শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ঠাঁই নেই করোনা হাসপাতালে

টানা পাঁচ দিন মৃত্যু ২০০-এর ওপরে, শনাক্ত রোগীর চেয়ে উপসর্গে মৃত্যু বেশি
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঠাঁই নেই করোনা হাসপাতালে

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে নতুন রেকর্ড। শয্যা সংকটে রোগী ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে হাসপাতাল। সরকারি হাসপাতালে ফাঁকা নেই আইসিইউ। হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে রোগী নিয়ে ঘুরছেন স্বজনরা। করোনার থাবা থেকে বাঁচতে ঠাঁই মিলছে না হাসপাতালে। সংকটাপন্ন রোগীর চাপ সামলাতে দিশাহারা স্বাস্থ্যকর্মীরা। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সীমান্তবর্তী  পশ্চিমের জেলাগুলোয় রোগীর চাপ কমলেও পূর্ব ও মধ্যভাগের জেলাগুলোয় করোনা সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী। রোগীর চাপ সামলাতে ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টারে প্রস্তুতকৃত ফিল্ড হাসপাতালটি আশা করছি রবিবারের মধ্যে চালু করতে পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকার বাইরে জেলাগুলোয় স্বাস্থ্য অধিদফতর আলাদা করে ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করবে না। কারণ, এতে লজিস্টিক সহায়তা ও জনবল সহায়তা দেওয়া আমাদের জন্য দুরূহ হবে। তাই জেলাগুলোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে রোগীর চাপ বেড়ে গেলে প্রয়োজন অনুযায়ী স্থানীয় মেডিকেল কলেজ কিংবা ক্লিনিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থা করার।’

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গতকাল দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ২৭১ জন, মারা গেছেন ২৩৯ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১২ লাখ ২৬ হাজার ২৫৩ জন, মারা গেছেন ২০ হাজার ২৫৫ জন। গতকাল করোনা শনাক্তের হার ছিল ২৯ দশমিক ২১ শতাংশ। গতকাল ঢাকার ১৩টি সরকারি হাসপাতালের মধ্যে ১১টি হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে ১৩৯টি সাধারণ শয্যার মধ্যে তিনটি ফাঁকা ছিল। আইসিইউয়ের ২৬টি শয্যাতেই রোগী ভর্তি ছিল। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ২৭৫টি, সেখানে শয্যার তুলনায় অতিরিক্ত ৬৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১০টি আইসিইউতেই রোগী ভর্তি ছিল। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০টি আইসিইউয়ের সবগুলোতেই রোগী ভর্তি। ৭০৫টি সাধারণ শয্যার বিপরীতে ৭১১ জন রোগী ভর্তি ছিল। হাসপাতালে শয্যা না থাকায় ফিরে যাচ্ছে রোগীরা।

গত ছয় দিন ধরে করোনা আক্রান্ত হয়ে খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সাতক্ষীরার মোয়াজ্জেম আলী। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকায় রেফার্ড করেছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ঢাকা এসে বিপদ আরও বেড়েছে। সংকটাপন্ন রোগীকে নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরলেও মিলছে না শয্যা। অবশেষে রাস্তাতেই মারা যান তিনি। মোয়াজ্জেম আলীর ভাই সোয়েব আলী বলেন, ‘শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, মুগদা হাসপাতাল ঘুরে একটা আইসিইউ পাইনি। পরে ঢাকা মেডিকেলে এসেছিলাম। ভাইকে অ্যাম্বুলেন্সে রেখে হাসপাতালে সিট খুঁজতে গিয়েছিলাম। সিটও পেলাম না, ফিরে এসে ভাইকেও আর জীবিত পেলাম না। হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতেই মারা গেলেন তিনি।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, ‘রোগী যে হারে আসছে, সব রোগী আমরা ভর্তি নিতে পারছি না। কারণ, কভিড রোগীদের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। আমাদের অক্সিজেন সংযোগসহ বেড রয়েছে ৭৫০টি। যে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি আছে তাদের অক্সিজেন সরবরাহ দেওয়া আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। সে কারণে আমরা রোগী রিলিজ না হলে আর নতুন রোগী ভর্তি নিচ্ছি না। সাধারণ শয্যার পাশাপাশি আইসিইউয়ের জন্য অপেক্ষমাণ রোগীর তালিকা আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে।’   

ঈদের ছুটি শেষ হতেই প্রতিদিনই রেকর্ড ছাড়াচ্ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এরই মধ্যে বেডের অতিরিক্ত রোগী ভর্তি করেও চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। এতদিন আইসিইউ বেডের সংকট তীব্র ছিল। এখন সাধারণ বেড সংকটের কারণে রোগী ভর্তি বন্ধ করে দিচ্ছে মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো বড় বড় হাসপাতালগুলো। রোগী নিয়ে একের পর এক হাসপাতাল ঘুরেও একটা বেড পাচ্ছে না স্বজনরা, বাড়ছে মৃত্যু।  

দেশে করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শয্যা সংকটের কারণে রোগী ভর্তি নিচ্ছে না হাসপাতালটি। গত বুধবার থেকে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তির জন্য গিয়ে ফিরে এসেছে। মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. অসীম কুমার নাথ বলেন, ‘গত কয়েক দিন থেকে রোগীর চাপ বেড়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে নতুন রোগী ভর্তি করা কঠিন হয়ে গেছে। প্রতিদিন আমরা রিলিজ দিতে পারি ৩০-৪০ জন রোগী, কিন্তু ভর্তির জন্য আসছে শতাধিক রোগী। বেড খালি না থাকায় রোগীদের ফেরত দেওয়া হচ্ছে। আমাদের হাসপাতালে ৩২০ করোনা রোগী ভর্তি আছেন। আমরা যদি এ মুহূর্তে আরও অতিরিক্ত রোগী ভর্তি করি, তাহলে আমাদের হাসপাতালে যেসব রোগী ভর্তি আছেন, তাদের অনেকে ঠিকমতো অক্সিজেন পাবেন না। ফলে বাধ্য হয়ে এ মুহূর্তে নতুন করে রোগী ভর্তি করানো যাচ্ছে না।’

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে বলা হয়, রাজধানীর সরকারি হাসপাতালের ৩ হাজার ৮৩৮টি সাধারণ শয্যার বিপরীতে শয্যা ফাঁকা ছিল ১ হাজার ৯৯টি। ৩৮১টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ফাঁকা ছিল ১৬টি। তবে এসব শয্যার সমপরিমাণে রোগী ভর্তি করতে পারছে না হাসপাতালগুলো। কারণ অনেক শয্যাতেই সেন্ট্রাল অক্সিজেন কিংবা হাই ফ্লো অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই। ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ শয্যা আছে ২ হাজার ৩১টি, এর মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৫০৫টিতে। বেসরকারি হাসপাতালেও আইসিইউ পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে। বেসরকারি হাসপাতালে ৫০৭টি শয্যার মধ্যে ৮১টি ফাঁকা ছিল স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে।  

ডিএনসিসি কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীর ভীষণ চাপ। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ৫৪৫ জন রোগী ভর্তি ছিল। এর মধ্যে ২০৪ জন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছে, ৫৩ জন সাধারণ বেডে এবং বাকিরা এসডিইউতে ভর্তি আছে। প্রতিদিন হাসপাতালে অসংখ্য রোগী ভর্তির জন্য আসছে। গত বুধবার ১১১ জন রোগী রিপোর্ট করেছিল, তার মধ্যে ৬০ জন রোগী আমরা ভর্তি করেছি। সংকটাপন্ন রোগী সবচেয়ে বেশি আসছে। দুপুর পার হতেই আইসিইউ বেড শেষ। এরপরে রোগী ভর্তির সুযোগ নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ৫০০ বেড সেন্ট্রাল অক্সিজেনের আওতায় এবং বাকি ৫০০ সিলিন্ডার অক্সিজেনে চলছে। কম সংকটাপন্ন এমন রোগীদের এসব সিলিন্ডার অক্সিজেন সাপোর্ট বেডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।’

টানা পাঁচ দিন দুই শতাধিক মৃত্যু : করোনাভাইরাস সংক্রমণে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রাণ হারিয়েছেন আরও ২৩৯ জন। এ নিয়ে ঈদের পর টানা পাঁচ দিন দুই শতাধিক মৃত্যু দেখল দেশ। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ হাজার ২৭১ জনের দেহে। এদিকে বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা শনাক্ত রোগীর চেয়ে বেশি মৃত্যু হচ্ছে করোনার উপসর্গ নিয়ে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫২ হাজার ২৮২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫ হাজার ২৭১ জনের দেহে করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৯.২১ শতাংশ। এ নিয়ে গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১২ লাখ ২৬ হাজার ২৫৩ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ২৫৫ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১০ লাখ ৫০ হাজার ২২০ জন।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা শনাক্ত রোগীর চেয়ে উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হচ্ছে বেশি। মৃত্যুর আগে নমুনা দেওয়া না হলে মৃত্যুর পর আর পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে জানা যাচ্ছে না এসব রোগীর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা যান ১৬ জন। এর মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন ৩ জন। বাকি ১৩ জন উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে বুধবার রাত থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২ জন করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। বাকি ৫ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩ জন এবং উপসর্গ নিয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন, অন্যরা উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে মারা যাওয়া ২৩৯ জনের মধ্যে ১২৩ জন ছিলেন পুরুষ ও ১১৬ জন নারী। ২২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে ও ১৫ জন বাড়িতে মারা গেছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এ ছাড়া ৫৭ জন চট্টগ্রাম, ১৩ জন রাজশাহী, ৪৫ জন খুলনা, ১৪ জন বরিশাল, ১৪ জন সিলেট, ১১ জন রংপুর ও ৯ জন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন। বয়স বিবেচনায় মৃতদের মধ্যে ১২৩ জন ছিলেন ষাটোর্ধ্ব, ৫৭ জন পঞ্চাশোর্ধ্ব, ২৬ জন চল্লিশোর্ধ্ব, ১৫ জন ত্রিশোর্ধ্ব, ১৪ জন বিশোর্ধ্ব, ৩ জনের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ও ১ জনের বয়স ছিল ১১ বছরের কম।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি
শিক্ষকের শূন্যপদের চাহিদা চেয়ে এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

১ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে কিবরিয়াকে হত্যা : নয়ন

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি
রাজধানীতে ১০ মাসে ১৯৮ হত্যাকাণ্ড: ডিএমপি

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ
লালমনিরহাটে সাংবাদিকদের সংগঠন ‘প্রেস ফাইভ’-এর আত্মপ্রকাশ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ
স্ত্রীসহ মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড
নায়িকাকে জড়িয়ে ধরায় কারাদণ্ড

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫
পাকিস্তানে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে নিহত ১৫

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বর শান্ত, কড়া পাহারায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৩৯৫ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান
পাচারের অভিযোগ, ভারতীয় নাগরিকদের ভিসামুক্ত প্রবেশ বন্ধ করল ইরান

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন
ছাত্রশক্তির ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল ঘোষণা, কে কোন পদে লড়ছেন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

২২ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ
গোপালগঞ্জে বিষ প্রয়োগে পেঁয়াজের এক বিঘা বীজতলা নষ্টের অভিযোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি
রাজধানীতে অস্ত্র-মাদকসহ একটি চক্রের সবাই গ্রেফতার: ডিবি

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ
নোয়াখালীতে নতুন জেলা প্রশাসক শফিকুল ইসলামের দায়িত্ব গ্রহণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের
‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা জবি ছাত্রশিবিরের

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন
কূটনৈতিক উত্তেজনা, জাপানে যাওয়ার প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট বাতিল করেছে চীন

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ
দিনাজপুর-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী মনজুরুল ইসলামের গণসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা
৬৭৮ কোটি টাকা মানিলন্ডারিং : ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের মালিকের বিরুদ্ধে সিআইডির মামলা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক
দুই সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন পরিচালক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা
পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস
সহজ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে নেদারল্যান্ডস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে