শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০২, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

আল্লাহর গুণাবলি বর্ণনার পদ্ধতি

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.)
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহর গুণাবলি বর্ণনার পদ্ধতি

আল্লাহ তাআলা তাঁর কিতাবে নিজেকে যে সুমহান গুণাবলি দ্বারা বিশেষায়িত করেছেন এবং তাঁর রাসুল মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর যেসব গুণ বর্ণনা করেছেন, কোনো ধরনের পরিবর্তন ছাড়া সেগুলোর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা আবশ্যক। এসব গুণের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা আল্লাহর সত্তার ওপর বিশ্বাস স্থাপন করার নামান্তর।

আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করার ক্ষেত্রে আল্লাহর যেসব গুণ তিনি এবং তাঁর রাসুল উল্লেখ করেছেন, সেগুলো আমরা আল্লাহর জন্য ঠিক সেভাবেই সাব্যস্ত করব, যেভাবে তাঁরা করেছেন। এই গুণগুলো যে শব্দে বর্ণিত হয়েছে এবং সেগুলো যে অর্থ প্রদান করেছে, তা অক্ষুণ্ন রাখা আবশ্যক।

কোনোভাবেই তা কোরআন ও সুন্নাহর সীমা অতিক্রম করবে না।
 
আল্লাহর গুণ বর্ণনায় সতর্কতা

মহান আল্লাহর গুণ বর্ণনায় নিম্নোক্ত বিষয়গুলোতে সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক।

১. পরিবর্তন নিষিদ্ধ : আল্লাহর গুণ বর্ণনার সময় দুইভাবে তাতে পরিবর্তন চলে আসতে পারে—

শাব্দিক পরিবর্তন : যে শব্দগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর সিফাতগুলো বর্ণিত হয়েছে, সেগুলোকে অন্য শব্দ দ্বারা বদল করা। এই ধরনের পরিবর্তন এক শব্দের সঙ্গে অন্য অক্ষর বা শব্দ যুক্ত করে অথবা অক্ষর কমানোর মাধ্যমে হতে পারে।


আবার শব্দের জের, জবর ও পেশ পরিবর্তন করার মাধ্যমেও হতে পারে। যেমন—কোরআনে এসেছে, ‘আল্লাহ মুসার সঙ্গে কথা বলেছেন, ঠিক যেমনভাবে কথা বলা হয়।’
(সুরা : নিসা, আয়াত : ১৪৬)

এখানে ভ্রান্ত লোকেরা আল্লাহ শব্দের ‘হা’ বর্ণে পেশের বদলে জবর পড়ে। তখন অর্থ দাঁড়ায়— ‘আল্লাহ মুসার সঙ্গে কথা বলেননি; বরং মুসা আল্লাহর সঙ্গে কথা বলেছেন।


তারা এটা করে থাকে আল্লাহর একটি গুণ অস্বীকার করার জন্য। তা হলো,ওহির মাধ্যমে কথা বলা।
অর্থগত পরিবর্তন : তা হলো আল্লাহর  গুণাবলির অর্থ পরিবর্তন করে ফেলা। যেসব শব্দের মধ্যে আল্লাহর গুণাবলি ও সিফাত বর্ণনা করা হয়েছে, সেগুলোর মূল অর্থ পরিবর্তন করে অন্য অর্থ প্রদান করা। যেমন—রহমত বা দয়া করা আল্লাহর গুণগুলোর অন্যতম।


কিন্তু একদল লোক আল্লাহর দয়ার গুণ অস্বীকার করে এবং বলে, রহমত অর্থ হচ্ছে নিয়ামত প্রদানের ইচ্ছা করা।
২. বাতিল বা অস্বীকার করা : তা হলো আল্লাহর কোনো গুণ বর্ণনায় তাতে কোনো পরিবর্তন না এনে সরাসরি অস্বীকার করে বসা। যেমন—আল্লাহর জ্ঞান সর্বব্যাপী। কিন্তু কোনো কোনো ভ্রান্ত লোকেরা বলে আল্লাহ সব মৌলিক বিষয় জানলেও তিনি আনুষঙ্গিক ও ক্ষুদ্র বিষয়গুলো জানেন না।

৩. গুণাবলির ধরন ও কায়া নির্ধারণ করা : এটা হলো আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করার সময় এর নির্ধারিত ধরন ও কায়া বর্ণনা করা, তাঁর জন্য বিশেষ কোনো অবস্থা স্থির করা। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের ধরন ও কায়া নির্ধারণ করা কোনো মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। কেননা আল্লাহর সিফাতের প্রকৃত অবস্থা ও ধরন সেসব বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত, যার ইলম কেবল আল্লাহর কাছেই আছে। কোনো সৃষ্টির পক্ষে সেই জ্ঞান অর্জন করা অসম্ভব। এ ছাড়া আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্য তাঁর পবিত্র সত্তার অনুগামী। আল্লাহর পবিত্র সত্তার ধরন সম্পর্কে জানা এবং ধরন নির্ধারণ করা যেমন সম্ভব নয়, তেমনি তাঁর গুণাবলির প্রকৃত রূপ ও ধরন সম্পর্কে জানাও সৃষ্টির পক্ষে সম্ভব নয়।

ইমাম মালেক (রহ.)-কে যখন ‘দয়াময় আল্লাহ আরশের ওপরে সমুন্নত হয়েছেন’—এই আয়াত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলো, আল্লাহ তাআলা কিভাবে আরশের ওপর সমুন্নত হয়েছেন? জবাবে তিনি বললেন, ‘আরশের ওপরে আল্লাহর সমুন্নত হওয়া জানা বিষয়। এর পদ্ধতি কেউ অবগত নয়। তার ওপর ঈমান আনয়ন করা ওয়াজিব। তবে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা বিদআত।’ আল্লাহর সব সিফাতের ক্ষেত্রে একই বক্তব্য প্রযোজ্য।

৪. উপমা ও নমুনা বর্ণনা করা : আল্লাহর সিফাতের ক্ষেত্রে এ কথা বলা যে, আল্লাহর সিফাতগুলো মানুষের গুণাবলির মতোই। যেমন—কেউ বলল, আল্লাহর হাত আমাদের হাতের মতোই এবং আল্লাহর শ্রবণ আমাদের শ্রবণের মতোই। আল্লাহ এজাতীয় কথার অনেক ঊর্ধ্বে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, ‘তাঁর সদৃশ কোনো কিছুই নেই। তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা।’ (সুরা : আশ-শুরা, আয়াত : ১১)

সুতরাং আল্লাহর কোনো গুণের ব্যাপারে বলা যাবে না যে এটা মানুষের অমুক গুণের অনুরূপ।

ব্যাখ্যাহীন বিশ্বাসই ঈমান

কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত, আল্লাহর গুণাবলি ঠিক যেভাবে, যে শব্দ, বাক্য ও অর্থে বর্ণিত হয়েছে, সেভাবেই বিশ্বাস করা আবশ্যক। এটাই ঈমানের দাবি। এতে কোনো পরিবর্তন, সংযোজন-বিয়োজন করা, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণের সাহায্যে মর্ম পাল্টে দেওয়া এবং সেগুলোকে সৃষ্টির কোনো বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে তুলনা ঈমানের দুর্বলতার সাক্ষ্য দেয়। অন্তরের সংশয় ছাড়া কোনো ব্যক্তি এমনটি করতে পারে না।

মনে রাখতে হবে, ইতিবাচক ব্যাখ্যা যা আল্লাহর গুণাবলির অর্থ বুঝতে সাহায্য করে এবং যার মধ্যে শরিয়তের মূলনীতির কোনো সংঘাত নেই, তা দূষণীয় নয়। কেননা এমন ব্যাখ্যা ব্যক্তির ঈমানকে সুদৃঢ় করে। ভাষান্তর আলেমা হাবিবা আক্তার

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
আরবে প্রেরিত পাঁচ নবী-রাসুল
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
নববর্ষে সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার প্রত্যয় গ্রহণ করুন
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
জায়েদ ইবনে খাত্তাব (রা.)-এর বীরত্ব
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
‘হিজরি সপ্তাহ ১৪৪৭’ উদযাপন
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
সর্বশেষ খবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি

১ মিনিট আগে | পর্যটন

দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ
দেশের ৪০ শতাংশ কৃষক ন্যায্যমজুরি পান না : বিবিএসের জরিপ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল
স্বস্তির জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ আটের মঞ্চে রিয়াল

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি
মহাবিশ্বের ভারসাম্যই প্রাণের সম্ভাবনার মূল চাবিকাঠি

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন