শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

মিয়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্যে কী প্রভাব

অর্থমন্ত্রী বলছেন চাল আমদানি স্থগিত, খাদ্য সচিবের অস্বীকার
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমারের সঙ্গে বাণিজ্যে কী প্রভাব

মিয়ানমারের নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে দেশটির সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর এখন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে এর প্রভাব নিয়ে আলোচনা চলছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পার্শ্ববর্তী এই দেশটির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ কম হলেও গুরুত্বপূর্ণ। গত দুই বছর ধরে পিঁয়াজ সংকট মোকাবিলায় মিয়ানমারের পিঁয়াজের ওপর নির্ভর করছে সরকার। দেশে খাদ্যপণ্যের মজুদ কমে যাওয়ার পর, চালের দামে যখন ঊর্ধ্বগতি, তখন গত জানুয়ারিতে সরকার মিয়ানমার থেকে জি টু জি ভিত্তিতে প্রায় ১ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়। এখন নির্বাচিত সু চি সরকারের পতনের পর কী হবে সেই চাল আমদানির- তা নিয়ে সরকারের মধ্যে দুই ধরনের বক্তব্য পাওয়া গেছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চাল আমদানি স্থগিত। তবে এটি সত্য নয় বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত করেছেন খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম।

বাংলাদেশকে চাল দেবে মিয়ানমারের সামরিক সরকার : গতকাল সন্ধ্যায় টেলিফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে খাদ্য সচিব জানান, মিয়ানমার সরকারের সঙ্গে চাল আমদানি নিয়ে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের। দেশটি বাংলাদেশকে চাল দেবে। এদিকে গতকাল বিকালে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার ভার্চুয়াল বৈঠক  শেষে অর্থমন্ত্রীর বরাত দিয়ে কয়েকটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মিয়ানমারে ক্ষমতার পরিবর্তন হওয়ায় সরকারের সঙ্গে ১ লাখ টন চাল আমদানির চুক্তি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।

অর্থমন্ত্রীর এ ধরনের বক্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে খাদ্য সচিব বাংলাদেশ প্রতিদিনকে পুনরায় নিশ্চিত করেন, চাল নিয়ে অর্থমন্ত্রীর বক্তব্যটি সঠিক নয়। সচিব জানান, তুরস্ক থেকেও কোনো এক ব্যক্তি চাল আমদানি স্থগিতের বিষয়ে তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলেন। সেখানেও তিনি একই কথা বলেছেন। অর্থাৎ চাল আমদানি স্থগিতের বিষয়টি মিথ্যা। 

সচিব বলেন, মিয়ানমার থেকে চাল আমদানির বিষয়ে এখনো কোনো অনিশ্চয়তা দেখা যায়নি। সরকার পরিবর্তন হলেও রাজনৈতিকভাবে তারা কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়নি। ফলে এই (১ লাখ টন চাল) প্রকিউরম্যান্টে  কোনো প্রভাব পড়বে না। খাদ্য সচিবের এই বক্তব্য নিয়ে টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, চাল আমদানির বিষয়টি আমরা পর্যবেক্ষণ করছি। আমি বলেছি, মিয়ানমারের এখন চাল রপ্তানির আগ্রহ আছে কিনা বা আমরাও এ পরিস্থিতিতে কীভাবে আমদানি করব, এসব বিষয় বিবেচনা করে চাল আমদানি নিয়ে পরে সিদ্ধান্ত হবে। আমরা এ বিষয়ে ধীরে এগোচ্ছি। অর্থমন্ত্রী বলেন, জরুরি প্রয়োজন পড়লেই আমরা মিয়ানমার থেকে পণ্য আমদানি করি। এর আগে পিঁয়াজ এনেছি। এখন মিয়ানমারে সরকার পরিবর্তনের পর পশ্চিমা দেশগুলো দেশটির ওপর কী ধরনের পদক্ষেপ নেয়, সেদিকে আমাদের নজর আছে। তাদের সিদ্ধান্ত দেখেই চাল আমদানির বিষয়ে এগোতে হবে।

গত বছরের বন্যায় ফসলের ক্ষতি এবং করোনা মহামারীর কারণে ত্রাণ কার্যক্রম সম্প্রসারণের কারণে চালের দেশে খাদ্য মজুদ পরিস্থিতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে আসে। ফলে বাজারে চালের মূল্য অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারত থেকে জরুরি ভিত্তিতে চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। একই সঙ্গে পার্শ্ববর্তী মিয়ানমার থেকেও জি টু জি (সরকার ও সরকার) পদ্ধতিতে ১ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় খাদ্য মন্ত্রণালয়।

মিয়ানমার সংকটে সুযোগ নিতে পারে বাংলাদেশ : এদিকে মিয়ানমারে সামরিক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের কারণে দেশটিতে পশ্চিমা দেশগুলোর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি হলে সে থেকে বাংলাদেশ সুযোগ নিতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এই ব্যবসায়ী নেতা বলেন, মিয়ানমারে সামরিক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ফলে দেশটিতে পশ্চিমা দেশগুলো বিনিয়োগের যে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল, সেই বিনিয়োগগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তরের সুযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য খুব বেশি নয়। ফলে সামরিক সরকার ক্ষমতা গ্রহণের কারণে এই বাণিজ্য বাংলাদেশে কতটা প্রভাব ফেলবে সেটি এখনো বলার মতো সময় আসেনি।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত কী সুবিধা পাবে : মিয়ানমার সংকটের কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত কোনো বাড়তি সুবিধা পাবে বলে মনে করছেন না এ খাতের উদ্যোক্তা এবং বিকেএমইএর প্রথম সহসভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

২০১৫ সালে নির্বাচিত সু চি সরকার ক্ষমতা গ্রহণের ফলে গণতান্ত্রিক পরিবেশ কিছুটা ফিরে আসায় পশ্চিমা বিশ্বের তৈরি পোশাক শিল্পগুলো মিয়ানমারে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে থাকে। ওই সময় কোনো কোনো প্রতিবেদনে আশঙ্কাও করা হয়েছিল যে, অবকাঠামো সুবিধা বিশেষ করে শিল্পের কাঁচামাল ও গ্যাস বিদ্যুতের সহজলভ্যতার কারণে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পে বিদেশি বিনিয়োগ মিয়ানমারে চলে যেতে পারে। তবে গত পাঁচ বছরে এ কথার বাস্তব প্রতিফলন দেখা যায়নি। দেশটিতে ৩-৪ বিলিয়ন বিদেশি বিনিয়োগ তদারকি করছে সরকারি সংস্থা ভ্রিয়েনস অ্যান্ড পার্টনারস। এগুলো মূলত অবকাঠামো খাত, শক্তি খাত ও  টেলিযোগাযোগ খাতের বিনিয়োগ। এসব বিষয়ে জানতে চাইলে তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ী নেতা মোহাম্মদ হাতেম বলেন, মিয়ানমারে পশ্চিমা বিনিয়োগ খুব একটা নেই। যেসব বিনিয়োগ আছে তার বেশির ভাগই চীনের। মিয়ানমার সংকটকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে বিনিয়োগ আকর্ষণের সুযোগ খুব একটা আছে বলে মনে করেন না তিনি। বিকেএমইএর এই নেতা বলেন, এর আগে ২০১০ সালে জাপানসহ পশ্চিমা কোম্পানিগুলো যখন চায়না প্লাস সুবিধায় বিনিয়োগ স্থানান্তরের উদ্যোগ নিয়েছিল, আমরা সেটি ধরতে পারিনি। জাপানি প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করলেও সে সুযোগ নেওয়া যায়নি। কারণ দেশে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যে পরিমাণ গ্যাস-বিদ্যুৎ অবকাঠামো দরকার তার অভাব রয়েছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা ইজি অব ডুয়িং বিজনেসে। সরকার বিনিয়োগ সেবাগুলো এক ছাতার নিচে আনার উদ্যোগ নিলেও বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষের জটিলতায় বিনিয়োগকারী সেই সুযোগ পাচ্ছেন না।

এই বিভাগের আরও খবর
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
আইফোনের জন্য কলেজছাত্রকে শ্বাসরোধে হত্যা
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
রোহিঙ্গাদের মাঝে সিম কার্ড বিতরণ শুরু
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
আতশবাজি বিস্ফোরণ বিকট শব্দে কেঁপে উঠল ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বিকল হয়েছে কমিউটার ট্রেন
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
বাংলাদেশ থেকে উচ্চমূল্যের পোশাক কিনতে আগ্রহী জাপান
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
১ ফেব্রুয়ারি বইমেলা শুরুর দাবি
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
স্ত্রীর মুখে ছ্যাঁকা গোড়ালি কেটে পালালেন স্বামী
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পতিতাপল্লিতে প্রেমিকাকে বিক্রি প্রেমিকের কারাদণ্ড
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
পোস্টাল ব্যালটে কারা ভোট দিতে পারবেন
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
কৃষকদের ব্যবসায়ী সাজিয়ে ৩১ কোটি টাকা আত্মসাৎ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
রোজার ভোগ্যপণ্যে এলসি মার্জিন কমানোর নির্দেশ
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
হাই কোর্টে স্থায়ী হলেন অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া ২২ বিচারপতি
সর্বশেষ খবর
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত
কলম্বিয়ায় সেনা অভিযানে ১৯ সন্ত্রাসী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ
সবুজ-লাল আলোয় রঙিন রাতের আকাশ

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়
পাকিস্তানি অভিনেতা আহাদ রাজা এখন ঢাকায়

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে গল্পলেখা প্রতিযোগিতা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি : চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরল আরও ২ শিক্ষার্থী

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দাপ্রধান গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি
ঘোড়াঘাট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ফুটপাত ও ড্রেন দখল, পথচারীদের ভোগান্তি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রথমবারের মতো অর্থোপেডিক অপারেশন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে নদী থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা
অন্ধকারে গাজা: যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও বিদ্যুৎবিহীন বাসিন্দারা

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি
ইসরায়েলি ফুটবল দলকে নিষিদ্ধ করতে উয়েফাকে চিঠি

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ
টেস্টে দুই স্তরের ভাবনা বাতিল, ফিরতে পারে ওয়ানডে সুপার লিগ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা
সারাদেশে অপরিবর্তিত থাকবে দিন-রাতের তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ
অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৬৯ প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতীয় গণমাধ্যম ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন