শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪০, শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

নবীজি (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
নবীজি (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

নবী-রাসুলগণ গায়েব বা অদৃশ্যের সংবাদ জানতেন না। কোনো মানুষই তা জানে না। কিন্তু আল্লাহ নবী-রাসুলদের অনাগত দিনের বিভিন্ন বিষয়ে অবগত করেছিলেন, যা পরবর্তী সময়ে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল। তাদের এসব ভবিষ্যদ্বাণী ছিল মুজিজাস্বরূপ।

মহানবী (সা.) মুসলিম জাতির কয়েকটি বিজয়ের ব্যাপারে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, যা পরবর্তী সময়ে সত্য প্রমাণিত হয়েছিল।

বিরূপ সময়ের সুদিনের সংবাদ

রাসুলুল্লাহ (সা.) বিজয়ের সুসংবাদগুলো এমন সময় দিয়েছিলেন, যখন মুসলমানরা খুবই নিপীড়িত অবস্থায় ছিল। এমন বিজয়ের কল্পনা করাও তাদের জন্য কঠিন ছিল। ফলে অবিশ্বাসীরা তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে হাসি-ঠাট্টা করেছিল।

খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.) বলেন, ‘আমরা নবী (সা.)-এর খেদমতে অভিযোগ করলাম। তখন তিনি তাঁর চাদরকে বালিশ বানিয়ে কাবাঘরের ছায়ায় বিশ্রাম করছিলেন। আমরা তাঁকে বললাম, আপনি কি আমাদের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করবেন না? আপনি কি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন না? তিনি বললেন, ...আল্লাহর কসম, আল্লাহ এ দ্বিনকে অবশ্যই পূর্ণতা দান করবেন। তখন একজন উষ্ট্রারোহী সানআ থেকে হাজারামাউত পর্যন্ত সফর করবে, আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকেও ভয় করবে না।

অথবা তার মেষপালের জন্য নেকড়ে বাঘের ভয়ও করবে না। কিন্তু তোমরা তাড়াহুড়া করছ।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৬১২)

বিশ্বজয়ের সুসংবাদ

মহানবী (সা.) তাঁর উম্মতকে বিশ্বজয়ের সুসংবাদ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ পৃথিবীকে আমার জন্য সংকুচিত করে দিয়েছেন (নিকটবর্তী করে দেওয়ার অর্থে) এবং আমাকে এর পূর্ব ও পশ্চিম সীমানা দেখানো হয়েছে। আর যতটুকু আমার জন্য সংকুচিত করা হয়েছে, ততটুকুতে অচিরেই আমার উম্মতের রাজত্ব বিস্তার লাভ করবে।
’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৪২৫২)

যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন

রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন তার কয়েকটি নিম্নে তুলে ধরা  হলো :

১. হিরা বিজয় : হিরা ইরাকের কুফা নগরীর নিকটবর্তী একটি প্রাচীন শহর। নবম হিজরিতে তাবুক যুদ্ধের পর রাসুলুল্লাহ (সা.) সুসংবাদ দেন যে তাঁর সাহাবিরা হিরা জয় করবে। আদি বিন হাতিম (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেন, ‘আমার সামনে হিরাকে দৃশ্যমান করা হয়েছে। তার আকৃতি কুকুরের গজ দাঁতের মতো। তোমরা খুব শিগরির তা জয় করবে।’ (সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস : ৬৬৭৪)

১২ হিজরিতে আবু বকর (রা.)-এর শাসনামলে মুসলমানরা হিরা জয় করেন।

২. মিসর বিজয় : রাসুলুল্লাহ (সা.) সাহাবিদের মিসর বিজয়ের সুসংবাদ দেন এবং তিনি মিসরবাসীর প্রতি সম্মান জানানোর নির্দেশ দেন। কেননা তা নবী ইসমাইল (আ.)-এর মা হাজেরার জন্মভূমি। রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন ইসমাইল (আ.)-এর বংশধর। মহানবী (সা.) বলেন, “শিগরই তোমরা মিসর বিজয় লাভ করবে। সেটা এমন একটি দেশ, যেখানে ‘কিরাত’ নামে মুদ্রা প্রচলিত। তোমরা যখন সে দেশ বিজয় লাভ করবে তখন তার অধিবাসীদের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করবে। কেননা তাদের জন্য দায়িত্ব ও আত্মীয়তার সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।” (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৬৩৮৮)

৩. শাম বিজয় : আহজাব বা খন্দকের যুদ্ধের সময় সাহাবিরা প্রচণ্ড ক্ষুধা ও ভয়ংকর ঠাণ্ডার মুখোমুখি হন। তারা ছিলেন সংখ্যায় কম এবং শত্রুরা ছিল সংখ্যায় বেশি। পরিখা খননের সময় সাহাবিদের সামনে বিশাল একটি পাথর বের হয়, যা তারা ভাঙতে পারছিলেন না। বিষয়টি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে জানালে তিনি নিজে কোদাল হাতে নেন এবং বিসমিল্লাহ বলে পাথরে আঘাত করেন। এতে পাথরের এক-তৃতীয়াংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহ মহান, তিনি আমাকে শামের (বর্তমান সিরিয়া, লিবিয়া ও ফিলিস্তিন অঞ্চল) চাবিগুলো (বিজয়) দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর কসম! আমি এখান থেকে তার লাল প্রাসাদগুলো দেখছি।

৪. পারস্য বিজয় : এরপর তিনি বিসমিল্লাহ বলে দ্বিতীয় আঘাত করেন। এতে পাথরের আরো এক-তৃতীয়াংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহু আকবার, আমাকে পারস্যের চাবিগুলো দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয়ই আমি মাদায়েন শহর দেখছি এবং এখান থেকে তার সাদা প্রাসাদ প্রত্যক্ষ করছি।

৫. ইয়েমেন বিজয় : অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) বিসমিল্লাহ বলে আরেকটি আঘাত করেন। এতে পাথরের অবশিষ্টাংশ ভেঙে যায়। তিনি বললেন, আল্লাহ সবচেয়ে বড়, আমাকে ইয়েমেনের চাবিগুলো দেওয়া হয়েছে। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয়ই আমি এখান থেকে সানা শহরের প্রবেশপথগুলো দেখছি। মাদায়েন শহর দেখছি এবং এখান থেকে তার সাদা প্রাসাদ প্রত্যক্ষ করছি। (দালাইলুন নুবুওয়াহ : ৩/৪২১; সুনানুল কুবরা লিন-নাসায়ি, হাদিস : ৮৮৫৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) শাম, পারস্য ও ইয়েমেন বিজয়ের যে সুসংবাদ দান করেছিলেন তা আবু বকর ও ওমর (রা.)-এর যুগেই বিজিত হয়েছিল।

৬. ইরাক বিজয় : খলিফা ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)-এর যুগে সমগ্র ইরাক মুসলমানদের অধীনে আসে। এই অঞ্চল বিজয়ের ব্যাপারেও নবীজি (সা.) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘শিগগির ইসলামের ব্যাপক প্রসার ঘটবে, যখন আল্লাহর পথে যুদ্ধের জন্য তিনটি সেনাদল গঠিত হবে। তা হলো সিরিয়ার সেনাদল, ইয়েমেনের সেনাদল ও ইরাকের সেনাদল।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ২৪৮৩)

৭. ইস্তাম্বুল বিজয় : মহানবী (সা.) ইস্তাম্বুল বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। যা ছিল রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী ও প্রাণকেন্দ্র। উসমানীয় শাসক সুলতান মুহাম্মদ ফাতেহ ১৪৫৩ খ্রিস্টাব্দে ইস্তাম্বুল জয় করেন। এই শহর বিজয় করার ব্যাপারে নবীজি (সা.) বলেন, ‘অবশ্যই ইস্তাম্বুল জয় করা হবে। আমি এই বিজয়ের সেনাপতি কে হবে জানি এবং এই বিজয় যে বাহিনী করবে তাদেরও জানি।’ (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ১৮৮৫৯)

ভবিষ্যদ্বাণী আল্লাহর পক্ষ থেকেই

রাসুলুল্লাহ (সা.) যেসব অঞ্চল বিজয়ের সুসংবাদ দিয়েছিলেন, তা মূলত তিনি আল্লাহর পক্ষ থেকেই দিয়েছিলেন। কেননা আল্লাহর নবী যা বলেন আল্লাহর পক্ষ থেকেই বলেন। ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং সে মনগড়া কথাও বলে না। এটা তো ওহি, যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ হয়।’ (সুরা নাজম, আয়াত : ৩-৪)

অন্যত্র ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি অদৃশ্যের পরিজ্ঞাতা, তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না, তাঁর মনোনীত রাসুল ছাড়া।’ (সুরা জিন, আয়াত : ২৬-২৭)

আল্লাহ মুহাম্মদ (সা.), তাঁর পরিবার ও কিয়ামত পর্যন্ত আগত অনুসারীদের প্রতি শান্তিবর্ষণ করুন। আমিন

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৪ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের শুভেচ্ছারীতি ও পদ্ধতি
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩ নভেম্বর ২০২৫
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান
দক্ষ জনশক্তি ও প্রশিক্ষণ সহযোগিতা বাড়াবে বাংলাদেশ-জাপান

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের
সিলেটে সড়কে প্রাণ গেল দুইজনের

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
আইজিপির সঙ্গে আয়ারল্যান্ড ও ইইউ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
বুড়িচংয়ে তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল
মামদানির জয় নিয়ে চিন্তিত ইসরায়েল

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি
নওগাঁয় মুক্ত আকাশে ফিরে গেল ৬ অতিথি পাখি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরফ শীতল রূপচর্চা
বরফ শীতল রূপচর্চা

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!
প্রথম দেখায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন বিরাট!

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা
মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়ন পেয়ে খোকন তালুকদারের আনন্দ শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি
অক্টোবরে কমেছে মূল্যস্ফীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু
ঐতিহাসিক কান্তজিউ রাস মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো
জীবনে এমন কাউকেই খুঁজছিলাম: রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের প্রথম ৪ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৪৬১ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে
ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি বাঁধন ১০ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অটোরিকশার ধাক্কা, প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার
চকরিয়ায় ৮০ হাজার ইয়াবাসহ তিন কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল
২০০ বছরের রাস উৎসবে পুণ্যার্থীর ঢল

দেশগ্রাম

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস
পোশাক রপ্তানি কমল টানা তিন মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি
সম্পর্ক যাচাইয়ে আসছে নতুন পদ্ধতি

খবর

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা