শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ নভেম্বর, ২০১৬

প্রকৃতি

দীর্ঘ হচ্ছে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা

মোস্তফা কাজল
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘ হচ্ছে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা

দীর্ঘ হচ্ছে বিপন্ন বন্যপ্রাণীর তালিকা। এর মধ্যে হারিয়ে গেছে প্রায় ১৩ প্রজাতির মেরুদণ্ডী প্রাণী। এগুলোর ১০টি স্তন্যপায়ী, দুটি পাখি এবং একটি সরীসৃপ প্রজাতির। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম জনবহুল ও ক্ষুদ্র আয়তনের দেশ। ভৌগোলিক অবস্থান আর ঋতুবৈচিত্র্যের কারণে এ দেশে নানা ধরনের জীব দেখা যায়। ফলে অনেক উন্নত দেশ থেকেও এ দেশ অনেক সম্পদশালী। ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি আর অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে বন্যপ্রাণীর বাসস্থান—

বন-জঙ্গল, ঝোপঝাড়, জলাশয়, হাওর-বাঁওড়, বিল-ঝিল ধ্বংস হওয়ার পাশাপাশি পরিবর্তিত হচ্ছে। এর ফলে দিন দিন সংকুচিত হচ্ছে বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল। কমে যাচ্ছে সংখ্যা। কয়েক প্রজাতি বিচ্ছিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে। আর কয়েক প্রজাতি হয়েছে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত। যে হাজারখানেক প্রজাতি এখনো টিকে আছে তা পরিবর্তিত পরিবেশে আজ বিপন্ন। আইইউসিএন রেড ডাটা বুকের তথ্যমতে, বাংলাদেশের মোট বন্যপ্রাণীর প্রায় ১৫ ভাগ বিপন্ন। এ ছাড়া প্রায় ২৫ ভাগ সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই। পরিবেশে নিজ নিজ ভূমিকা রাখার কারণে প্রাণিজগতের প্রতিটি প্রাণীরই গুরুত্ব সমান। তবে আকার-আকৃতি, শারীরিক গঠন ও বুদ্ধির দিক থেকে স্তন্যপায়ী প্রাণী সবচেয়ে এগিয়ে। বাংলাদেশে ১১৯ প্রজাতির স্তন্যপায়ীর মধ্যে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ বিপন্ন। এর মধ্যে রয়েছে হাতি, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, উল্লুক, লজ্জাবতী বানর, চশমাপরা হনুমান, এশীয় কালো ভল্লুক, মায়াহরিণ, সাম্বার হরিণ, মেছোবিড়াল, ভোঁদড়, খাটাশ, কাঠবিড়ালী, বাদুড়, ডলফিন, শজারু, গয়াল প্রভৃতি। একসময় প্রায় দেশজুড়ে বাঘের বিচরণ থাকলেও এখন তা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে শুধু সুন্দরবনে। সুন্দরবনের অন্য দুই বাসিন্দা মেছোবিড়াল ও ভোঁদড়ের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। বিশালদেহী প্রাণীর মধ্যে হাতি খুব একটা ভালো অবস্থানে নেই। বিশ্বে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় উঠে এসেছে গয়াল বা মিথুন। কেউ কেউ আবার একে বনগরুও বলে। বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলের কয়েক জায়গায় কালেভদ্রে এদের দেখা যায়। গরুজাতীয় প্রাণীদের মধ্যে সবচেয়ে বড় গয়াল বাংলাদেশে মহাবিপন্ন প্রাণী হিসেবে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত। জলজ পরিবেশ নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় জলজ প্রাণীরাও হুমকিতে। সুন্দরবন এলাকার নদীগুলোতে লবণাক্ততা বৃদ্ধি পেয়েছে। নদীদূষণ ও নাব্য কমে যাওয়ায় নদীতে আগের মতো দেশি মাছ দেখা যায় না। দেখা মেলে না ডলফিনের। গ্রামীণ পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া প্রাণী শিয়াল, বাগডাশা, বেজি, শজারুর সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। বন-জঙ্গল কমে যাওয়া ও আবাসস্থল সংকটের কারণে উল্লুক, চশমাপরা হনুমান, লজ্জাবতী বানর, এশীয় কালো ভল্লুক, মায়াহরিণ, সাম্বার হরিণ হারিয়ে যেতে বসেছে। উল্লুুক ও চশমাপরা হনুমান রয়েছে মহাবিপন্নের তালিকায়। বাংলাদেশের অন্যান্য প্রাণীর তুলনায় সরীসৃপ নিয়ে গবেষণা কম হওয়ায় তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। যে গবেষণা হয়েছে তা থেকে জানা যায়, দেশের প্রায় ১৫৮ প্রজাতির সরীসৃপের মধ্যে ৬৩ প্রজাতি রয়েছে বিপন্ন ও মহাবিপন্নের তালিকায়। অজগর, লোনাপানির কুমির, ঘড়িয়াল, বোস্তামি কাছিম, পাতা কাছিম, অলিভ রিডলি কাছিম, গোখরা, শঙ্খিনী, সবুজবোড়াসহ অন্যান্য বিষধর সাপ, গুঁইসাপ ও নানা প্রজাতির টিকটিকি এ-জাতীয় প্রাণির মধ্যে অন্যতম। সুন্দরবন এলাকায় এখনো টিকে আছে অল্পসংখ্যক লোনাপানির কুমির। মিঠাপানির কুমির ইতিমধ্যে প্রকৃতি থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। ঘড়িয়াল একসময় বাংলাদেশের সব বড় নদীতে পাওয়া গেলেও এখন বিলুপ্তপ্রায়। ছোট প্রাণীর মধ্যে উড়ুক্কু টিকটিকি, রক্তচোষার সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। নদীদূষণ ও ভরাট হয়ে যাওয়া, অবৈধ শিকারসহ নানা কারণে কাছিমের অবস্থা সংকটাপন্ন। গ্রামগঞ্জের পুকুর বা অন্যান্য জলাশয়ে যে কাছিম আগে সহজেই দেখা যেত, বর্তমানে তারা বিরল। পাহাড়ি অঞ্চলের কাছিমসহ সামুদ্রিক কাছিমের সংখ্যাও আশঙ্কাজনকভাবে কমে যাচ্ছে। সাপের বিভিন্ন প্রজাতিও রয়েছে প্রায় বিপন্নের তালিকায়। বিষধর বা বিষহীন দুই ধরনের সাপের সংখ্যাই দিন দিন কমে যাচ্ছে। জল ও স্থল উভয় পরিবেশে বসবাসকারী প্রাণীর নাম উভচর। বেঁচে থাকার জন্য এসব প্রাণীর দুই পরিবেশই অপরিহার্য। যে কোনো একটি পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে এসব প্রাণীর জীবন সংকটাপন্ন হয়ে পড়ে। বাংলাদেশে প্রায় ৪৯ প্রজাতির উভচর প্রাণীর মধ্যে কয়েক প্রজাতির ব্যাঙ বিপন্ন। সুন্দরবনসহ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিস্তৃত সবুজ ব্যাঙ বাংলাদেশের বিপন্ন উভচরের মধ্যে অন্যতম। উজ্জ্বল সবুজ রঙের বড় আকারের ব্যাঙের সংখ্যা আগে বেশি থাকলেও উপযুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ না পাওয়ায় দিন দিন এ প্রজাতির ব্যাঙ হারিয়ে যাচ্ছে। চিরসবুজ বনের বাসিন্দা লাল চীনা ব্যাঙও বিপন্নের তালিকায়। কীটনাশক ও অন্যান্য বর্জ্য পদার্থের কারণে মাটি ও পানিদূষণ, বাসস্থান ধ্বংসই এ প্রজাতি ব্যাঙের বিপন্ন হওয়ার প্রধান কারণ। সংশ্লিষ্টদের মতে, স্তন্যপায়ী, সরীসৃপ ও উভচর ছাড়া প্রাণিজগতের আরেক সদস্য হলো পাখি। ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের অধিকারী প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি কয়েক প্রজাতির পাখির অবস্থাও আজ নাজুক। পাখির প্রধান আবাসস্থল বন-জঙ্গল ও জলাভূমি আজ মানবসৃষ্ট বিভিন্ন কারণে ক্ষতিগ্রস্ত। গোলাপিমাথা হাঁস ও ময়ূর বাংলাদেশের প্রকৃতি থেকে চিরদিনের মতো হারিয়ে গেছে। বাংলা শকুন, মদনটাক, রাতচরা, পেঁচা, পাহাড়ি ময়না, লটকন, পালাসি কুরা ঈগল, সাদাপেট সিন্ধু ঈগল, গাঙচষা, কালোমাথা কাস্তেচরা, সাপ, পাখিসহ অসংখ্য পাখি প্রজাতি আজ বিপন্ন। তবে পাখির মধ্যে বাংলা শকুনের অবস্থা সবচেয়ে বেশি খারাপ। গ্রামগঞ্জে মরা গরু খাওয়ার জন্য শকুনের ঝাঁকের আনাগোনা এখন অতীত। হাতে গোনা কিছু শকুন বর্তমানে বেঁচে আছে। বসবাসের উপযোগী গাছপালা, খাদ্যের অভাব ও গরুর চিকিৎসায় ব্যবহূত ডাইক্লোফেন নামক এক ধরনের ওষুধ শকুনের অস্তিত্বকে বিলুপ্তির দোরগোড়ায় নিয়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম