শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নবীজি (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
নবীজি (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

নবী-রাসুলগণ গায়েব বা অদৃশ্যের সংবাদ জানতেন না। কোনো মানুষই তা জানে না। কিন্তু আল্লাহ নবী-রাসুলদের অনাগত দিনের বিভিন্ন বিষয়ে অবগত করেছিলেন, যা পরবর্তী সময়ে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল। তাদের এসব ভবিষ্যদ্বাণী ছিল মুজিজাস্বরূপ।

মহানবী (সা.) মুসলিম জাতির কয়েকটি বিজয়ের ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, যা পরবর্তী সময়ে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল।

বিরূপ সময়ের সুদিনের সংবাদ

রাসুলুল্লাহ (সা.) বিজয়ের সুসংবাদগুলো এমন সময় দিয়েছিলেন, যখন মুসলমানরা খুবই নিপীড়িত অবস্থায় ছিল। এমন বিজয়ের কল্পনা করাও তাদের জন্য কঠিন ছিল। ফলে অবিশ্বাসীরা তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করেছিল।

খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.) বলেন, ‘আমরা নবী (সা.)-এর খেদমতে অভিযোগ করলাম। তখন তিনি তাঁর চাদরকে বালিশ বানিয়ে কাবাঘরের ছায়ায় বিশ্রাম করছিলেন। আমরা তাঁকে বললাম, আপনি কি আমাদের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করবেন না? আপনি কি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন না? তিনি বললেন, ...আল্লাহর কসম, আল্লাহ এ দ্বিনকে অবশ্যই পূর্ণতা দান করবেন। তখন একজন উষ্ট্রারোহী সানআ থেকে হাজারামাউত পর্যন্ত সফর করবে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকেও ভয় করবে না।

অথবা তার মেষপালের জন্য নেকড়ে বাঘের ভয়ও করবে না। কিন্তু তোমরা তাড়াহুড়া করছ।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬১২)

বিশ্বজয়ের সুসংবাদ

মহানবী (সা.) তাঁর উম্মতকে বিশ্বজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ পৃথিবীকে আমার জন্য সংকুচিত করে দিয়েছেন (নিকটবর্তী করে দেওয়ার অর্থে) এবং আমাকে এর পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা দেখানো হয়েছে। আর যতটুকু আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছে, ততটুকুতে অচিরেই আমার উম্মতের রাজত্ব বিস্তার লাভ করবে।
’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪২৫২)

যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন তার কয়েকটি নিম্নে তুলে ধরা  হলো :

১. হিরা বিজয় : হিরা ইরাকের কুফা নগরীর নিকটবর্তী একটি প্রাচীন শহর। নবম হিজরিতে তাবুক যুদ্ধের পর রাসুলুল্লাহ (সা.) সুসংবাদ দেন যে তাঁর সাহাবিরা হিরা জয় করবে। আদি বিন হাতিম (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমার সামনে হিরাকে দৃশ্যমান করা হয়েছে। তার আকৃতি কুকুরের গজ দাঁতের মতো। তোমরা খুব শিগরির তা জয় করবে।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৬৭৪)

১২ হিজরিতে আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে মুসলমানরা হিরা জয় করেন।

২. মিসর বিজয় : রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবিদের মিসর বিজয়ের সুসংবাদ দেন এবং তিনি মিসরবাসীর প্রতি সম্মান জানানোর নির্দেশ দেন। কেননা তা নবী ইসমাইল (আ.)-এর মা হাজেরার জন্মভূমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন ইসমাইল (আ.)-এর বংশধর। মহানবী (সা.) বলেন, “শিগরই তোমরা মিসর বিজয় লাভ করবে। সেটা এমন একটি দেশ, যেখানে ‘কিরাত’ নামে মুদ্রা প্রচলিত। তোমরা যখন সে দেশ বিজয় লাভ করবে তখন তার অধিবাসীদের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করবে। কেননা তাদের জন্য দায়িত্ব ও আত্মীয়তার সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৬৩৮৮)

৩. শাম বিজয় : আহজাব বা খন্দকের যুদ্ধের সময় সাহাবিরা প্রচণ্ড ক্ষুধা ও ভয়ংকর ঠাণ্ডার মুখোমুখি হন। তারা ছিলেন সংখ্যায় কম এবং শত্রুরা ছিল সংখ্যায় বেশি। পরিখা খননের সময় সাহাবিদের সামনে বিশাল একটি পাথর বের হয়, যা তারা ভাঙতে পারছিলেন না। বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানালে তিনি নিজে কোদাল হাতে নেন এবং বিসমিল্লাহ বলে পাথরে আঘাত করেন। এতে পাথরের এক-তৃতীয়াংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহ মহান, তিনি আমাকে শামের (বর্তমান সিরিয়া, লিবিয়া ও ফিলিস্তিন অঞ্চল) চাবিগুলো (বিজয়) দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর কসম! আমি এখান থেকে তার লাল প্রাসাদগুলো দেখছি।

৪. পারস্য বিজয় : এরপর তিনি বিসমিল্লাহ বলে দ্বিতীয় আঘাত করেন। এতে পাথরের আরো এক-তৃতীয়াংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহু আকবার, আমাকে পারস্যের চাবিগুলো দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয়ই আমি মাদায়েন শহর দেখছি এবং এখান থেকে তার সাদা প্রাসাদ প্রত্যক্ষ করছি।

৫. ইয়েমেন বিজয় : অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বিসমিল্লাহ বলে আরেকটি আঘাত করেন। এতে পাথরের অবশিষ্টাংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আমাকে ইয়েমেনের চাবিগুলো দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয়ই আমি এখান থেকে সানা শহরের প্রবেশপথগুলো দেখছি। মাদায়েন শহর দেখছি এবং এখান থেকে তার সাদা প্রাসাদ প্রত্যক্ষ করছি। (দালাইলুন নুবুওয়াহ : ৩/৪২১; সুনানুল কুবরা লিন-নাসায়ি, হাদিস : ৮৮৫৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) শাম, পারস্য ও ইয়েমেন বিজয়ের যে সুসংবাদ দান করেছিলেন তা আবু বকর ও ওমর (রা.)-এর যুগেই বিজিত হয়েছিল।

৬. ইরাক বিজয় : খলিফা ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর যুগে সমগ্র ইরাক মুসলমানদের অধীনে আসে। এই অঞ্চল বিজয়ের ব্যাপারেও নবীজি (সা.) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘শিগগির ইসলামের ব্যাপক প্রসার ঘটবে, যখন আল্লাহর পথে যুদ্ধের জন্য তিনটি সেনাদল গঠিত হবে। তা হলো সিরিয়ার সেনাদল, ইয়েমেনের সেনাদল ও ইরাকের সেনাদল।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৪৮৩)

৭. ইস্তাম্বুল বিজয় : মহানবী (সা.) ইস্তাম্বুল বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। যা ছিল রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী ও প্রাণকেন্দ্র। উসমানীয় শাসক সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দে ইস্তাম্বুল জয় করেন। এই শহর বিজয় করার ব্যাপারে নবীজি (সা.) বলেন, ‘অবশ্যই ইস্তাম্বুল জয় করা হবে। আমি এই বিজয়ের সেনাপতি কে হবে জানি এবং এই বিজয় যে বাহিনী করবে তাদেরও জানি।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৮৮৫৯)

ভবিষ্যদ্বাণী আল্লাহর পক্ষ থেকেই

রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব অঞ্চল বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন, তা মূলত তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকেই দিয়েছিলেন। কেননা আল্লাহর নবী যা বলেন আল্লাহর পক্ষ থেকেই বলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সে মনগড়া কথাও বলে না। এটা তো ওহি, যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়।’ (সুরা নাজম, আয়াত : ৩-৪)

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না, তাঁর মনোনীত রাসুল ছাড়া।’ (সুরা জিন, আয়াত : ২৬-২৭)

আল্লাহ মুহাম্মদ (সা.), তাঁর পরিবার ও কিয়ামত পর্যন্ত আগত অনুসারীদের প্রতি শান্তিবর্ষণ করুন। আমিন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি
সিরাজগঞ্জে বাড়ছে যমুনার পানি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ
চট্টগ্রামে শিশুকে হত্যার অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান
দেশব্যাপী পলিথিন, শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণবিরোধী অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক
সাজেকে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় খুবির শোক

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক
শিগগিরই যোগদান করছেন সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসক

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে অস্ত্রসহ ১১ রোহিঙ্গা আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক
খানাখন্দে ভরা কোচাশহর-ফাঁসিতলা সড়ক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯২৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?
ড্রপেই সারবে অসুখ, লাগবে না চশমা?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান
চিকিৎসকসহ ৫২ জন পেলেন গবেষণা অনুদান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম
জুলাই বিপ্লবে প্রবাসীদের ভূমিকা নিয়ে আশিষ কিফায়েতের আমাদ’স ড্রিম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন
আফজাল হোসেনের যাপিত জীবন

শোবিজ

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন