শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩১ জানুয়ারি, ২০২১

থমকে আছে মাদক মামলার বিচার

পাঁচ বছর ধরে পড়ে আছে ২৬ হাজার ফাইল, সাক্ষ্য দিতে হাজির হন না তদন্ত কর্মকর্তারা
মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
থমকে আছে মাদক মামলার বিচার

ঢাকা মুখ্য মহানগর আদালত ভবনে সাধারণ নিবন্ধন শাখা (জিআর)। হেঁটেই এক আদালত থেকে আরেক আদালতে যাওয়া যায়। কিন্তু তিন বছরে একবারও সেখানে সাক্ষ্য দিতে যাওয়ার সময় হয়নি জিআর শাখায় কর্মরত এক কর্মকর্তার। তিনি আগে যাত্রাবাড়ী থানায় কর্মরত ছিলেন। এ থানারই একটি মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সাক্ষী তিনি। এ ছাড়া ২৬ বছর ধরে আরেকটি মামলায় হাজির হচ্ছেন না তদন্ত কর্মকর্তা ও জব্দ তালিকার সাক্ষীরা। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ না হওয়ায় ১৭ বছর ধরে বিচারকাজ চলছে দেশের প্রথম ইয়াবা মামলার। শুধু পাঁচ বছর ধরে বিচারের অপেক্ষায় ঝুলে আছে ২৬ হাজারের বেশি মাদক মামলা।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, মাদক মামলার বেশির ভাগ সাক্ষী পুলিশ। সাক্ষীকে আদালতে হাজির করানোর দায়িত্ব যেখানে পুলিশের, সেখানে পুলিশ সদস্য হয়েও তারাই সাক্ষ্য দিতে যাচ্ছেন না। এতে থেমে থাকছে মাদক মামলার বিচার। পুলিশ বাদী এসব মামলা পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন পাবলিক প্রসিকিউটররা (পিপি)। অথচ তারাও মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কোনো খোঁজ রাখেন না। ঢাকা মহানগর আদালতগুলোয় বিচারাধীন ও বিচার সম্পন্ন হওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি পিপি কার্যালয়ে।

অবশ্য মাদক মামলার সাক্ষী পুলিশ সদস্যদের কারও কারও দাবি, কর্মস্থল পরিবর্তন হওয়ায় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে পুরনো ঠিকানায় সমন যাচ্ছে। এ কারণে তারা সাক্ষ্য দিতে যেতে পারছেন না। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) উপ-কমিশনার (ডিসি-প্রসিকিউশন) জাফর হোসেন এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘সাক্ষী না পাওয়ায় হয়তো মামলাগুলো থেমে থাকে। এ ছাড়া যে পরিমাণ মামলা সে অনুসারে আদালতের সংখ্যা বাড়েনি। এক আদালতে দেখা গেছে অনেক মামলা। তবে আমরা সমন পেলে সাক্ষী হাজির করানোর চেষ্টা করি। অনেক সময় দেখা গেছে সমনের আদেশ হয়েছে, কিন্তু ইস্যু হয়নি।’ ডিবি ও থানা পুলিশের অন্তত ১০ জন মাদক মামলার তদন্ত কর্মকর্তার সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তারা জানান, মাদক ছাড়াও বিভিন্ন মামলার তদন্তের দায়িত্ব তাদের ওপর ন্যস্ত থাকে। এর পরও আদালতে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে নানা বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়। দেখা গেছে এক মামলার সাক্ষ্য দিতে গিয়ে সারা দিন চলে গেছে। এমন নানা কারণে তারা সাক্ষ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।

একদিকে যেমন মাদক মামলার বিচার থেমে থাকছে অন্যদিকে প্রতিদিনই থানায় মাদকের মামলা বাড়ছে। সদ্যপ্রকাশিত সুপ্রিম কোর্টের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের নিম্ন আদালতে ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮৯টি মাদক মামলা বিচারাধীন। এর মধ্যে ২৬ হাজার ১২৪টি পাঁচ বছরের বেশি সময় ধরে নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। এ ছাড়া উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত মামলা ৩০টি। গত বছরের অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে মাদক মামলার সংখ্যা বেড়ে এখন ২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। ২০১৯ সালে ঢাকা মহানগরীর (ডিএমপি) থানাগুলোয় মাদকের মোট মামলা হয়েছে ১৬ হাজার ৮৮০টি। গ্রেফতার করা হয় ২৫ হাজার ৮৩৫ জনকে। আর গত বছরে মাদক মামলা হয়েছে ১২ হাজার ৬১৯টি এবং গ্রেফতার করা হয় ১৮ হাজার ৫৫৫ জনকে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের হিসাবে ২০০৯ সাল থেকে গত বছরের জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধারের ঘটনায় মামলা হয়েছে ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৭৬৫টি। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন,          ২০১৮-তে বলা হয়েছে, বিচারের জন্য অভিযোগ আমলে নেওয়ার তারিখ থেকে ৯০ কার্যদিবসের মধ্যে মামলা নিষ্পত্তি করতে হবে। তা না হলে আরও ৩০ কার্যদিবস বাড়ানো যাবে। এর মধ্যে না হলে আরও ১৫ কার্যদিবস বাড়ানো যাবে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু বলেন, ‘মাদক মামলার সাক্ষী হাজিরের ক্ষেত্রে সরকারপক্ষের প্রসিকিউটরের অনীহা দেখা যায়। আর পুলিশ যেখানে সাক্ষী সেখানে সাক্ষী হাজির করানো হয় মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের মাধ্যমে। যখন সাক্ষী হাজির হয় না তখন সে বিষয়টি মনিটরিং করার মতো কোনো ব্যবস্থা নেই।’

২৬ বছরের পুরনো মামলা : সাক্ষী হাজির করতে না পারায় ২৬ বছর ধরে ঝুলে আছে রাজধানীর কোতোয়ালি থানার একটি মামলা। ১৯৯৪ সালের ১৯ এপ্রিল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুরান ঢাকার ইসলামপুরে অভিযান চালায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযানে মেহেদী হাসান ও ইউসুফের কাছ থেকে ৫০০ গ্রাম হেরোইন জব্দ করা হয়। পরে সিআইডির পরিদর্শক শেখ আলী হায়দার বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন। যার নম্বর ৩০(০৪)৯৪। আট বছর পর ২০০২ সালের ১৯ আগস্ট দুই আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন হয়। এরপর ১৮ বছর চলে গেছে। কিন্তু সাক্ষী হাজির হয়নি।

সূত্র জানান, ১১ সাক্ষীর মধ্যে মাত্র তিনজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদের মধ্যে আছেন তৎকালীন সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক পরিতোষ বণিক, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার তুলা পুষ্করিণী গ্রামের শাহজাহান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার শ্যামবাড়ী গ্রামের ইউনুস চৌধুরী। বাকি সাক্ষীদের নাম-ঠিকানা স্পষ্ট নয়। ২০১৮ সালের ২০ মার্চ এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে। সম্প্রতি ওই আদালতে মামলাটির সর্বশেষ অবস্থা জানতে গেলে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মামলাটির অন্যতম সাক্ষী সিআইডির পুলিশ পরিদর্শক পরিতোষ বণিক ২০০২ সালে ঢাকা জেলা পুলিশ থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার পুটিজানা ইউনিয়নের দেবগ্রামের পন্ডিতবাড়ি খোঁজ করে জানা যায় তিনি বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। পুটিজানা ইউপি চেয়ারম্যান ময়েজ উদ্দিন তরফদার জানান, পরিতোষ তার সব জমিজমা বিক্রি করে প্রায় ২০ বছর আগে ভারতে চলে গেছেন।

সাক্ষী হাজির না হওয়ায় দেশের প্রথম ইয়াবা মামলাটি ঝুলে আছে ১৭ বছর ধরে : ২০০২ সালের ডিসেম্বরে গুলশান নিকেতনে অভিযান চালিয়ে ইয়াবাসহ শফিকুল ইসলাম ওরফে জুয়েল নামে একজনকে গ্রেফতার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। তার দেওয়া তথ্যে বনশ্রী থেকে শামসুল ইসলাম ও রফিকুল ইসলাম নামে আরও দুজন গ্রেফতার হন। এরা তিনজনই এখন জামিনে আছেন বলে জানা গেছে। সংস্থার পরিদর্শক এনামুল হক ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর গুলশান থানায় একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে পরের বছরের ১৪ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট জমা দেয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর। অভিযুক্ত আরও দুজন সোমনাথ সাহা ও এমরান হক এখনো পলাতক। সর্বশেষ ১১ জানুয়ারি পরিবেশ আদালতে মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এ মামলারও ১৫ সাক্ষীর মধ্যে মাত্র দুজন সাক্ষ্য দিয়েছেন। সাক্ষ্য না দেওয়া ১৩ জনের মধ্যে রয়েছেন মাদকদ্রব্যের পরিদর্শক এনামুল হক, উপপরিচালক ড. আমিনুল ইসলাম ও হাফিজুর রহমান, সহকারী পরিচালক আমজাদ হোসাইন, হাফিজুর রহমান ও জাহিদ হোসাইন মোল্লাহ, চিফ ফরেনসিক অফিসার দুলাল কৃষ্ণ সাহা, এসআই আবহসান হাবিব ও এসআই সানোয়ার হোসাইন। বাকি চারজন সাধারণ মানুষ। তারা হলেন আবু কাজী, নুরুজ্জামান, ফাহিম হাসান ও হেমায়েত।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা