শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১

থমকে আছে মাদক মামলার বিচার

পাঁচ বছর ধরে পড়ে আছে ২৬ হাজার ফাইল, সাক্ষ্য দিতে হাজির হন না তদন্ত কর্মকর্তারা
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
থমকে আছে মাদক মামলার বিচার

ঢাকা মুখ্য মহানগর আদালত ভবনে সাধারণ নিবন্ধন শাখা (জিআর)। হেঁটেই এক আদালত থেকে আরেক আদালতে যাওয়া যায়। কিন্তু তিন বছরে একবারও সেখানে সাক্ষ্য দিতে যাওয়ার সময় হয়নি জিআর শাখায় কর্মরত এক কর্মকর্তার। তিনি আগে যাত্রাবাড়ী থানায় কর্মরত ছিলেন। এ থানারই একটি মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সাক্ষী তিনি। এ ছাড়া ২৬ বছর ধরে আরেকটি মামলায় হাজির হচ্ছেন না তদন্ত কর্মকর্তা ও জব্দ তালিকার সাক্ষীরা। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ না হওয়ায় ১৭ বছর ধরে বিচারকাজ চলছে দেশের প্রথম ইয়াবা মামলার। শুধু পাঁচ বছর ধরে বিচারের অপেক্ষায় ঝুলে আছে ২৬ হাজারের বেশি মাদক মামলা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, মাদক মামলার বেশির ভাগ সাক্ষী পুলিশ। সাক্ষীকে আদালতে হাজির করানোর দায়িত্ব যেখানে পুলিশের, সেখানে পুলিশ সদস্য হয়েও তারাই সাক্ষ্য দিতে যাচ্ছেন না। এতে থেমে থাকছে মাদক মামলার বিচার। পুলিশ বাদী এসব মামলা পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন পাবলিক প্রসিকিউটররা (পিপি)। অথচ তারাও মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো খোঁজ রাখেন না। ঢাকা মহানগর আদালতগুলোয় বিচারাধীন ও বিচার সম্পন্ন হওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি পিপি কার্যালয়ে।

অবশ্য মাদক মামলার সাক্ষী পুলিশ সদস্যদের কারও কারও দাবি, কর্মস্থল পরিবর্তন হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পুরনো ঠিকানায় সমন যাচ্ছে। এ কারণে তারা সাক্ষ্য দিতে যেতে পারছেন না। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপ-কমিশনার (ডিসি-প্রসিকিউশন) জাফর হোসেন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘সাক্ষী না পাওয়ায় হয়তো মামলাগুলো থেমে থাকে। এ ছাড়া যে পরিমাণ মামলা সে অনুসারে আদালতের সংখ্যা বাড়েনি। এক আদালতে দেখা গেছে অনেক মামলা। তবে আমরা সমন পেলে সাক্ষী হাজির করানোর চেষ্টা করি। অনেক সময় দেখা গেছে সমনের আদেশ হয়েছে, কিন্তু ইস্যু হয়নি।’ ডিবি ও থানা পুলিশের অন্তত ১০ জন মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তারা জানান, মাদক ছাড়াও বিভিন্ন মামলার তদন্তের দায়িত্ব তাদের ওপর ন্যস্ত থাকে। এর পরও আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। দেখা গেছে এক মামলার সাক্ষ্য দিতে গিয়ে সারা দিন চলে গেছে। এমন নানা কারণে তারা সাক্ষ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।

একদিকে যেমন মাদক মামলার বিচার থেমে থাকছে অন্যদিকে প্রতিদিনই থানায় মাদকের মামলা বাড়ছে। সদ্যপ্রকাশিত সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের নিম্ন আদালতে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৯টি মাদক মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে ২৬ হাজার ১২৪টি পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত মামলা ৩০টি। গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে মাদক মামলার সংখ্যা বেড়ে এখন ২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৯ সালে ঢাকা মহানগরীর (ডিএমপি) থানাগুলোয় মাদকের মোট মামলা হয়েছে ১৬ হাজার ৮৮০টি। গ্রেফতার করা হয় ২৫ হাজার ৮৩৫ জনকে। আর গত বছরে মাদক মামলা হয়েছে ১২ হাজার ৬১৯টি এবং গ্রেফতার করা হয় ১৮ হাজার ৫৫৫ জনকে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হিসাবে ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধারের ঘটনায় মামলা হয়েছে ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৭৬৫টি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,          ২০১৮-তে বলা হয়েছে, বিচারের জন্য অভিযোগ আমলে নেওয়ার তারিখ থেকে ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। তা না হলে আরও ৩০ কার্যদিবস বাড়ানো যাবে। এর মধ্যে না হলে আরও ১৫ কার্যদিবস বাড়ানো যাবে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, ‘মাদক মামলার সাক্ষী হাজিরের ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের প্রসিকিউটরের অনীহা দেখা যায়। আর পুলিশ যেখানে সাক্ষী সেখানে সাক্ষী হাজির করানো হয় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের মাধ্যমে। যখন সাক্ষী হাজির হয় না তখন সে বিষয়টি মনিটরিং করার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই।’

২৬ বছরের পুরনো মামলা : সাক্ষী হাজির করতে না পারায় ২৬ বছর ধরে ঝুলে আছে রাজধানীর কোতোয়ালি থানার একটি মামলা। ১৯৯৪ সালের ১৯ এপ্রিল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুরান ঢাকার ইসলামপুরে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযানে মেহেদী হাসান ও ইউসুফের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়। পরে সিআইডির পরিদর্শক শেখ আলী হায়দার বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। যার নম্বর ৩০(০৪)৯৪। আট বছর পর ২০০২ সালের ১৯ আগস্ট দুই আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়। এরপর ১৮ বছর চলে গেছে। কিন্তু সাক্ষী হাজির হয়নি।

সূত্র জানান, ১১ সাক্ষীর মধ্যে মাত্র তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদের মধ্যে আছেন তৎকালীন সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক পরিতোষ বণিক, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার তুলা পুষ্করিণী গ্রামের শাহজাহান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার শ্যামবাড়ী গ্রামের ইউনুস চৌধুরী। বাকি সাক্ষীদের নাম-ঠিকানা স্পষ্ট নয়। ২০১৮ সালের ২০ মার্চ এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে। সম্প্রতি ওই আদালতে মামলাটির সর্বশেষ অবস্থা জানতে গেলে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মামলাটির অন্যতম সাক্ষী সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক পরিতোষ বণিক ২০০২ সালে ঢাকা জেলা পুলিশ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার পুটিজানা ইউনিয়নের দেবগ্রামের পন্ডিতবাড়ি খোঁজ করে জানা যায় তিনি বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। পুটিজানা ইউপি চেয়ারম্যান ময়েজ উদ্দিন তরফদার জানান, পরিতোষ তার সব জমিজমা বিক্রি করে প্রায় ২০ বছর আগে ভারতে চলে গেছেন।

সাক্ষী হাজির না হওয়ায় দেশের প্রথম ইয়াবা মামলাটি ঝুলে আছে ১৭ বছর ধরে : ২০০২ সালের ডিসেম্বরে গুলশান নিকেতনে অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ শফিকুল ইসলাম ওরফে জুয়েল নামে একজনকে গ্রেফতার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তার দেওয়া তথ্যে বনশ্রী থেকে শামসুল ইসলাম ও রফিকুল ইসলাম নামে আরও দুজন গ্রেফতার হন। এরা তিনজনই এখন জামিনে আছেন বলে জানা গেছে। সংস্থার পরিদর্শক এনামুল হক ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে পরের বছরের ১৪ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট জমা দেয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। অভিযুক্ত আরও দুজন সোমনাথ সাহা ও এমরান হক এখনো পলাতক। সর্বশেষ ১১ জানুয়ারি পরিবেশ আদালতে মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এ মামলারও ১৫ সাক্ষীর মধ্যে মাত্র দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। সাক্ষ্য না দেওয়া ১৩ জনের মধ্যে রয়েছেন মাদকদ্রব্যের পরিদর্শক এনামুল হক, উপপরিচালক ড. আমিনুল ইসলাম ও হাফিজুর রহমান, সহকারী পরিচালক আমজাদ হোসাইন, হাফিজুর রহমান ও জাহিদ হোসাইন মোল্লাহ, চিফ ফরেনসিক অফিসার দুলাল কৃষ্ণ সাহা, এসআই আবহসান হাবিব ও এসআই সানোয়ার হোসাইন। বাকি চারজন সাধারণ মানুষ। তারা হলেন আবু কাজী, নুরুজ্জামান, ফাহিম হাসান ও হেমায়েত।

এই বিভাগের আরও খবর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
দায় স্বীকার নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী অপূর্বর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
স্বজনদের কাছে ১৬ লাশ হস্তান্তর
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরছেন আরও ৩ শতাধিক বাংলাদেশি
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের সেতুতে ফাটল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
জুলাই যোদ্ধার তালিকায় আ.লীগ নেতা ও খালেদা জিয়ার মামলার বাদী
আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ক্যানেল থেকে পান ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
মেমোরি কার্ডে খুলল খুনের রহস্য
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করল গণফোরাম
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
বায়ুদূষণে ঢাকাকে ছাড়িয়ে রাজশাহী
সর্বশেষ খবর
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৫ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা