শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

ঠাঁই নেই করোনা হাসপাতালে

টানা পাঁচ দিন মৃত্যু ২০০-এর ওপরে, শনাক্ত রোগীর চেয়ে উপসর্গে মৃত্যু বেশি
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঠাঁই নেই করোনা হাসপাতালে

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর প্রতিদিন তৈরি হচ্ছে নতুন রেকর্ড। শয্যা সংকটে রোগী ফিরিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে হাসপাতাল। সরকারি হাসপাতালে ফাঁকা নেই আইসিইউ। হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে রোগী নিয়ে ঘুরছেন স্বজনরা। করোনার থাবা থেকে বাঁচতে ঠাঁই মিলছে না হাসপাতালে। সংকটাপন্ন রোগীর চাপ সামলাতে দিশাহারা স্বাস্থ্যকর্মীরা। স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘সীমান্তবর্তী  পশ্চিমের জেলাগুলোয় রোগীর চাপ কমলেও পূর্ব ও মধ্যভাগের জেলাগুলোয় করোনা সংক্রমণের হার ঊর্ধ্বমুখী। রোগীর চাপ সামলাতে ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করা হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কনভেনশন সেন্টারে প্রস্তুতকৃত ফিল্ড হাসপাতালটি আশা করছি রবিবারের মধ্যে চালু করতে পারব।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঢাকার বাইরে জেলাগুলোয় স্বাস্থ্য অধিদফতর আলাদা করে ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করবে না। কারণ, এতে লজিস্টিক সহায়তা ও জনবল সহায়তা দেওয়া আমাদের জন্য দুরূহ হবে। তাই জেলাগুলোকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে রোগীর চাপ বেড়ে গেলে প্রয়োজন অনুযায়ী স্থানীয় মেডিকেল কলেজ কিংবা ক্লিনিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে ফিল্ড হাসপাতালের ব্যবস্থা করার।’

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গতকাল দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৫ হাজার ২৭১ জন, মারা গেছেন ২৩৯ জন। এ পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১২ লাখ ২৬ হাজার ২৫৩ জন, মারা গেছেন ২০ হাজার ২৫৫ জন। গতকাল করোনা শনাক্তের হার ছিল ২৯ দশমিক ২১ শতাংশ। গতকাল ঢাকার ১৩টি সরকারি হাসপাতালের মধ্যে ১১টি হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না। কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে ১৩৯টি সাধারণ শয্যার মধ্যে তিনটি ফাঁকা ছিল। আইসিইউয়ের ২৬টি শয্যাতেই রোগী ভর্তি ছিল। কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে সাধারণ শয্যা ২৭৫টি, সেখানে শয্যার তুলনায় অতিরিক্ত ৬৩ জন রোগী চিকিৎসাধীন ছিলেন। ১০টি আইসিইউতেই রোগী ভর্তি ছিল। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০টি আইসিইউয়ের সবগুলোতেই রোগী ভর্তি। ৭০৫টি সাধারণ শয্যার বিপরীতে ৭১১ জন রোগী ভর্তি ছিল। হাসপাতালে শয্যা না থাকায় ফিরে যাচ্ছে রোগীরা।

গত ছয় দিন ধরে করোনা আক্রান্ত হয়ে খুলনার গাজী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সাতক্ষীরার মোয়াজ্জেম আলী। সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকায় রেফার্ড করেছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ঢাকা এসে বিপদ আরও বেড়েছে। সংকটাপন্ন রোগীকে নিয়ে হাসপাতালের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরলেও মিলছে না শয্যা। অবশেষে রাস্তাতেই মারা যান তিনি। মোয়াজ্জেম আলীর ভাই সোয়েব আলী বলেন, ‘শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, মুগদা হাসপাতাল ঘুরে একটা আইসিইউ পাইনি। পরে ঢাকা মেডিকেলে এসেছিলাম। ভাইকে অ্যাম্বুলেন্সে রেখে হাসপাতালে সিট খুঁজতে গিয়েছিলাম। সিটও পেলাম না, ফিরে এসে ভাইকেও আর জীবিত পেলাম না। হাসপাতালে ঘুরতে ঘুরতেই মারা গেলেন তিনি।’

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক বলেন, ‘রোগী যে হারে আসছে, সব রোগী আমরা ভর্তি নিতে পারছি না। কারণ, কভিড রোগীদের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। আমাদের অক্সিজেন সংযোগসহ বেড রয়েছে ৭৫০টি। যে অতিরিক্ত রোগী ভর্তি আছে তাদের অক্সিজেন সরবরাহ দেওয়া আমাদের জন্য কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে। সে কারণে আমরা রোগী রিলিজ না হলে আর নতুন রোগী ভর্তি নিচ্ছি না। সাধারণ শয্যার পাশাপাশি আইসিইউয়ের জন্য অপেক্ষমাণ রোগীর তালিকা আগের চেয়ে কয়েকগুণ বেড়েছে।’   

ঈদের ছুটি শেষ হতেই প্রতিদিনই রেকর্ড ছাড়াচ্ছে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। এরই মধ্যে বেডের অতিরিক্ত রোগী ভর্তি করেও চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। এতদিন আইসিইউ বেডের সংকট তীব্র ছিল। এখন সাধারণ বেড সংকটের কারণে রোগী ভর্তি বন্ধ করে দিচ্ছে মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মতো বড় বড় হাসপাতালগুলো। রোগী নিয়ে একের পর এক হাসপাতাল ঘুরেও একটা বেড পাচ্ছে না স্বজনরা, বাড়ছে মৃত্যু।  

দেশে করোনা সংক্রমণের শুরু থেকেই মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শয্যা সংকটের কারণে রোগী ভর্তি নিচ্ছে না হাসপাতালটি। গত বুধবার থেকে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তির জন্য গিয়ে ফিরে এসেছে। মুগদা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক ডা. অসীম কুমার নাথ বলেন, ‘গত কয়েক দিন থেকে রোগীর চাপ বেড়েছে। গত মঙ্গলবার থেকে নতুন রোগী ভর্তি করা কঠিন হয়ে গেছে। প্রতিদিন আমরা রিলিজ দিতে পারি ৩০-৪০ জন রোগী, কিন্তু ভর্তির জন্য আসছে শতাধিক রোগী। বেড খালি না থাকায় রোগীদের ফেরত দেওয়া হচ্ছে। আমাদের হাসপাতালে ৩২০ করোনা রোগী ভর্তি আছেন। আমরা যদি এ মুহূর্তে আরও অতিরিক্ত রোগী ভর্তি করি, তাহলে আমাদের হাসপাতালে যেসব রোগী ভর্তি আছেন, তাদের অনেকে ঠিকমতো অক্সিজেন পাবেন না। ফলে বাধ্য হয়ে এ মুহূর্তে নতুন করে রোগী ভর্তি করানো যাচ্ছে না।’

স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে বলা হয়, রাজধানীর সরকারি হাসপাতালের ৩ হাজার ৮৩৮টি সাধারণ শয্যার বিপরীতে শয্যা ফাঁকা ছিল ১ হাজার ৯৯টি। ৩৮১টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ফাঁকা ছিল ১৬টি। তবে এসব শয্যার সমপরিমাণে রোগী ভর্তি করতে পারছে না হাসপাতালগুলো। কারণ অনেক শয্যাতেই সেন্ট্রাল অক্সিজেন কিংবা হাই ফ্লো অক্সিজেনের ব্যবস্থা নেই। ঢাকার বেসরকারি হাসপাতালে সাধারণ শয্যা আছে ২ হাজার ৩১টি, এর মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৫০৫টিতে। বেসরকারি হাসপাতালেও আইসিইউ পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছে। বেসরকারি হাসপাতালে ৫০৭টি শয্যার মধ্যে ৮১টি ফাঁকা ছিল স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবে।  

ডিএনসিসি কভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘হাসপাতালে রোগীর ভীষণ চাপ। বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ৫৪৫ জন রোগী ভর্তি ছিল। এর মধ্যে ২০৪ জন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছে, ৫৩ জন সাধারণ বেডে এবং বাকিরা এসডিইউতে ভর্তি আছে। প্রতিদিন হাসপাতালে অসংখ্য রোগী ভর্তির জন্য আসছে। গত বুধবার ১১১ জন রোগী রিপোর্ট করেছিল, তার মধ্যে ৬০ জন রোগী আমরা ভর্তি করেছি। সংকটাপন্ন রোগী সবচেয়ে বেশি আসছে। দুপুর পার হতেই আইসিইউ বেড শেষ। এরপরে রোগী ভর্তির সুযোগ নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ৫০০ বেড সেন্ট্রাল অক্সিজেনের আওতায় এবং বাকি ৫০০ সিলিন্ডার অক্সিজেনে চলছে। কম সংকটাপন্ন এমন রোগীদের এসব সিলিন্ডার অক্সিজেন সাপোর্ট বেডে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়।’

টানা পাঁচ দিন দুই শতাধিক মৃত্যু : করোনাভাইরাস সংক্রমণে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রাণ হারিয়েছেন আরও ২৩৯ জন। এ নিয়ে ঈদের পর টানা পাঁচ দিন দুই শতাধিক মৃত্যু দেখল দেশ। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ হাজার ২৭১ জনের দেহে। এদিকে বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা শনাক্ত রোগীর চেয়ে বেশি মৃত্যু হচ্ছে করোনার উপসর্গ নিয়ে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যানুযায়ী, গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৫২ হাজার ২৮২ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১৫ হাজার ২৭১ জনের দেহে করোনা সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে। শনাক্তের হার ২৯.২১ শতাংশ। এ নিয়ে গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১২ লাখ ২৬ হাজার ২৫৩ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ২৫৫ জনের। সুস্থ হয়ে উঠেছেন ১০ লাখ ৫০ হাজার ২২০ জন।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে দেখা গেছে, দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা শনাক্ত রোগীর চেয়ে উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হচ্ছে বেশি। মৃত্যুর আগে নমুনা দেওয়া না হলে মৃত্যুর পর আর পরীক্ষা হচ্ছে না। ফলে জানা যাচ্ছে না এসব রোগীর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ। গত ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা যান ১৬ জন। এর মধ্যে করোনা পজিটিভ ছিলেন ৩ জন। বাকি ১৩ জন উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে বুধবার রাত থেকে গতকাল সকাল পর্যন্ত ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ২ জন করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। বাকি ৫ জন উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। বগুড়ায় গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩ জন এবং উপসর্গ নিয়ে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ইউনিটে গত ২৪ ঘণ্টায় ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জন করোনা পজিটিভ ছিলেন, অন্যরা উপসর্গ নিয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা সংক্রমণে মারা যাওয়া ২৩৯ জনের মধ্যে ১২৩ জন ছিলেন পুরুষ ও ১১৬ জন নারী। ২২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে হাসপাতালে ও ১৫ জন বাড়িতে মারা গেছেন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা বিভাগে। এ ছাড়া ৫৭ জন চট্টগ্রাম, ১৩ জন রাজশাহী, ৪৫ জন খুলনা, ১৪ জন বরিশাল, ১৪ জন সিলেট, ১১ জন রংপুর ও ৯ জন ময়মনসিংহ বিভাগে মারা গেছেন। বয়স বিবেচনায় মৃতদের মধ্যে ১২৩ জন ছিলেন ষাটোর্ধ্ব, ৫৭ জন পঞ্চাশোর্ধ্ব, ২৬ জন চল্লিশোর্ধ্ব, ১৫ জন ত্রিশোর্ধ্ব, ১৪ জন বিশোর্ধ্ব, ৩ জনের বয়স ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ও ১ জনের বয়স ছিল ১১ বছরের কম।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা