারা তাদের নামাজে যত্নবান তারাই জান্নাতের ওয়ারিশ, যারা ফিরদৌসের ওয়ারিশ হবে এবং তথায় তারা চিরকাল থাকবে।’ সুরা মোমিনুন, আয়াত ৯-১১। আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই নামাজ অন্যায় ও অশ্লীল কাজ থেকে বিরত রাখে।’

নামাজ মহান রব্বুল আলামিনের নৈকট্য লাভ করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘তোমরা বেশি বেশি করে আল্লাহর জন্য সিজদা, সালাত আদায় করতে থাক, তোমার প্রতিটি সিজদার কারণে আল্লাহ তোমার মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন এবং তোমার গুনাহ মাফ করবেন।’ মুসলিম। তিনি বলেন, ‘বান্দা আল্লাহর সবচেয়ে নৈকট্য লাভ করে তখন যখন সে সিজদারত থাকে, সুতরাং তোমরা সিজদা অবস্থায় বেশি বেশি প্রার্থনা কর।’ মুসলিম। নবীজি আরও বলেন, ‘সালাত পাপ মোচনকারী এবং ছোট ছোট গুনাহের প্রায়শ্চিত্ত-রূপ, এক জুমা থেকে আরেক জুমার মধ্যবর্তী গুনাহসমূহের প্রায়শ্চিত্ত করে, যতক্ষণ পর্যন্ত সে কবিরা গুনাহে লিপ্ত না হয়।’ মুসলিম। নবীজি বলেন, ‘যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে সালাত ছেড়ে দিল সে যেন কুফরি করল।’ বুখারি। নবীজি বলেন, ‘বান্দা যখন একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশে সালাত আদায় করে তখন তার গুনাহসমূহ এমনভাবে ঝরে পড়তে থাকে যেমন গাছের পাতা ঝরে।’ মুসনাদে আহমদ। একজন মোমিন ইমান আনার পর সর্বপ্রথম নামাজের আমলের ব্যাপারে নির্দেশিত হয়। এ আমলের ক্ষেত্রে ধনী-গরিব, আজাদ-গোলাম, নারী-পুরুষের কোনো বিভেদ নেই। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত নামাজ প্রত্যেক মোমিনের ওপর ফরজ। একজন কাফির ও মোমিনের মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ। একজন অসুস্থ, মুসাফির, এমনকি ভয়াবহ ইসলামী যুদ্ধে লিপ্ত মুজাহিদের জন্যও নামাজ ছেড়ে দেওয়ার কোনো অবকাশ নেই।

লেখক : ইমাম ও খতিব কাওলার বাজার জামে মসজিদ দক্ষিণখান, ঢাকা।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
হজ করে দেশে ফিরলেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
ইসলাম যেভাবে সব নবীর ধর্ম
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ২৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময়কে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি
পোশাক শিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ : বিজিএমইএ সভাপতি

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
বগুড়ায় পিস্তল ও গুলিসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনা শুরু হচ্ছে মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা
কলাপাড়ায় শিয়াল শিকারের অপরাধে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু
গণপিটুনিতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন