শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৪, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

মুফতি সাইফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

প্রকৃতপক্ষে মহানবী (সা.)-এর সমগ্র জীবনাচারই মানবিক পরিপূর্ণতা, নৈতিক উৎকর্ষ ও ব্যাবহারিক প্রজ্ঞার এক সুন্দর সমন্বয়, যা মানব ইতিহাসে অতুলনীয়। পবিত্র কোরআন নবী (সা.)-কে ‘রহমাতুল লিল আলামিন’ উপাধি দিয়েছে। (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৭)

এর মূল অর্থ তাঁর দ্বিন ও দাওয়াত সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণ ও আশীর্বাদ বয়ে এনেছিল। তিনি কেবল আরবের অজ্ঞ ও যাযাবর সমাজকে সভ্যতার আলোয় আলোকিত করেননি; মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এনেছিলেন বৈপ্লবিক পরিবর্তন, যে বিপ্লব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রজ্ঞা, ধৈর্য, অধ্যবসায় ও উচ্চ নৈতিকতায় ভর করে।

পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তিনি তাদেরকে কিতাব ও হিকমাহ শিক্ষা দেন।’ (সুরা : আল-বাকারাহ, আয়াত : ১২৯)

‘হিকমত’ শব্দটি আরবি অভিধানে সুবিচার, জ্ঞান, প্রজ্ঞা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইসলামিক স্কলাররা সমাজ বিনির্মাণে মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক কৌশলকে ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায় হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, নবী (সা.) ইসলামী বিপ্লবের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন ব্যক্তির সংস্কার, সামাজিক সম্পর্কের পরিশুদ্ধি এবং বৌদ্ধিক প্রশিক্ষণের ওপর। যার ফলে কয়েক দশকের মধ্যে একটি বিক্ষিপ্ত জাতি ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিতে পরিণত হয়েছিল।

ইতিহাসের বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে নবী (সা.)-এর দাওয়াতের পন্থা ছিল ধীরে ধীরে, আর দূরদর্শিতার ওপর ভিত্তি করে। প্রথম দিকে তিনি নীরবে নিকটাত্মীয়দের ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন। যার ফলে আলী, খাদিজা, জায়েদ বিন হারিসা (রা.) প্রমুখ ঈমান আনয়নকারী দলের অগ্রগামী ছিলেন। তারপর মক্কায় যখন কাফিরদের নিপীড়ন চরমে পৌঁছে যায় তখন তিনি আবিসিনিয়ায় হিজরতের অনুমতি দেন, যাতে দুর্বল মুসলিমগণ নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পেতে পারে।

এই সিদ্ধান্তটি কেবল একটি হিজরত ছিল না; বরং একটি মহৎ কৌশল ছিল, যা পরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রসারের পথ প্রশস্ত করেছিল।

ইমাম ইবনে তাইমিয়া তাঁর ‘আল-সিয়াসাহ আল-শরিয়াহ’ গ্রন্থে লেখেন : ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বে প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল একটি নিয়মতান্ত্রিক কৌশলের ফল, তা হুদায়বিয়ার শান্তিচুক্তি হোক বা মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব চুক্তি হোক, প্রতিটি সিদ্ধান্ত দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল।’ (আল-সিয়াসাহ আল-শরিয়াহ, পৃষ্ঠা-৪৫)

মদিনায়ও আমরা একই নীতি দেখতে পাই, যেখানে মসজিদে নববী কেবল উপাসনার স্থান হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত হয়নি, একটি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে সাহাবিদের বৈচিত্র্যময় প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার প্রশিক্ষণ এবং ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হতো।

এর ধারাবাহিকতায় মদিনায় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাজনৈতিক অন্তর্দৃষ্টি এমন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে তিনি বিভিন্ন গোত্রের সঙ্গে যেসব চুক্তি করেছিলেন তার সবই শান্তি ও আনুগত্য স্থাপনে একেকটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করেছে। এর মধ্যে ইহুদি গোত্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি ছিল একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।

এই চুক্তির অধীনে মদিনা একটি সাধারণ রাষ্ট্র হিসেবে সংগঠিত হয়েছিল, যেখানে সব নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য সংজ্ঞায়িত হয়েছিল। এই পদক্ষেপটি প্রকৃতপক্ষে ছিল আধুনিক সংবিধান রীতির প্রাথমিক রূপ, যা পরবর্তী সময়ে ইসলামী রাষ্ট্রের ভিত্তি হয়ে ওঠে।

ইবনে খালদুন তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘আল-মুকাদ্দামা’য় লিখেছেন, ‘মুহাম্মদ (সা.)-এর কৌশল এই সত্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল যে যেকোনো বিপ্লব আবেগপূর্ণ স্লোগানের মাধ্যমে সফল হয় না; বরং চিন্তা-ভাবনা, ধৈর্য ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে সফল হয়, এবং এই নীতির ওপরই ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।’ (আল-মুকাদ্দামা, পৃষ্ঠা-২৫৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানগুলোতেও প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টি স্পষ্ট। বদরের যুদ্ধে মুক্তিপণের বিনিময়ে কুরাইশ বন্দিদের শিক্ষাদানের শর্ত, উহুদের যুদ্ধে উহুদ পাহাড়ে তীরন্দাজদের মোতায়েন এবং খন্দকের যুদ্ধে সালমান আল-ফারসি (রা.)-এর পরামর্শে মদিনার চারপাশে পরিখা খনন—এইসব পদক্ষেপ উচ্চ স্তরের সামরিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।

হুদায়বিয়ার সন্ধির ঘটনাটি স্পষ্ট প্রমাণ করে যে নবী (সা.) সর্বদা সুবিধা ও কৌশল মাথায় রাখতেন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে এই চুক্তিতে মুসলমানদের পরাজিত হতে হয়েছিল, এমনকি চুক্তিতে এমন কিছু শর্ত ছিল, যা সাহাবিদের জন্য বেদনাদায়ক ছিল, কিন্তু নববী দূরদর্শিতা এই চুক্তিকে মক্কা বিজয়ের পূর্বসূরি করে তুলেছিল।

বিখ্যাত আরব আইনজ্ঞ ইমাম শাতিবি তাঁর ‘আল-মুওয়াকিফাত’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘হুদায়বিয়ার চুক্তিতে সাময়িক ব্যর্থতা মেনে নিয়ে মহানবী (সা.) এক বিরাট কৌশলগত সাফল্য অর্জন করেছিলেন এবং প্রমাণ করেছিলেন যে রাজনীতিতে সাময়িক ক্ষতিও দীর্ঘমেয়াদি সাফল্যের উৎস হতে পারে।’ (আল-মুওয়াকিফাত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭৫)

মক্কা বিজয়ের পর নবী (সা.) যে দয়া ও ক্ষমা প্রদর্শন করেছিলেন তা ইসলামী নৈতিকতার এক উত্কৃষ্ট উদাহরণ। তিনি বললেন, ‘আজ তোমাদের ওপর কোনো বাধা নেই।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯) সেদিন তিনি সাধারণ ক্ষমাও ঘোষণা করলেন। এই কৌশলই কুরাইশদের মন জয় করে এবং আরবের বড় বড় সর্দার ইসলাম গ্রহণ করে।

নবী (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি দিক ছিল প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টিতে পরিপূর্ণ। এ কারণেই অল্প সময়ের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্ন জাতি একটি ঐক্যবদ্ধ আদর্শিক উম্মাহতে রূপান্তরিত হয়েছিল।

এসব তথ্য এ কথার দাবি উত্থাপন করে যে আজও যদি মুসলিম উম্মাহ এই মহান প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রকাঠামো বিনির্মাণে ব্রতী হয়, তাহলে আবারও সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বত্র ইসলামী নৈতিকতা ও সভ্যতার আলোকশক্তি জ্বলজ্বল করতে খুব সময়ের প্রয়োজন হবে না।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুখী, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে নববী আদর্শের অনুসরণ ও অনুকরণের তাওকিক দান করুন।

লেখক : প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও মুহাদ্দিস

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সাবেক ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জুলাই-২৪ গণঅভ্যুত্থান স্মরণে গাকৃবিতে স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন
ববি সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন চেয়ারম্যান মো. ফরহাদ উদ্দীন

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গণপিটুনিতে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ
বাংলাদেশ টেবিল টেনিসের দায়িত্বে থাইল্যান্ডের কোচ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'
'ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল ভোগ করবে সবাই'

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি
২৯ বছরেই অবসরের ভাবনায় এক সময়ের বিস্ময়বালক ডেলে আলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
নাটোর চিনিকলে ১২ নিরাপত্তারক্ষীকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান
ফ্যাসিবাদ বিদায় করেছি, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি: নজরুল ইসলাম খান

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো
মেসির চোটের অবস্থা নিয়ে যা জানালেন কোচ মাশ্চেরানো

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব
দিনাজপুরে মহাত্রিপুরারী কৈলাশপতির মহাস্নানযাত্রা উৎসব

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন
ব্রিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু
১৫ বছর পর শেবাচিমে হেমাটোলজি সেবা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের 
নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন
ঘোড়াবান্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের  নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মুয়াজ্জিনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
মোংলায় কোস্ট গার্ডের শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা
সমাবেশস্থল পরিষ্কার করল ছাত্রদল নেতাকর্মীরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ
স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের
পাকিস্তানকে খোঁচা ভারতের সাবেক ক্রিকেটারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান
মধুপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি জয়নাল, সম্পাদক নোমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান
বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার উৎস জনগণ : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার
ফেসবুক লাইভে এসে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা ফাতেমার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা
ডি ভিলিয়ার্সের ব্যাটিং ঝড়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ আফ্রিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
যেভাবে ভারতের অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান ‘রাফাল’ ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা
ভারতে ‘ডাইনি’ অপবাদে একই পরিবারের পাঁচজনকে পুড়িয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত
ট্রাম্পের হুমকির সত্ত্বেও রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনবে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক
ব্যক্তি করদাতাদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ
তেল আবিবে হাজার হাজার ইসরায়েলির বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু
রিয়াদ চাঁদাবাজিতে জড়িত : অপু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা
এনসিপির শীর্ষ তিন নেতার ভিডিও বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির
এইচএসসি-বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় নিয়ে বের হওয়ার আহ্বান ডিএমপির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন
গৃহকর্মীকে ধর্ষণ, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর নাতির যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই
পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম শমশের আলী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির
রাজধানীতে আজ যেসব সড়ক এড়িয়ে চলার পরামর্শ ডিএমপির

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা
ইসরায়েলকে কোনও অস্ত্র সরবরাহ নয়, নিশ্চিত করল কানাডা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার
হাসিনার বিরুদ্ধে সূচনা বক্তব্য চলছে, বিচার সরাসরি সম্প্রচার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার
‘সাইয়ারা’ দিয়ে কামব্যাক, দেনায় ডুবে গিয়েছিলেন রাজেশ কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’
‘দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যে সৌদি আরবের সঙ্গে শ্রমিক পাঠানো নিয়ে চুক্তি হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে
এশিয়া কাপে বাংলাদেশের সব ম্যাচ আবুধাবিতে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী
ইন্ডিগো ফ্লাইটে সহযাত্রীকে চড়, আজীবন নিষিদ্ধ যাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ
‘স্বদেশ’ এর জন্যই জাতীয় পুরস্কার পাওয়া উচিত ছিল: শাহরুখ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
দলে দলে সমাবেশে আসছেন ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
রকিবুল ইসলামকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়েতে উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী
বিএনপিতে ২০০ আসনে দেড় হাজার মনোনয়নপ্রত্যাশী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল
চার-পাঁচ দিন কেন ক্রুশিয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা
পদ্মার এক ইলিশের দাম ১২৪৮০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট
বিদেশি কোম্পানির কমিশন এজেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন
অটোরিকশাটি ১ কিমি টেনে নিল ট্রেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি
ঘোষণাপত্র প্রকাশের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা
কাঁদলেন কাঁদালেন জুলাইয়ের মায়েরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না
ভয় দেখিয়ে থামিয়ে দেওয়া যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা
বিদেশ থেকে এসে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাঁরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়
মার্কিন কাঁচামালে বাড়তি শুল্কছাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ
অনেক প্রত্যাশা এখনো অপূর্ণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার দিনকাল
সাবিলার দিনকাল

শোবিজ

খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল
খুলে যেতে পারে জায়ানের কপাল

মাঠে ময়দানে

ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি
ছাত্র আন্দোলন নিয়ে ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন
ফেনীতে বন্যায় বিপর্যস্ত জনপদ লালমনিরহাটে তীব্র ভাঙন

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পার প্রিয় নায়ক
চম্পার প্রিয় নায়ক

শোবিজ

পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল
পদত্যাগের এক দফা, শহীদ মিনারে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান
পপকর্ন প্রস্তুুতি রাখো, শিগগিরই প্রেক্ষাগৃহে আসছি : শাহরুখ খান

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি
বিশ্ব সাঁতারে সর্বকনিষ্ঠ পদকজয়ী চীনের জিদি

মাঠে ময়দানে

গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন
গ্যাং কালচার দ্বন্দ্বে বাড়ছে খুন

নগর জীবন

সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই
সংসদের বাইরে সংবিধান সংশোধনের সুযোগ নেই

নগর জীবন

বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে
বাংলাদেশ পৌঁছাল চার টেরাবাইট ব্যান্ডউইথের মাইলফলকে

পেছনের পৃষ্ঠা

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-২০ সিরিজ খেলবেন টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ
ইংলিশদের সামনে ভারতের ৩৭৪ রানের চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম
বিশ্ব সাঁতারে রাফি ৫৫তম-অ্যানি ৯২তম

মাঠে ময়দানে

শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ
শাহবাগে ছাত্রদলের সমাবেশ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি
কলকাতায় চুরির মোবাইল কিনে বিপাকে বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল
আবার এয়ার ইন্ডিয়ায় যান্ত্রিক ত্রুটি, উড্ডয়ন বাতিল

পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট
জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত, প্রকাশ ৫ আগস্ট

প্রথম পৃষ্ঠা