শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

রমজানে কোরআন তিলাওয়াতে করণীয়

মুহাম্মাদ হেদায়াতুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
রমজানে কোরআন তিলাওয়াতে করণীয়

পবিত্র কোরআন আসমানি কিতাবগুলোর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ। মর্যাদাপূর্ণ রমজান মাসে তা অবতীর্ণ হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘রমজান মাসে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে, যা মানুষের জন্য হিদায়াত এবং সুপথপ্রাপ্তির সুস্পষ্ট পথনির্দেশ আর হক-বাতিলের মধ্যে পার্থক্যকারী। সুতরাং তোমাদের যে কেউ এ মাস পাবে সে যেন অবশ্যই এর রোজা রাখে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ১৮৫)

প্রতিটি অক্ষরে সওয়াব : আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতাব থেকে একটি অক্ষর তিলাওয়াত করল তার বিনিময়ে সে একটি নেকি পাবে, আর একটি নেকির বিনিময় হবে ১০ গুণ। এ কথা বলছি না যে আলিফ-লাম-মিম একটি অক্ষর, বরং আলিফ একটি অক্ষর, লাম একটি অক্ষর, মিম একটি অক্ষর।’ (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১০)


লোকসানমুক্ত ব্যবসা : কোরআন তিলাওয়াত অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ একটি আমল। এটিকে লোকসানমুক্ত ব্যবসা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর প্রতিদান কখনো বিনষ্ট হয় না। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াত করে, নামাজ প্রতিষ্ঠা করে এবং আমি তাদের যে রিজিক দিয়েছি তা থেকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যয় করে তারাই আশা করে এমন ব্যবসার যার কোনো ক্ষয় নেই। এ জন্য যে আল্লাহ তাদের পূর্ণ প্রতিদান দেবেন এবং তিনি নিজ অনুগ্রহে তাদের আরো বেশি দেবেন, তিনি ক্ষমাশীল গুণগ্রাহী।’ (সুরা ফাতির, আয়াত : ২৯-৩০)

মহানবীর কোরআন তিলাওয়াত : আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, ‘রমজান মাসের প্রতি রাতে জিবরাইল (আ.) রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে উপস্থিত হতেন এবং তাঁরা উভয়েই পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করে একে অপরকে শোনাতেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬)

রোজা ও কোরআনের সুপারিশ : যে ব্যক্তি যথাযথভাবে রোজা রাখবে এবং পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত করবে কিয়ামতের দিন কোরআন ও রোজা তাদের জন্য সুপারিশ করবে। ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘রোজা ও কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার রব, আমি তাকে খাবার ও দিবসে প্রবৃত্তি থেকে বিরত রেখেছি। অতএব আপনি আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। আর কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতের বেলা ঘুম থেকে বিরত রেখেছি। অতএব আপনি তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। তারা এভাবে সুপারিশ করবে।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ৬৬২৬)

পবিত্র অবস্থায় তিলাওয়াত : পবিত্র অবস্থায় অজু করে তিলাওয়াত করা কর্তব্য। কোরআন তিলাওয়াতের জন্য আত্মার পবিত্রতার পাশাপাশি বাহ্যিক পবিত্রতাও জরুরি। অর্থাৎ যেমন মুমিন হতে হবে তেমনি বড় ও ছোট সব ধরনের নাপাকি থেকে মুক্ত থাকতে হবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ তা স্পর্শ করতে পারে না।’ (সুরা ওয়াকিয়া, আয়াত : ৭৯)

ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘পবিত্র ব্যক্তি ছাড়া কেউ যেন কোরআন স্পর্শ না করে।’ (তাবারানি, হাদিস : ১৩২১৭)

কিবলার দিকে ফেরা : কিবলার দিকে ফিরে কোরআন তিলাওয়াত করা উত্তম। উমর (রা.) থেকে বর্ণিত, একদিন রাসুল (সা.) কিবলার দিকের দেয়ালে কাশি লেগে থাকা দেখতে পেলেন। তিনি তা নখ দিয়ে আঁচড়ে উঠালেন। এরপর তিনি উপস্থিত লোকদের বললেন, ‘তোমাদের কেউ নামাজ পড়লে সে যেন সামনের দিকে থুথু না ফেলে। কারণ কেউ যখন নামাজ পড়ে তখন আল্লাহ তার সামনে থাকেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪০৬)

উপযুক্ত স্থান নির্বাচন : তিলাওয়াতের মূল উদ্দেশ্য আল্লাহর কথা অনুধাবন করা এবং বাস্তব জীবনে তা অনুসরণ করে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জন করা। তাই এমন স্থানে তিলাওয়াত করা উচিত, যেখানে স্থিরভাবে চিন্তা ও গবেষণা করা যায়। তাই মসজিদ তিলাওয়াতের সর্বোত্তম স্থান হিসেবে বিবেচিত। কারণ সেখানে আল্লাহর বিশেষ রহম অবতীর্ণ হয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘কোনো দল আল্লাহর ঘরে একত্র হয়ে আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াত করলে এবং তা নিয়ে আলোচনা করলে তাদের ওপর প্রশান্তি অবতীর্ণ হয় এবং তাদের রহমতের ফেরেশতারা ঘিরে রাখে। আল্লাহ ফেরেশতাদের সঙ্গে তাদের নিয়ে আলোচনা করেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৬৯৯)

তিলাওয়াতের উত্তম সময় : শেষ রাত কোরআন তিলাওয়াতের সর্বোত্তম সময়। তাই এই সময়ে মন-মস্তিষ্ক শান্ত ও পবিত্র থাকে। চিন্তা-ভাবনায় প্রখরতা তৈরি হয়। ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনার ওপর ভারী কথা অবতীর্ণ করেছি। অবশ্যই রাতের জাগা এমন কাজ, যার মাধ্যমে শক্তভাবে প্রবৃত্তির দমন হয় এবং উত্তমভাবে কথা বলা হয়।’ (সুরা মুজজাম্মিল, আয়াত : ৬)

ইখলাসের সঙ্গে তিলাওয়াত : কোরআন তিলাওয়াত আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা উচিত। কিয়ামতের দিন লোক দেখানো ইবাদতের জন্য শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘কিয়ামতের দিন প্রথমে তিন ব্যক্তির বিচার করা হবে। (তাদের একজন) ওই ব্যক্তি যে ইলম শিখেছে, মানুষকে তা শিখিয়েছে এবং কোরআন পড়েছে। তাকে আনা হবে এবং আল্লাহ তাঁর সব নেয়ামত সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেবেন। সে তা চিনবে। তিনি জিজ্ঞেস করবেন, এসব নেয়ামত পেয়ে কী আমল করেছ। সে বলবে, জ্ঞানার্জন করেছি এবং মানুষকে তা শিখিয়েছি। আর আপনার সন্তুষ্টির জন্য কোরআন পড়েছি। তিনি বলবেন, মিথ্যা বলছ। বরং তুমি এ জন্য জ্ঞানার্জন করেছ যেন তোমাকে আলেম বলা হয়। এ জন্য কোরআন পড়েছ যেন তোমাকে কারি বলা হয়। এসব তো বলা হয়েছে। অতঃপর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেওয়া হবে। তখন তাকে মুখ ভরে টেনে নেওয়া হবে এবং জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।’ (মুসলিম, হাদিস : ১৯০৫)

আয়াত নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করা : কোরআনের গুরুত্বপূর্ণ আয়াত নিয়ে চিন্তা ও গবেষণা করা কর্বত্য। ইরশাদ হয়েছে, ‘এটা কল্যাণময় কিতাব, যা আমি আপনার ওপর অবতীর্ণ করেছি, যাতে মানুষ এর আয়াতগুলো অনুধাবন করে এবং বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা উপদেশ গ্রহণ করে।’ (সুরা সাদ, আয়াত : ২৯)

তা ছাড়া অর্থ ও মর্ম অনুধাবন করতে একই আয়াত বারবার তিলাওয়াত করা যায়। আবু জার (রা.) বর্ণনা করেছেন, রাসুল (সা.) নামাজে দাঁড়িয়ে ভোর হওয়া পর্যন্ত একটি আয়াত বারবার তিলাওয়াত করতে থাকেন। (আয়াতটির অর্থ, ‘আপনি যদি তাদের শাস্তি দেন তবে তারা তো আপনারই বান্দা। আর আপনি যদি তাদের ক্ষমা করেন তবে আপনি তো পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়’। (সুরা মায়েদা, আয়াত : ১১৮) (ইবনু মাজাহ, হাদিস : ১৩৫০)

তিলাওয়াতের সময় কান্না করা : কোরআন তিলাওয়াতের সময় করা সুন্নত। কোরআনে তাদের প্রশংসা করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘তাদের কাছে দয়াময়ের আয়াত তিলাওয়াত করা হলে কান্না করতে করতে তারা সিজদায় লুটে পড়ত।’ (সুরা মারয়াম, আয়াত : ৫৮)

আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) আমাকে বলেছেন, আমাকে তুমি তিলাওয়াত করে শোনাও। বললাম, আমি আপনাকে তিলাওয়াত শোনাব, অথচ আপনার ওপরই এটি অবতীর্ণ হয়েছে? তিনি বলেন, আমি অন্যের তিলাওয়াত শুনতে পছন্দ করি। অতঃপর আমি তাঁকে সুরা নিসা পড়ে শোনাতে লাগলাম। যখন আমি সুরা নিসার ৪১ নম্বর আয়াত তিলাওয়াত করলাম, তিনি বললেন, থামো, যথেষ্ট হয়েছে। আমি তাঁর দিকে তাকিয়ে দেখলাম তাঁর চোখ থেকে অঝোর ধারায় অশ্রু প্রবাহিত হচ্ছে। (বুখারি, হাদিস : ৫০৫০)

মনোযোগ দিয়ে তিলাওয়াত শোনা : পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের সময় মনোযোগ দিয়ে শুনতে বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যখন কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তোমরা মনোযোগ দিয়ে তা শোনো এবং নিশ্চুপ থাকো, যাতে তোমাদের প্রতি দয়া করা হয়।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ২০৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো
জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে জঙ্গল থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা