শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

খুনের হাতেখড়ি টিভি সিরিয়াল

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের হাতেখড়ি টিভি সিরিয়াল

চট্টগ্রাম ইপিজেড এলাকার বাসিন্দা হাবিবুর রহমানের বাসায় একটি উড়ো চিঠি আসে। হাবিবুর রহমান খাম ছিঁড়ে চিঠি পড়েই হতবাক। চিঠি পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস। চিঠিতে সংগঠনের জন্য ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। এমন চিঠি পেয়ে আতঙ্কে হাবিবুর রহমান। পুরো পরিবারের মধ্যে অজানা আশঙ্কা। হাবিবুর রহমানের নাওয়া খাওয়া বন্ধ। বাসা থেকে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। তিনি বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশও বিষয়টি বেশ গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। হাবিবুর রহমানের নিরাপত্তায় বাসার সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বেশ কিছু দিন পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টিত থাকতে হয় হাবিবুর রহমানের পরিবারকে। আর চিঠিও আসেনি। চাঁদাবাজদের কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি। পুলিশ হাবিবুর রহমানকে আশ্বস্ত করে বলে, এ নিয়ে টেনশন করার কিছু নেই। হয়তো কেউ ভয় দেখিয়েছে। হাবিবুর রহমানের ভয় কাটে না। ঘটনাটি ২০১৬ সালের জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহের।

হাবিবুরের বাসার কাছেই তার বোনের বাসা। ভগ্নিপতি জাহাঙ্গীর আলম গার্মেন্ট কর্মকর্তা। তাদের এক মেয়ে শামীমা আক্তার দশম শ্রেণির ছাত্রী। হাবিবুরের দুই শিশুসন্তান। বড়জনের বয়স ৫, আরেকজনের ৩। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে বোনের মেয়ে শামীমা বেড়াতে আসে হাবিবুরের বাসায়। বিকালে ফিরে যাওয়ার সময় হাবিবুরের দুই মেয়েকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যায়। শামীমা ওদের খুব আদর করে। বাসায় নিয়ে খেলাধুলা করে। রাতেও রেখে দেয় তাদের। পরদিন সকালে শামীমার মা বাইরে কাজে চলে যান। বাসায় থাকে শামীমা আর হাবিবুরের দুই মেয়ে। দুপুরে বাইরে থেকে বাসায় ফেরেন শামীমার  মা। ঘরে ঢুকেই আতঙ্কে চিৎকার দেন তিনি। ঘরের ফ্লোরে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে তার মেয়ে শামীমা। তিনি তার মাথায় পানি ঢালেন। জ্ঞান ফিরে আসে শামীমার। ওই ঘরে পড়েছিল একটি চিঠি। আইএসের পতাকা আঁকানো। শামীমার মা চিঠি খুলেই ভয় পেয়ে যান। চিঠিতে আইএসের জন্য ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। শামীমা তার মাকে বলে, বাসায় দুজন লোক এসে তিন বছরের মামাতো বোন রিয়া মণিকে নিয়ে গেছে। শামীমার মা তখন ভাইয়ের বড় মেয়েকে খোঁজ করতে থাকেন। বাথরুম থেকে উদ্ধার করা হয় তাকে। কিন্তু ছোটটাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। খবর পাঠানো হয় হাবিবুর রহমানকে। তিনি তার ছোট মেয়ে রিয়া মণির নিখোঁজের খবর শুনে ছুটে আসেন। তার মাথায় তখন আইএস। মনে মনে পুলিশের ওপর বিরক্ত হন। পুলিশ তৎপর হলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটত না। পুলিশ বাথরুমে আটকে থাকা হাবিবুরের বড় মেয়েকে প্রশ্ন করে। কেন বাথরুমে ছিলে তুমি? জবাবে সে বলে, ‘আমরা লুকোচুরি খেলছিলাম। শামীমা আপু আমাকে আটকে রেখে লুকোচুরি খেলছিল’। এমন জবাবে পুলিশের সন্দেহের তালিকায় যুক্ত হয়ে যায় শামীমা। আপাতত পুলিশ তাকেই সন্দেহের প্রথম দিকে রাখে। পুলিশ তাকে জেরা করে। দীর্ঘ সাত ঘণ্টা জেরার পর শামীমা যা বলল পুলিশকে, সেটি শোনার জন্য প্রস্তুত ছিল না কেউ। শামীমা মাথা নিচু করে বলে, ‘হ্যাঁ আমি রিয়া মণিকে বালিশচাপা দিয়ে মেরে ফেলেছি।’ পুলিশি তদন্তে জানা যায়, প্রতিশোধের স্পৃহায় তিন বছরের শিশু মামাতো বোনকে খুন করে দশম শ্রেণির ছাত্রী শামীমা আক্তার। নিজেকে আড়াল করতে জঙ্গি সংগঠন আইএসের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টাও করেছিল সে। শুধু তাই নয়, এ ঘটনায় জড়িয়ে দিয়েছিল তার দুই বন্ধুকেও। শেষ পর্যন্ত পুলিশি জেরার মুখে স্বীকার করে যে, টাকা চুরির দায়ে মামির ভর্ৎসনার জবাব দিতেই তিন বছরের মামাতো বোনকে হত্যা করেছে সে। পুলিশ জানায়, ইপিজেড থানার আলিশাহ কবরস্থান গলির ভাড়াটিয়া হাবিবুর রহমানের দুই মেয়ের মধ্যে ছোট রিয়া মণি। তাদের বাসায় এক দিন বেড়াতে গিয়েছিল হাবিবুর রহমানের ভাগ্নি গার্মেন্ট কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে শামীমা আক্তার। সেই সময় কিছু টাকা চুরি গেলে তার মামি শামীমাকেই লাঞ্ছিত করেন। এরপর থেকে মামিকে জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিল শামীমা। শামীমা টিভিতে ভারতীয় সিরিয়ালগুলো দেখে নিয়মিত। কীভাবে খুন করতে হয়, তা দেখে রপ্ত করে নিজেকে। এসব দেখে নিজেই মামির ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিশোধ হিসেবে তার ছোট মামাতো বোন তিন বছর বয়সী রিয়া মণিকে খুন করবে সে। সে অনুযায়ী ঘটনার তিন দিন আগে একটি চিঠি লেখে মামার কাছে। চিঠিতে সে লিখে, ‘আমরা আইএসের সদস্য। ৫ লাখ টাকা জোগাড় করে রাখ। কখন কোথায় টাকা পৌঁছে দিতে হবে আমরা পরে জানাব। পুলিশ আর র‌্যাবকে জানালে পরিণাম হবে ভয়ংকর। জয় আইএসের জয়।’ চিঠিতে আইএসের পতাকাটিও এঁকে দেয় শামীমা। পরদিন সকালে মামিকে অনুরোধ করে দুই মামাতো বোনকে নিজেদের বাসায় এনে রাখে শামীমা। সকালে তার মা তার ছোট বোনকে স্কুলে দিয়ে আসতে বের হয়ে গেলে সুযোগটা লুফে নেয়। শামীমা দুই মামাতো বোনকে নিয়ে লুকোচুরি খেলার অভিনয় করে। পাঁচ বছর বয়সী মামাতো বোনকে লুকিয়ে থাকার কথা বলে বাথরুমে আটকে রাখে। এরপর রিয়া মণিকে বালিশচাপা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। রিয়া মণির লাশ একটি পলিথিন ব্যাগে ভরে ড্রামভর্তি পানিতে চুবিয়ে রাখে। ওপরে একটি বালতি বসিয়ে দেয়। এরপর আগে থেকে লেখা চিঠিটা তার মা এসেই যাতে দেখতে পান, সে জন্য টেবিলের ওপর রেখে দেয়। নিজের হাত-পা মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে অচেতনের মতো পড়ে থাকে। তার মা এসে মেয়ের এ অবস্থা দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন। তাকে মুক্ত করার পর শামীমা তার মাকে বলে, সে রান্নাঘরে ভাত রান্না করছিল। এ সময় দরজায় টোকা শুনে খুলে দিতেই একজন জোর করে ঘরে ঢুকে তার মাথায় আঘাত করে। এতে সে মাথা ঘুরে পড়ে যায়। অচেতন হয়ে পড়ে থাকে। এরপর আর কিছুই মনে নেই তার। এদিকে রিয়া নিখোঁজের খবর শুনে তার মা-বাবা বিষয়টি ইপিজেড থানাকে জানায়। ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা ছুটে আসেন। এরই মধ্যে বাথরুমে আটকে রাখা মামাতো বোনটিকে বের করা হয়। পুলিশ শামীমার সঙ্গে কথা বলেন। পরে মামাতো বোনের সঙ্গে কথা বললে সে জানায়, আপুই তাকে লুকোচুরি খেলার কথা বলে। সে বাথরুমে লুকিয়ে থাকতে ঢুকলে বন্ধ করে দেয় দরজা। থানায় নিয়ে যাওয়া হয় শামীমাকে। টানা সাত ঘণ্টা জেরা করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করতে থাকে শামীমা। এ সময় সে বলে, আইএস জঙ্গিরা বাসায় এসে তাকে জিম্মি করে রিয়াকে নিয়ে গেছে। আবার বলে, তার প্রেমিক এবং আরেক বন্ধু এসে মুক্তিপণের জন্য রিয়াকে নিয়ে গেছে। পরে রাত দেড়টার দিকে সে স্বীকার করে আইএস বা অন্য কিছু নয়, রিয়াকে সে-ই খুন করেছে মামির ওপর প্রতিশোধ নিতে। তার তথ্যানুযায়ী ড্রামের ভিতর থেকে রিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রিয়ার বাবা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেফতার করা হয়। শামীমাকে পাঠানো হয় জেলহাজতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বলেন, ভারতীয় টিভি সিরিয়াল আমাদের সমাজে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলেছে। এ থেকে বেরিয়ে না এলে ভবিষ্যতে আরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে মানুষকে। আর এই কাজটি করতে হবে বাবা-মাকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা