শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

খুনের হাতেখড়ি টিভি সিরিয়াল

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনের হাতেখড়ি টিভি সিরিয়াল

চট্টগ্রাম ইপিজেড এলাকার বাসিন্দা হাবিবুর রহমানের বাসায় একটি উড়ো চিঠি আসে। হাবিবুর রহমান খাম ছিঁড়ে চিঠি পড়েই হতবাক। চিঠি পাঠিয়েছে আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস। চিঠিতে সংগঠনের জন্য ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। এমন চিঠি পেয়ে আতঙ্কে হাবিবুর রহমান। পুরো পরিবারের মধ্যে অজানা আশঙ্কা। হাবিবুর রহমানের নাওয়া খাওয়া বন্ধ। বাসা থেকে বের হতে ভয় পাচ্ছেন। তিনি বিষয়টি পুলিশকে জানান। পুলিশও বিষয়টি বেশ গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। হাবিবুর রহমানের নিরাপত্তায় বাসার সামনে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বেশ কিছু দিন পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টিত থাকতে হয় হাবিবুর রহমানের পরিবারকে। আর চিঠিও আসেনি। চাঁদাবাজদের কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি। পুলিশ হাবিবুর রহমানকে আশ্বস্ত করে বলে, এ নিয়ে টেনশন করার কিছু নেই। হয়তো কেউ ভয় দেখিয়েছে। হাবিবুর রহমানের ভয় কাটে না। ঘটনাটি ২০১৬ সালের জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহের।

হাবিবুরের বাসার কাছেই তার বোনের বাসা। ভগ্নিপতি জাহাঙ্গীর আলম গার্মেন্ট কর্মকর্তা। তাদের এক মেয়ে শামীমা আক্তার দশম শ্রেণির ছাত্রী। হাবিবুরের দুই শিশুসন্তান। বড়জনের বয়স ৫, আরেকজনের ৩। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে বোনের মেয়ে শামীমা বেড়াতে আসে হাবিবুরের বাসায়। বিকালে ফিরে যাওয়ার সময় হাবিবুরের দুই মেয়েকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যায়। শামীমা ওদের খুব আদর করে। বাসায় নিয়ে খেলাধুলা করে। রাতেও রেখে দেয় তাদের। পরদিন সকালে শামীমার মা বাইরে কাজে চলে যান। বাসায় থাকে শামীমা আর হাবিবুরের দুই মেয়ে। দুপুরে বাইরে থেকে বাসায় ফেরেন শামীমার  মা। ঘরে ঢুকেই আতঙ্কে চিৎকার দেন তিনি। ঘরের ফ্লোরে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে তার মেয়ে শামীমা। তিনি তার মাথায় পানি ঢালেন। জ্ঞান ফিরে আসে শামীমার। ওই ঘরে পড়েছিল একটি চিঠি। আইএসের পতাকা আঁকানো। শামীমার মা চিঠি খুলেই ভয় পেয়ে যান। চিঠিতে আইএসের জন্য ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়েছে। শামীমা তার মাকে বলে, বাসায় দুজন লোক এসে তিন বছরের মামাতো বোন রিয়া মণিকে নিয়ে গেছে। শামীমার মা তখন ভাইয়ের বড় মেয়েকে খোঁজ করতে থাকেন। বাথরুম থেকে উদ্ধার করা হয় তাকে। কিন্তু ছোটটাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। খবর পাঠানো হয় হাবিবুর রহমানকে। তিনি তার ছোট মেয়ে রিয়া মণির নিখোঁজের খবর শুনে ছুটে আসেন। তার মাথায় তখন আইএস। মনে মনে পুলিশের ওপর বিরক্ত হন। পুলিশ তৎপর হলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটত না। পুলিশ বাথরুমে আটকে থাকা হাবিবুরের বড় মেয়েকে প্রশ্ন করে। কেন বাথরুমে ছিলে তুমি? জবাবে সে বলে, ‘আমরা লুকোচুরি খেলছিলাম। শামীমা আপু আমাকে আটকে রেখে লুকোচুরি খেলছিল’। এমন জবাবে পুলিশের সন্দেহের তালিকায় যুক্ত হয়ে যায় শামীমা। আপাতত পুলিশ তাকেই সন্দেহের প্রথম দিকে রাখে। পুলিশ তাকে জেরা করে। দীর্ঘ সাত ঘণ্টা জেরার পর শামীমা যা বলল পুলিশকে, সেটি শোনার জন্য প্রস্তুত ছিল না কেউ। শামীমা মাথা নিচু করে বলে, ‘হ্যাঁ আমি রিয়া মণিকে বালিশচাপা দিয়ে মেরে ফেলেছি।’ পুলিশি তদন্তে জানা যায়, প্রতিশোধের স্পৃহায় তিন বছরের শিশু মামাতো বোনকে খুন করে দশম শ্রেণির ছাত্রী শামীমা আক্তার। নিজেকে আড়াল করতে জঙ্গি সংগঠন আইএসের ওপর দায় চাপানোর চেষ্টাও করেছিল সে। শুধু তাই নয়, এ ঘটনায় জড়িয়ে দিয়েছিল তার দুই বন্ধুকেও। শেষ পর্যন্ত পুলিশি জেরার মুখে স্বীকার করে যে, টাকা চুরির দায়ে মামির ভর্ৎসনার জবাব দিতেই তিন বছরের মামাতো বোনকে হত্যা করেছে সে। পুলিশ জানায়, ইপিজেড থানার আলিশাহ কবরস্থান গলির ভাড়াটিয়া হাবিবুর রহমানের দুই মেয়ের মধ্যে ছোট রিয়া মণি। তাদের বাসায় এক দিন বেড়াতে গিয়েছিল হাবিবুর রহমানের ভাগ্নি গার্মেন্ট কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে শামীমা আক্তার। সেই সময় কিছু টাকা চুরি গেলে তার মামি শামীমাকেই লাঞ্ছিত করেন। এরপর থেকে মামিকে জবাব দেওয়ার সুযোগ খুঁজছিল শামীমা। শামীমা টিভিতে ভারতীয় সিরিয়ালগুলো দেখে নিয়মিত। কীভাবে খুন করতে হয়, তা দেখে রপ্ত করে নিজেকে। এসব দেখে নিজেই মামির ওপর প্রতিশোধ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রতিশোধ হিসেবে তার ছোট মামাতো বোন তিন বছর বয়সী রিয়া মণিকে খুন করবে সে। সে অনুযায়ী ঘটনার তিন দিন আগে একটি চিঠি লেখে মামার কাছে। চিঠিতে সে লিখে, ‘আমরা আইএসের সদস্য। ৫ লাখ টাকা জোগাড় করে রাখ। কখন কোথায় টাকা পৌঁছে দিতে হবে আমরা পরে জানাব। পুলিশ আর র‌্যাবকে জানালে পরিণাম হবে ভয়ংকর। জয় আইএসের জয়।’ চিঠিতে আইএসের পতাকাটিও এঁকে দেয় শামীমা। পরদিন সকালে মামিকে অনুরোধ করে দুই মামাতো বোনকে নিজেদের বাসায় এনে রাখে শামীমা। সকালে তার মা তার ছোট বোনকে স্কুলে দিয়ে আসতে বের হয়ে গেলে সুযোগটা লুফে নেয়। শামীমা দুই মামাতো বোনকে নিয়ে লুকোচুরি খেলার অভিনয় করে। পাঁচ বছর বয়সী মামাতো বোনকে লুকিয়ে থাকার কথা বলে বাথরুমে আটকে রাখে। এরপর রিয়া মণিকে বালিশচাপা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করে। রিয়া মণির লাশ একটি পলিথিন ব্যাগে ভরে ড্রামভর্তি পানিতে চুবিয়ে রাখে। ওপরে একটি বালতি বসিয়ে দেয়। এরপর আগে থেকে লেখা চিঠিটা তার মা এসেই যাতে দেখতে পান, সে জন্য টেবিলের ওপর রেখে দেয়। নিজের হাত-পা মুখ ওড়না দিয়ে বেঁধে অচেতনের মতো পড়ে থাকে। তার মা এসে মেয়ের এ অবস্থা দেখে হতভম্ব হয়ে পড়েন। তাকে মুক্ত করার পর শামীমা তার মাকে বলে, সে রান্নাঘরে ভাত রান্না করছিল। এ সময় দরজায় টোকা শুনে খুলে দিতেই একজন জোর করে ঘরে ঢুকে তার মাথায় আঘাত করে। এতে সে মাথা ঘুরে পড়ে যায়। অচেতন হয়ে পড়ে থাকে। এরপর আর কিছুই মনে নেই তার। এদিকে রিয়া নিখোঁজের খবর শুনে তার মা-বাবা বিষয়টি ইপিজেড থানাকে জানায়। ওসিসহ অন্য কর্মকর্তারা ছুটে আসেন। এরই মধ্যে বাথরুমে আটকে রাখা মামাতো বোনটিকে বের করা হয়। পুলিশ শামীমার সঙ্গে কথা বলেন। পরে মামাতো বোনের সঙ্গে কথা বললে সে জানায়, আপুই তাকে লুকোচুরি খেলার কথা বলে। সে বাথরুমে লুকিয়ে থাকতে ঢুকলে বন্ধ করে দেয় দরজা। থানায় নিয়ে যাওয়া হয় শামীমাকে। টানা সাত ঘণ্টা জেরা করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করতে থাকে শামীমা। এ সময় সে বলে, আইএস জঙ্গিরা বাসায় এসে তাকে জিম্মি করে রিয়াকে নিয়ে গেছে। আবার বলে, তার প্রেমিক এবং আরেক বন্ধু এসে মুক্তিপণের জন্য রিয়াকে নিয়ে গেছে। পরে রাত দেড়টার দিকে সে স্বীকার করে আইএস বা অন্য কিছু নয়, রিয়াকে সে-ই খুন করেছে মামির ওপর প্রতিশোধ নিতে। তার তথ্যানুযায়ী ড্রামের ভিতর থেকে রিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রিয়ার বাবা বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেফতার করা হয়। শামীমাকে পাঠানো হয় জেলহাজতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট সহকারী অধ্যাপক এবং সমাজ ও অপরাধ বিশ্লেষক তৌহিদুল হক বলেন, ভারতীয় টিভি সিরিয়াল আমাদের সমাজে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলেছে। এ থেকে বেরিয়ে না এলে ভবিষ্যতে আরও ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে মানুষকে। আর এই কাজটি করতে হবে বাবা-মাকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা