শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

তৃণমূলে স্বাস্থ্যসেবা

ডাক্তার সংকট দালাল চোরের দাপট

শেরপুর হাসপাতাল
মাসুদ হাসান বাদল, শেরপুর
প্রিন্ট ভার্সন
ডাক্তার সংকট দালাল চোরের দাপট

ডাক্তারের তীব্র সংকট আর দালালের দাপটে চলছে শেরপুর জেলার চিকিৎসা ব্যবস্থা। শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালসহ পাঁচটি উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রতিটিতেই বহির্বিভাগ, অন্তর্বিভাগে চলছে চিকিৎসক সংকট। সরকারি হিসাব মতে, জেলায় যেখানে চিকিৎসক থাকার কথা ১৩৩ জন সেখানে রয়েছেন মাত্র ৫৭ জন। এর মধ্যে আবার কেউ কেউ বদলির তদবিরে আছেন। কেউ কেউ আবার বিনা নোটিসে দীর্ঘদিন অনুপস্থিত। দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে নিতে হয় টিকিট। টিকিট যুদ্ধ শেষ করে চিকিৎসক পর্যন্ত পৌঁছতে প্রতি রোগীর সময় লাগে ২-৩ ঘণ্টা। প্রতিজন ডাক্তারকে গড়ে দুই থেকে আড়াইশ রোগী দেখতে হয়। এ অবস্থায় প্রতিজন রোগীকে এক-দেড় মিনিট দেখেই ব্যবস্থাপত্র দেওয়া হয়। একে তো ডাক্তার সংকট, তার ওপর আবার দালাল আর চোরের উপদ্রপে চিকিৎসা নিতে আসা মানুষের হয়েছে মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। সর্বত্র দালালের দৌরাত্ম্য চলছে। জরুরি বিভাগটি দিন দিন ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে। দালাল আর কতিপয় কর্মচারী মিলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এখানে সেবা দেওয়া হচ্ছে। টাকা ছাড়া জরুরি বিভাগে কোনো কাজ হয় না। দালালদের মধ্যে কেউ কেউ রাজনৈতিক দলের পরিচয় বহন করে দাপটের সঙ্গে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি সরেজমিন ১৫ মিনিটের মধ্যে অন্তত ১২ জন দালাল মিলেছে, যারা রোগী নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করছে। ভুক্তভোগীদের কাছ থেকে জানা গেছে, সকাল থেকে সারা রাত শিফটিং করে চলে দালালি পেশা। ডাক্তারের কাছে রোগী পৌঁছার আগেই দালালদের নির্ধারিত ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে রেডি রিপোর্টসহ দালালরা রোগীদের ডাক্তারের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। হাসপাতালের ভর্তি রোগীদেরও দালালরা ভাগিয়ে নিয়ে কমিশনের চুক্তিতে নির্ধারিত কিছু সেবা কেন্দ্রে পৌঁছে দিচ্ছে। দিনে যেমন তেমন রাতে সরকারি দায়িত্বশীল (একমাত্র জরুরি বিভাগে কর্মরত ডাক্তার ছাড়া) তেমন কেউ না থাকায় রাতে হাসপাতাল চলে যায় দালাল আর চোরের নিয়ন্ত্রণে। জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ২৪ ঘণ্টা প্রসব সংক্রান্ত সিজার করার ঘোষণা দিলেও বিকালের পর এই সেবাটি হাসপাতালে কেউ পাচ্ছে না। ফলে বিকাল থেকে রাত পর্যন্ত সিজার করার প্রয়োজন সংক্রান্ত রোগীদের পটিয়ে নেওয়া হয় প্রাইভেট ক্লিনিকে। এই পটিয়ে নেওয়ার কাজটি হাসপাতালের কতিপয় নার্স ও দালাল মিলেমিশে করে। আবার কোনো কোনো নার্স রোগীকে নিজ বাসায় নিয়ে চিকিৎসা দিয়ে রোগী জিম্মি করে বড় অংকের অর্থ আদায় করেন। বাসায় রোগীর অবস্থা খারাপ হলে সুকৌশলে পুনরায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ছোট-বড় মিলিয়ে হাসপাতালে অন্তত ৯০ জন দালাল রয়েছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে কিছু দিন আগে হাসপাতালের আশেপাশের ব্যবসায়ীরা হাসপাতালকে দালালমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন করেছেন। আর চোরের অত্যাচারে হাসপাতালে ভর্তি রোগীরা থাকে আতঙ্কে। চোখ ফিরালে বিছানা থেকে গায়েব হয়ে যাচ্ছে রোগীর জিনিসপত্র। এমন কোনো দিন নেই রোগীদের মোবাইল, টাকা বা মূল্যবান কোনো কিছু চুরি না হচ্ছে। আর দালালরা প্রতিদিন নানা ডাক্তারের কাছে গিয়ে ওষুধের স্লিপ নিয়ে তুলে নিচ্ছে দামিদামি সরকারি ওষুধ। জেলার এই প্রধান সেবা কেন্দ্রটি আড়াইশ শয্যার ঘোষণা করা হলেও ১০০ শয্যার সুবিধা নেই। সরকারি হিসাবে এ হাসপাতালে ৩৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও আছেন মাত্র ২০ জন। তিনটি পদ থাকলেও একজনও নেই ইমারজেন্সি মেডিকেল অফিসার। নেই অর্থোপেডিক, কার্ডিয়াক, সিনিয়র শিশু বিশেষজ্ঞ, ইএনটিসহ, সিনিয়র গাইনি বিশেষজ্ঞ। নষ্ট হওয়ার কারণে আলট্রাসাউন্ড মেশিন, ফিল্ম না থাকার কারণে ডিজিটাল এক্সরে মেশিন বন্ধ হয়ে আছে বেশ কিছু দিন। ইসিজি মেশিন চালানোর লোক নেই। ডাক্তারের জন্য হাসপাতাল প্রশাসন, ড্যাব, স্বাচিব সবাই চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে। ফলে হাড় সংক্রান্ত সামান্য জটিলতায়ই যেতে হয় ময়মনসিংহে। এর চেয়ে ভয়াবহ অবস্থা জেলার প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স যেন নিজেই রোগী। ওটা আছে তো ওটা নেই। উপজেলা হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার ন্যূনতম সুবিধা না থাকায় জেলা হাসপাতালে প্রতিদিন ওইসব এলাকার মানুষের ঢল নামে। উপজেলা হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন ১০ জন, ঝিনাইগাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৭ জন থাকার কথা থাকলেও আছেন ১০ জন, নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ১৮ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন ৭ জন, নালিতাবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২২ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও দায়িত্ব পালন করছেন ১০ জন । এ ছাড়াও প্রতিটি হাসপাতালেই দায়িত্বরত অন্যান্য পদেও রয়েছে জনবলের তীব্র সংকট। জেলা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. নাহিদ কামাল জানিয়েছেন, ডাক্তার সংকটের কারণে চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। দালাল আর চোরদের কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। জেলার সিভিল সার্জন ডা. রেজাউল ইসলাম জানিয়েছেন, ডাক্তার আনতে চেষ্টা চলছে। চোর ও দালাল নির্মূলে অতিসত্তর প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাওয়া হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক