শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৯, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

সৃষ্টির সূচনা থেকে নারী ও পুরুষ প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থানে থেকে পরিবার, সমাজ ও সভ্যতায় অবদান রেখে যাচ্ছে। ইসলাম নারীর এই অংশগ্রহণ, অবদান ও প্রচেষ্টাকে অস্বীকার করে না, বরং পবিত্র কোরআনে বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে মানবসভ্যতার বিকাশে নারীর অবদান পুরুষের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মানুষ! নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি একজন নারী ও পুরুষ থেকে এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরকে চিনতে পারো।’
(সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

কর্মক্ষেত্রের বৈচিত্র্য স্বীকৃত বিষয়

মানবজাতির প্রয়োজনেই আল্লাহ নারী ও পুরুষের কর্মক্ষেত্র ভিন্ন করেছেন এবং প্রত্যেককে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের উপযুক্ত জ্ঞান, দক্ষতা ও কর্মস্পৃহা দান করেছেন।

মানুষ যখন স্বভাবজাত এসব বৈশিষ্ট্য ধারণ করবে, তখনই সমাজ-সভ্যতার ভারসাম্য রক্ষা পাবে, আর এর ব্যতিক্রম হলে ভারসাম্য নষ্ট হবে। পশ্চিমা সমাজে সমতার নামে কর্মক্ষেত্রে সীমা অতিক্রম করায় সেখানে নারীরা বিয়ে, সংসার ও সন্তান ধারণের আগ্রহ হারাচ্ছে। ফলে পরিবারব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে, মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে, বৃদ্ধ নারী-পুরুষের তুলনায় কর্মক্ষম তরুণ-তরুণীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং শপথ তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন—অবশ্যই তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকৃতির।’ (সুরা : লায়ল, আয়াত : ৩-৪)
 
মুসলিম নারীর জীবন ঘরমুখী

মানুষের জীবনকে যদি সমান্তরাল দুটি ভাগ করা হয়, তবে দুই ভাগে ভাগ করা সম্ভব—ঘরের জীবন ও বাইরের জীবন। বস্তুত ঘরের জীবনটাই একান্ত ব্যক্তিগত ও নিজের। কেননা এখানে এসে সে জীবনের ক্লান্তি ও অবসাদ ভুলতে চায়, প্রশান্তি পেতে চায়। তাই ইসলাম ঘরের জীবনে শৃঙ্খলা রক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

আর ঘরের শৃঙ্খলা ও প্রশান্তি রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছে নারীর ওপর। যুগ যুগ ধরে নারী এই দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পালন করে আসছে। বিপরীতে আল্লাহ বাইরের প্রয়োজনগুলো পূরণের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন পুরুষের ওপর। শুধু অতীত নয়, বর্তমান পৃথিবীতের কর্মজীবী নারী ও পুরুষের পরিসংখ্যান এই সাক্ষ্য দেয় যে পুরুষই বাইরের কাজে নারীর চেয়ে বেশি উপযোগী। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা নিজ ঘরে অবস্থান করবে এবং প্রাচীন যুগের মতো নিজেদের প্রদর্শন করে বেড়াবে না।
(সুরা : আহজাব, আয়াত : ৩৩)

ঘরের শ্রম মূল্যহীন নয়

বস্তুবাদী সমাজ ও সভ্যতার বড় একটি সংকট হলো তারা সব কিছুকে অর্থ ও সম্পদ দিয়ে পরিমাপ করে। তারা নারীর কাজকেও নিছক অর্থ দিয়ে মূল্যায়ন করে। ফলে তাদের কাছে নারীর ঘরের কাজ মূল্যহীন, নারীকে ঘরের কাজ করতে বলা বন্দিত্ব, তাকে পিছিয়ে রাখা। ইসলাম মানুষের কাজকে মূল্যায়ন করে উদ্দেশ্য ও ফলাফলের ভিত্তিতে। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর ঘরের শ্রম মূল্যহীন নয়। কেননা তার ঘরমুখী জীবন জাতিকে সুস্থ, সবল ও নৈতিক গুণাবলিসম্পন্ন সন্তানদের উপহার দেয়, তাদের ঘরের জীবন পুরুষের চরিত্র রক্ষায় ভূমিকা রাখে, তাদের ঘরের জীবন বৃদ্ধ নারী-পুরুষের জীবনকে স্বস্তির করে। নারীর ঘরে জীবন অত্যন্ত মূল্যবান বলেই পুরুষের ওপর তাদের ভরণ-পোষণ আবশ্যক করা হয়েছে। মূলত ভরণ-পোষণসহ নারীর সব আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে পুরুষ এই ঘোষণা দেয় যে নারীর ঘরের শ্রমের মূল্য আমার শ্রমের চেয়ে বেশি এবং তা আমার জন্য অপরিহার্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, আমি তার শ্রমফল নষ্ট করি না—যে উত্তমরূপে কাজ সম্পাদন করে।’
(সুরা : কাহফ, আয়াত : ৩০)

ইসলাম প্রয়োজন অস্বীকার করে না

ইসলাম নারীকে ঘরমুখী জীবন যাপন করতে বলেছে, তবে নারীর জীবনের বাস্তব প্রয়োজনগুলোও অস্বীকার করে না। প্রয়োজনে নারী ঘরের বাইরেও কাজ করতে পারবে। ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম বলেন, ‘জীবিকার জন্য বিভিন্ন কাজ-কারবার, শিল্প-কারখানা স্থাপন, পরিচালনা বা তাতে কাজ করারও অধিকার রয়েছে নারীদের। সেই সঙ্গে সমাজ ও জাতির কল্যাণমূলক বহুবিধ সামষ্টিক কাজে আঞ্জাম দেওয়াও তাদের জন্য বৈধ।...তবে পরিবার বা সমাজে এমন কিছু পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়, যার কারণে নারীদেরও কর্মসংস্থানের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তখন যথাসাধ্য শরঈ বিধান পালন সাপেক্ষে নারীদের জন্যও কর্মসংস্থানের অনুমতি ইসলাম দিয়েছে।’ (মাসিক আত-তাহরীক)

নারীর কর্মসংস্থান যেমন হবে

ফকিহ আলেমরা বলেন, নারীর কর্মসংস্থান দুই ধরনের : ক. যা নারীদের সঙ্গে বিশেষায়িত। যেমন—ধাত্রীর কাজ, নারীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান, বালিকা স্কুল বা মাদরাসায় পাঠদান ইত্যাদি। এমন কাজে নারীরা শিথিল শর্তে কাজ করতে পারবে।

খ. যে কাজ নারীর সঙ্গে বিশেষায়িত নয়; যেমন—কৃষি, ব্যবসা, শিল্প-কারখানা পরিচালনা ইত্যাদি। এসব কাজ নারীরা একান্ত প্রয়োজন হলে নির্ধারিত শর্ত সাপেক্ষে করতে পারবে। (মাসিক আত-তাহরীক) 

বাইরে কাজ করার শর্ত

ওলামায়ে কিরাম বলেন, নারীদের কর্মসংস্থান হতে হবে নিরাপদ, নারীর স্বভাব ও প্রকৃতির অনুকূল এবং যেখানে শরিয়তের বিধান লঙ্ঘিত হয় না। এ ক্ষেত্রে তারা কয়েকটি শর্ত আরোপ করেন—

১. কাজটি তাঁর জরুরত বা প্রয়োজন হতে হবে এবং যার মাধ্যমে তাঁর জীবিকার ব্যবস্থা হবে।

২. কাজটি নারীর স্বভাব, চরিত্র ও প্রকৃতির অনুকূল হবে, নারীর প্রকৃতিবিরোধী কাজ হবে না। যেমন—চিকিৎসা, নার্সিং, পাঠদান, সেলাইয়ের কাজ ইত্যাদি।

৩. কর্মস্থলে নারী পর্দা রক্ষা করে চলতে পারবে। পুরুষের সঙ্গে একান্তে নির্জনে অবস্থানের প্রয়োজন হবে না।

৪. কাজের কারণে বাইরে গায়েরে মাহরামের (যার সঙ্গে বিয়ে বৈধ) সঙ্গে সফর করার প্রয়োজন হবে না।

৫. কাজটি অবৈধ হবে না এবং কাজের কারণে অবৈধ কোনো কিছু জড়াতে বাধ্য হবে না।

৬. কাজের কারণে কোনো জরুরি কাজে বিঘ্ন তৈরি না হওয়া। যেমন—নামাজ আদায় করা, স্বামী-সন্তানের প্রয়োজন পূরণ করা ইত্যাদি।

(ফাতাওয়া মারয়াতুল মুসলিমাহ : ২/৯৮১)

আধুনিক যুগে আছে অনেক বিকল্প

বর্তমান যুগে মুসলিম নারীদের সামনে এমন অনেক বিকল্প কর্মসংস্থান রয়েছে, যা নারীরা পর্দা রক্ষা করেও করতে পারে। এমন কয়েকটি বিকল্প তুলে ধরা হলো—

১. ফ্রিল্যান্সিং : নারীরা তথ্য-প্রযুক্তিতে দক্ষ হলে ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে। কাজ পর্দা রক্ষা করেও করা সম্ভব।

২. অনলাইনে ব্যবসা : ফেসবুকে পেজ খুলে বা ওয়েবসাইট খুলে নারীরা অনলাইনে ব্যবসা করতে পারে।

৩. অনলাইনে পাঠ দান : অনলাইনে পাঠদান এখন একটি স্বীকৃত পেশা। মুসলিম নারীরা অনলাইনে নারীদের পাঠদান করতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে পর্দার যেন লঙ্ঘন না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৪. অনলাইনে কর্মশালা : অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স বিক্রি করে এবং নারীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মশালা করেও মুসলিম নারীরা অর্থ উপার্জন করতে পারে।

৫. হস্ত ও কুটির শিল্প : বর্তমানে হস্ত ও কুটির শিল্প একটি জনপ্রিয় ব্যাবসায়িক আইডিয়া। বহু নারী হস্তশিল্প ও কুটির শিল্প পণ্য তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছে। এমনকি লাখ লাখ টাকাও উপার্জন করছে। আর বর্তমানে তা অনলাইনেও বিক্রি করা যায়। অথবা তা তৈরি করে সুনির্দিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা যায়।

৬. আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি : মুসলিম নারীদের বিকল্প কর্মসংস্থানের মাধ্যম হতে পারে আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি। তারা চাইলে এমন শিল্পকর্ম অনলাইনেও বিক্রি করতে পারে।

৭. লেখালেখি : পত্রপত্রিকায় লিখে অথবা বই লিখে, বই অনুবাদ করেও নারীরা জীবিকা উপার্জন করতে পারে। এ ক্ষেত্রেও তাদের বেপর্দা হওয়ার ভয় থাকে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
ইসলামী শরিয়তের মূল লক্ষ্য
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
আল্লাহ সর্বপ্রথম কী সৃষ্টি করেছেন
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
হজের নিবন্ধন : কিছু ব্যাংক খোলা থাকবে শনিবার
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ঘরে নফল নামাজ পড়ার ফজিলত ও গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ
নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা
বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী
ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’
‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা
মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা
ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন
রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’
‌‘এলডিপি জনগণের রাজনীতি করে, ক্ষমতার নয়’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা
বিমানবন্দরের শৃঙ্খলা রক্ষায় ৫ হাজার পুলিশ কাজ করছে : ডিসি উত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন